#গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ
#পর্বঃ ৬
বগলের তলা দিয়ে হাত ভরে মা'র মসৃণ ন'গ্ন পেটে হাত রাখলাম। মা'র কাঁধে ঘাড়ে চুমু দিয়ে ডান কানটা একটু চুসে দিলাম। মা কেঁপে উঠলো, মা যে ফোঁস ফোঁস করছে তা বেশ ভালো লাগছে আমার। মঙ্গলা মাকে আরো গরম করার জন্য আমার মোটা লম্বা বা'ড়াটা পাছার খাঁজে আগুপিছু করতে লাগলাম।
এবার মা'কে সামনা সামনি ঘুরিয়ে নিয়ে নিজের খোলা শক্ত বুকে জড়িয়ে ধরলাম। মাও কামের আবেগে আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে আমার পুরুষালী বুকে নিজের ৩৬ সাইজের বড়বড় লাউয়ের মত দু'ধ দু'টো চেপে আমার কাঁধে মুখ গুজল। আ হহ যখনি মা'র বড়ো বড়ো দু'ধ দুটো আমার বুকে পিষ্ট হয় আমি যেন পাগল হয়ে যাই!
আমার বা'ড়াটা এখন কাপড়ের উপর দিয়েই মার তল পেটে গুতা মারছে, মনে হচ্ছে মার নরম তল পেট ছিঁড়ে ভেতরে সেঁদিয়ে যাবে!
আমার ৪০ বছর বয়সী ডবকা মা কিন্তু দিব্যি বুঝতে পারছিল, যে তার পেটের ছেলের ধো'ন কিভাবে তার যো'নী গহ্বরের প্রবেশ মুখে গুতো দিচ্ছে। এতো বছর চু'দা না খাওয়া কামাতুর মহিলার জন্য নিজের ২৪ বছরের জোয়ান মরদ ছেলের ধো'নের স্পর্শ নেয়ার অনুভূতিটা চরম পুলকের বিষয় ছিল!
আমার দুহাত তখন মার ভরাট যৌবনের শরীরের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। মা'র কোমর থেকে হাতটা ধীরে ধীরে আরেকটু নিচে নিয়ে মার কলসির মত পা'ছায় রেখে আলতো চাপ দিলাম।
মা যেন বিবাহিতা স্ত্রীর মতে গলে গিয়ে এবার আমার বুকে মাথা রাখলো। ফুল ফর্মে মার পা'ছা-পিঠ-থাই-উরুসহ পুরো দেহটা ইচ্ছেমত দলাই মলাই করতে লাগলাম। মন মতো টিপে একটু নিচু হয়ে মার পা'ছার নিচে বেড়ি দিয়ে মার যুবতী কোমল দেহটা নিজের কোলে তুলে নিলাম।
মা-ও আমার গলা দুহাতে বেঁধে আমার কোমড়ে দুপায়ে বেড়ি দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার কোলে টাইট হয়ে বসে গেল। মার লিপস্টিক দেয়া মুখটা আমার মুখ থেকে তখন ঠিক এক ইঞ্চি নিচে।
মার রসালো ঠোঁট দেখে আমি মুখ বাড়াতে মা-ও নিজের ঠোঁট মেলে দিয়ে আগ্রহে এগিয়ে এলো। মাকে ওভাবে কোলে চেপে লম্বা একটা লিপ কিস দিলাম। মার ঠোটে ঠোট চেপে অনেকক্ষণ ধরে চুম্বনের পর চুম্বন করে, মার মুখগহ্বরের সব লালা-থুতু চেটে, মার জিহ্বাকে নিজের জিহ্বায় লেহন করে দিলাম। এমন চুমোচুমির দুজনের ঠোটের ঘর্ষনে সারা ঘরে সজোরে "প'চর প'চর ফ'চর ফ'চর প'চ প'চ" শব্দ হচ্ছিল।
একটানা ঠোঁটে ঠোট লাগিয়ে ঘন চুম্বনের পর নিশ্বাস নিতে থেমে দেখি, কমদামী লিপস্টিক ছেদরে গিয়ে মার মুখ, গালের সর্বত্র লেপ্টে গেছে! জোরে জোরে শ্বাস টেনে হাঁপাচ্ছিল মা। নাকের পাটা, ঠোট কামের আবেশে ফুলে ছিল। এলোমেলো চুলের মাকে দেখতে যেন তখন স্বর্গের কামদেবীর মত লাগছিল! হাঁপাতে হাঁপাতে মা অস্ফুট, আকুল কন্ঠে বলে,
- খোকারে, ও আমার সোনা ছেলে রে, তোর মাকে এতো ভালোবাসা জীবনে আজ পর্যন্ত কেও দেয়নি রে! বাছারে, এমন আদর-মমতা তোর মার জন্য!
- হ্যাঁ গো মামনি, তোমার জন্য আমার আদর ভালোবাসার কোন কমতি নেই। তুমি যে আমার জোয়ান, সুন্দরী মা! এমন মা ঘরে থাকলে ছেলে তো দিওয়ানা হবেই।
- ওরে তুই-ও যে আমার জোয়ান ছেলে। তোর মাকে আরো আদর দে সোনা। আহ কী আদরটাই না দিচ্ছিস রে তুই যাদু মানিক!
- আমার রূপবতী মারে, দাঁড়াও, তোমায় এবার বিছানায় নেই। ব্লাউজ পেটিকোট খুলে ছোটবেলার মত তোমার গায়ের ঘ্রান শুঁকে শুঁকে তোমায় আদর করি, চলো!
এই বলে, এক পাক ঘুরিয়ে আলতো করে মাকে বিছানার মধ্যিখানে বালিশে মাথা রেখে শুইয়ে দিয়ে নিজেও মার পাশে শুয়ে পড়লাম। মা'র কোমরের পাশে আমার কোমর, মা ঘরের ছাদের দিকে মুখ করে আছে, আর আমি মার মুখের দিকে।
আমার বাম হাতটা মা'র পেট বেয়ে অপর পাশে চলে গেছে, বাহুতে মার ডান দু'ধটা ছুঁয়ে আছে, মা'র বাম দু'ধটা আমার বুকের চাপে চ্যাপ্টা হয়ে আছে। আমার কামার্ত গরম নিশ্বাস মা'র মুখের উপর পড়ছিল। মা তখন গা এলিয়ে তার হাত দু'টো নিচের দিকে লম্বা করে রেখেছিল। আমি মার গালে চুমু দিয়ে কানের কাছে মুখ নিয়ে বললাম,
- হাত দুটো মাথার উপরে তুলো মা, আমার নয়ন জুড়িয়ে যাক এখন।
মা কেমন নেশা নেশা, ঘোর লাগা চোখে আমার চোখের দিকে তাকালো। এরপর চোখ থেকে চোখ না সরিয়েই ধিরে ধিরে তার ভারী হাত দুটো মাথার উপর নিয়ে বালিশের দুপাশে খাটে বিছিয়ে দিল।
আমি সামান্য পিছু হতেই মার কালো রঙের স্লিভলেস ব্লাউজের ফাক গলে বেরুনো বাম বগল আমার ঠোঁটের দু ইঞ্চি সামনে। মার মুখের দিকে একবার তাকিয়ে নিয়ে আবার মার দুই বগলের সৌন্দর্য দেখতে লাগলাম।
ক্লিন শেভ করা বাল-হীন বগল মাযের। শ্যামলা মায়ের বগলতলীও শ্যামলা। ডিম লাইটের আলোয় চকচকে হাল্কা বাদামী রঙের লাগছে। বগলের ভাঁজ গুলো যেন আমায় ডাকছে, এতো সুন্দর লাগছিল যে ভাষায় প্রকাশ করার মত না।
কাম তৃষ্ণায় আমার গলা শুকিয়ে যাচ্ছে। নাকটা নিচু করে মার বগলের ঘ্রাণ নিলাম। কেমন মাদকতাময় সুবাস, কোমনীয় নারী দেহের সুবাসিত ত্বক। কেমন নেশা হয়ে যাচ্ছিল আমার!
বাম বগল কতক্ষণ দেখে মার দু'ধের উপর ভর দিয়ে ডান বগল দেখতে লাগলাম, মন ভরে দেখে ঘ্রান নিলাম। সোজা হয়ে মা'র দিকে তাকতে দেখি মঙ্গলা দেবী মা এক মনে আমার দিকে চেয়ে রয়েছে। আমার চোখের ভাষা বুঝতে পেরে মা মুখে কিছু না বলে, মিষ্টি হাসি দিয়ে চোখের পাতা ফেলে অনুমতি দিলো।
এবার, অনেকটা মার উপর শুয়ে গিয়ে দু-হাত দিয়ে মা'র দু'হাতের আঙুলগুলো লক করে ধরে মার ডান বগলে মুখ দিলাম। একমনে চাটতে, কামড়াতে, চুষতে থাকলাম মার কোমল বগলের মাংস। চুষে কামড়ে লালচে দাগ করে দিলাম। এ বগলের পর ও বগল নিয়ে পড়লাম, বাম বগলও সেভাবে চেটে চুষে ভিজিয়ে দিলাম।
কখন যে আমার ৫ ফুট ৯ ইঞ্চির পুরো দেহটা মার ৫ ফুট ৩ ইঞ্চির শরীরের উপর উঠে গেছে বলতে পারবো না! খেয়াল হতে দেখলাম, নিজের পাজামা-মার পেটিকোটের উপর দিয়েই চু'দার মতো করে মার দুপায়ের খাজে প্রবলভাবে কোমর আগুপিছু করছি। জীবনে প্রথমবারের চো'দন-সঙ্গী হিসেবে একটা নারী দেহ বিছানায় পেয়ে উম্মাদ ষাঁড়ের মত খেপে গেছিল আমার পুরুষ দেহটা।
চলবে...