Type Here to Get Search Results !

দিদির ভালোবাসা ( পর্ব ৬ )


 #গল্পঃ দিদির ভালোবাসা

#পর্বঃ ৬

দিদি- অনেক বেশি সুখ দিচ্ছিস তুই ভাই! তুই যে ভাবে জোরে জোরে করলি ও পারে না! ১০-১৫ বার ঢোকানো বের করানোর পর ই বেরিয়ে যায় ওর! তাই বেশিক্ষণ ধরে করার জন্য ও আস্তে আস্তে করে। আর তাছাড়া তুই এমন এক একটা জায়গায় টাচ করিস তোর ওটা দিয়ে যেখানে তোর জামাইবাবু কোনোদিন পৌছতে পারেনি!

আমি কথার মাঝে হঠাৎ করে কোমর টেনে জোরে গেঁথে দিলাম !একদম জরায়ুতে ধাক্কা দিলাম

দিদি- আহহহহহহহহহহহহ ওখানটা!!!

আমি – ওখানটায় কি দিদি !!

দিদি- বারবার গুঁতো দে ওই জায়গাটায় প্লিজ! জোরে জোরে দে! থামিস না প্লিজ!

আমি – (জোরে জোরে ঠা+প দিতে দিতে) এখানটায় ??

দিদি – উফফফফফফ !! ওখানটা রে!!! উম্মম্মম ইসসসস! ওহ ফা+ক! ও গড! ভাই রে! কি করছিস তুই আমায়!

আমি- সুখ দিচ্ছি তোকে দিদি!

দিদি- ভীষণ সুখ হচ্ছে ! আহহহহ আহহহহ উফফফ! সে+ক্স এ এত সুখ হয় তোর সাথে না করলে জানতেই পারতাম না ! আহহহহহ আহহহহহ!

আমি- আমারও ভীষণ সুখ হচ্ছে দিদি! তোর ভিতরটা পুরো আগুনের গোলা হয়ে আছে! রস এর বন্যা বইছে !

দিদি- তোর জন্যই এত গরম হয়ে আছে ভাই! উফফফ! করে যা প্লিজ! থামিস না!

মিনিট ১০-১২ প্রায় একটানা চু+দ+লাম! একটানা চু-দতে চু+দতে আর পারছিলাম না ধরে রাখতে!

আমি- দিদি আর পারছিনা রে, হয়ে এসছে আমার!

দিদি- ঢাল ভিতরে!

পশুর মত চু+দতে লাগলাম কোনো মায়াদয়া না করে! দিদি সুখে ছটফট করছিল পাগলের মত!মাথাটা একবার এদিকে একবার ওদিকে করে যাচ্ছিল বারবার!

দিদি- আহহহহ আহহহহ আহহহহ উফফফ ভাই রে! মেরে ফেলবি তুই আজ আমায় ! আর নিতে পারছিনা আমি সুমন! জ্বালা করছে ভীষণ ভিতরটা! বের কর তুই এবার! আহহহহ উম্মম আহহহহ মাআআআআ উফফফফ !!!!

আমি – দিদি আমার আসছে!

দিদি- (আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরে) দে ভাই! ঢাল ভিতরে! ভাসিয়ে দে তোর মাল দিয়ে!

দিদিকে জাপটে ধরে বাঁড়াটা একদম গভীরে ঢুকিয়ে মাল ফেললাম !তার পরেও দুজন দুজনকে জড়িয়ে শুয়ে রইলাম অনেকক্ষণ !

আমি- কিরে ছাড়বি না?

দিদি – আর একটু থাকতে দে এভাবে খুব শান্তি লাগছে!

আমি – Can I kiss you?

দিদি- হুমমম…

দিদির কপালে ঠোঁট দুটো চেপে কিস করলাম! ও হয়ত ভেবেছিল আমি ঠোঁট কামড়ে ধরব! ইচ্ছে করেই আমি কপালে করলাম! ও একটু অবাক ভাবে তাকালো আমার দিকে!

আমি- কিছু বলবি?

দিদি – না কিছু না…(আর জোরে জড়িয়ে ধরল আমায় )

তৃতীয় দিন –

সকালে ব্রেকফাস্ট করতে উঠে দেখি জামাইবাবু চা করছে, দিদি কে দেখতে পেলাম না আশেপাশে ।

জামাইবাবু- গুড মর্নিং । তোর দিদি আজ রেস্ট নিচ্ছে ওর মাথা ধরেছে। ব্রেকফাস্ট আজ আমি বানাচ্ছি , আশা করি পুড়িয়ে ফেলব না।

আমি –আমি কোনও হেল্প করব?

জামাইবাবু- এখন আমি সামলে নিচ্ছি , দুপুরে তুই খাবার অর্ডার করে নিস, আজ তোর দিদি রেস্ট নিক সারাদিন । রোজ তো সব ই করে

আমি – ঠিক আছে তুমি রেডি করো আমি দিদিকে একটু গুড মর্নিং করে আসছি

দিদির ঘরে গেলাম , দিদি শুয়ে শুয়ে ফোন ঘাঁটছে…

আমি – কিরে , তোর নাকি মাথা ধরেছে! ফোন ঘাঁটছিস কেন তাহলে? আরও বেড়ে যাবে তো…

দিদি- এদিকে আয় তোর কানে কানে একটা কথা বলার আছে…

আমি – (কাছে গিয়ে) কি ,বল

দিদি – (ফিসফিস করে) আমার শরীর একদম ঠিক আছে। শুধু একটু ক্লান্ত লাগছে আর কি

আমি- জামাইবাবু যে বলল তোর মাথা ব্যথা ?

দিদি – তো কি বলতাম ওকে ? “হ্যাঁ গো, কাল রাতে তোমার সাথে আর দিনের বেলায় আমার সোনা ভাই এর সাথে সেক্স করে আমি ক্লান্ত!”

আমি – তুই রাতে আবার বরের সাথে…?

দিদি- ওরে গাধা, ওর সাথে না করলে ওকে কি বলব যে কিকরে প্রেগন্যান্ট হলাম!

আমি – হ্যাঁ এটা তো ঠিক ই

দিদি- কাল পরশু দুদিন ই রাতে আমি করেছি ওর সাথেও…

আমি- তা করেছিস ভালো করেছিস! তোর বরের সাথে তুই শুবি সেটা তো নর্মাল, আমায় শোনাচ্ছিস কেন!

দিদি- তোর রাগ হচ্ছে?

আমি- (একটু অভিমানী গলায়) আমার কেন রাগ হবে, তোরা স্বামী-স্ত্রী

দিদি- ওলে বাবা লে, কি রাগ ছেলের… হ্যাঁরে , ও তো আমার বর তাই না । ওর প্রতি তো আমার কিছু দায়িত্ব আছে । তবে তোকে একটা একদম সত্যি কথা বলছি… তুই কাল আমায় যা সুখ দিয়েছিস , তোর জামাইবাবু কোনোদিন দিতে পারেনি! আমি আজ কেন ওকে বলেছি আমার শরীর খারাপ তুই বুঝিসনি বল!

আমি – কেন বলেছিস…?

দিদি- আজ কোনও কাজ করব না তাই… আজ সারাদিন তোর সাথে…

এইসময় পায়ের আওয়াজ পেয়ে আমি একটু সরে বসলাম। জামাইবাবু দিদির জন্য ব্রেকফাস্ট নিয়ে এসছে।

জামাইবাবু- কিগো কেমন লাগছে এখন?

দিদি- একটু ভালো লাগছে আগের থেকে। তবে আজ একটু রেস্ট নেব

জামাইবাবু- একটু খেয়ে নাও যা পেরেছি বানিয়েছি। আমি রেডি হয়ে বেরব এবার। সুমন আছে তোমার খেয়াল রাখবে

আমি- তুমি কিচ্ছু চিন্তা কোরোনা, আমি পুরো খেয়াল রাখব দিদির…

জামাইবাবু রেডি হয়ে বেরিয়ে গেল । আমি দরজা লক করে প্রায় দৌড়ে এলাম দিদির ঘরে…

দিদি- চলে গেছে ও?

আমি- হ্যাঁ এই বেরল।

দিদি- তাহলে…এবার ?

আমি- তুমি বল, তুমি যা চাইবে তাই!

দিদি- আয় আমার কাছে…

আমি- (কাছে এসে) বল, কি চাস তুই আজ!

দিদি- (কানে কানে) তোর সব ড্রেস খোল এক এক করে! আমি তোকে পুরো নেকেড অবস্থায় দেখতে চাই!

আমি এক এক করে আমার টিশার্ট , হাফ প্যান্ট, জাঙ্গিয়া সব খুললাম দিদিকে দেখিয়ে দেখিয়ে!

দিদি- ইস কি সুন্দর ফিগার রে তোর! একটুও চর্বি নেই! যে মেয়ে দেখবে পুরো পাগল হয়ে যাবে!

আমি- তুইও হয়ে গেছিস ? পাগল?

দিদি- হ্যাঁ রে! তোর মেশিনটা এত বড় আর এত শক্ত! আমার পক্ষে নিজেকে আটকানো খুব মুস্কিল!

দিদির কথা শুনে আমার ৭ ইঞ্ছির বাঁড়া পুরো মোটা হয়ে দাঁড়িয়ে গেল! দিদি হাত দিয়ে খামচে ধরল বাঁড়াটা!

দিদি- উফফ কি গরম হয়ে আছে!

আমি- তুই গরম করে দিয়েছিস!

দিদি- (বাঁড়াটা হাতে নিয়ে কচলাতে কচলাতে) ঢোকা আমার ভিতরে! আমার এখনই চাই এটা! আমি পারছিনা আর থাকতে!

আমি- আমায় পুরো ন্যাংটো করেছিস, এবার তুইও পুরো ন্যাংটো হয়ে যা! আমিও দেখতে চাই তোকে!

দিদি- ভাই! নিজে হাতে ন্যাংটো কর তোর দিদিকে!

আমি খুলে দিতে লাগলাম সব এক এক করে! দিদি হাত দুটো তুলে দাঁড়াল , আমি দিদির কালো নাইটিটা খুলে ফেললাম এক টানে! দিদি একটা ভীষণ সেক্সি গোলাপি রঙের ব্রা-প্যান্টির সেট পরেছিল ভিতরে!

আমি- ইসস কি সেক্সি দেখতে লাগছে তোকে!

দিদি- স্পেশালি তোর জন্য পরেছি আজ এটা! নতুন সেট এটা, এখন তোর জামাইবাবু এটা পরে আমায় দেখেনি!

আমি –খুলি ব্রা টা?

দিদি- পুরো ন্যাংটো করবি? প্যান্টি টা নামিয়ে ঢোকালে হবে না?

আমি- পুরো ন্যাংটো করব রে! তোর বুক গুলো দেখব প্লিজ!দেখাবি না?

দিদি- দেখাতেই হবে?

আমি- সবই তো হচ্ছে আমাদের মধ্যে রে! বুকগুলো বাকি থাকে কেন!

দিদি- ঠিক আছে দ্যাখ কিন্তু শুধু দেখতে দেব, আর কিছু করতে দেব না!

আমি- কেন আর কিছু করলে কি হবে!

দিদি- দ্যাখ আমাদের মধ্যে এগুলো যা হচ্ছে সেগুলো তো জাস্ট কটা দিনের জন্য, তার মধ্যেই তুই কাল যা সুখ দিয়েছিস ওরম রোজ দিলে আমি হয়ত নিজেকে আটকেতে পারবো না ৭ দিন হয়ে যাওয়ার পর ও!

আমার বুক গুলো আমার ভীষণ দুর্বল যায়গা! ওগুলোও যদি তোর হাতে তুলে দি তাহলে আমি পুরোপুরি তোরই হয়ে যাব ! আর আমার বরের সাথে শুতে ইচ্ছে করবে না হয়ত! তাই আমি শেষ চেষ্টা করছি!



চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area