#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ৪
ভিডিও তে একটা ছেলে আর একটা মোটা বয়স্ক মহিলা সোফায় বসে কিছুক্ষণ কথা বলে কি স করা শুরু করে তারপরে একটা সময় ছেলেটা উঠে দাড়ালে মহিলা ছেলের প্যান্ট জাঙ্গিয়া খুলে ছেলের ধ ন মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করে। তাই দেখে দাদি বলে উঠল,
- ছিঃ এইটা কেউ মুখে নেই। ওয়াক কেমনে খাইতাছে।
দাদির কথা শুনে আমি বললাম,
- জীবনে তো দাদা মনে হয় কোনো সময় এই কলা খাওয়াইছে না তাই এমন করতাছো। এই কলা যে কি মজা যে খাইছে সে বলতে পারবো। মজা দেখেই মহিলা এমন করে খাইতাছে।
দাদি আর কিছু বলল না চুপচাপ ভিডিও দেখতে লাগলো। বুঝলাম ছেলেটা মহিলাকে চু দা শুরু করে দিছে তাই দাদি দেখতাছে। ভিডিও দেখা শেষে দাদি বলল,
- শেষ হয়া গেছে আমি যায়গা এলা।
বলে দাদি উঠে যেতে লাগলো তখনি দাদির হাত ধরে বললাম,
- তোমার মোবাইলটা দেও।
বলেই দাদির মোবাইল নিয়ে নিলাম। দাদির ফোন দেখে দাদির নাম্বার টা সেভ করে রেখে দিলাম আর দাদির ফোনেও আমার নাম্বার সেইভ করে দিলাম। দাদিকে আমার নাম্বার দেখিয়ে বললাম,
- কল দিলে ধইরো, তোমার সাথে প্রেম করতে হয়বো।
দাদি আমার হাত থেকে মোবাইল লয়া দুইটা আলতো করে চড় দিয়ে বলল,
- অসভ্য একটা।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- অসভ্যের দেখছো কি?
বলেই দাদিকে দুই হাতে জড়িয়ে ধরলাম। দাদি আমার থেকে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলো, দুজনের দস্তাদস্তিতে দাদি একটা সময় আমার বিছানা উপরে এসে পড়ে। আমি গিয়ে পড়লাম দাদির গায়ের উপরে দাদির বড় দুই দু ধ আমার মুখের সামনে।
দাদি আমাকে তার উপর থেকে ঢেলে সড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলো। তখন আমি দাদির দুই হাত তার মাথার পিছনে বিছানায় উপর বাম হাতে চেপে ধরে দাদির ঠোঁটে আমার ঠোঁট চেপে ধরে দাদির বাম সাইটের দু ধ আমি আমার ডান হাত দিয়ে চেপে ধললাম।
দাদির ফুটবল সাইজের দু ধ আমার এক হাতে কোনো ভাবেই আরাম করে টিপা সম্ভব হচ্ছিল না। দাদি আমার হাতে টিপা খেয়ে উ ম্ম উ ম্ম করতে লাগলো, দাদির ঠোঁটে আমার ঠোঁট চেপে ধরে রেখে কিস করতেছিলাম তাই মুখ থেকে কোনো আওয়াজ বের হচ্ছিল না। ২-৩ মিনিট পরে দাদির হাত ছেড়ে দিলাম কিস করাও বন্ধ করে দাদির দুই ফুটবল টি প তে লাগলাম। তখন দাদি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,
- হয়ছে এবার ছাড় কেউ আইসা পড়বো।
আমি দাদির কথা শুনে মুচকি হেসে আর একটা কিস করতে যাচ্ছিলাম তখনি দাদি হঠাৎ করে আমাকে ধাক্কা দিয়ে বিছানায় ফেলে দ্রুত চলে গেল। আর আমি বিছানায় শুয়ে শুয়ে খুশিতে হাসতে ছিলাম। ব্যাস বুঝতে পারছিলাম দাদির আমার সাথে বিছানায় যেতে রাজি আছে।
এইদিন অনেক রাত পর্যন্ত দাদিকে নিয়ে ভেবে ঘুমিয়ে গেলাম। পরদিন সকালে আর পড়তে গেলাম না, সারাক্ষণ দাদির সাথে একটু কথা বলাম জন্য ছটপট করতে ছিলাম কিন্তু কোনো কথা বলার সুযোগ হলো না। দাদির সাথে চোখাচোখি হয়ছে দুই তিন বার, বারবার এই দাদি মুচকি মুচকি হেসে চলে গেছে।
বিকালের দিকে দাদি বাড়ির সব কাজ করে পুকুরে গেল গোসল করতে। ফাঁকা ঘাট কেউ নাই দাদি একা গোসল করছে দেখে আমি গেলাম গোসল করতে। দাদির কাছে গিয়েই বললাম,
- জান আমার কি করে পুকুরে?
দাদি অবাক হয়ে আমাকে দেখে বলল,
- আমি তোর জান হয়লাম কবে থেকে?
আমি বললাম,
- তোমাকে দেখেই বুঝা যায়তাছে আমার প্রেমে পুড়ে মরতাছো।
দাদি মুখ ভেঙছি দিয়ে বলল,
- হ কইছে তরে।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- সত্যি করে একটা কথা বলবা?
দাদি বলল,
- কি কথা?
আমি দাদির একটা হাত ধরে বললাম,
- ইদানিং আমার কথা তোমার বার বার মনে পড়ে কিনা?
দাদি কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বলল,
- হুম মনে পড়ে।
- দেখছো তুমি আমার প্রেমে পড়ে গেছ।
বলেই খুশিতে পুকুরে ঝাপ দিলাম। দাদি আমার কান্ড দেখে হাসতে লাগলো। আমি পানিতে দুই তিন টা ডুব দিয়ে দাদির কাছে গিয়ে বললাম,
- প্রেমে পড়ছো, এখন তো তোমারে মিষ্টি খাওয়ায়তে হয়। কি খাইবা কও?
দাদি সাবান দিয়ে তার পা ডলতে ডলতে বলল,
- মিষ্টি লাগতো না?
আমিও গায়ে সাবান মাখতে মাখতে বললাম,
- মিষ্টি না খাইলে অন্য কিছু খাও?
দাদি অবাক হয়ে বলল,
- অন্য কিছু কি খায়াম?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- কলা খাইবা?
দাদি আশ্চর্য হয়ে বলল,
- কি কলা?
তখন আমি বললাম,
- গতকাল সন্ধ্যায় মোবাইলে যে দেখছিলা মহিলা খাইছিন।
দাদি এবার আমার কথা বুঝতে পেরে বলল,
- ছিঃ আমি এইতা কোনো দিন খাইছি না।
আমি দাদির চোখে চোখ রেখে বললাম,
- কোনো দিন খাইছো না দেখেই বুঝতাছো না এই কলা খাইতে যে কি স্বাদ। একবার খায়া দেখো কেমন লাগে?
দাদি এবারও বলল,
- না আমি খাইতাম না।
আমি এবার দাদির হাত ধরে বললাম,
- প্লিজ জান এমন করে না, শুধু একবার খাও, ভালো না লাগলে আর কোনো দিন খাইতে হবে না।
দাদি তখন মুচকি হেসে বলল,
- সত্যি মজা লাগবো তো?
আমিও মুচকি হেসে বললাম,
- হুম একবার খাইলে বার বার চাইবা।
আমার কথা শুনে দাদি হাসতে হাসতে বলল,
- হুম কিন্তু খাওয়ার সময় কেউ দেখলে?
আমি কিছুক্ষণ ভেবে বললাম,
- কেউ দেখতো না, আজকে সন্ধ্যার পরে তুমি আমাদের গোয়াল ঘরে আইসা পইরো।
দাদি অবাক হয়ে বলল,
- সন্ধ্যার পরে?
আমি বললাম,
- হুম, আসার সময় আমারে একটা কল দিয়ে আইসো?
দাদি তখন বলে,
- আমার মোবাইলে টেহা নাই।
দাদির কথা শুনে আমি মুচকি হেসে বললাম,
- আচ্ছা আমি টাকা রিচার্জ করে দিব নে।
দাদি আর কিছু বললো না তখন আবার আমিই বললাম,
- বুবু তোমার সাবান টা এইদিকে দেওতো? আমার কলাডারে ভালো করে ধুয়ে রাখি সন্ধ্যার পড়ে তো এইডা খাইবা তুমি।
দাদি আমার কথা শুনে অনেক লজ্জা পেল। তাই সাবান আমার হাতে দিয়ে পুকুরে ডুব দিতে নেমে গেল। আমিও দাদিকে দেখিয়ে দেখিয়ে ভালো করে ধ নে সাবান মেখে নিলাম। তারপর গোসল শেষ করে বাড়িতে এসেই গোয়াল ঘরে গেলাম।
গোয়াল ঘরে এক কোণায় একটা চকি পাতা আছে, একসময় এইখানে শুয়ে আমার দাদা গরু পাহারা দিত রাতে। চকিটা পুরাতন হলেও এখনো অনেক শক্তপোক্ত তাই চকিটা ভালো ভাবে মুচে টুচে রেডি করে রাখলাম। সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে গ্রামের বাজের গিয়ে একটা মধুর ছোট বোতল কিনে নিয়ে আসলাম।
সন্ধ্যার সময় পড়তে বসে ধ নে ভালো ভাবে মধু দিয়ে মালিশ করতে লাগলাম আর অপেক্ষা করছিলাম দাদির ফোনের। অবশেষে দাদির নাম্বার থেকে মিস কল আসলো, আমিও ধ নে আর একটু মধু মেখে গোয়াল ঘরে যেতে লাগলাম চুপিচুপি।
#চলবে