#গল্পঃ দিদির ভালোবাসা
#পর্বঃ ২৫
ছেলেটা প্রথমে মেয়েটার হাতের উপর হাত রেখে মেয়েটাকে গাইড করে দিল , তারপর হাত সরিয়ে নিতে মেয়েটা নিজেই উপর নীচ করতে থাকলো হাত দিয়ে! ছেলেটা মেয়েটার গালে ঠোঁটে কিস করতে লাগলো! ঠোঁট কামড়াতে লাগলো আবার দুজনে! সাথে সাথে মেয়েরা চালিয়ে যেতে লাগলো ওর হাতের কাজ!
ছেলে- শোন না… একটু সাক করে দিবি…?
মেয়ে- ইস না…পারব না আমি!
ছেলে- প্লিজ একটু… জাস্ট এক মিনিট…
মেয়ে- উফফ বলছি তো পারব না…
ছেলে- আচ্ছা জাস্ট একটু মুখে নে প্লিজ! দু-তিন বার সাক করে ছেড়ে দিস!
মেয়েটা কিছু না বলে নীচের দিকে ঝুঁকে মুখে নিলো ছেলেটার বাঁড়াটা!!
ছেলেটা- আআআহহহহ!! দাঁত দিস না! লাগে! আহহহহ!! উফফফ!!
মেয়েটা কিন্তু এক-দু বারে থামল না… চুষতে থাকল এক টানা… মিনিট খানেক চোষার পরেই ছেলেটা আচমকা থামিয়ে দিল মেয়েটাকে!
ছেলে- উফফ ছাড় ছাড় বেরিয়ে যাবে আমার!!
মেয়েটা মুখ থেকে বের করতেই ছেলেটা অন্য দিকে ঘুরে বাঁড়াটা মুঠো করে ধরতেই চিরিক চিরিক করে মাল বেরিয়ে গেল ওর!
মেয়ে- খুব শখ না! সাক করে দে সাক করে দে…! আর একটু হলেই তো আমার মুখে দিয়ে দিতি!!
ছেলে- রাগ করিসনা প্লিজ। আমারও তো ফার্স্ট টাইম এটা…
মেয়ে- অনেক হয়েছে আর ন্যাকা কান্না করতে হবে না , এবার নীচে যাই আমি… মা- বাপি কেউ উঠে গেলে কেস খাবো জোর! তুই একটু পরে আসিস ,একদম আমার সাথে সাথে নামিসনা…
মিনিট দুয়েক পরে এক এক করে দুজনেই চলে গেল ছাদ থেকে…
আমরা দুজনেই দুটো দীর্ঘশ্বাস ফেললাম! দিদি আমার হাতটা নিয়ে ওর গুদের জায়গায় লাগিয়ে দিল…ওর গুদ থেকে অনেক রস গড়িয়ে গড়িয়ে পরছে ওর থাই বেয়ে !! আমিও ভীষণ গরম হয়ে গেছি এসব দেখে!! কোনও কথা না বলে আবার পিছন থেকে এক ধাক্কায় দিদির গুদ চিরে ঢুকিয়ে দিলাম বাঁড়া!! মিনিট দশেক পুরো পাশবিক , দয়ামায়াহীন কুকুরচোদা চুদলাম ওকে!! অতিরিক্ত গরম হয়ে গেছিলাম তাই তার বেশি আর মাল ধরে রাখতে পারলাম না! …
গুদের ভিতর মাল ফেলার পর দুজনে কোনও রকমে জামা কাপড় ঠিক করে আস্তে আস্তে নিচে নেমে ফিরে এলাম দিদিদের ফ্ল্যাটে…
আমি – (বড় বড় চোখে) আরও যাবি ছাদে …?
দিদি – নাহ বাবা থাক… আমার রুমের ভিতরেই ঠিক আছে!
সপ্তম দিন – সকালে ঘুম ভাঙল জামাইবাবুর ফোনে।
জামাইবাবু – কিরে ঘুম থেকে উঠেছিস ? আমি এই ১৫ মিনিট আগে ল্যান্ড করে গেছি। তোর দিদি তো ফোন তুলল না , মনেহয় ঘুমচ্ছে এখনও। ওকে গিয়ে বল আমি আধ ঘণ্টার মধ্যে বাড়ি ঢুকছি ।
জামাইবাবু ফোন রেখে দিল। ঘড়িতে ১০টা বাজছে প্রায় । গতকালের ক্লান্তিতে আমাদের দুজনের কারওই ঘুম ভাঙ্গেনি আজ সকাল সকাল । দিদিকে আমার পাশে শুয়ে ঘুমচ্ছে… আমি আলতো করে ওর কপালে চুমু দিলাম…
দিদি – উমমম…
আমি- গুড মর্নিং, উঠে পড়ুন এবার…
দিদি – আর একটু ঘুমতে দে…
আমি – আর ঘুমতে হবে না। তোর রাজকুমার এসে পড়ল বলে…
দিদি – আমার রাজকুমার তো তুই
আমি- তাহলে আর কি , আজ তোর বরকে বলে দে আমার কথা
দিদি – কি শখ !
দিদি আমায় মুখ ভেঙ্গিয়ে উঠে গেল। আমি কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলাম। মনটা একটু খারাপ হয়ে গেল । আমাদের মধ্যে যেটা চলছে এটা যে খুব বেশিদিন চলবে না সেটা মনে মনে আমিও জানি আর দিদিও নিশ্চয়ই জানে । দুদিন জামাইবাবু না থাকায় দুজনে চুটিয়ে নোংরামি করেছি । হয়ত ওর বরকে দেখে ওর অপরাধ বোধ জেগে উঠবে , আজ নয় কাল আমায় বলবে যে ভাই আর না অনেক হয়েছে…
চুপচাপ বসে বসে কিছুক্ষণ ভাবার পর দিদির ডাকে উঠে গেলাম। দেখলাম ও উঠেই স্নান করে একদম ফ্রেশ হয়ে গেছে। ভেজা চুলে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে হাতে পায়ে ক্রিম মাখছে । আমার ইচ্ছে করল ওকে এখুনি বিছানায় তুলে এনে এক রাউন্ড থাপিয়ে দি ! দিদি আমার চোখ মুখ দেখেই সেটা বুঝতে পারল
দিদি –এই এখন একদম কোনও বাঁদরামি নয় , ও এসে পড়ল বলে । যা গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নে । আর শোন , তোর বিছানাটা ঠিক কর আগে । ও দেখে যেন না বোঝে আমি তোর সাথে শুয়েছি রাতে …
আমাদের কথার মাঝেই কলিং বেল বেজে উঠল । আমি তাড়াতাড়ি আমার রুমে গিয়ে বিছানা ঠিক করলাম। ডাইনিং-এ এসে দেখলাম দুজনে সোফায় বসে কথা বলছে । এই সোফাতেই গত রাতে দ্বিতীয় রাউন্ড চোদাচুদি করেছি আমি আর দিদি ! দিদির সাথে চোখাচোখি হতে বুঝলাম ওর মনেও সেই চিন্তাই ঘুরছে যেটা আমার মনে ঘুরছে ।
জামাইবাবু – কিরে সব ঠিক তো ? বেশি জ্বালায়নি তো তোর দিদি?
চলবে...