Type Here to Get Search Results !

মায়ের ইচ্ছে পূরণ ( পর্ব ৫ )


 #গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ 

#পর্বঃ ৫

ওদিকে, নিজের দু'হাত থেমে নেই মোটেও। মার হলুদ রাঙা শাড়ির আঁচল নিচে ফেলে ব্লাউজের বোতামগুলো খুলে মার দু'ধ উদোলা করে হাতের মুঠোয় আয়েশ করে মলে দিচ্ছিলাম। বোঁটাগুলো আঙুলে নিয়ে চুনোেট করা তো চলছেই। এমন আদরে পাগল পারা মা আরামে "আ হহ ও হহহ ই শশ আ হহ উ ফফ মাগো ওরে বাবা আ হহ উ হহ ওরে" বলে চাপা গলায় চিৎকার করছিল।

খানিকক্ষণ পর মা নিজের চুল আরো শক্ত করে বাঁধতে তার দু'হাত মাথার উপরে তুলে। ব্যস, এই সুযোগে আমি চটপট মার ঘেমে থাকা ভেজা স্যাঁতসেঁতে কালচে বগলতলীতে মুখ ডুবিয়ে জিভ বুলিয়ে চেটে দিলাম। মার লোমহীন চকচকে বগলতলী দেখে বুঝলাম মা নিয়মিত শেভ করে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখে নিজের গোপনীয় নারী অংশগুলো। মার লোমহীন মসৃণ বগলের পুরোটা জিভ দিয়ে নিজের মুখের লালা থুতু মাখিয়ে বেশ করে চেটে দেয়ায় মা কামে, সুখে, যৌবন জ্বালায় তীক্ষ্ণ কন্ঠে পাগলিনীর মত চিৎকার দিয়ে উঠে,

- উ'ফ মোহিতরে, আমার দুষ্টু খোকারে, মাকে এত আদর করিস তুই! উ ফফ রে, মাগো, মার জন্য তোর এত ভালোবাসা আমি আগে বুঝিনি কেন ভগবান! তোর মত এত লক্ষ্মী ডবকা জোয়ান ছেলে ঘরে থাকলে তবেই না মায়েরা সুখি হতে পারে তাদের অভাগী জীবনে!

মার এসব কথা শুনতে শুনতে এবার বগল ছেড়ে নিচে মার দু'ধ ও বোঁটা মুখে পুরে ঠিক গত রাতের মতই সজোরে চুষতে থাকলাম। মার বড়বড় দু'ধেল মা'ইগুলো চুষে ছিবড়ে না করে যেন শান্তি নেই আমার। এদিকে মার চিৎকার-ও তাতে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। নিজের রান্নাঘরে ছেলের হাতের এমন আদরে ক্রমাগত গলে গিয়ে নিজেকে আরো বেশি ছেলের সামনে উজার করে দিচ্ছে আমার মঙ্গলাময়ী ডবকা মা। হঠাৎ, পাশের ঘর থেকে বাবার দুর্বল গলার স্বর শোনা গেল,

- এই শুনছো, ওগো বৌ, বলি শুনছো গো। বাতের ব্যথাটা আবার বড্ড বেড়েছে গো। ঘুম চটে গেল এই ভয়ানক ব্যথায়। বলছি কি বৌ, এখন একটু মলমটা মালিশ করে দেবে আমায় গো বৌ?

বাবার গলার স্বরে আমি ঝটপট মাকে নিজের বাহুবন্ধন থেকে ছেড়ে দিতে মা-ও দ্রুত নিজের এলোমেলো শাড়ি-ব্লাউজ ঠিক করে গড়গড় করে ঝামটা দিয়ে বাবাকে চেঁচিয়ে বলে,

- আসছি গো মিনসে, একটু খিল দিয়ে থাকো দেকি ততক্ষণ। এই বুড়ো হাবড়াটাকে নিয়ে আর পারি না! আমার জীবন যৌবন সব রসাতলে গেল এই অচল স্বামীর সেবা দিতে দিতে! হতচ্ছাড়া কোন জীবন হলো আমার!

আমি মাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলি,

- আহা বাবার সাথে রাগ করো না, মা। থাক, সয়ে নাও। তোমাকে আদর-সোহাগ দিয়ে তোমার কষ্ট ভুলিয়ে দিতে আমি তো আছিই! তোমার মত আদুরী মাকে সুখ দিতে এই দ্যাখো আমি তৈরি গো, মামনি!

একথা শুনে অল্পবয়সী গার্লফ্রেন্ডের মত মা আমার দিকে ছেনালি করে তাকিয়ে মুখে রহস্যময় হাসি টেনে বাবার ঘরের দিকে যেতে যেতে বলে,

- যাহ এখন আর ম্যালা বকিস না! রাতে ঘুমোনোর সময় আমার শখ-আহ্লাদ কেমন মেটাতে পারিস দেখবো নে! এখন বাইরের কাপড়টা ছেড়ে জলখাবার খেয়ে বাইরে হেঁটে আয় বরং। আমি এই ফাঁকে ঘরের সব কাজ সেরে নেই।

মার কথামত জলখাবার খেয়ে বাইরে হাঁটতে গেলাম। ফুরফুরে মেজাজে রাতের ঠান্ডা বাতাসে হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিলাম, "মার হাবভাব সব বলছে, আমাকে দিয়ে চো'দাতে মা একেবারে প্রস্তুত। আর কোন দেরী নয়, আজ রাতেই বিছানায় মাকে নিজের বৌ বানিয়ে নিতে হবে!"

ভাবতেই খুব খুশি হচ্ছিলাম যে মার মত ডবকা পূর্ণ যুবতী মহিলাকে চু'দেই আজ রাতে আমার কৌমার্য ঘুঁচতে যাচ্ছে। নিজের জন্মদাত্রী মাকে চু'দে চো'দায় হাতেখড়ি হয়- এমন সৌভাগ্য ক'জন ছেলের ভাগ্যে জোটে!!

মার সাথে আসন্ন স'ঙ্গমের আনন্দে এতটাই বিভোর ছিলাম যে বাসায় ফেরার পথে দু দুটো ফার্মেসি পার হলেও কন'ড'ম কেনার কথা একেবারেই মনে থাকে না আমার। অবশ্য আগে কখনো ক'নড'ম কেনার মত প্রয়োজন পড়ে নাই বলে সেটা আমার মাথায় না আসাটাই স্বাভাবিক বটে!

রাতে বাসায় ফিরে রোজকার মত মার হাতের মজার রান্না মুরগীর ঝোল-ভাত-বেগুণ ভাজা খেয়ে নিজের ঘরের বিছানায় খালি গায়ে পাজামা পরে মার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। মা ওদিকে নিজে খেয়ে, বাবাকে খাইয়ে, ঘুম পাড়িয়ে আসছে। একটু পরেই নিজের আপন মাকে চু'দবো। এই খুশিতে ডগমগ হয়ে মৃদু গলায় বিখ্যাত হিন্দি সিনেমার গান "চোলি কি পিছে কিয়া হ্যায়" গাইছিলাম। মাঝে মাঝে মোবাইলে গসিপি সাইটের মা-ছেলে পানু গল্পগুলো পড়ে আর ছোট ছোট ভিডিও-ছবিগুলো দেখে চো'দার নিয়ম-কানুন ঝালাই করতে লাগলুম।

ঠিক এমন সময়, সেদিনের মত সমস্ত কাজ সেরে মঙ্গলা মা আমার ঘরে ঢুকল। লাইটের আলোয় দেখলাম মার পড়নে সেই সন্ধ্যার কালো স্লিভলেস ব্লাউজ-সায়া ও হলুদ সুতি শাড়ি। ঘরে ফ্যান চলছিল ও রান্নাঘরের ভ্যাপসা গরমটা নেই বলে মার শরীর ভেজা নেই।

তবে, গতরাতের সাথে পার্থক্য হল আজ মা তার চুলগুলো খোঁপা না বেঁধে ছেড়ে রেখেছে। একরাশ এলো চুল সযতনে চিরুনি চালিয়ে আঁচড়ে পরিপাটি হয়ে এসেছে মা। শুধু তাই নয়, মার ঠোঁটে লাল লিপস্টিক দেয়া ছিল। মুখে-গলায় হালকা স্নো মেখেছিল মা যার মিষ্টি সুবাস বিছানা থেকে আমি দিব্যি টের পাচ্ছিলাম!

মা আমার ঘরে এসেই বাবার ঘর ও আমার ঘরের মাঝের দরজাটা আটকে দিয়ে, ঘরের লাইট নিভিয়ে নীলাভ ডিম লাইট জ্বেলে আমার বিছানার কাছে দাঁড়ায়। আমি মাকে টেনে বিছানায় বসিয়ে দিলে মা সেই ছিনালি হাসিটা দিয়ে বলে,

- এ্যাই মোহিত সোনা শোন, তোর বাবাকে আজ একটা কড়া ঘুমের বড়ি খাইয়ে দিয়েছি, যাতে রাত বিরাতে ডাকাডাকি করে আমাদের জ্বালাতন না করে।

আমি পার পাশে ঘনিষ্ঠ হয়ে বসে মাকে কাছে টেনে দু'হাতে বুকে জড়িয়ে ধরে হাসতে হাসতে বলি,

- খুবই ভালো করেছো, মা। সারারাত নিশ্চিন্তে আমি তোমার বুকের দু'ধ খেয়ে তোমায় ভালোবাসতে পারবো। খুবই বুদ্ধিমানের মত কাজ করেছো, মা।

- আহারে বাছা আমার, মা হয়ে যদি সারারাত জোয়ান ছেলের আদর-ভালোবাসাই না খেতে পারি তবে এই হতচ্ছাড়া সংসার করে কী লাভ আমার বল?!

- তুমি আর কখনো চিন্তা করো না, মামনি। তোমার কত আদর লাগবে তা পূরণ করা তোমার একমাত্র ছেলের দায়িত্ব। আমার সোনামণি মা কে বাকি জীবনটা ভালোবেসে পার করে দিলেই আমার সন্তান জন্ম সার্থক!

কামার্ত স্বামীর মত আমার মুখে এসব কথা শুনে কামাতুর মা আমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করে চুমু-চাটা করতে আরম্ভ করল। মার কাছে গ্রীন সিগনাল পেয়ে, মাকে টেনে বিছানা থেকে উঠিয়ে মেঝেতে দাঁড় করিয়ে দিলাম। আমিও মার পেছনে দাঁড়িয়ে মার খোলা চুলে নাক ডুবিয়ে ঘ্রান নিতে নিতে থাকলাম।

পেছন থেকেই মাকে জাপটে ধরে মাকে চুমুতে চুমুতে মার পরনের সুতি হলুদ শাড়িটা কোনমতে টেনে হিঁচড়ে মার ভরাট দেহ থেকে খুলে দূরে ছুঁড়ে ফেললাম। শাড়ি খোলা শুধুমাত্র কালো ব্লাউজ পেটিকোট পড়া মা কেমন গলে গিয়ে ঢং দেখিয়ে বলে,

- এই খোকা, মার শরীরে শাড়ি দেখতে সারাদিন তোর বড্ড অসুবিধে হয় বুঝি?

- সে তো মা হয়ই! তোমার এই লদলদে দেহটা ওসব কমদামি আদ্যিকালের শাড়িতে ঢাকা দেখতে খুব বিরক্ত লাগে আমার। দাঁড়াও, কাল থেকে ঘরের ভেতর তোমার ওসব শাড়ি পড়া বন্ধ। আমার সামনে কেবল হাতাকাটা ব্লাউজ ও পেটিকোট পড়ে থাকবে তুমি, ঠিক আছে?

- আচ্ছা ঠিক আছে খোকা। এখন থেকে আমার দস্যি ছেলেটার পছন্দমতো সাজে থাকবো আমি!

- হুম এই তো আমার লক্ষ্মী মায়ের মত কথা! এখন চুপ করে বসো দেখি, তোমার সাধ আহ্লাদ মিটিয়ে আদর করে দেই এ-ই রাত্তিরে।

পিছন থেকে আবারো মাকে জড়িয়ে ধরলাম, আজ আমার ধো'ন কোন বাঁধা মানছে না। সেই সন্ধ্যা থেকে ৬ ইঞ্চির বড় মু'শলটা খাঁ'ড়া হয়ে লকলক করছে! পেছন থেকে চেপে ধরায় সেটা সরাসরি আমার পাজামা ও মার সায়ার পাতলা কাপড়ের উপর দিয়ে মার ৩৮ সাইজের বিশাল নরম পোঁ'দের দাবনার খাঁজে-পোঁ'দের নিচে সরসরিয়ে ঢুকে গেলো। আ হ কি নরম পো'দ আমার মা'য়ের! মাখনের দলায় বা'ড়া ঘষলাম মনে হল!

বগলের তলা দিয়ে হাত ভরে মা'র মসৃণ ন'গ্ন পেটে হাত রাখলাম। মা'র কাঁধে ঘাড়ে চুমু দিয়ে ডান কানটা একটু চুসে দিলাম। মা কেঁপে উঠলো, মা যে ফোঁস ফোঁস করছে তা বেশ ভালো লাগছে আমার। মঙ্গলা মাকে আরো গরম করার জন্য আমার মোটা লম্বা বা'ড়াটা পাছার খাঁজে আগুপিছু করতে লাগলাম।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area