Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ৩ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ৩

- মহাপুরুষেরা বলে গেছেন "খাইতে মজা মুড়ি, করতে মজা বুড়ি"!

দাদি আমার কথায় লজ্জা পেয়ে উঠে পড়লো। যেতে যেতে বলে গেল,

- তোর ধারো আর থাকা যায়তো না।

বলেই দাদি চলে গেল। আমিও বসে বসে মুচকি হাসতে লাগলাম।

দুপুরবেলা যখন আমি পুকুরে গোসল করতে গেলাম তখন গিয়ে দেখি দাদি ঘাটে বসে বসে শরীরে সাবান মাখছে। দাদির শরীরে ব্লাউজ নেই কাপড় এর আঁচল দিয়ে দু ধ দুইটা ঢেকে গলার নিচে সাবান মাখছে। আমাকে দেখে দাদি কাপড় ঠিকঠাক করে মুচকি মুচকি হাসতে লাগল।

আমিও চুপচাপ পুকুরে নেমে একটা ডুব দিয়ে এসে শরীরে ভালো ভাবে সাবান মাখতে লাগলাম। দাদিকে দেখলাম কাপড়ের আঁচলের নিচ দিয়ে হাত নিয়ে দুই দু ধ এর আসে পাশে সাবান মাখছে। দাদির ঝুলে পড়া ফুটবল সাইজের দু ধে র নাড়াচাড়া দেখে আমার ধ ন ও দাঁড়াতে শুরু করলো।

আমিও দাদিকে দেখিয়ে লুঙ্গীর ভিতরে সাবানের ফেনা বড়া হাত নিয়ে ধ নে সাবান মেখে ৮/৯ বার খেঁ চে দিলাম যার ফলে আমার ধ ন সম্পূর্ণ ৬" ইঞ্চি রূপ ধারণ করলো। আমি লুঙ্গীর ভিতর থেকে হাত বের করে নিলাম খেয়াল করে দেখলাম দাদি আড় চোখে বারবার আমার দাঁড়িয়ে থাকা ধ নে র দিকে দেখছে।

কিছুক্ষণ পরে পানিতে নেমে ২/৩ টা ডুব দিয়ে ঘাটে উঠে আসলাম তখনো আমার ধ ন লোহার মতো শক্ত হয়ে লুঙ্গীকে তাঁবুর মতো উচু বানিয়ে রাখছে। দাদি আমার দাঁড়িয়ে থাকা ধ ন দেখে মুচকি মুচকি হাসতে লাগলা। আমিও লুঙ্গী পড়ে বাড়িতে চলে গেলাম। 

রাতে দাদির কথা চিন্তা করে ঠিক করে ঘুমাতে পাড়লাম না। বারবার দাদির কথা মনে পড়ছিল কি করে দাদিকে আমার করে নেওয়া যায়। সারারাত ধ নে র জ্বালায় শান্তি পেলাম না। সকালে ঘুম থেকে উঠে জঙ্গলে গেলাম প্রসরাব করতে। প্রসরাব এর অনেক চাপ ছিল তাই দাঁড়িয়ে প্রসরাব করতে লাগলাম তখনি দেখি দাদি তাদের বাড়ির পিছন দিয়ে জঙ্গলে আসতেছে ময়লা ফেলতে।

আমি দাদিকে না দেখার বান করে ধ ন নাড়িয়ে নাড়িয়ে প্রসরাব করতে লাগলাম। আড় চোখে দেখলাম দাদি ময়লা ফেলতে ফেলতে আমার ধ নে র নাচন দেখছে। প্রসরাব করা হয়ে গেলে আমি বাড়িতে চলে আসি দাদিও চলে গেল। পরে হাতমুখ ধুয়ে নাস্তা করে প্রাইবেট পড়তে চলে গেলাম।

১০ টা নাগাদ প্রাইবেট পড়ে বাড়িতে আসলাম। সারাদিন দাদির সাথে কথা বলার সুযোগ খুঁজে লাগলাম কিন্তু কোনো সুযোগ হলো না। সন্ধ্যার পরে পড়তে বসে ঘরের দরজা বন্ধ করে ফোনে নীল ছবি দেখে দেখে ধ ন খেঁ চ তে লাগলাম। তখনি আমার নাম ধরে বাহির থেকে দাদি ডাক দিল। আমি আমার ফোনটা রেখে ধ ন টা তাওযার এর ভিতরে ঢু কি য়ে পেলাম তারপর  গিয়ে ঘরের দরজা খুলে দিলাম তখন দাদি বলল,

- আমার মোবাইলে কি হয়ছে দেখছেন। তোর দাদা কল দিলে আইয়ে না।

আমি দাদির বাটন ফোনটা নিয়ে ঘরের ভিতরে এসে পড়লাম। দাদিও আমার পিছনে পিছনে ঘরে আসলো। আমি দাদির ফোনে থাকা নাম্বার আনব্লক করতে লাগলাম আর দাদি আড় চোখে আমার দাড়িয়ে থাকা ধ নে র সাইজ দেখে মিটিমিটি হাসতে লাগল। আমি দাদির ফোন ঠিক করে দাদির হাতে দিতেই দাদি বলল,

- তুই অনেক  বড় হয়ে গেছস, তোর জন্য বউ দেখতে হয়বো।

দাদির কথা শুনে মুচকি হেসে আচমকা দাদির হাত ধরে দিলাম টান যার ফলে দাদি আমার বুকের উপরে এসে পড়লো। দাদির বড় বড় ফুটবল সাইজের দু ধে র ছুয়া পেলাম আমার বুকে। দাদি আমার আচমকা এমন ব্যবহারে অবাক হয়ে নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে চাইলো তখন বললাম,

- আমার জন্য বউ দেখতে হবে না, তুমি তো আছো। তুমি আমার বউয়ের চেয়ে কম কি?

দাদি আমার থেকে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করতে করতে বললো,

- তুই অনেক অসভ্য হয়ে গেছস!

- অসভ্যতা দেখছো কি?

বলেই দাদিকে দুই হাতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরলাম। দাদির বড় ফুটবল দুইটা আমার বুকে পিসে যেতে লাগল আর অপর দিকে আমার ধ ন দাদির তলপেটে গু তা দিতে লাগল। দাদি চটপট করতে করতে বললো,

- তুই এমন করতাছস কেরে?

দাদির এমন নরমাল ব্যবহার দেখে বুকে সাহস নিয়ে বলেই দিলাম,

- বুবু আমি তোমার প্রেমে পড়ছি, তোমার সাথে প্রেম করবাম।

দাদি কিছু একটা বলতে যাচ্ছিল তার আগেই বাহিরে মায়ের গলা শুনতে পেলাম, রাতের খাবার খাওয়ার জন্য ডাকছে। মায়ের কন্ঠ শুনে দাদিকে ছেড়ে দিলাম, দাদি তার কাপড় ঠিকঠাক করে মুচকি হেসে চলে গেল। ঐদিন সারারাত আর ঘুমাতে পারিনি, দাদির কথা ভেবে ৩ বার মাল ফেলছি।

পরেরদিন দুপুরে খেতে একটু কাজ করতেছিলাম তখন দেখে দাদি মুচকি মুচকি হেসে আমার দিকেই আসছে। আমিও দাদির আসা দেখে বুঝে ফেললাম দাদির সো না য় এখনো অনেক চু ল কানি। দাদি আমার কাছে এসেই বলল,

- এই ঠাডা রইদে কি করতেছস?

আমি বললাম,

- কাম করতাছি দেখ না!

তারপরে অনেকক্ষণ কোনো কথা নাই দুজনের। অবশেষে দাদি নিরবতা ভেঙে বলল,

- কালকে তুই আমার সাথে এমন করছস কেন?

আমি মুচকি হেসে দাদির দু ধে র দিকে তাকিয়ে বললাম,

- কি করছি আমি? তোমারে আমার ভালো লাগে তাই বলছি। তোমার এই রূপ দেখে পাগল হয়ছি তাই প্রেম করার কথা বলছি।

দাদিও মৃদু হাসি দিয়ে বলল,

- তুই অনেক অসভ্য হয়ে গেছস।

আমি দাদিকে চোখ টিপ দিয়ে বললাম,

- হুম জানি তোমার প্রেমে পড়ে অসভ্য হয়ছি।

দাদি আবারও বলল,

- আমার মতো বুড়ির চিন্তা বাদ দিয়ে বিয়ে করে ফেল।

আমি দাদির চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম,

- বিয়ে করবো কেন? তুমি কি আমার গু তা সামলাইতে পারতা না?

দাদি আমাকে একটা চড় দিয়ে বলল,

- আবারও অসভ্যের মতো কথা বলতাছস। আমার মতো বুড়ি হয়ে কি কেউ প্রেম টেম করে। মানুষে কি বলবো জানলে ছিঃ ছিঃ ছিঃ করবো।

আমি তখন বললাম,

- বিদেশে অনেক এই দাদি নাতি প্রেম করে, শুধু প্রেম নয় তারা জামাই বউ ও খেলে। আর তুমি যে কইলা মানুষ জানবো, আমরা কি কাউকে কিছু বলতে যাব নাকি? লুকিয়ে লুকিয়ে প্রেম করলাম, আর...

আমার চুপ করে থাকা দেখে দাদি বলল,

- আর কি?

আমি তখন বুকে সাহস নিয়ে বললাম,

- আর আমার মতো কারো সাথে প্রেম করলে জিতবা। এই বয়সে এসেও চেংরা জামাই পাইবা আর চেংরা জামাইয়ের গু তা তো বুঝই কেমন হয়বো।

দাদি লজ্জা পেয়ে বলল,

- হুম, বিদেশে কি সত্যি প্রেম করে?

আমি বললাম,

- হুম করে তো, তারা এইসব প্রেমের ছবি ও বানায় তোমারে দেখাবনে।

দাদি মুচকি হেসে বলল,

- আচ্ছা,

আমি দাদিকে অনুরোধ করে বললাম,

- আচ্ছা কি রাজি হয়ে যাও! আমার সাথে প্রেম করলে অনেক আদর ভালোবাসা পাইবা। তোমার নিচের কোয়া সব সময় ঘন পানি দিয়ে ভরে রাখবো।

দাদি আমার কথার মানে বুঝতে পেরে লজ্জায় বলল,

- হইছে এইসব কথা বাদ দে।

দাদির কথা শুনে চুপ করে গেলাম। ভাবলাম দাদি হয়তো চলে যাবে কিন্তু না দাদি চুপ করে কিছুক্ষণ থেকে আবার বলল,

- সকালে খাওয়ার সময় তোর মার লগে চিল্লাইচলে কেরে?

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- আরে আর কইও না, আমার জন্য গরু দু ধ রাখছিল তা বিড়ালে খায়া পেলছে।

দাদি আশ্চর্য হয়ে বলল,

- তাই বলে চিল্লাতে হয়?

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- তো কি করতাম কিনা দু ধ না। বিড়ালে দু ধ খাইবো জানলে গতকাল রাতে তোমার থেকে চেয়ে একটু দু ধ খেয়ে নিতাম।

দাদি আবারও আমাকে একটা চড় দিয়ে বলল,

- দ্যাত অসভ্য! আমার এই নো কি আর দু ধ আছে।

বলে দাদি মুচকি মুচকি হেসে চলে গেল। আমিও কাজ শেষ করে বাড়িতে চলে আসলাম। দেখতে দেখতে দিন শেষ এ সন্ধ্যা হলো। সন্ধ্যার একটু পরে দাদি আসলো আমার ঘরে এসেই বললো,

- দেখছেন আমার মোবাইলে টেহা আছেনি ফোন যা না কেরে?

আমি বুঝলাম দাদি একটা বাহানা বানায়া আমার কাছে এইছে। আমি ঘরের দরজা টা ভিড়িয়ে দিয়ে দাদিকে বসতে বললাম। আমি দাদির ফোন দেখে বললাম, টাকা শেষ রিচার্জ করতে হবে। বলে দাদির হাতে ফোন দিয়ে দিলাম কিন্তু মজার বিষয় হলো দাদি মোবাইল হাতে বিছানায় বসে রইছে যাওয়ার কোনো নাম গন্ধই নেই। তখন আমি বললাম,

- দুপুরে যে বলছিলাম বিদেশের ছবির কাহিনির কথা, দেখবা এইতা ছবি?

তখন দাদি মুচকি হেসে বলল,

- দেখি ওরা সত্যি প্রেম টেম করে কিনা।

আমি বুঝতে পারলাম দাদি আমার লাইনে আছে। আমি আমার ফোনে একটা বয়স্ক মহিলা আর অল্প বয়সের একটা ছেলের চো দা চু দি র ভিডিও অন করে দাদির হাতে ফোন দিয়ে দিলাম। দাদি বিছানায় বসে ভিডিও দেখছে আর আমি চেয়ারে বসে পড়তে লাগলাম।

ভিডিও তে একটা ছেলে আর একটা মোটা বয়স্ক মহিলা সোফায় বসে কিছুক্ষণ কথা বলে কি স করা শুরু করে তারপরে একটা সময় ছেলেটা উঠে দাড়ালে মহিলা ছেলের প্যান্ট জাঙ্গিয়া খুলে ছেলের ধ ন মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করে। তাই দেখে দাদি বলে উঠল,

- ছিঃ এইটা কেউ মুখে নেই। ওয়াক কেমনে খাইতাছে।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area