#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ৩৫
আন্টি আমাকে টেনে তুলে বাথরুমে ঢুকিয়ে দিল। আমি বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি আন্টি ব্লাউজ আর পেটিকোট পড়ে খাটে বসে আছে। আমাকে দেখা মাত্রই আন্টি বললো,
- এখন কি করবো? খিদে পেয়েছে আমারও! বাসায় কি খাবার কিছু আছে?
আমি তখন আন্টির কাছে গিয়ে থাকে জড়িয়ে ধরে বললাম,
- তুমি এখানেই বসো।
বলে আমি রুম থেকে বের হয়ে আম্মুর রুমে গেলাম। সম্পূর্ণ বাসা ফাঁকা থাকায় আমার জামা কাপড় পড়ার আর দরকার পড়লো নাহ। আমি আম্মুর রুম থেকে, আম্মুর একটা সাদা আর সবুজ রঙের একটা শাড়ি নিয়ে রুমে ফিরে গেলাম আর আন্টিকে বললাম,
- তমা, সোনা আমার! তুমি এই শাড়িটা দ্রুত পড়ে রেডি হয়ে নাও আমরা বাহিরে লাঞ্চ করতে যাব।
বলেই আমি আমার ওয়ারড্রব থেকে একটা কালো প্যান্ট আর একটা সাদা শার্ট ও জাঙিয়া বের করে নিলাম। আন্টির দিকে তাকিয়ে দেখি আন্টি রেডি হওয়া শুরু করে দিছে। আমিও আন্টির দেখা দেখি দ্রুত রেডি হয়ে গেলাম। আন্টি শেষ বারের মতো আয়নায় নিজেকে ভালো করে দেখে বলল,
- আমি রেডি, চলো তাহলে।
আমি আন্টিকে বললাম,
- সোনা, তুমি নিচে যাও আমি আসছি।
বলেই আমি আবার মায়ের রুমে চলে গেলাম আর মার আলমারি থেকে দুই বান্ডিল টাকা পকেটে নিয়ে নিলাম। তারপর নিচে নেমে আন্টিকে নিয়ে পার্কিং থেকে বাবার একটা গাড়িতে উঠে বসলাম। গাড়ি নিয়ে গেইটের কাছে আসতেই দারোয়ান গেইট খুলে দিল। তারপর রাস্তায় যাওয়ার পথে দেখি শান্ত হেঁটে হেঁটে আমাদের বাসার দিকে যাচ্ছে। তাই শান্তকে দেখে গাড়ি থামালাম আর পিছন থেকে ডাক দিলাম। আমার ডাক শুনেই শান্ত পিছন ফিরে গাড়ির দিকে আসতে শুরু করলো। তাই দেখে গাড়ির ভিতরে শান্তর মা, আমার জান ভয়ে বিচলিত হয়ে যাচ্ছিল তাই আমি গাড়ি থেকে নেমে শান্তর দিকে এগিয়ে গেলাম। শান্ত আমার কাছে এসেই বলল,
- কই যাস এই দুপুরে?
আমি তখন বললাম,
- এইতো একটু লাঞ্চ করতে যাব তোর ভাবীকে নিয়ে।
শান্ত তখন বলে,
- কি! গাড়িতে কি ভাবী আছে? কই দেখি আমাদের ভাবী দেখতে কেমন।
বলেই শান্ত গাড়ির দিকে যেতে চাচ্ছিল তখন আমি হাত ধরে বাঁধা দিয়ে বলি,
- মামা এখন তোর দেখা লাগবে নাহ। ফোনে ঐসময় তোর সাথে কথা বলাতেই লজ্জায় মরতেছে। আর এখন যদি তুই দেখতে যাস তাহলে হয়তো লজ্জায় মরেই যাবে।
শান্ত তখন মুচকি হেসে বলল,
- থাক বাবা ভাবীর আর মরতে হবে না। তাহলে তোরা লাঞ্চ করতে যা, আর এই নে তোর ঔষধ।
বলেই আমার হাতে একটা পেকেট ধরিয়ে দিল। আমি তখন বললাম,
- আচ্ছা ঠিক আছে আর শুন আমাদের বাসার দারোয়ানের থেকে মিষ্টির বক্স নিয়ে যাইস বাসায়। আঙ্কেল আর আন্টিকে আমার খুশিতে মিষ্টি মুখ করাইছ।
আমার কথা শুনে শান্ত বলল,
- আচ্ছা তাহলে আসি
বলেই চলে গেল আমাদের বাসার দিকে। আমিও গিয়ে গাড়িতে উঠলাম আর শান্তর দেওয়া পেকেট টা গাড়িতে রেখে দিলাম। গাড়ি চালানো শুরু করতেই আন্টি বলল,
- ভগবানের কৃপায় শেষ রক্ষা হলো, শান্ত এসে যদি গাড়িতে আমাকে দেখতো "কি হতো বলো তো?
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- কি আর হতো, শান্ত বুঝে যেত আমার গার্লফ্রেন্ড আর কেউ নয় ওর নিজের মা।
আন্টি তখন লজ্জা পেয়ে আমাকে আলতো চড় দিয়ে বলল,
- সারাক্ষণ খালি দুষ্টুমি।
বলেই আন্টির নজর গেল শান্তর দেওয়া পেকেটের দিকে। আন্টি সেটা হাতে নিয়ে বলল,
- এটার ভিতরে কি?
বলেই আন্টি পেকেট খুলে বের করলো। আমি দেখলাম, সেখানে একটা নো রিক্স ইমার্জেন্সি পিল আর একটা ইনটিমেট ২০ সে ক্স এর টেবলেট। তমা আন্টি নার্স হওয়াতে সহজেই বুঝে গেল এই গুলো কি। আন্টিকে দেখলাম লজ্জা পেয়ে সব পেকেটে বরে যথা স্থানে রেখে দিল। আমিও আর আন্টিকে কিছু না বলে গাড়ি ড্রাইভ করছিলাম। মিনিট পাঁচেক পরে নিরবতা ভেঙে আন্টি বলল,
- শান্তকে আমি ছোট ভাবতাম, কিন্তু ও যে তলে তলে এত পেকে গেছে আগে যানতাম না।
আমি তখন গর্ব করে বললাম,
- দেখতে হবে না, কার বেস্ট ফ্রেন্ড।
আন্টি তখন মুচকি হেসে বলে,
- বেস্ট ফ্রেন্ড বলে এই সব এনে দিবে?
আমি বললাম,
- কোন সব এনে দিছে?
আন্টি তখন লজ্জা পেয়ে বলল,
- ঐযে সে ক্স এর ঔষধ দিল।
আমি তখন বললাম,
- তো, কি এমন হয়ছে। ফ্রেন্ড রা এসব এনে দিতেই পারে।
আন্টি তখন কিছুক্ষণ চুপ থেকে আমাকে জিজ্ঞেস করলো,
- রাফি, তুমি কি এইতা সে ক্স এর ঔষধ খাও?
আমি তখন মিথ্যা বললাম,
- না তো। তবে শান্ত যখন দিছে আজকে খেয়ে দেখবো কেমন লাগে।
আন্টি তখন বলল,
- তোমার ওসব খাওয়ার দরকার নাই। তুমি এমনেই অনেক ভালো করতে পারো। এইসব ঔষধ খেলে পরে অনেক সমস্যা দেখা দেয়।
আমি আন্টির কথা শুনে গাড়ি থামিয়ে মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করলাম,
- আমার করাতে কি তুমি সন্তুষ্ট?
আন্টি তখন লজ্জা মাখা মুখে বলল,
- হুম আমি সন্তুষ্ট তোমার উপরে। তোমার মত এমন বয়ফ্রেন্ড পেয়ে আমি অনেক হ্যাপি।
আমি তখন বললাম,
- আমিও অনেক হ্যাপি তোমাকে পেয়ে।
আন্টি তখন মুচকি হেসে বলল,
- হুম, তা গাড়ি নিয়ে কি রেস্টুরেন্টে যাবে নাকি এখানেই দাঁড়িয়ে থাকবে।
আমি আর কথা না বাড়িয়ে দ্রুত রেস্টুরেন্টের দিকে গেলাম। তারপর রেস্টুরেন্টে গিয়ে দুজনে খাওয়া দাওয়া করলাম। খাওয়া দাওয়া শেষ করে তমা আন্টিকে নিয়ে একটু শপিং করতে গেলাম। শপিং এমন একটা জিনিস যেটা করে দিলে মেয়েরা অনেক খুশি হয় এবং মেয়েদের থেকে ভালোবাসা বেশি পরিমাণ পাওয়া যায়।
তমা আন্টিকে নিয়ে শপিং সেন্টার থেকে একটা দামি শাড়ি সাথে মেচিং ব্লাউজ আর পেটিকোট আর ব্রা প্যান্টি কিনে দিলাম। আন্টি একদমই শপিং করতে রাজি না, তাও আমি জোর করে কিনে দিলাম শাড়ি ব্লাউজ পেটিকোট ব্রা আর প্যান্টি। তারপর আন্টিকে নিয়ে গাড়িতে বসিয়ে দিয়ে আমি আবার শপিং মলে গেলাম। সেখানে একটা জুয়েলারি দোকান থেকে আন্টির জন্য একটা সোনার হার নিলাম ১ ভরির। সাথে আন্টির সুন্দর দু পায়ের জন্য বেশি ঝুমকা দেখে নুপুর নিলার ৭ ভরি ৩ আনার। তারপর আমি গাড়িতে ফিরে যেতেই আন্টি বলল,
- কোথায় গিয়ে ছিলে? আসতে এতো দেড়ি হলো যে?
আমি সোনার হার আর নূপুরের বক্স রেখে গাড়ি চালানো শুরু করতে করতে বললাম,
- তোমার জন্য গিফট আনতে গেছলাম।
আন্টি তখন অবাক হয়ে বলল,
- কি গিফট?
বলেই তমা আন্টি বক্স খুলে সোনার হার আর নূপুরে দেখলো। আমি তখন আন্টির মুখে চাঁদ হাতে পাওয়ার খুশি দেখতে পেয়েছিলাম। আন্টি সোনার হার আর নূপুরে হাতে নিয়ে ভালো করে দেখে বলল,
- রাফি, গাড়িটা একটু সাইডে ধার করাও।
আমি আন্টির কথা মতো গাড়ি ধার করাতেই, আন্টি হঠাৎ তার সিট থেকে উঠে এসে আমায় জড়িয়ে ধরলো। আমিও মুচকি হেসে আন্টিকে জড়িয়ে ধরলাম। আন্টি তখন খুশিতে আমাকে গালে, গলায়, কপালে চুমু দিচ্ছিলো আর বলছিল,
- রাফি, তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এত সুন্দর উপহার দেওয়ার জন্য।
আমি তখন আন্টির দুই গাল ধরে বললাম,
- তোমার পছন্দ হয়ছে জান?
আন্টি তখন বলল,
- হুম অনেক পছন্দ হয়ছে।
বলেই আন্টি আমাকে লিপ কিস দেওয়া শুরু করলো। আমিও আন্টিকে জড়িয়ে ধরেই আন্টির ঠোঁট চুষতে শুরু করলাম। এভাবে কতক্ষণ দুজনে কিস করলাম জানা নেই। হঠাৎ আন্টি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে তার সিটে বসে হাঁপাচ্ছিল। এদিকে কিস করার কারণে আমার বা ড়া পেন্টের ভিতরে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। আমি তখন আন্টির একটা হাত এনে বাঁ ড়া র উপরে রাখতেই আন্টি মুচকি হেসে বলল,
- গাড়ি একটা ফাঁকা জায়গায় নিয়ে যাও।
বলেই আন্টির আমার পেন্টের চেইন খুলতে শুরু করলো। আমিও গাড়ি চালানো শুরু করলাম। আন্টি আমার পেন্টের চেইন খুলে, জাঙ্গিয়ার ভিতর থেকে আমার বাঁ ড়া বাহির করলো।
চলবে....

