#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ৩০
দাদুর সো না রসে ভিজে পিছলা হয়ে ছিল তাই এক ঠা পে ই অর্ধেক ঢু কে গেছিল। ধ ন সো না য় ঢু কা র সাথে সাথেই রুবিনা দাদু ই শ মা আ হ গো আসতে বলে ককিয়ে উঠলো আর পা দুটো আরও ছড়িয়ে দিল। তখন আমি রুবিনা দাদুকে বললাম,
- আসতে করার কি আছে? তুমি তো কচি খুকী নও
বলেই ধ ন টা কিছুটা বের করে দিলাম আর একটা রাম ঠা প। এবারের ঠা পে সম্পূর্ণ ধ ন দাদুর সো না র ভিতরে ঢু কে গেল। রুবিনা দাদু এবার আগের ছেড়েও জোরে চাপা চিৎকার ছিল ই শ বাবা আসতে বলেই আমাকে হাত পা দিয়ে জড়িয়ে ধরলো। তখন আমিও দাদুকে জড়িয়ে ধরে জিগ্যেস করলাম,
- লাগলো বুঝি?
দাদু বড় একটা শ্বাস ছেড়ে বলল,
- হুম, একটু থুথু লাগিয়ে নিতে পারলে না?
আমি তখন বললাম,
- থুথু লাগতো না, তোমার সো না র রসে এখনি মাখামাখি হয়ে যাবে।
বলেই দাদুকে আসতে আসতে মিশনারী পজিশন দাদুর উপরে শুয়ে চো দ তে শুরু করলাম। দাদু তার পা দুটো ফাঁক করে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে রেখেই কানের কাছে ই শ আ হ ও উ ম্ম ও আ হ ই শ ও উ ম্ম উ ম্ম আ হ ও করতে করতে বলল,
- তোর এইটা ভাই অনেক মজবুত আর মোডা, মোডা ডি দিয়ে মজা বেশি।
আমি দাদুকে চো দ তে চো দ তে জিজ্ঞেস করলাম,
- মোডা ডি কি? মো ডা ডির কি নাম নাই?
বলেই দাদুকে চো দা র গতি একটু বাড়িয়ে দিলাম। তখন দাদুও ই শ আ হ ও উ ম্ম ও আ হ ই আ ও ই ম্ম উ ও করতে করতে উত্তর দিল,
- নাম থাকতো না কেরে? তোর ধ নের কথা বলতেছি। বেডি মানুষের বাচ্চা কাচ্চা হয়লে তখন তাদের হেইডার ছেদা বড় হয়ে যায় তখন মোডা ধ ন ছাড়া করে মজা পাওয়া যায় না।
আমি রুবিনা দাদুকে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,
- হুম, তা আমার গুতা খাইতে কেমন লাগতাছে?
রুবিনা দাদু আ হ ও উ ম্ম উ হ করতে করতে বলল,
- অনেক আরাম হয়তাছে। এলা একটু জোরে জোরে কর, আমার আউট হয়বো।
আমি দাদুর কথা শুনে জোরে জোরে চো দ তে চো দ তে বললাম,
- এত তাড়াতাড়ি আউট হলে কেমনে হবে? আমি তো এখনো শুরু করছি না।
দাদু আমার চো দা খেয়ে আ হ ও উ ম্ম উ হু ও আ হ ই উ ফ আ হ করতে করতে বলল,
- বাথরুমে তোর ধ ন চু ষে গরম হয়ে গেছলাম, তাই তারাতাড়ি আউট হয়ে যায়তাছে।
আমি আর কোন কথা না বলে দাদুকে জোরে জোরে চো দা শুরু করলাম। মিনিট দুই এক দাদুকে চো দা র পরেই দাদু আ হ ও হ ই ম উ ম্ম ও আ হ ও করতে করতে তার রস খসিয়ে দিল। আমি দাদুকে একটু বিশ্রাম নিতে দিয়ে আমি একটু রেস্ট নিলাম। মিনিট দুই এক পরেই দাদু বলল,
- কিরে ভাই খাইল হয়ে গেছস বুঝি?
বলেই রুবিনা দাদু আমাকে উপরে নিয়েই কাত হয়ে আমাকে নিচে ফেলে আমার উপরে উঠে গেল। আর কাউ গার্ল পজিশনে আমার উপরে বসতে বসতে বলল,
- তুই একটু আরাম করে নে, ততক্ষণ আমি একটু করি।
বলেই দাদু আ হ উ করে পা ফাঁক করে জাপসা আলোয় আমার ধ ন সো না র ভিতরে ঢুকিয়ে নিল। আর দুই হাটু ভেঙে সুন্দর করে আমার কোমরের কাছে রেখে আসতে আসতে কোমড় দুলিয়ে দুলিয়ে চো দা শুরু করলো। এমন চো দা আর এমন আরাম আমি কোন সময় জীবনে পাইনি। আমি ব্যস বুঝতে পারছিলাম বুবুর ছেড়ে বুবুর বোন রুবিনা দাদুকে চো দে বেশি মজা। রুবিনা দাদুর সো না ও বুবুর ছেড়ে অনেক টাইট আর দু ধ গুলোও এখনো তেমন ঝুলে যায়নি।
এই দিকে রুবিনা দাদু কোমড় দুলিয়ে দুলিয়ে অসম্ভব সুন্দর ভাবে বাজারের মা গী দে র মতো করে চো দ ন চালিয়ে যেতে লাগলাম আর আ হ ও উ ম্ম উ আ হ মা আ হ গো আ হ ই শ উ উ ফ আ হ উ উ করতে করতে মিনিট দশেক চো দা র পরেই হঠাৎ দাদু আ হ মা গো বাহির হয়লো আ হ ও রাকিব আ হ জান আ হ উ উ ম্ম করতে করতে দাদু তার রস খসিয়ে আমার বুকের উপরে শুয়ে পড়লো। আর দাদু হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,
- কিরে তোর আর কতক্ষণ লাগবো?
আমি দাদুর গালে একটা চু মু দিয়ে বললাম,
- জীবনে প্রথম বার তোমার মতো এমন রসালো মা ল পাইছি, আগে মন বরে করি তারপরে আউট করবো।
আমার কথা শুনে মনে হয় রুবিনা দাদু অনেক খুশি হলো তাই সে আবার বলল,
- আমরা দুই বোনের মাঝে কারে তোর বেশি ভালো লাগে?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- তোমারেই বেশি ভালো লাগে, তোমার দু ধ আর সো না এখনো অনেক টাইট আর তুমি অনেক গুছানো পরিপাটি। দেখলে মনে হয় ৩১-৩২ বছরের কোন রূপসী নারী। তোমার মতো কাউকে পাইলে বিয়ে করে নিতাম।
আমার কথা শুনে রুবিনা দাদু হাসতে হাসতে বলল,
- এতই যখন পছন্দ তাহলে চাইলে তোর বুবুর মতো লুকিয়ে লুকিয়ে আমার সাথে প্রেম করতে পারছ।
আমি রুবিনা দাদুর ঠোঁটে একটা কি স করে বললাম,
- মাঝে মাঝে লাগাইতে দিবা নাকি?
রুবিনা দাদু বলল,
- সে তো দিতেই হবে। নাহলে তো আবার বলবে আমি তোরে বেশি ভালোবাসি না।
আমি তখন বললাম,
- তাহলে কি এখন লাইট জ্বালিয়ে আমার নতুন বউকে আদর করতে পারবো?
দাদু কিছুটা লজ্জা পেয়ে বলল,
- তোর যা মন চাই কর?
বলেই দাদু আমার উপর থেকে নেমে বিছানায় শুয়ে পড়লো। আমি তখন উঠে গিয়ে লাইট জ্বালিয়ে দিলাম। সাথে সাথে দাদু কিছুটা লজ্জা পেয়ে কাত হয়ে শুয়ে পড়লো। এই প্রথম আমার দুজন দুজনকে নেং টা দেখছিলাম। আমারও অনেক লজ্জা করছিল।
সব লজ্জার মাথা খেয়ে আমি বিছানায় উঠে পড়লাম। আমি গিয়ে দাদুকে জোর করে চিৎ করে শুয়ে দিলাম। এবার রুবিনা দাদু লজ্জায় দুই হাত দিয়ে নিজের চোখ ঢেকে নিল। আমি মন ভরে দাদুর নেং টো শরীর টাকে দেখতে লাগলাম। রুবিনা দাদু সত্যি বুবুর ছেড়ে অনেক বেশি সুন্দর।
আমি দাদুর লজ্জা দেখে হাসতে হাসতে দাদুর দু পায়ের ফাঁকে জায়গা করে বসলাম আর ধ নে একটু থুথু লাগিয়ে দাদুর সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম। সাথে সাথেই দাদু আ হ চাপা চিৎকার দিয়ে চোখ থেকে হাত সরিয়ে নিল। আমি এবার রুবিনা দাদু দুই পা কেচি মেরে ধরে আসতে আসতে ঠা পা তে শুরু করলাম। আর দাদু আমার চোখের দিকে তাকিয়ে লজ্জা আর সুখ মিলানো কন্ঠে আ হ উ ফ আ হ ও ই উ আ হ করে চিৎকার করছিল। আমি দাদুকে একটানা ১০ মিনিট চো দা র পরে জিজ্ঞেস করলাম,
- দাদু মা ল কই ফেলতাম?
রুবিনা দাদু আ হ ও ই শ আ হ ও করতে করতে বলল,
- আরও কি করবে নাকি এক বারেই শেষ?
আমি দাদুকে আরও জোরে জোরে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,
- মাত্র তো রাত হয়ছে, এখনো তো সারারাত রইছে। আরও করবাম...
আমার কথা শেষ হওয়ার আগেই দাদু আ হ ও ই শ আ উ ও করতে করতে বলল,
- তাহলে বাহিরে ফেল..
আমি দাদুকে চো দ তে চো দ তেই বললাম,
- মুখে নিবা নাকি?
রুবিনা দাদু আ হ মা গো গেল গেল আ হ ও ই শ মা গো গেল আ হ জো রে আ হ ই শ আ হ করতে করতে আমাকে জড়িয়ে ধরে তার রস খসিয়ে দিল। আর হাঁপাতে হাঁপাতে আমার কানের কাছে বলল,
- হুম তোর মা ল আমি মুখে নিব।
বলেই দাদু তার দুই পা আরও ফাঁক করে দিল। এবার আমি দাদুকে রাম ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। প চা ৎ প চা ৎ প চ ফ চ ভ ত ভ ত ভ চা ৎ করে দাদুর সো না থেকে শব্দ আসছিল। আর দাদু উ ম্ম উ ম্ম উ ম্ম আ হ উ ম্ম আ হ করতে করতে চোখ বন্ধ করে চো দার মজা নিতে ছিল। আমি আরও কুড়ি বিশেক ঠা প দিয়ে হঠাৎ করে ধ ন বের করে নিলাম আর দাঁড়িয়ে গেলাম, সাথে সাথেই দাদুও উঠে বসে পড়লো হা করে।
আমি ধ নে কয়েকটা খেঁ চা দিতেই মা ল বলকে বলকে বের হয়ে দাদুর জীবে পড়তে শুরু করলো। সাথে সাথেই দাদু আমার ধ নে র মু ন্ডি টা মুখে নিয়ে নিল যাতে এক ফোঁটা মা ল ও নষ্ট না হয়। আমার মা ল আউট হওয়া শেষ হতেই দাদু সব মা ল মুচকি হেসে গিলে ফেললো আর আমার ধ ন চু ষে পরিষ্কার করে দিতে শুরু করলো। দাদু অসম্ভব সুন্দর করে আমার ধ ন পরম ভালোবাসা নিয়ে চু ষে দিল কিছুক্ষণ। তারপরে দাদু হঠাৎ বলল,
- কি! রাতে কি আরও দই খাওয়াইবে?
বলেই দাদু মুচকি হেসে বিছানায় শুয়ে পড়লো। আমিও দাদুর পাশে শুয়ে বললাম,
- চিন্তা কইরো না, আজকে পেঠ বরে দই খাইতে পারবা।
বলেই দাদুর দু ধ টি প তে শুরু করলাম। সেই রাতে রুবিনা দাদুকে আরও দুই বার চো দে দাদুর সো না আর পু ট কি তে মা ল আউট করে ছিলাম। সারা রাতের চো দ ন খেয়ে পরেরদিন সকালে তো রুবিনা দাদু ঠিক করে হাঁটতেই পাড়ছিল না। রুবিনা দাদুর খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাঁটা নিয়ে আমার বুবু অনেক হাসাহাসি করছিল।
সেদিন সকালে নাস্তা করে আমি আর বুবু আলাদা আলাদা করে যার যার মতো করে বাড়িতে ফিরে আসলাম। আমাদের বাড়িতে কেউ টের এই ফেলে এই কয়দিন আমরা দাদি নাতি কি যে করে আসছি। বাড়িতে আসার পরে আমরা দাদি নাতি গোয়াল ঘরে আবারও আগের মতো গোপনে চো দ ন খেলা চালিয়ে যেতে লাগলাম। আর রুবিনা দাদু তার বাড়ি ফাঁকা হলেই দাদির কাছে ফোন দিয়ে খবর পাঠাতো আমি যাওয়ার জন্য। এই ভাবেই আমি দুই দুইটা বিবাহিত মা গী চো দে যৌ ব ন জ্বালা মিটিয়ে যাচ্ছি...
সমাপ্ত