#গল্পঃ দিদির ভালোবাসা
#পর্বঃ ২৪
দিদি প্যান্টি খুলে দিল নিজেই , কোমর অব্দি গুটিয়ে তুলে দিল ওর ড্রেসটা ! দিয়ে ট্যাঙ্কের গায়ে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে পাশে রাখা একটা কাঠের ভাঙ্গা চেয়ারের উপর তুলে দিল ওর একটা পা ! আমি সাথে সাথে প্যান্ট , জাঙ্গিয়া নামিয়ে দিলাম পায়ের নিচ অব্দি…
দিদি – আয়! ঢোকা!
দুজনে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে! আমি একটু কোমর নিচু করে ওর ফুটোর মুখটায় বাঁড়া সেট করলাম! কোমর এর এক ধাক্কায় অর্ধেকের বেশি ঢুকিয়ে দিলাম ওর গুদে!
দিদি – আউচ ! আহহ! একটু আস্তে কর!! আগে একটু ধাতস্ত হতে দে পজিশনটায় !
আমি আস্তে আস্তে কোমর আগু পিছু করে দিদিকে চুদতে লাগলাম! দুটো কামের আগুনে পুড়তে থাকা তপ্ত শরীর আর তার সাথে পাল্লা দিয়ে মধ্যরাতের খোলা ছাদের ঠাণ্ডা হাওয়া!! পাঠক- পাঠিকা যারা এটা এক্সপিরিয়েন্স করেননি তাদের বলব একবার ট্রাই করে দেখুন ! অসাধারন লাগবে! আমার লেখা পড়ার পর যদি কেউ ট্রাই করেন তাহলে আমায় মেল করে জানাবেন কেমন লাগল এক্সপিরিয়েন্সটা! …
মিনিট পাঁচেক আস্তে আস্তে করার পর দিদি স্পিড বাড়াতে বলল! আর ও জানে একবার এই কথাটা আমায় বলার পর ওর আর রক্ষে নেই ! চড়াস চড়াস করে আওয়াজ হয়ে লাগল ওর থাইতে আমার থাইএর ধাক্কায় ! আর প্রতিটা শব্দের সাথে সাথে আমার লম্বা বাঁড়াটা সজোরে ধাক্কা দিতে লাগলো ওর জরায়ুর মুখে! আমার ঘাড়ে মুখ গুঁজে , দুহাতে আমার গলা জড়িয়ে ধরে আমার ঠাপগুলো নিতে লাগল ও! আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে চাপা কিন্তু কামুকি গলায় শীৎকার দিতে লাগল ঠাপের তালে তালে!… আহ …আহ…আহ…উম…উফ…আহ…আহ…আহ…!!
মিনিট ১৫ এভাবে চলার পর আমি একটু থামতে দিদি চেয়ার থেকে ওর পা নামাল!
দিদি – উফ পা টা ঝিনঝিন করছে খুব! এবার আর এক পা তুলে দাঁড়াতে পারব না, দু পা নীচে রেখেই দাঁড়াচ্ছি…
আমি – ভালো করে কিন্তু করা যাবে না , ঠিক মত অ্যাংগেল পাবো না ঢোকানোর !!
দিদি – তাহলে আমি এই ট্যাঙ্কের দিকে ঘুরে কোমর উঁচু করে দাঁড়াচ্ছি , তুই পিছন থেকে ঢোকা!
এই বলে দিদি ঘুরে গিয়ে পাছা তুলে ধরল! আমি পিছন থেকে ওর গুদে বাঁড়া ঢোকালাম আবার!
দিদি – ফাক মি হার্ড সোনা! ফাক মি রাফলি !!
আমি ওর কোমর ধরে ওকে গাদন দিতে লাগলাম! থাপ থাপ থাপ থাপ থাপ থাপ থাপ থাপ!!!
মিনিট দশেক এভাবে থাপিয়ে যাচ্ছি, হঠাৎ দিদি আমায় থামিয়ে দিয়ে হাত দিয়ে একতম মুখ চেপে ধরল আমার!! আমি কয়েক মুহূর্ত বুঝতে পারিনি কি হয়েছে… তারপর আমার নজর গেল দরজার দিকে… একটা ১৭-১৮ বছরের ছেলে এসে দাঁড়িয়েছে ছাদে… ছেলেটাকে দেখে কয়েক সেকেন্ডের জন্য আমার গায়ে একটা ঠাণ্ডা স্রোত বয়ে গেল যেন! যদি ছেলেটা আমাদের দেখে ফেলে! আমরা যদি এই অবস্থায় ধরা পড়ে যাই! এই কদিনে পার্কে, সিনেমা হলের বাথরুমে করার সময় আমার ভয় লাগেনি , কারণ ধরা পড়লেও কথা শুনিয়ে বের করে দিত বড়জোর… কিন্তু বিল্ডিং এর ছাদে এভাবে ধরা পড়লে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে!…দিদিও দেখলাম খুব ভয় পেয়েছে…আমি ওকে শান্ত করার চেষ্টায় ওর কানের কাছে মুখ নিয়ে এলাম
আমি – (ফিসফিস করে)ঘাবড়াস না, বাচ্চা ছেলে…বাবা-মা কে লুকিয়ে ছাদে বিড়ি-সিগারেট খেতে এসছে মনে হয়…বেশিক্ষণ থাকবে না ছাদে…
কিন্তু আমার কথা মত হলনা… ছেলেটা ছাদের চারদিকটা একটু উঁকি ঝুঁকি মেরে দেখে নিয়ে পকেট থেকে ফোন বার করে কাউকে একটা কল করল !
দিদি – (ফিসফিস করে) মনে হচ্ছে বন্ধুবান্ধব ডাকছে আরও! একসাথে নেশা করবে… সবাই মিলে যদি এখানে মদ- গাঁজার আসর বসায় এখন তাহলে আজ আমাদের রক্ষে নেই!
আমি – আচ্ছা দাঁড়া , আগে থেকে ভয় পাস না, দেখি না কি হয়…
মিনিট পাঁচেক সব চুপচাপ … তারপর আর একজনের আগমন ঘটল ছাদে … না, এবার কোনও ছেলে ছোকরা নয় , একটা উথতি বয়েসের মেয়ে! মেয়েটার গায়ে একটা আলগা টিশার্ট আর লং-স্কার্ট…
মেয়েরাকে দেখে আমরা দুজনেই হাপ ছেড়ে বাঁচলাম… এরাও আমাদের মত লুকিয়ে ছাদে প্রেম করতে এসেছে মাঝরাতে…
আমি দিদির কানে বললাম , লাইভ রিয়ালিটি শো চালু হবে মনে হচ্ছে!
দিদি – মনে হয়না এদের এতোটা সাহস আছে এই বয়েসে… দ্যাখ কতদুর কি করে…
মেয়েটা ছাদের দরজাটা ভেজিয়ে দেওয়া মাত্রই ছেলেটা মেয়েটাকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে মেয়েটার ঠোঁট কামড়ে ধরতে গেল কিন্তু মেয়েটা থামিয়ে দিল ছেলেটাকে … দুজনে গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে এলো আমাদের দিকেই…!
ছেলেটা হয়ত আমাদের কোনটাতেই মেয়েটাকে নিয়ে আসতে চাইছিল কিন্তু আমাদের থেকে ফুট দশেক দূরে এসে মেয়েটা ছেলেটার হাত ধরে ওকে থামিয়ে দিল… গলা শুনতে পেলাম মেয়েটার…
মেয়ে – আর যাব না, ওদিকটায় খুব অন্ধকার! এখানেই ঠিক আছে
ছেলেটা এবার মেয়েটার মুখটা টেনে ধরে সজোরে ওর ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে দিল!
মেয়েটা- উফ এত জোরে কামড়াস কেন তুই?? দাগ হয়ে গেলে কি হবে!
ছেলেটা- সরি সরি , আস্তে করছি রাগ করিস না…
ছেলেটা আবার মেয়েটার ঠোঁট কামড়ে ধরল! এবার মেয়েটাও রেসপন্স করল ছেলেটার ঠোঁটে! দুজনেই যে এই খেলায় নতুন সেটা ওদের দেখে বোঝা যাচ্ছিল…মিনিট দুয়েক ঠোঁট নিয়ে খেলার পর ছেলেটা আস্তে করে মেয়েটার বুকে হাত দিল…অনভস্ত হাতে চটকাতে শুরু করল মেয়েটার বুকগুলোকে!
মেয়েটা- সফটলি কর… ব্যথা করে পরে নাহলে…
ছেলেটা – প্লিজ বের করে দেখা… প্লিজ!
মেয়েটা একবার ছাদের ভেজানো দরজার দিকে তাকাল… তারপর টি-শার্টটা গুটিয়ে তুলে দিল বুকের উপর! … ছেলেটা মেয়েটাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে দুটো বুক দু হাতে নিয়ে চটকাতে লাগল!
মেয়ে – আহহ! কি করছিস এটা তুই !
ছেলেটা মেয়েটার কানে কিছু একটা বলল…
মেয়ে- না! কর! ভালো লাগছে… শুধু বেশি জোরে চটকাস না!
বুক টিপতে টিপতে ছেলেটা মেয়েটার গলায়, ঘাড়ে , কাঁধে কিস করতে লাগলো!
মেয়ে – উম ! আহ! কি করছিস! থাম প্লিজ! আহহ! প্লিজ গলায় না! দাগ করে দিবি তুই! আহহ!
ছেলে – থামতে বলছিস কিন্তু তুই এঞ্জয় করছিস আই নো !
মেয়ে- দাগ হয়ে যাবে লাস্ট বারের মত! সেবার যা হোক করে ম্যানেজ করেছি এবার আর পারব না!
ছেলে- দাগ করব না এবার প্রমিস
মেয়ে – (বুকের দিকে ইশারা করে ) এগুলো খাবি ? এগুলোতে দাগ হলে কেউ দেখতে পাবে না!
মেয়েটা বলা মাত্র ছেলেটা বুকের উপর ঝাপিয়ে পড়ে চুষতে শুরু করল!
মেয়ে- আহহ! এত জোরে না!! লাগছে আমার!! উফ! প্লিজ আস্তে সাক কর! … উম ! হ্যাঁ এরম ভাবে কর… উফ! ভালো লাগছে! আহহ! এটাকেও খা! আস্তে আস্তে খা কিন্তু!… আহহহ উম উফফ! আর না !অনেক খেলি, থাম এবার! উফফ!
ছেলেটা বুক থেকে মুখ তুলল…
ছেলে- ঠিক ছিল এবার ?
মেয়ে – আগের বারের চেয়ে বেটার …
ছেলে – একটু ফিঙ্গার করতে দিবি …?
মেয়ে- না প্লিজ !! আমার খুব লজ্জা লাগে!
ছেলে – প্লিজ! ভালো লাগবে তোর!
মেয়ে – কেন জোর করছিস…
ছেলে – এতদিন হয়ে গেল আমাদের রিলাশনে কিন্তু এখনও তুই ওখানে কিছু করতে দিস না আমায়…
মেয়ে – খুব লজ্জা লাগে রে তুই ওখানে হাত দিবি ভাবলে…!!
ছেলে – লজ্জা পাস না আর প্লিজ! তোর ভালো না লাগলে থেমে যাব…প্লিজ করতে দে নাএকবার …
মেয়ে- আচ্ছা বাবা কর কি করবি!
গ্রিন সিগন্যাল পাওয়া মাত্র ছেলেটা আর দেরি না করে মেয়েটার স্কার্টটা গুটিয়ে ওর কোমর অব্দি তুলে দিল!
ছেলে- ধরে থাক এটা ,ছাড়বি না…
মেয়েটা এক হাতে স্কার্টটা ধরে অন্য হাত দিয়ে ছেলেটাকে ধরে থাকলো…
ছেলেটা এবার মেয়েটার প্যান্টি নামাতে লাগলো টেনে!
মেয়ে- পুরো খুলিস না প্লিজ! হাঁটু অব্দি নামা…
ছেলেটা তাই করল…মেয়েটা চোখ বন্ধ করে নিয়েছে নিজের!
ছেলে- ইস কি ঘন জঙ্গল বানিয়ে রেখেছিস লোম এর!
মেয়ে – চুপ! লজ্জা দিচ্ছিস কেন আমায় !!?
ছেলে- তুই শেভ করিস না কেন ?
মেয়ে – ট্রাই করছি কিন্তু পরে ভীষণ চুলকোয়! তাই করিনা… তোর শেভ করা পছন্দ ?
ছেলে- না আমার এটাই ঠিক আছে…!!
ছেলেটা এবার মেয়েটার দু পায়ের মাঝে হাত দিল! আনারি ভাবে হাত বোলাতে লাগলো চারদিকে…
মেয়ে- উম কি করছিস?
ছেলে – আমারও ফার্স্ট টাইম তো নাকি…খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছি…
মেয়ে- আরে অত উপরে না… আরও নীচের দিকে যা… হ্যাঁ! আর একটু নীচে…উম !আউচ!! ওটা না প্লিজ!! ওটা ক্লিট আমার!! আআআআহহহহ কি করছিস!! ওটা রাব করিসনা প্লিজ!! খুব সেন্সেটিভ আমি ওটায়!! আহহহ!! নিচে যা আর একটু…!! ফিল করতে পারছিস? হ্যাঁ ওখানটা!! এবার একটু চাপ দে…হ্যাঁ!! আহহ ওরকম করে না! একটু উপর দিক করে ঢোকা… আআআহহহহ!! আআহহহহ!!! আআআআআহহহহহহ!!! ওহ! ওহ গড!! উফফ কি করছিস!! আআহহহ!! ঘস ওখানটায়!!! উমমম!! আস্তেএএএ!!এত স্পিডে না!! হা এরম কর!! আহহহহহ!! উফফফ!! আহহহহ!!
ছেলে- উফফ কি গরম হয়ে আছে ভিতরটা!! আরাম লাগছে তোর ??
মেয়ে – উম! জানিনাহহ!! প্লিজ জিজ্ঞেস করিস না আমায়!! আমি বলতে পারব না!! আহহহহ!! করে যা প্লিজ!! আহহহ !! স্পিডে কর আর একটু… আআহহ!!! আআআআহহহহহহহহহহহ!!!! অত স্পিডে নাআআআআআ!!! মেরে ফেলবি নাকি ??? আআআআহহহহ উফফফফফ আহহহহহহ আহহহহহ আহহহহহহ!!! আর না !!! থাম প্লিজ!! আর পারছিনা নিতে!! আআআহহহহহ!! জ্বালা করছে এবার!! আহহহ !! থাম এবার… আহহহ আহহহ উফফফফফফ!!
ছেলেটা হাত বের করে নিলো…
ছেলে – দ্যাখ কি অবস্থা হয়েছে আমার আঙ্গুলটার! পুরো রস লেগে চ্যাটচ্যাট করছে!!
ছেলেটা আঙুলটা মুখে পুরে নিয়ে চেটে খেয়ে নিলো রসটা…
মেয়ে- ইস! কেউ খায় ওভাবে!!
ছেলে – আই লাভ দা টেস্ট! উম! কেমন ঝাঁজালো টকটক…
এবার মেয়েটা ছেলেটার ঠোঁট কামড়ে ধরল!আর সাথে সাথে প্যান্টের উপর দিয়ে খামচে ধরল ওর বাঁড়া!
মেয়ে- বের কর এটা…!
ছেলেটা প্যান্ট নামিয়ে বাঁড়া বের করল… মাঝারি সাইজ এর, তবে খাড়া হয়ে আছে পুরো…
মেয়েটা হাত দিয়ে খামচে ধরল! খিচে দেওয়ার চেষ্টা করল অনভ্যস্ত হাতে!
ছেলে- উফ কি করছিস? ওরকম ভাবে না! মুঠো করে ধর আগে…হ্যাঁ! এবার এভাবে উপর নিচ কর!
ছেলেটা প্রথমে মেয়েটার হাতের উপর হাত রেখে মেয়েটাকে গাইড করে দিল , তারপর হাত সরিয়ে নিতে মেয়েটা নিজেই উপর নীচ করতে থাকলো হাত দিয়ে! ছেলেটা মেয়েটার গালে ঠোঁটে কিস করতে লাগলো! ঠোঁট কামড়াতে লাগলো আবার দুজনে! সাথে সাথে মেয়েরা চালিয়ে যেতে লাগলো ওর হাতের কাজ!
ছেলে- শোন না… একটু সাক করে দিবি…?
চলবে...