#গল্পঃ দিদির ভালোবাসা
#পর্বঃ ৫
দিদির ছটফটানিতে আমি আর মাল ধরে রাখতে পারলাম না । একটা জোরে ধাক্কায় পুরো ভিতর অব্দি বাঁড়া ঢুকিয়ে মাল ফেললাম ভিতরে! শেষ হওয়ার পর ১-২ মিনিট দিদির উপর শুয়ে রইলাম! দিয়ে আসতে আসতে উপর থেকে নেমে শুয়ে পড়লাম দিদির পাশে। কিছুক্ষণ চুপচাপ শুয়ে রইলাম দুজনে পাশাপাশি, কারও মুখে কোনও কথা নেই। একটু পরে উঠে আমার রুম থেকে বেরিয়ে গেল। আমি বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে ঘুমিয়ে পড়লাম ক্লান্তিতে…
দ্বিতীয় দিন-
প্রথম দিন করার পর দিদি আর কথা না বলায় আমি ভিতর ভিতর ভীষণ চিন্তায় পড়ে গেছিলাম । যদি ও অপরাধ বোধে ভোগে? যদি আর না এগোতে চায় এই ব্যাপারটা নিয়ে? এইসব সাত পাঁচ ভাবছিলাম শুধু। অথচ জিজ্ঞাসা করতে গেলে হিতে বিপরীত হয়ে যেতে পারে। দিদি বুঝে যেতে পারে যে আমি ওর শরীর৷৷৷ টাকে ভোগ করতে চাইছি। অগত্যা আর পাঁচ দিনের মত স্বাভাবিক আচরণ করছিলাম দিদির সামনে।
দিদি- শোন আজ আমার বিকেলে একটু বেরনোর আছে , তো আজ লাঞ্চ এর পরেই যাব তোর ঘরে
আমি- ঠিক আছে ( মনে লাড্ডু ফুটছে)
কথা মত লাঞ্চ করার পর সব গুছিয়ে দিদি আমার ঘরে এল। ঘড়িতে তখন দুটো বাজছে।আমি গতকালের মত ঘরের আলো নেভাতে যাচ্ছিলাম কিন্তু দিদি বাধা দিল।
দিদি- আলো পরে নেভাবি আগে একটু আমার সামনে দাঁড়া
আমি- কিছু বলবি?
দিদি- প্যান্ট৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ ---- খোল তোর
আমি- আলো না নিভিয়েই?
দিদি- হ্যাঁ। তোর জিনিসটার সাইজ দেখব আমি। কাল ভিতরে নিয়ে বুঝতে পেরেছি বেশ বড় সাইজ ! দেখা দেখি কত বড়?
আমি প্যান্ট জা----------------ঙ্গিয়া খুলে দাঁড়ালাম দিদির সামনে। বাঁড়াটা তখন পুরো শক্ত হয়নি। তাও দিদি দেখে একটু চমকালো!
দিদি- তোর এটা তো ভীষণ বড় রে সুমন!
আমি –আরও বড় হবে এখন পুরো হার্ড হয়নি
দিদি- তোর বউ খুব লাকি হবে! রোজ এত বড় জিনিসটা ভিতরে নেবে!
আমি- কেন তোর বরের টা বড় নয়?
দিদি- না রে তোর মত বড় নয়। মাঝারি সাইজ এর , পুরো হার্ড হলে ওই সাড়ে চার ইঞ্চি মত হয় আর তোর মত মোটা ও নয়!
আমি – আমারটা পুরো দাঁড়িয়ে গেলে প্রায় ৭ ইঞ্চি হয় রে!
দিদি –তাই জন্য কাল আমার নিতে হাল খারাপ হয়ে যাচ্ছিল!
আমি- কষ্ট হচ্ছিল? বলিসনি কেন ?
দিদি – কষ্ট হয়নি রে, অন্য রকম ফিল হচ্ছিল ,তোর জামাইবাবুর থেকে আলাদা
আমি – কিরকম আলাদা? ভালো লাগছিল না খারাপ ?
দিদি – উফফ তুই থামবি এবার! যেটা করব বলে আসা শুরু কর ! আলোটা নেভা এবার
আমি – আগে তুই প্যান্টি খোল তারপর!
দিদি – চুপ অসভ্য! আমার লজ্জা করে তো নাকি!
আমি – বা রে! আমারটা দেখলি যে তখন লজ্জা করল না ? এখন আমি দেখতে চাইলে দোষ? এরম করলে কিন্তু খেলবো না আমি!
দিদি- প্লিজ ভাই এরম করিস না
আমি – তুই দেখতে চাইলি আমি বারণ করলাম? এখন তুই কেন বারণ করছিস!
দিদি – আচ্ছা দ্যাখ !
নাইটি কোমর অব্দি তুলে প্যা------------ন্টি খুলে দিল ও! বেড এ শুয়ে পা ফাঁক করে দিল দুদিকে! আমি ওর পায়ের কাছে হাঁটু গেঁড়ে বসে কাছ থেকে দেখলাম ওর গুদ! টুকটুকে গোলাপি রঙের গুদটা হালকা বাদামি রঙের পাপড়ি দিয়ে ঢাকা ! আমি আঙ্গুল দিয়ে আসতে করে পাপড়ি দুটো ফাঁক করলাম! ভিতরটা পুরো রসে ভিজে একাকার!
দিদি- ভাই আর দেখিসনা প্লিজ খুব লজ্জা করছে আমার!
আমি ওর উপর উঠে এলাম! বাঁ----------ড়াটা ধরে গু-----------+দের মুখে লাগিয়ে আসতে করে ঘসে দিলাম ফুটোর মুখে!আজ আলো জ্বালানো থাকায় ওর মুখ দেখতে পাচ্ছিলাম, বাঁড়ার ছোঁয়া পেতেই ও দু চোখ বন্ধ করে নিলো! আমি আলতো করে বাঁড়ার মাথাটা গুদের মুখে ঘসছিলাম! দিদি ওর নিচের ঠোঁট উপরের ঠোঁট দিয়ে কামড়ে ধরেছিল!
আমি- ঢোকাবো?
দিদি- ঢোকা!
একদম এক ধাক্কায় পুরোটা গেঁথে দিলাম ভিতরে! দিদি “ আহহহ মা গো!” বলে আমায় জাপটে ধরল দুটো পা দিয়ে! আমি একদম ওর কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে আস্তে করে বললাম, “লাগলো?”
দিদি- নাহ! কর তুই!
আমি – আস্তে আস্তে করি?
দিদি- তোর ইচ্ছে মত কর!
আমি ইচ্ছে করে এলোমেলো ভাবে চুদতে লাগলাম! ২টো ঠা------------প জরে, ৫-৬ টা ঠাপ আস্তে ! আবার ৩-৪ তে ঠা---------প জোরে দিয়ে ২-৩ তে আস্তে!
দিদি- উফফ এরম ভাবে করছিস কেন!যেকোনো এক ভাবে কর!
আমি – আস্তে করব না জোরে?
দিদি- একটু জোরে কর!
আমি একদম গায়ের জোরে চো--------------দা শুরু করলাম! দিদি দু হাত পা দিয়ে আমায় জাপটে ধরল পুরো!
দিদি- আহহহহ আহহহহ আহহহহ উফফফ উম্মম ওহ মা গো উফফফ আহহহহ ভাইরে!! ও গড ! আহহহ আহহহ উফফফফ আম্মম ইসসস আহহহ উম্মম্ম উম্মম্মম!!
২-৩ মিনিট স্পীড এ চো-------------------দার পর থামলাম নাহলে এই স্পীডে করে গেলে মাল ধরে রাখতে পারতাম না!
দিদি- থামলি কেন??
আমি- কোমর ধরে গেছে! আমার তো তোর মত রোজ করার অভ্যাস নেই!
দিদি- ঠিক আছে একটু দম নে
আমি- একটা কথা জিজ্ঞেস করব?
দিদি- হ্যাঁ কর
আমি – তুই শর্ত দিয়েছিলি যে আমরা সে_ক্স টা জাস্ট প্রয়োজনের জন্য করব, উপভোগ করার জন্য নয়। কিন্তু আমার মনে হয় আজ তুই উপভোগ করছিস! সুখ নিচ্ছিস! ভুল বললাম ?
দিদি- হ্যাঁ আমি সুখ নিচ্ছি রে! আমি যখন শর্ত দিয়েছিলাম তখন তো জানতাম না তুই এরম একটা জিনিস লুকিয়ে রেখেছিস! আমি অনেক চেষ্টা করেও নিজেকে আটকাতে পারছি না রে!
আমি- জামাইবাবুর চেয়ে বেশি সুখ দিচ্ছি আমি ?
দিদি- অনেক বেশি সুখ দিচ্ছিস তুই ভাই! তুই যে ভাবে জোরে জোরে করলি ও পারে না! ১০-১৫ বার ঢোকানো বের করানোর পর ই বেরিয়ে যায় ওর! তাই বেশিক্ষণ ধরে করার জন্য ও আস্তে আস্তে করে। আর তাছাড়া তুই এমন এক একটা জায়গায় টাচ করিস তোর ওটা দিয়ে যেখানে তোর জামাইবাবু কোনোদিন পৌছতে পারেনি!
চলবে...

