Type Here to Get Search Results !

দিদির ভালোবাসা ( পর্ব ২২ )


 #গল্পঃ দিদির ভালোবাসা

#পর্বঃ ২২

আমার হাতে ভর করে ও আরও ঝুঁকে পড়ল আমার উপর! ওর বুকদুটো আমার মুখের সামনে দুলছিল ওর কোমর নাড়ানোর তালে তালে! আমি জিভ দিয়ে ওর বোঁটাগুলো চেটে দিতে লাগলাম পালা করে! ও আরও গরম হয়ে বুকগুলো ঠেসে ধরল আমার মুখে! জোরে জোরে লাফাতে লাগলো আমার বাঁ+ড়ার উপর!

দিদি- বুকগুলো খাও প্লিজ! জোরে জোরে চু+++ষে দাও না গো! কামড়ে দাও বোঁটাগুলো! কামড়ে চুষে দাগ করে দাও পুরো বুকগুলোয়!!

বোঁটা কামড়ে ধরলাম আমি! কোমর জড়িয়ে ধরে তল++ +থা+++প দিতে শুরু জোরে জোরে!! আমার থাই গুলো দিদির পা++++ছায় বারবার ধাক্কা লেগে থাপ থাপ থাপ থাপ শব্দ হতে লাগলো! খাটটা ক্যাঁচ ক্যাঁচ শব্দ করতে লাগলো! আর দিদির শীৎকারগুলো গোঙ্গানিতে পরিণত হল!

দিদি - আহ আহ আহ আহ! ফাক! উফ! উম উম উম! উফ আহ আহ ওহ! ইস ইস উফ! ও মা! আহ আউচ উফ ইস আউ আহ আহহ আহহহ আহহ !!

একটানা থাপ খেয়ে দিদির গু+++++দ থেকে সাদা সাদা রস বেরিয়ে আমার পেটে, বিছানায় গড়িয়ে পড়তে লাগলো! আমার তলপেট ভারি হয়ে আসছিল। আমি চো++++দা থামিয়ে দিলাম যাতে একটু দম নিয়ে আবার থাপাতে পারি ... দিদি - উফ থামলে কেন! আমার হয়ে এসছে!! প্লিজ থেম না!! আরও লাগাও আমায় সোনা! থা++++পিয়ে থা++ +পিয়ে জল খসিয়ে দাও আমার!!

আমি - আমার বেরিয়ে যাবে আর বেশি করলে...

দিদি- ভিতরে ঢেলে দিও সোনা! এখন প্লিজ চো++++++দো আমায়! গু++++দ লাল করে দাও চুদে চুদে!! গু+++++ +দের জ্বালা মিটিয়ে দাও আমার! প্লিজ ফা++++++++ক মি !!!

দিদিকে কোনোদিন এরম ভাষা বলতে শুনিনি! ওর মুখে চু++ +দে চু+++দে লাল করে দেওয়ার কথা শুনে আমার ভিতরের চো++++দনপশুটা পুরো দৈত্যে পরিণত হল! পাশবিক চো+ +++দনে ওর গু++++দের দফা রফা করে দিলাম পুরো আমি! পুরো ঘরে যেন ভুমিকম্প হচ্চিল! দিদি ওর উপরের ঠোঁট দিয়ে নীচের ঠোঁটটা কামড়ে ধরে উম উম উম উম উম উম উম করতে করতে কোনোরকমে সহ্য করছিল আমার ঠাটানো বাঁড়ার কড়া ঠা++++পগুলো !!

দিদি- ওহহ সোনা আমার বেরবে গো!! উফ !! হয়ে যাবে আমার!! উম ইসসসস উফফফ আআহহ!! উফফ !! সোনা গো!! আআহহহ গো!! আহহহহ বেরচ্ছে আআআআআহহহহ!!! আহহহহহহ!!! আহহহহহহ!!

দিদি জল খসানোর সাথে সাথে আমিও ওর গু+++দে মা++ +ল ঢেলে দিলাম! ও আমার উপর থেকে গড়িয়ে নেমে আমার পাশে শুয়ে থাকলো পা ফাক করে! দুজনেই হাপাচ্ছিলাম! একে অপরের ঘামে ভিজে গিয়েছিলাম দুজনেই! দিদির গু++দের ফুটোর কাছটায় সাদা রসে ভরেছিল! সেটা ওর না আমার বলা মুশকিল, বোধহয় দুজনেরই! ও আমার দিকে ঘুরে আমার বুকে মাথা রাখল! দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরলাম!

আমি- ঠিক আছ তো সোনা তুমি?

দিদি- উমম ... কি বলি... তুমি সেরা গো!! ইউ আর দি বেস্ট! আই লাভ ইউ!

আমি- সত্যি তুমি আমার প্রেমে পড়ে গেছ বল!?

দিদি- তুমি এত তৃপ্তি দাও আমায় প্রতিবার! প্রেমে না পড়ে যাই কোথায় বল...

আমি – তুমিও ভীষণ ভালো সঙ্গ দাও যে আমায়!

দিদি- এরম ভাবেই তোমায় পেতে চাই রোজ! সারাজীবন!

আমি – আর ওর কি হবে?

দিদি- কার?

আমি – তুমি জানো আমি কার কথা বলছি...

দিদি - প্লিজ এখন ওর কথা মনে করিওনা আমায়! তোমার আঙ্গুলের যোগ্য নয় ও! আমি ভাবতে চাইনা ভবিষ্যতে কি হবে... আমায় শুধু এই মুহূর্তটা উপভোগ করতে দাও আমার মন প্রান দিয়ে!

আমি বুঝলাম জামাইবাবুর কথা বলে ভুল করেছি... কথা ঘোরানর চেষ্টা করলাম...

আমি – আর এক রাউন্ড হবে নাকি...

দিদি- মন চাইলেও শরীর নিতে পারবে না! তুমি যেভাবে ধুনলে আমায় এক নাগাড়ে!

আমি – তুমিই চাইছিলে রাফলি... ঠিক আছে পরের বার থেকে আস্তে আস্তে করব ওকে?

দিদি - আমি কি সেটা বললাম! এরম ভাবেই কোরো যেমন এখন করলে! আই লাভ ইট!

আমি – পারবে তো নিতে?

দিদি - পারব! তবে এখন একটু রেস্ট নিতে দাও তোমার বুকে... ঘুম থেকে উঠে নাহয় আর এক দফা তছনছ করো আমায়...

আমি আলতো করে ওর কপালে চুমু দিলাম... ঘুমিয়ে পড়ল ও ঠোঁটের কোনে লেগে রইল তৃপ্তির হাসি ...

সন্ধ্যাবেলা দুজনে রেডি হয়ে ডিনারে বেরলাম… অনেকটা লং ড্রাইভ করে বাড়ির থেকে দূরে একটা রেস্তোরায় খেতে যাচ্ছি দুজনে… ওর পরনে একটা কালো ওয়ান পিস আর আমায় গায়ে ম্যাচিং করা কালো ব্লেজার … গাড়িতে বসে গাড়ির স্পিকারটা ফোনে কানেক্ট করে গান চালাল ও …LOVE ME LIKE YOU DO… TOUCH ME LIKE YOU DO … WHAT ARE YOU WAITING FOR …

নিজেও হালকা ভাবে গুনগুন করতে লাগলো গানের সাথে…

বিকেলে ঘুম থেকে উঠে আবার এক রাউন্ড রাফ সেক্স হয়ে গিয়েছে । ওর ইচ্ছা মত ওর উপরে উঠে মিশনারি পজিশনে ওকে এক নাগাড়ে আধ ঘণ্টা ধরে লাগিয়েছি ফুল স্পিডে!

ওর কালো পোশাকের নিচে লুকিয়ে থাকা গোলাপি বুকগুলোর উপর লাল লাল কামড়ের দাগ রয়ে গিয়েছে আমাদের তীব্র সোহাগের সাক্ষী হিসেবে ! ওর দু পায়ের মাঝে লুকিয়ে থাকা যৌনাঙ্গ এখনও ভরে আছে আমার সাদা বীর্যে ! ইচ্ছে করেই না ধুয়ে ডিনারে বেরিয়ে এসেছে ও!

রেস্টুরেন্টে আমাদের দেখে কেউ ববলবেনা যে আমরা স্বামী-স্ত্রী নই , কারণ আমরা নিজেরাই নিজেদের স্বামী-স্ত্রী ভেবে সেভাবেই আচরণ করছিলাম । নববিবাহিত কাপল-দের মত আমি ওকে খাইয়ে দিচ্ছিলাম আর ও আমাকে , দুজনের মনে এক মুহূর্তের জন্যও এটা আসেনি যে চেনা কেউ দেখতে পেলে কি ভাববে, নিজেদের প্রেমের জগতেই ডুবেছিলাম দুজনে …

ছন্দপতন হল যখন ফেরার পথে জামাইবাবু ফোন করল ওকে । গাড়িটা তখন বাড়ির পারকিং-এ পার্ক করছি… দুবার কল ইগনোর করার পর তৃতীয়বারে অনিচ্ছা সত্তেও রিসিভ করল ও …ফোনটা গাড়ির লাউডস্পিকারে কানেক্ট থাকায় সব কথা আমিও শুনতে পাচ্ছিলাম । ফোনের ও পারে জামাইবাবু নিজের সারা দিনের বৃত্তান্ত শোনাচ্ছিল । দিদি অন্যমনস্ক ভাবে হ্যাঁ হু করে যাচ্ছিল শুধু… জামাইবাবুও সেটা খেয়াল করল কিছুক্ষণ পর…

জামাইবাবু – তুমি কিন্তু ঠিক করে কথা বলছ না । কি হয়েছে তোমার ?

দিদি – কিছু হয়নি তো … একটু ক্লান্ত আছি এই যা…

জামাইবাবু – ভাই কি করছে ? খেয়াল রাখছে না ও তোমার ?

দিদি- তোমার থেকে বেশি খেয়াল রাখে ও আমার!

জামাইবাবু – ও আছে তোমার সাথে এখন ?

দিদি – না নেই আমি একাই আছি …কেন , ওকে কেন লাগবে তোমার ?

জামাইবাবু – না ওকে লাগবে না…তোমাকে লাগবে ডার্লিং…

দিদি- (বেশ বিরক্ত হয়ে)এখন ভিডিও কল করতে পারব না , আলো নিভিয়ে শুয়ে আছি আমি…

জামাইবাবু – আচ্ছা ঠিক আছে ভিডিও করতে হবে না… ফোনেই কিছু একটা কর!

দিদি- কি করব ফোনে …?

জামাইবাবু – হাত দাও ওখানে…

দিদি – কেন ?

জামাইবাবু- ভাবো যে আমি হাত দিচ্ছি …

দিদি – এখন এসব করতে ইচ্ছে নেই…

জামাইবাবু – প্লিজ ডার্লিং …আজ একটু কর আমার জন্য… আমি তো বাড়ি গিয়ে আবার সত্যি সত্যিতে করে দেব তোমায় …

আমি দেখলাম দিদি একটুও চায়না জামাইবাবুর সাথে এখন ফোনে এসব করতে…এদিকে জামাইবাবুও ছাড়ছে না… দিদি বিরক্ত হয়ে হয়ত এখনই ঝগড়া করে বসবে… মাঝখান থেকে ওর মুড অফ হয়ে যাবে যার ফল ভোগ করব আমি…বাইরে রোমান্টিক ডিনার ডেটে গিয়ে যে মুড টা সেট করেছি সেটা নষ্ট হয়ে যাবে।

আমার মাথায় একটা মারাত্মক বুদ্ধি এলো যাতে সাপ ও মরবে আর লাঠিও ভাঙবে না… আমি আমার ডান হাত টা দিদির হাঁটুর ওপর আস্তে আস্তে বোলাতে লাগলাম…দিদি বড় বড় চোখ করে আমার দিকে তাকালো! আমি ওকে ফোনের দিকে ইশারা করলাম… ফোনে তখন জামাইবাবু দিদিকে গাইড করছে…

জামাইবাবু – কি গো, চুপ করে আছ কেন …


চলবে....

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area