#গল্পঃ মায়ের ইচ্ছে পূরণ
#পর্বঃ ৭
কখন যে আমার ৫ ফুট ৯ ইঞ্চির পুরো দেহটা মার ৫ ফুট ৩ ইঞ্চির শরীরের উপর উঠে গেছে বলতে পারবো না! খেয়াল হতে দেখলাম, নিজের পাজামা-মার পেটিকোটের উপর দিয়েই চু'দার মতো করে মার দুপায়ের খাজে প্রবলভাবে কোমর আগুপিছু করছি। জীবনে প্রথমবারের চো'দন-সঙ্গী হিসেবে একটা নারী দেহ বিছানায় পেয়ে উম্মাদ ষাঁড়ের মত খেপে গেছিল আমার পুরুষ দেহটা।
মা তখন কাম জোয়ারে ছটপট করছে, তার জোরে জোরে নেয়া ফোঁস ফোঁস নিশ্বাস মনে করিয়ে দিলো, এখনো আরো অনেক কিছু বাকি, খেলা তো সবে শুরু হলো মাত্র!
হাত ছেড়ে দিয়ে দু-হাত দিয়ে মা'র মুখটা ধরে ঠোঁটে ঠোঁট গুজে দিলাম, মা হাঁ করে মুখ খুলে দেয়ায় জীভটা ঠেলে দিলাম মার গরম মুখের গভীরে। মা গুঙিয়ে উঠে "উ মম উ মমম ও ম ও মমম” শব্দে আমার জিভ ঠোঁট চুষতে লাগলো। মার মত সে'ক্সি মাল নিজেকে আর কতো ধরে রাখবে!
খানিক পর, নিজের প্রেমিকার মত আবেগে আমি মার জীভ নিজের মুখে টেনে নিলাম। ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চুসছি, মার মুখের মিষ্টি লালা-ঝোল চুষে খাচ্ছি। মনে হচ্ছিল, যেন অমৃত! যুবতী মায়ের মুখের স্বাদ জগতের সেরা বিষয়! মার জীভ ঠোঁট কামড়ে চুষে মার গাল দু'টো কামড়ে লাল করে দিলাম।
ততক্ষণে, মার সমন্ত লিপস্টিক আমি চেটে সাবাড় করে ফেলেছি। মার পুরুষ্টু ঠোঁট আমার কামড়া কামড়িতে ফুলে লালচে বর্ণ ধরেছে। ছেলের কামড়ে ভেজা প্রকৃতি-প্রদত্ত লালচে বর্ণ। অনেকটা লিপস্টিকের মতই রং!
জীভটা সরু করে মার কানে ঢুকিয়ে দিলাম, ভেজা জীভ কানে ঠেকতে মা থরথর করে কেঁপে আষ্টেপিস্টে জড়িয়ে ধরলো আমায়। মার কান দুটো চুষে ভিজিয়ে দিলাম। মা সমানে আমার পায়ের সাথে পা ঘসছিল। আমার ৪০ বছরের কামুক মা যে ২৪ বছরের ধামড়া ছেলের চো'দন খাবার জন্য অস্থির হয়ে গেছে তা বেশ বুঝতে পারছিলাম! আমি তো শাড়ী কাপড়ের উপর দিয়ে চু'দার মতো ঠা'প দিয়েই চলছি একটানা। মার কাতর ধ্বনি আমার কানে আসছিল,
- আ হহ ওগো মাগো উ ফপ ও হহহ বাছারে, খোকা মানিক রে, মাকে আর কত উতলা করবি রে বাপ! তোর মা যে আর সইতে পারছে নারে বাছা, আ হহ ওগো ও হহ উ মম।
আমি তখন মার কানে কানে কামঘন সুরে বলি,
- আহারে, আমার সোহাগি মামনি রে! বলি, এখনো তো আরো বহু মজা দেয়া বাকি আছে! রসিয়ে রসিয়ে তোমায় রসবতী করছি আমি এই দ্যাখো!
- উ'ফ আ'হ ই'শ বাছারে, এসব আদর শিখলি কোথায় বাছা? আগে কখনো কোন মেয়ের পাল্লায় পড়েছিলি নাকি?
- আরেহ নাহ মা। তুমি নিজেও ভালো করেই জানো, তোমার সন্তান কোনদিন কখনো কোন মেয়ের পাল্লায় পড়েনি। তুমিই আমার জীবনের একমাত্র নারী, আমার সমস্ত ভালোবাসার প্রেয়সী।
- হুম, সেতো আমি তোকে ২৪ বছর ধরেই দেখছি, মোহিত। তোর মত ভালো ছেলে কোনদিন কোন ছেমড়ির সাথে মেলামেশা করিস নাই সে আমি বুঝি।
মা একটু থেমে আমায় রসালো চুম্বন দিয়ে আমার মাথাটা নিজের ব্লাউজে ঠাসা উন্নত বুকে চেপে ধরে। তারপর অবাক কন্ঠে বলে,
- বলছি কি সোনা, মাকে আদরের এত ছলাকলা শিখলি কিভাবে তুই, বাছা? তোর মাকে পুরো পাগল করা এই আদর জানলি কোথায়, মোহিত?!
মার বুকে মাথা গুঁজে মার বুকের ঘ্রান শুঁকে আমি বীরপুরুষের মত হাসি দিয়ে বলি,
- এসবই মোবাইলে বিভিন্ন পা'নু গল্পের বই পড়ে, আর ভিডিও দেখে শিখেছি মা। বিশেষ করে, গসিপি সাইটের প্রায় সব গল্পগুলোতে তোমার মত জোয়ান মায়েদের আদর-ভালোবাসা দেয়ার সব কৌশল লেখা আছে মা। সেসব গল্প পড়ে পড়েই নিজেকে তোমার উপযুক্ত সন্তান হিসেবে তৈরি করেছি গো, মা।
মা তৃপ্তির হাসি দিয়ে বলে,
- যাক, মার জন্য এত প্রস্তুতি নিয়েছিস বটে! তা আগে বললি না কেন, বোকা ছেলে?! আরো আগে থেকেই মাকে আদর করিস নি কেন, হাঁদারাম?!
আমি সলজ্জ হাসি দিয়ে বলি,
- তুমি তো আমার মা, ছেলের মনের কথা তুমি-ই বা এতদিন না বুঝে কিভাবে ছিলে তুমি বলো?!
- হুম, সেটা বুঝেই না তোর চাকরি হবার পর তোর ঘরে রাত কাটাতে এলুম। তবে শোন, মাকে যখন একা পেয়েছিস, ওসব পা'নু-চ'টি বই পড়া চলবে না কিন্তু আর! তোর মা পাশে থাকতে ওসব গল্প পড়ার কি দরকার! যা করার আমার সাথেই করবি বাপু এখন থেকে।
- এ্যাই তো আমার লক্ষ্মী মায়ের মত কথা। তোমায় রোজ রাতে বিছানায় পেলে, তোমায় প্রাণ ভরে সোহাগ করতে পারলে, ওসব পা'নু গল্প কে পড়ে দুনিয়ায়?! আজ থেকে আর ওসব পড়ছি না আমি, এই তোমার গা ছুঁয়ে দিব্যি কাটলুম, মাগো।
যাক, আর কথা না, এবার আসল কাজে মনস্থির করলাম। মার বুক থেকে হড়কে মার মাংসঠাসা দেহের আরেকটু নিচে নেমে গেলাম। মা'র মসৃণ ৩২ সাইজের চওড়া পেটের উপর গিয়ে থামলাম। এখন আমার মুখ মা'র খোলা পেটের সুগভীর নাভির মদ্যিখানে।
মার শ্যামলা বরণ বাঙালি ললনার মত পেটে তিনটে হালকা ভাঁজের রেখা। ভাঁজগুলো মার পেটকে আরো বেশি মোহনীয় করে তুলেছে। মার নাভিটা অনেক বড়ো আর গভীর। লোমহীন মসৃণ পেট।
ঘাড় তুলে মার মুখের দিকে তাকালাম, মা আরামে চোখ বন্ধ করে পড়ে আছে। পেটে কয়েকটা রসালো চুমু দিলাম, তাতে মা হাত বাড়িয়ে আমার চুল মুঠি করে ধরলো। জিভটা মার নাভিতে ঢুকিয়ে দিয়ে চাটতে লাগলাম। আমার প্রতিটি ভেজা চুমুতে মা আবেশে কেঁপে উঠে তার পেট সংকুচিত প্রসারিত করছিল। একটানা "উ মম উ হহহ ই শশ আ হহ ও হহহ” করে শীৎকার দিচ্ছিল ভদ্র ঘরের গৃহবধূ মা।
মার নাভীটা চুসতে চুষতে নিজের হাত দুটো লম্বা করে উপরে তুলে মা'র দু'ধে রাখলাম। ব্লাউজের উপর দিয়ে টিপে ধরলাম মার নরম বড়বড় দু'ধ গুলো। বোঁটাগুলো আঙুলে নিয়ে চুনোট পাকিয়ে দিলাম।
নাভীতে মুখ, দু'ধে হাতের টিপা – মা তো পারলে তখন কামের উন্মাদনায় আমার চুল টেনে ছিঁড়ে ফেলে। শরীর ঝাঁকিয়ে সজোরে আমার মাথার কালো চুল টানতে থাকে মা।
এভাবে কয়েক মিনিট নাভী, পেট চুষে সোজা হলাম। মাথা তুলে আবারো মার বুকের কাছে গেলাম। বলে রাখা ভালো, মিলন-পূর্ব এই কামখেলায় মার পরনে এখনো সেই কালো রঙের স্লিভলেস ব্লাউজ-পেটিকোট ছিলই। খোলা হয়নি এতক্ষণ।
চলবে...