Type Here to Get Search Results !

দিদির ভালোবাসা ( পর্ব ২৩ )


 #গল্পঃ দিদির ভালোবাসা

#পর্বঃ ২৩

আমার মাথায় একটা মারাত্মক বুদ্ধি এলো যাতে সাপ ও মরবে আর লাঠিও ভাঙবে না… আমি আমার ডান হাত টা দিদির হাঁটুর ওপর আস্তে আস্তে বোলাতে লাগলাম…দিদি বড় বড় চোখ করে আমার দিকে তাকালো! আমি ওকে ফোনের দিকে ইশারা করলাম… ফোনে তখন জামাইবাবু দিদিকে গাইড করছে…

জামাইবাবু – কি গো, চুপ করে আছ কেন …

দিদি – উম বলো …

জামাইবাবু – করবে আমার কথা মত ?

দিদি- কি করব বলো…

জামাইবাবু – পা ফাঁক করে শো…

আমি হাত দিয়ে দিদির পা দুটো আরও ফাঁক করে দিলাম…

দিদি – করেছি…

জামাইবাবু – ভাবো আমি তোমার থাইতে কিস করছি… মুয়াহ মুয়াহ মুয়াহ

আমি ওর ওয়ান পিসের নীচ দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ওর থাইতে আঙ্গুল বোলাতে লাগলাম…

দিদি- উমম…

জামাইবাবু – আমি এবার তোমার প্যান্টির উপর কিস করছি , মুয়াহ মুয়াহ মুয়াহ

আমি হাতটা ওর প্যান্টির উপর বোলাতে লাগলাম…

দিদি- উম…ইসসস…

জামাইবাবু – এবার আমি তোমার প্যান্টি খুলে দিচ্ছি…

আমি ওর প্যান্টিটা টেনে হাঁটু অব্দি নামিয়ে দিলাম!

জামাইবাবু – তুমি খুললে প্যান্টিটা ডার্লিং ?

দিদি – হুম , খুলেছি…

জামাইবাবু – সত্যি খুলেছ তো ? নাকি আমার মন রাখতে বলছ ?

দিদি – সত্যি খুলেছি …

জামাইবাবু – এবার আমি তোমার ওখানে আঙ্গুল দিলাম ডার্লিং … আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম ভিতরে… উফ কি ওয়েট হয়ে আছে ভিতরটা! তুমি আঙ্গুল ঢোকাও! আমার আঙ্গুল ভেবে …

আমি ওর গুদের মুখটায় আঙ্গুল বোলাতে লাগলাম! ও পা গুলো আরও ফাঁক করে ধরল! আমার ডান হাতের মধ্যমাটা ঢুকিয়ে দিলাম ওর গুদে!!

দিদি – উম আহহহহহ!!

জামাইবাবু – ঢোকালে ভিতরে ??

দিদি- হ্যাঁ!

জামাইবাবু – আঙ্গুল করছি তোমায় আমি ! আমার কথা ভেবে আঙ্গুল কর তুমি নিজেকে!

আমি আঙ্গুল ইন-আউট করা শুরু করলাম …

দিদি – আহহহ আহহহ উফফ আহহহ!!

জামাইবাবু – উফফ কি দারুণ আওয়াজ করছ তুমি আজ ! খুব সুখ করে নিচ্ছ বলো!

দিদি এবার আমার চোখে চোখ রেখে ফোনে উত্তর দিল…

দিদি – খুব সুখ হচ্ছে সোনা!! আহহহহহহ!! ভীষণ সুখ দিচ্ছ তুমি আমায়!! উফফ আহহহহ উম!!

জামাইবাবু – স্পীডে আঙ্গুল করো ডার্লিং ! যত স্পিডে পারো তত স্পিডে করো !!

জামাইবাবুর কথা শুনে আমি ভীষণ স্পিডে দিদির গুদে আঙ্গুল চালানো শুরু করলাম!! গুদ থেকে সাদা সাদা রস গড়িয়ে পড়তে লাগল গাড়ির সিটে!

দিদি – স্পিডে করছি সোনা!!! ভীষণ স্পিডে করছি গো!!! আহহহ আহহহ আহহহহহা উম্মম্ম উফফফ আহহহ আহহহ!!!

জামাইবাবু – উফফ আজ পুরো পাগল করে দিচ্ছ তুমি আমায়!! এবার আমার পেনিসটা ঢোকাচ্ছ ভেবে একসাথে দুটো আঙ্গুল ঢোকাও ভিতরে!!

আমি মধ্যমা আর তর্জনী দুটো একসাথে ঢুকিয়ে দিলাম দিদির গুদে! জোরে জোরে আঙ্গুলচোদা করতে লাগলাম ওকে !

দিদি – আহহহহহহহহহহ !! ঢুকিয়ে দিয়েছি সোনা দুটো আঙ্গুল!! উফফফফ !! সোনা গো!! ভীষণ সুখ হচ্ছে সোনা!!! উফফফ আআআহহহহহ উম উম উফফফ ইসসস আম্মম আহহহহহ!!!!!

জামাইবাবু – উফফ আজ কি হয়েছে তোমার গো!! তুমি এত গরম হয়ে আছ আজ!! যেভাবে আওয়াজ করছ আমি আর ধরে রাখতে পারছি না নিজেকে !!

দিদি – স্পিডে কর সোনা!!আহহহহ!!! থেমো না প্লিজ!! আহহহহহহহহহ!!! করে যাও আমায়!!!

জামাইবাবু – সোনা বেরচ্ছে আমার!! উফফফফ!! উফফফ!! বেরিয়ে গেল গো আমার!!

আমি আঙ্গুল থামালাম! দিদি আমায় ইশারায় থামতে বারণ করল! আমি আঙ্গুল ঢোকাতে বের করতে লাগলাম আবার!

জামাইবাবু – তোমার হয়েছে ?

দিদি – হয়ে যাবে , আর একটু… আহহহহহহ!!!

জামাইবাবু – তুমি করে নাও …আমি ওয়াশরুম থেকে ঘুরে আসছি…

দিদি বিরক্ত হয়ে ফোনটা কেটে দিয়ে একদম সুইচ অফ করে দিল…

দিদি – দেখলি তো … নিজের হয়ে গেল অমনি কেটে পড়ল… এরম করে আমার সাথে সব সময়!

আমি – কেমন লাগলো বরের সাথে সেক্স চ্যাট করতে করতে আমার আঙ্গুল নিয়ে…

দিদি – ভীষণ উত্তেজনা হচ্ছিল !! মনে হচ্ছিল মুখ দিয়ে তোর নাম না বেরিয়ে যাই!! আবার মনে হচ্ছিল এখনই বলে দি যে সুখটা তুই দিচ্ছিস ও নয়!!

আমি – আর সুখ নিবি না ?

দিদি – নেব! পাঁচদিন আগে হলে হয়ত এতে শান্ত হয়ে যেতাম ,কিন্তু তুই এই কদিনে আমার খিদে খুব বাড়িয়ে দিয়েছিস! আঙ্গুল দিয়ে হবে না! ওটা চাই আমার! প্লিজ ফাক মি! প্লিজ! থাকতে পারছিনা আমি প্লিজ চোদ আমায়!

আমি – পিছনের সিটে চল তাহলে

দিদি – না গাড়িতে নয়… উপরে চল

গাড়ি লক করে আমরা লিফটে এলাম । ওদের ফ্ল্যাট সিক্সথ ফ্লোরে । কিন্তু দিদি লিফটের বোতাম টেপার সময় ৬ না টিপে ১১ টিপল। ফ্ল্যাটটা ১০ তলা , ১১ টেপা মানে আমার সোজা ছাদে যাচ্ছি! আমি একটু অবাক হয়ে দিদির দিকে তাকালাম!

দিদি – চিন্তা করিসনা । প্রায় ১২ টা বাজে। এত রাতে ছাদে কেউ আসে না!

ছাদে এসে ছাদের দরজাটা ভেজিয়ে দিলাম। দিদি লক করতে বারন করল… কেউ বাই চান্স এসে লক দরজা দেখলে উলটে আরও লোক ডেকে নিয়ে আসবে হয়ত। বড় ফ্ল্যাট কমপ্লেক্সের ছাদ তাই বেশ বড় সাইজের… দিদির পিছন পিছন আমি দরজার থেকে দূরের একটা কোনে এলাম … জায়গাটা অন্ধকার , সামনে দুটো বড় সাইজের জলের ট্যাঙ্ক আর কিছু পুরনো আসবাবপত্রের স্তুপ তাই ছাদে এলেও কেউ আমাদের দেখতে পাবে না যদি না একদম কাছাকাছি আসে, আর ছাদের দরজার কাছটায় আলো থাকায় কেউ এলে আমরা সহজেই দেখতে পাব …

দিদি প্যান্টি খুলে দিল নিজেই , কোমর অব্দি গুটিয়ে তুলে দিল ওর ড্রেসটা ! দিয়ে ট্যাঙ্কের গায়ে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে পাশে রাখা একটা কাঠের ভাঙ্গা চেয়ারের উপর তুলে দিল ওর একটা পা ! আমি সাথে সাথে প্যান্ট , জাঙ্গিয়া নামিয়ে দিলাম পায়ের নিচ অব্দি…

দিদি – আয়! ঢোকা!


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area