#গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম
#পর্বঃ ৭
কবির মির্জা তখন আমার কাঁধে হাত রেখে বলল,
- কারণ আজকে রাতে তোমার মায়ের পো দ মেরে মেরে ফাটিয়ে ফেলবো।
কবির মির্জার কথা শুনেই আমার বা ড়া খাড়া হয়ে গেলো। আমি তখন বললাম,
- এত চু দ লে তো বাচ্ছা এসে যাবে।
কবির মির্জা আবার বলল,
- তাতে কি! তোমার দু একটা ভাই বোন হবে, ভালোই তো।
আমিও বললাম,
- সে তো ঠিকই বলেছেন।
তখন উনি আবার বললেন,
- ফার্মেসি থেকে একটা ইন টি মেট ১০ টেবলেট এনে দিতে পারবে?
আমি আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- কিসের টেবলেট এইটা?
কবির মির্জা আরেকটা সিগারেট ধরাতে ধরাতে বলল,
- এইটা খেলে বেশি সময় তোমার মাকে চু দ তে পারবো।
আমি তখন বললাম,
- এনে দিতে পারি, যদি রাতে জানালা দিয়ে দেখার সুযোগ দেন।
কবির মির্জা হাসতে হাসতে আমার পিঠে আলতো চড় দিয়ে বলল,
- ঠিক আছে দেখতে দিব।
বলেই আমাকে ৫০০ টাকা দিল। আমি টাকা নিয়ে ফার্মেসি থেকে একটা টেবলেট এনে মার রুমে গেলাম। আমি ভেবেছিলাম কবির মির্জা হয়তো নিচে নেমে গেছে কিন্তু না, মা বলল তিনি এখনো ছাদেই আছে। আমি তখন বললাম,
- মা তোমাকে আজকে পরীর মতো লাগছে।
মা মুচকি হেসে বলল,
- সত্যি
আমি বললাম,
- হুম, তোমার জন্য আমার অনেক মায়া হয়তাছে।
মা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,
- কেনো? কি হয়ছে।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- তোমাকে যা লাগতেছে না, আজকে রাতে বোধহয় কবির কাকা তোমাকে আস্ত গিলে খাবে।
মা আমাকে আলতো করে চড় দিয়ে বলল,
- যা অসভ্য! আর কাকা কি? উনি এখন তোর বাবা লাগে।
আমি হাসতে হাসতে বললাম,
- হুম, আজকে রাতে নতুন বাবা নিশ্চয় তোমাকে ফাঁটিয়ে দিব।
মা আবারো আমাকে আলতো করে চড় দিতে লাগলো তখন আমি মাকে জড়িয়ে ধরে বললাম,
- মা আজকে কিন্তু জানালা বন্ধ করো না, আমি কিন্তু দেখতে আসবো।
মা আমার বুকে মাথা রেখেই বলল,
- ই শ না, আমার লজ্জা করে।
আমি তখন বললাম,
- তোমার সুখের জন্য আমি এত কিছু করলাম আর তুমি লজ্জা নিয়ে পড়ে আছো?
মা তখন বলল,
- আচ্ছা ঠিক আছে। তুই তোর বাবাকে এলা আসতে বল গিয়ে।
আমি তখন ছাদে কবির মির্জা মানে আমার নতুন বাবার কাছে গেলাম। উনাকে গিয়ে ইন টি মেট ১০ টেবলেট টা দিতেই সে তার রুমে গিয়ে টেবলেট টা খেয়ে আসলো। ততক্ষনে মা নিচে থেকে হাঁক মারলো, আপনারা নিচে আসুন।
কবির মির্জা মানে নতুন বাবা তখন আমাকে বলল,
- যাই নিচে, আজকে তাড়াতাড়ি দরজা বন্ধ করতে হবে, সারারাত আজ আমার আর তোমার মায়ের অনেক খাটুনি হবে।
আমি ওনার কথায় হেসে বললাম,
- বাসর রাত, সেতো একটু খাটুনি হবেই।
বাবা তখন বললেন,
- আমার সোনা বউ টা আজ খুব কষ্ট পাবে।
আমি বললাম,
- আপনার বউ, আপনি কষ্ট দিবেন, এতে খারাপ কি আর।
বাবা মুচকি হেসে বললেন,
- সেটাই, কিন্তু তোমাকে একটা কথা বলে রাখি, তোমার মা যতই চেঁচামেচি করুক না কেনো, তুমি কিন্তু কোন রকম ভাবেই দরজা খোলার কথা বলবে না
আমি বললাম,
- আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন।
তারপরে আরও কিছু কথা বলে আমরা নিচে চলে গেলাম। বাবা মার রুমে গিয়ে গেঞ্জি টা খুলে খাটের উপরে বসে একটা সিগারেট ধরালেন আর হাঁক মারলেন, কই গো সো না এসো, আসার সময় গোসলখানা থেকে নারকেল তেলের বোতলটা নিয়ে এসো।
মা দেখলাম বাবার হাঁক শুনে আমার রুম থেকে বেরিয়ে এলো। মা তার রুমে যাওয়ার সময় আমাকে জানালায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে, পিঠে আলতো চড় দিয়ে গেল। মা বাথরুম থেকে নারকেল তেলের বোতল হাতে ঘরে ঢুকে দরজার ছিটকিনি বন্ধ করলো। ঘরের সব লাইট গুলো জ্বলছে। মা তখন বললো,
- লাইট গুলো বন্ধ করে দিলে হয় না?
বাবা বললেন,
- লাইট বন্ধ করলে তোমার সৌন্দর্য দেখবো কি করে?
মা লজ্জা পেয়ে গেলো। তখন বাবা আবার বললেন,
- তোমাকে আজ পুরো পরির মত লাগছে সো না।
মা লজ্জায় মুখ নামিয়ে নিলো। তখন বাবা মার থুথনি ধরে মুখ সোজা করে বললেন,
- ঘরের আয়নার সামনে দাড়িয়ে আস্তে আস্তে কাপড় জামা খুলে পুরো নেং টো হও।
মা লজ্জা পেয়ে বললো,
- ই স স, আমি পারবো না।
তখন বাবা বললেন,
- আজকে তো পারতেই হবে সো না, খোলো।
মা নিরুপায় হয়ে আয়নার সামনে দাড়িয়ে প্রথমে শাড়ি, তারপরে ব্লাউজ, শায়া খুলে লাল রঙের ব্রা পান্টি তে দাড়ালো। বাবা সিগারেট খেতে খেতে মাকে দেখতে লাগলেন আর এক হাতে নিজের ধো ন টাকে কচলাতে লাগলেন।
#চলবে
