Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ৬ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ৬

দাদি চুপিচুপি গোয়াল ঘর থেকে বের হয়ে গেল। তার কিছুক্ষণ পরে আমিও গোয়াল ঘর থেকে বেড়িয়ে গেলাম। অনেক ক্লান্ত লাগছিল তাই আমি আমার ঘরে চলে গেলাম। আমার ঘরটা ছিল মূল বাড়ি থেকে একটু আলাদা, আমার ঘরে এক সময় বাড়িতে বেড়াতে আসা মেহমান থাকতো। যদিও গ্রামে এই ঘরকে কেউ আগলা ঘর, আবার কেউ বাংলা ঘর বলে ডাকে।

শারীরিক মি ল নে র পরে শরীর যে এতো ক্লান্ত হয়ে যায় তা আমার জানাছিল না। রাতে না খেয়েই ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি ১১ টা বাজে। ব্রাঁশ আর লুঙ্গি  নিয়ে সোজা পুকুরে চলে গেলাম গোসল করতে। গোসল করে নাস্তা করে একটা বন্ধুর কাছে গেলাম টাকা আনতে। ৫ হাজার টাকা ধার নিছিল কিন্তু এখনো দেওয়া নাম নাই।

বন্ধুর থেকে ৩ হাজার টাকা নিতে পারছি তার পরেও কোনো আফসোস নাই মনটা কেনো জানি অনেক ভালো লাগছিল। বাড়িতে আসার সময় ফার্মেসী থেকে এক পেকেট ক ন ড ম নিয়ে নিলাম। বিকালে বাড়িতে ফিরে আসলাম। সারাদিনে দাদিরে একবার ও কোথাও দেখলাম না। দাদির কথা বারবার মনে পড়ছিল। সন্ধার সময় পুকুরে হাতমুখ ধুচ্ছিলাম তখন দাদিও পুকুরে আসল। আশেপাশে খেয়াল করতেই দেখি দাদির বড় ছেলের বউও পুকুরের দিকে আসতেছে তাই ফিসফিস করে দাদিকে বললাম,

- গতকালের মতো সন্ধ্যার পরে একটু দেখা কইরো?

বলেই আমি পুকুর থেকে উঠে আসলাম। ঘরে গিয়ে পড়তে বসলাম। রাত ৮ টা বেজে গেছে তবুও দাদির কোনো কল আসলো না দেখে মন খারাপ করে ভাত খেতে আম্মাদের ঘরে গেলাম। খাওয়া দাওয়া করে ঘরে আসতেই দাদির নাম্বার থেকে মিস কল আসলো। তখন আমার খুশি দেখে কে? মধুর বোতল থেকে একটু মধু নিয়ে ধ নে ভালো ভাবে মালিশ করে ক ন ড মে র পেকেট থেকে একটা ক ন ড ম নিয়ে গোয়াল ঘরে গেলাম। গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখি দাদি আমার জন্য অপেক্ষা করতেছে। দাদির কাছে যাওয়া মাত্রই সে বলল,

- কি জন্য আসতে বলছস?

দাদির কথা শুনে দাদিকে জড়িয়ে ধরে বললাম,

- কি জন্য তুমি বুঝ না? চলো চকিত যাই।

দাদি আমাকে ছাড়িয়ে দিয়ে বলল,

- আজ না, অন্য দিন।

আমি আবারও দাদিকে জড়িয়ে ধরে তার ঠোঁটে একটা চু মু দিয়ে বললাম,

- আজকে ফোটকা আনছি, ফোটকা লাগায়া করবাম।

দাদি আবারও আমাকে ছাড়িয়ে দিয়ে বলল,

- না, আজকে না। আমার ভালা লাগতাছে না।

আমি কিছুটা আশ্চর্য হয়ে বললাম,

- কেন! কি হয়ছে?

আমার কথা শুনে দাদি লজ্জা পেয়ে বলল,

- আমার হেইনো চিললে গেছে। তোরে কত কইরে কইছস লাম আস্তে করতে কিন্তু তুই আমার কোনো কথা শুনছস না। এহনো অবস হয়ে আছে জাগাডা। এমনে কোনো মানুষ করে?

দাদির কথা শুনে গর্বে আমার বুকটা ভরে গেছে। তার পরেও দাদির জন্য দরদ দেখিয়ে বললাম,

- আচ্ছা আজকে আসতে আসতে করবাম।

দাদি বলল,

- না আজকে না। আরেক দিন।

- প্লিজ জান! এমন করে না? বেশি সময় লাগতো না।

বলেই দাদির কপাল, গালে, ঠোঁটে চু মু র বন্যা ভয়তে লাগলাম তখন দাদি বাধ্য হয়ে বলল,

- আচ্ছে ঠিক আছে আর ঢং করতে হয়বো না।

আমি মুচকি হেসে চকির কাছে গেলাম, দাদিও আমার পিছনে পিছনে এসে চকিতে বসলো। দাদির সামনে দাঁড়িয়ে আমার লুঙ্গি উপরের দিকে তুলে দাদিকে বললাম, 

- চু ষে দাড় করিয়ে দাও।

দাদি আমার কথা মতো মাথা নিচু করে ধ ন মুখে নিয়ে চু ষ তে লাগলো। উপর হয়ে বসে থেকে ধ ন চু ষ তে মনে হয় দাদির অসুবিধা হচ্ছিল তাই দাদি আমার পায়ের কাছে মাটিতে হাঁটু বাজ করে বসে ধ ন চু ষ তে লাগলো সুন্দর করে। আমার ধ ন দাদির চু ষ নে সম্পূর্ণ রূপ ধারণ করলো তখন দাদিকে বললাম,

- বেকটা মুখে নাও।

দাদি চু ষা বন্ধ করে বলল,

- বেকটা মুখে যায়তো না।

দাদির কথা শুনে ধ ন দাদির মুখে ঢু কি য়ে দিলাম। তারপরে দাদির মাথার চুল ধরে মুখে ঠা পা নো শুরো করলাম। দাদির মুখ থেকে অ ক অ ক শব্দ হচ্ছিল হঠাৎ করেই আমার ধ ন সম্পূর্ণ দাদির মুখে গুড়া পর্যন্ত ঢু কি য়ে দিলাম। তখন দাদি আমাকে কিলানো শুরু করে দিল তাই দাদিকে ছেড়ে দিলাম। সাথে সাথেই দাদি দাড়িয়ে গেল আর হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,

- জানোয়ার একটা, এমন কেউ করে? আমার গলার ভিতরে ঢু কি য়ে দিছলে।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- তুমি না বললে বেকটা মুখে যায়তো না? এখন তো দেখছো বেকটা কেমনে ঢু ক ছে।

সাথে সাথেই দাদি আমারে দুইটা চড় দিল। তখন দাদিকে শান্ত করে চকিতে শুয়ে দিলাম। আমি মাটিতে দাড়িয়ে থেকেই ধ নে ক ন ড ম টা লাগিয়ে নিলাম। চকিত উঠতেই দাদি তার দু পা দুই দিকে চড়িয়ে দিল। আমি দাদির দুই পায়ের ফাঁকে জায়গা করে নিয়ে দাদির কাপড় সায়া তার পেটের কাছে তুলে দিলাম।

আমিও আমার লুঙ্গি উপরে তুলে মি শ না রী পজিশনে দাদির উপরে শুয়ে পড়লাম তখনি দাদি তার ডান হাত দিয়ে আমার ধ ন তার সো না র মুখে সেট করে দিল। আমি হালকা একটু চাপ দিতেই অর্ধেক ঢু কে গেল, দাদিও তার দুই পা দুদিকে ছড়িয়ে রেখে আমাকে সুবিধা করে দিল।

আমিও আর দেড়ি না করে ধ ন কিছুটা বের করে এক ঠা পে সম্পূর্ণ দাদির সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম। সাথে সাথেই দাদি আমার গলা জড়িয়ে ধরে আ হ করে উঠল। আমিও দাদিকে জড়িয়ে ধরে আসতে আসতে ঠা প দিতে লাগলাম তখন দাদি আমার গালে একটা চু মা দিয়ে বলল,

- হুম উ ম্ম ও হ আ হ ও এমনে আসতে আসতে কর।

বলেই দাদি আমার গলা ছেড়ে আমার পিঠে দুই হাত বুলিয়ে দিতে লাগলো। তখন দাদিকে একটা লি প কি স দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,

- ভালো লাগতাছে তোমার?

দাদি আমার বুকে মুখ লুকিয়ে বলল,

- হুম ভালা লাগতাছে।

দাদির সাথে ফিসফিস করে কথা বলতে বলতে দাদিকে চো দ ন দিতেই থাকলাম। কিছুক্ষণ যেতেই আমার কমড় ধরে ফেলল, এমন করে চো দা র এতো অভিজ্ঞতা নেই বলে হয়তো। তাই দাদির উপর থেকে নেমে তার পাশে শুয়ে পড়লাম আর বললাম,

- বুবু এবার তুমি আমার উপরে বসে করো।

দাদি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,

- আমি পারতাম না, তুই কর।

আমি তখন বললাম,

- আরে আমি ক্লান্ত হয়ে গেছি, দেখনা? তুমি আমার উপরে বসে উঠ বস করো কিছুক্ষণ তার পরে আমি আবার করতাছি।

দাদি আমার কথা মতো উঠে আমার ধ ন তার সো না র ভিতরে ঢু কি য়ে বসে পড়লো। তারপর আসতে আসতে উঠ বস করতে লাগলো। তখন আমি দাদির ব্লাউজের বোতল খুলে দাদির ফুটবল সাইজের দু ধ উন্মুক্ত করে নিলাম। দাদি আমার ধ নে র উপর উঠ বস করতে ব্যস্ত আর আমি দাদির দুই দু ধ টি প তে ব্যস্ত। দুই তিন মিনিট উঠ বস করেই দাদি হাঁপিয়ে গেছে। হাঁপাতে হাঁপাতে দাদি বলল,

- আমি আর পারতাম না, এবার তুই কর।

বলেই দাদি আমার পাশে শুয়ে পড়লো। আমি তখন উঠে দাদির দু পায়ের ফাঁকে বসে ধ ন সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম আর দাদির পা দুইটা আমার কাধে নিয়ে নিলাম। অতঃপর দাদির দিকে কিছুটা ঝুকে দাদি ঠা পা নো শুরু করলাম।

থ প থ প করে শব্দ হচ্ছিল সাথে দাদির মুখ থেকে উ ম্ম উ ম্ম ও হ ই স আ হ ও শব্দ বের হচ্ছিল সাথে চকিটাও ক্যাচ ক্যাচ করে শব্দ তাল দিচ্ছিল। এই ভাবে দাদিকে ২-৩ মিনিট করে শেষ একটা রাম ঠা প দিয়ে মা ল আউট করে দিলাম। দাদিও আমার সাথে মা ল আউট করে হাত পা ছেড়ে দিয়ে হাঁপাতে লাগলো। আমি দাদির বুকের উপরে কিছুক্ষণ ক্লান্ত হয়ে শুয়ে রইলাম তখন দাদি বলল,

- হয়ছে এবার উঠ।

আমি দাদির উপর থেকে উঠে ধ ন থেকে ক ন ড ম খুলে নিলাম। আর দাদি সায়া দিয়ে তার সো না মুছে কাপড় ঠিকঠাক করে ব্লাউজ এর বোতাম লাগাতে লাগাতে বলল,

- গরমে সারা শরীর ঘাইমা গেছে। গরমের মাঝে এইসব করা যা।

বলেই দাদি চকি থেকে নেমে তার সেনডেল পা দিয়ে যেতে যেতে বলে গেল,

- ফোটকা নিয়ে জঙ্গলের ভিতরে পালাইস।

বলেই দাদি চলে গেল। আমি ক্লান্ত শরীরে হাঁপাতে হাঁপাতে ব্যবহিত ক ন ড ম টা নিয়ে আমাদের পুকুরে ফেলে দিলাম কারণ রাতের বেলা জঙ্গলে যেতে ভয় করছিল। ক্লান্ত থাকায় রাতে অনেক ভালো ঘুম হলো।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area