Type Here to Get Search Results !

মায়ের ইচ্ছে পূরণ ( পর্ব ৯ )


 #গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ 

#পর্বঃ ৯

কিছুক্ষন গু'দের সৌন্দর্য উপভোগ করে মার গু'দের উপরে আলতো করে একটা লম্বা চুমু দিলাম। তাতেই প্রচন্ড কেঁপে গিয়ে জল ছেড়ে কাতরে উঠে মা,

- ও হহহ উ ফফ এ্যাই খোকা এ্যাই, কি করছিস রে তুই মোহিত! দোহাই লাগে বাপ, ওখানে মুখ দিস না।

আমি অবাক হয়ে বললাম,

- কেন মা? এত সুন্দর গর্তখানা কী দোষ করলো যে তাতে মুখ দেয়া বারণ?!

- যাহ, দস্যি খোকা, লাজ-শরমের মাথা খেয়েছিস তুই! দেখছিস না, ওখানটা খুব নোং রা হয়ে আছে রে! কেমন জল খসছে ওখান থেকে দ্যাখ!

আমি সশব্দে হেসে দিলাম,

- কী যা-তা বলছো মামনি?! তুমি একটা পাগলী মহিলা! নোং রা কোথায় মা, এতো মধু বের হচ্ছে মধু! ছেলের আদরে মধু ঝড়ছে মৌচাক থেকে!

তবুও মার ন'টি-গিরি থামে না। আমতা আমতা করে বলে,

- খুব খিল্লি মারছিস দেখি! তোর এসব ছলাকলা আমি জানি। মেয়েদের ওখানে মুখ দেয়া শিখেছিস কোথায়, শয়তান ছেলে?!

- বলেছি তো মা, পা'নু ছবির ভিডিওতে দেখেছি যে, গু'দ চুষলে মেয়েরা কতো সুখ পায়। আমি তোমাকে সেই স্বর্গ-সুখ দিতে চাই মা।

মা আমার মুখে এই প্রথম "গু'দ” শব্দটা শুনে কামার্ত মা নিজে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো। আবেগে চোখ বন্ধ হয়ে গেলো তার। পেটের সন্তান তার জন্মস্থানে মুখ লাগিয়ে মাকে সুখ দিবে, একথা মনে হতেই কামুকতার শিখরে উঠলো মঙ্গলা।

মার নীরব সম্মতি বুঝে, নিজের লকলকে জিভ বের করে মার গু'দের নিচ থেকে উপর দিকে একটা দীর্ঘ চাটা দিলাম। "ও হহহহ মাগো রে আ হহহ বাবাগো ওগো একী রে উ ফফফ উ মমম" বলে তীব্র শীৎকার দিয়ে রাতের নিরবতা খানখান করে দিল মা। ভাগ্যিস, রাতে বাবাকে কড়া ঘুমের বড়ি খাইয়ে দিয়েছিল মা, নাহলে মার এই চিৎকারে এই গভীর রাতে নির্ঘাত ঘুম ভাঙতো পঙ্গু বাবার!

এদিকে, আমার জীভ-ঠোঁট-গলা মা'র গু'দের রসে পুরো ভিজে গেলো। অসাধারণ, অপূর্ব সেই গু'দের স্বাদ। গড়িয়াহাটের চমচম-ও এতটা মিষ্টি না যতটা সুমিষ্ট মার গু'দের রস! কামে উন্মাদ আমি হুঙ্কার ছেগে ঝাঁপিয়ে পড়রাম মার গু'দে। গু'দের গভীরে মুখ ডুবিয়ে দিলাম, চো চো করে সব রস চুসে খেয়ে নিলাম, জীভটা সরু করে যতোটা পরা যায় ঢুকিয়ে দিয়ে জীহ্বা চু'দা করতে লাগলাম। মার গু'দের সব রস পেট পুরে চেটেপুটে খেয়ে নিলাম যেন।

গু'দের ক্ষীর খাওয়া শেষে, মার মোটা থামের মত পা'দুটো ধরে মার পা'ছাটা উপরে তুলে মাকে আরেকটু সামনে চেপে ধরতেই – মার খয়েরি পোঁ'দের ফুটো সামনে এলো। ৩৮ সাইজের ধুমসো পা'ছার মাঝে মা'র পোঁ'দের বাহার দেখে আমি দিওয়ানা-মাস্তানা হয়ে গেলাম! জীব দিয়ে চেটে দিলাম মার পুরো পোঁ'দটা। মা আবারো প্রচন্ড শীৎকারে তীক্ষ্ণ গলায় গোঁ গোঁ করে উঠলো।

আমায় আর তখন পায় কে! মন মতো মার পোঁ'দ চেটে-চুষে এমন মজা দিলাম যে মা মা'গী আমার কেনা গোলাম হয়ে গেলো চিরতরে! ভালো করে ঠা'স ঠা'স শব্দে চড় দিয়ে হাতড়ে-মলে মার পা'ছার দাবনা দুটো চটকে চেটে খেয়ে মাকে আবার সোজা করে শোয়ালাম।

আবারো মার গু'দের দিকে নজর দিলাম ও নতুন করে গু'দ চুষতে লাগলাম। মা হাত বাড়িয়ে আমার মাথা ধরে গু'দের সাথে চেপে ধরলো। এতোক্ষণ যে মা'গী গু'দ চুষতে দিতে চাইছিলো না, আর এখন দেখি নিজেই গু'দে চেপে ধরছে! একেই বলে সন্তানের গু'দ চাটার এলেম, মনে মনে বেশ পুলকিত বোধ করলাম।

একটা হাতের তিনটে আঙুল দিয়ে সমানে মা'র পোঁ'দে শুরশুড়ী দিচ্ছি, আরেক হাতে দু'ধ দলাই-মলাই করছি, আর মুখ দিয়ে গু'দটাকে কামড়ে কামড়ে চুষছিলাম। এমন ত্রিমুখী আক্রমণে মা নাজেহাল হয়ে গু'দের জল ছাড়তে ছাড়তে বলে,

- ও হ আ হ ও মমমম ওরে খোকারে, কি করছিস বাবা, এতো সুখ আমি যে পাগল হয়ে যাচ্ছিরে! আর কতো খাবি, আর না না না ওরি ওরি গেলো গেলো ওমম!

এইসব কামের ধ্বনিতে মা দুপা দিয়ে কাঁচি বানিয়ে আমার মাথা চেপে ধরে কোমর তোলা দিতে দিতে এক কাপ গু'দের ক্ষীর ঝরিয়ে দিলো। প্রায় দুমিনিট ধরে কেঁপে কেঁপে পানি ছাড়লো মা মঙ্গলা।

আমি ভক্তি ভরে সব রস-ক্ষীর চুষে খেলাম। আমার সারা মুখে তখন মা'র গু'দের রস লেগে আছে। বিছানার নিচে ফেলা মার ছায়াটা কুড়িয়ে মায়ের গু'দ ভেজা মুখটা মুছে মাকে বিছানার কিনার থেকে সরিয়ে খাটের মাঝে শুইয়ে নিজেও মার পাশে গিয়ে শুলাম। আমার পরনে তখনো পাজামা খানা আছেই।

গু'দের জল ছেড়ে মা নিস্তেজ, নিথর পড়ে আছে বিছানায়। মার চোখ দুটো বন্ধ। ঠোঁটটা অল্প খোলা ও হাঁপাচ্ছে মা। দম সামলে উঠছিল মা। এই সুযোগে, আমার পাজামা খুলে ফেললাম আমি। বিছানার নিচে সেই শাড়ি-ব্লাউজ-সায়ার স্তুপে নিজের পাজামা ছুঁড়ে ফেললাম। মার পাশে এখন আমিও সম্পূর্ণ ন'গ্ন। একটু পরে মা চোখ খুলেই তার পাশে ন'গ্ন দেহের আমাকে আবিস্কার করলো।

মা প্রশংসার দৃষ্টিতে আমার নেং টো দেহটা জরিপ করছিল যেন! আমার বলশালী শ্যামলা পেটানো দেহটা ডিম লাইটের আলোয় তখন চকচক করছিল। নিজের ৭ ইঞ্চি মোটা, কালো ধো'নটা টনটন একেবারে সোজা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। মস্ত বীচিদুটো ধো'নের নিচে টাইট হয়ে কদবেলের মত গেঁথে আছে। মার মত আমিও ধো'ন-বীচি-বগলের সব লোম শেভকরে পরিচ্ছন্ন রাখি। মাথাভরা কালো চুলের আমার বুকে কেবল একগাদা ঘন কালো লোম গিজগিজ করছে।

আমার কামুক ৪০ বছরের যুবতী মা পরিস্কার বুঝতে পারে – তার ২৪ বছরের পেটের ছেলেও তার মতই কামুক ও চোদনবাজ। ছেলে আগে কখনো না চু'দলেও, তার ওই জোয়ান-পেটানো দেহের মস্ত মুশল দিয়ে চু'দে যে কোন রতি অভিজ্ঞ নারীর চূড়ান্ত পরীক্ষা নেবার ক্ষমতা রাখে বটে! মা কেমন মন্ত্রমুগ্ধের মত আমাকে দেখছিল। মার চমক ভাঙিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেয়ে বললাম,

- মা, ওমা, মাগো। আমার ওই বাঁশটা কেমন কেমন করছে যেন মা। তুমি একটু আদর করে দিলে ওটা আরাম পেতো মা।

মা লাজুক হেসে বলে,

- যাহ, হতচ্ছাড়া মার সামনে নেং টো হযে মাকে নিজের নু'নু হাতাতে বলছিস, তোর মাথা একেবারেই গেছে দেখিরে মোহিত!

আমি হো হো করে হেসে বলি,

- কি যে বলো তুমি মামনি! আমার ওটা কি আর সেই ছোটবেলার মত নু'নু আছে?! ওটা এখন মরদ জোয়ানের বাঁ'ড়া। তোমার ছেলে কত্তবড় হয়েছে সে খেয়াল আছে?

আমার মুখে "বাঁ'ড়া” শব্দটা শুনে আবার কেমন কেঁপে উঠল মা। আড়ষ্ট সুরে বলে,

- এ্যাই খুব পাকামো হচ্ছে কিন্তু মোহিত। ছিহ, নিজের মার সামনে কোন ছেলে বা'ড়া কেলিয়ে থাকে কখনো? কোথাও শুনেছিস এমন?

- আলবাত থাকে মা। অনেক শুনেছি ও পড়েছি। এই দেখো, তোমার পেটের ছেলের এই বা'ড়া কেবল তোমাকে সুখ দেবার জন্যেই তৈরি মা। ভালো করে দ্যাখো, এটাকে একটু আদর করতে ইচ্ছে করছে না বুঝি তোমার?

মা মৃদু স্বরে বলে,

- আ হ বাছা, মাকে খুব লজ্জা দিচ্ছিস তুই! কিসব যে বলছিস তুই!

আমি গলায় বেশ জোর এনে বলি,

- ঠিকই বলছি মা। এতক্ষণ আমি তোমার গু'দ টিপে, চুষে সুখ দিলাম। এবার তোমার পালা। মা হয়ে নিজের ছেলেকে আদর দিবে না বুঝি তুমি!!

আমার এমন কথায় মা এবার ঠিক পটে গেলো। ঠিকই তো, পেটের ছেলে হয়ে তার মায়ের আদর পাওয়া তার জন্মগত অধিকার। বিশেষ করে এই জোয়ান ছেলেই এখন মঙ্গলার জীবনের সব। ঘরের একমাত্র সক্ষম পুরুষ ও রোজগারি কর্তা এখন মোহিত।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area