#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ৭
ক্লান্ত থাকায় রাতে অনেক ভালো ঘুম হলো। সকালে ঘুম থেকে উঠে কলেজে গেলাম। কলেজ শেষ করে প্রাইভেট পড়ে বাড়িতে আসতে আসতে দুপুর হয়ে গেল। গোসল করে খাওয়া দাওয়া করে একটু ঘুমালাম। সন্ধার সময় ঘুম থেকে উঠে খেতের দিকে গেলাম।
বাড়ির সামনে মাঠের মাঝে আমাদের অনেক খেতে পাট চাষ করা হয়ছে। পাট খেত দেখা শুনা করার দ্বায়িত্ব দিছে আব্বা আমারে। আব্বা সারাদিন শহরে তার ব্যবসা নিয়েই ব্যস্ত থাকে তাই চাষের জমি আমিই দেখে রাখি। পাট খেতের কাছে যেতেই দেখি দাদি ছাগলের দড়ি ধরে দাড়িয়ে আছে।
সন্ধ্যা হয়ছে দেখে দাদি ছাগল বাড়িতে নিতে আইছে খেতে। আমার সাথে চোখাচোখি হয়তেই দাদি মুচকি মুচকি হাসতে লাগলো। আমি দাদির কাছে গিয়ে বললাম,
- নতুন বউয়ের মতো মুচকি মুচকি হাসতেছো কেনো?
দাদি হাসি থামিয়ে বলল,
- আমার মন চাইছে তাই হাসতেছি।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- মন চাইছে দেখে হাসতেছো নাকি লজ্জায় হাসতেছো?
আমার কথা শুনে দাদি বলল,
- লজ্জায় হাসার কি আছে?
আমি তখন বললাম,
- না হাসার কি আছে? দুইদিন ধরে আদর কি আর কম দিতাছি।
দাদি কিছুটা অভিমান নিয়ে বলল,
- আদর না ছাই, তুই খালি দুঃক্ষু দেস। ভিতরে ঝালা পুড়া করে অনেক।
আমি একটু হেসে বললাম,
- আচ্ছা তাহলে আজকে ভিতরে পানি দিয়ে ঝালা পুড়া কমিয়ে দিব নে।
দাদি কিছুটা আশ্চর্য হয়ে বলল,
- তুই কি পাগল? ভিতরে পড়লে তো পেট হয়া যায়বো।
আমি দাদিকে চোখ টিপ দিয়ে বললাম,
- আরে জান এইটা কথার কথা বলছি। এবার বলো আজকে কোন সময় আইবা গোয়াল ঘরে?
আমার কথা শুনে দাদি কিছুটা অবাক হয়ে বললো,
- গতকাল না হয়ছে একবার? তাহলে আজকে আবার কেরে? সপ্তাহে দুইবার এর বেশি করা যায়তো না।
আমি অবাক হয়ে বলি,
- গতকাল হয়ছে বলে আজকে হয়তো না! একটু হয়লে কি হয়বো?
দাদি তখন বলল,
- আমার তো বয়স হয়ছে। তোর সাথে এতো সময় পাড়তাম না। একটু সময় পাইলেই তুই আমারে খাইল বানায়ালাছ। তোরে সামলাতে আমার দম বাহির হয়ে যা।
আমি মুখ ভেংচি দিয়ে বললাম,
- ঢং রাইখা কও কোন সময় আইবা?
দাদি বলল,
- গত দুইদিন তো হয়ছে আজকে বাদ দে।
দাদির সাথে আরও টুকটাক কথা বলার পরে দাদি বাড়িতে চলে গেল। আমিও একরাশ হতাশা নিয়ে বাড়িতে গেলাম। সন্ধ্যার সময় দাদি ভেবে পড়তে বসলাম, কিছুদিন পরেই পরীক্ষা শুরু হবে তাই মনযোগ দিয়ে পড়ে যাচ্ছি।
পরদিন সকালে প্রাইভেট পড়ে আসার সময় এক ফেরিওয়ালার সাথে দেখা। দাদির জন্য ফেরিওয়ালার থেকে এক জোড়া সিটি গোল চুড়ি কিনে নিলাম। দাদির হাতের চুড়ি জোড়া অনেক পুরোনো হয়ে গেছে। চুড়ি নিয়ে বাড়িতে চলে আসলাম। দুপুরে খেয়ে একটু ঘুমিয়েছিলাম, ঘুম ভাংতে ভংতে সন্ধ্যা হয়ে গেছিল তাই দাদির সাথে আর দেখা হলো না। রাতে পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে গেলাম।
সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে প্রাইভেটে গেলাম। আর মাত্র ৭ দিন পরেই কলেজে পরীক্ষা এখন ভালো ভাবে পড়াশোনা করতে হবে। প্রাইভেট শেষ করে বাড়িতে এসে পুকুরে গোসল করতে গেলাম। পুকুরে দাদির সাথে দেখা হলো কিন্তু পুকুরে মানুষ থাকায় কথা বলা হলো না।
আমি এবারও একরাশ হতাশা নিয়ে গোসল করে বাড়িতে এসে খাওয়া দাওয়া করে আমার ঘরে গেলাম ঘুমানোর জন্য। রাত জেগে পড়তে হলে একটু ঘুমানো দরকার। ঘরে এসে যেই শুতে যাব তখনি দাদি আমার ঘরে ঢুকে বলল,
- রাকিব তোর কাছে ৫০০ টাকা হবে?
দাদিকে দেখা মাত্র আমি অনেক খুশি হলাম। আমি দাদির দিকে এগিয়ে যেতে যেতে বললাম,
- হুম হবে।
বলেই দাদির হাত ধরে এনে দাদিকে আমার বিছানায় বসিয়ে দিয়ে ফ্যান ছেড়ে দিলাম। তারপর মানিব্যাগ থেকে টাকা বের করে দাদির হাতে দিয়ে বললাম,
- অবেলায় আইছো আমার ঘরে, খাওনের মতো তো কিছু নাই। আমার কলা ডা বাহির করে দেইম কলা খাইবা নাকি দোকান থেকে বিসকুট আইনা দিতাম।
আমার কথা শুনে দাদি কিছুটা লজ্জা পেয়ে বলল,
- অহন কিছু খাইতাম না। সন্ধ্যার পরে আইয়ামনে তখন কলা খাইবাম নে।
বলেই দাদি চলে যেতে চাইলো সাথে সাথেই আমি দাদিকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরলাম আর বললাম,
- তোমার জন্য একটা জিনিস কিনছি এইডা লয়া যাও।
দাদি জিজ্ঞেস করলো,
- কি জিনিস?
বলেই দাদি আমার দিকে ঘুরে তাকালো। আমি দাদির ঠোঁটে একটা চু মু দিয়ে বললাম,
- একটু কারোও দিতাছি।
অতঃপর আমি আমার ড্রয়ার থেকে দাদির জন্য আনা চুড়ি জোড়া বের করলাম। চুড়ি বের করে একটা একটা করে দাদির হাতে পড়িয়ে দিলাম। চুড়ি পড়ানোর সময় দাদি অবাক নয়নে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কিন্তু কিছু বললো না।
চুড়ি পড়ানো শেষ হলে দাদির কপালে আমি একটা চু মু দিলাম সাথে সাথেই দাদি আমাকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরলো। কিছুক্ষণ জড়িয়ে ধরে তারপর ছেড়ে দিয়ে বলল,
- আচ্ছা, আমি অহন যায়। সন্ধ্যার পরে আইয়াম।
বলেই দাদি চলে গেল। এদিকে আমার মনে খুশিতে লাড্ডু ফুটতে লাগলো। আমি আর না ঘুমিয়ে পড়তে বসে গেলাম কারণ সন্ধ্যার পরে দাদির সাথে সময় কাটাবো। বিকাল বেলা পর্যন্ত একটানা পড়ে একটু বাহিরে হাটতে গেলাম। হাটতে হাটতে পুকুর পাড়ে গিয়ে বসলাম।
বসে বসে অনলাইন থেকে একটা বয়স্ক মহিলা আর অল্প বয়সী একটা ছেলের চো দা চু দি র ভিডিও ডাউনলোড দিলাম। দেখতে দেখতে সন্ধ্যা হয়ে গেছে আমিও বসে বসে পড়ছিলাম আর দাদির কলের অপেক্ষা করছিলাম। ৮ টা নাগাদ দাদির নাম্বার থেকে মিস কল আসলো। আমিও দ্রুত একটা ক ন ড ম নিয়ে মোবাইল হাতে চুপিচুপি গোয়াল ঘরে গেলাম।
দাদি আমার জন্য গোয়াল ঘরের ভিতরেই অপেক্ষা করছিল। গোয়াল ঘরে ঢুকে আসতে করে দরজা টা ভিড়িয়ে দিলাম যেনো শব্দ না হয়। আমি দরজা বন্ধ করে চকিতে গিয়ে বসলাম। দাদি আমার কাছে আসতেই দাদিকে আমার কোলে বসিয়ে দিলাম তারপরে জিজ্ঞেস করলাম,
- দাদা কই আছে?
দাদি ডান হাতে আমার গলায় জড়িয়ে ধরে বললো,
- হগলে বাজারো গেছে।
তখন আমি জিগ্যেস করলাম,
- আইতে কতকন লাগবো?
দাদি বলল,
- আইতে দেড়ি হয়বো, চা দোহানো বইয়া বাউলা গান শুনবো কইয়া গেছে।
আমি কিছুটা খুশি হয়ে বললাম,
- তাহলে তো হাতে অনেক সময় আছে। আও শুয়া শুয়া একটা ছবি দেহি।
দাদি আমার গালে একটা চু মা দিয়ে বলল,
- কি ছবি?
বলেই দাদি আমার কোল থেকে উঠে দাড়ালো। আমি চকিতে শুতে শুতে বললাম,
- ছবি দেখলেই বুঝবা কি ছবি।
- দেহি কি ছবি?
বলেই দাদি আমার পাশে শুয়ে পড়লো। আমি ফোনে ডাউনলোড করা ভিডিও টা চালু করলাম। ভিডিও তে মাঝ বয়সী একটা মহিলা রান্না করছিল তখন অল্প বয়সী একটা ছেলে গিয়ে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে। মহিলাটা ছেলের ছোঁয়া পাওয়া মাত্রই পিছন ঘুরে ছেলেকে জড়িয়ে ধরে।
দুজনে জড়িয়ে থাকা অবস্থায় কিছুক্ষণ কথা বলে তারপর লি প কি স করে একে অপরকে। মহিলা টা কি স করতে করতে ছেলেটার শরীর থেকে গেঞ্জি খুলে নিল তারপরে ছেলেটার প্যান্টের ভিতরে হাত দিয়ে ৪-৫ বার ধ ন খেঁ চে দিল।
তারপরে মহিলা টা ছেলেটার পায়ের কাছে বসে প্যান্ট খুলে দিল আর ছেলের দাড়িয়ে থাকা ধ নে র মাথায় একটা চু মু দিয়ে আইসক্রিমের মতো ধ ন চু ষ তে শুরু করলো। মহিলাটা ব্যস কিছুক্ষণ ধ ন চু ষা র পরে, ছেলেটা মহিলাকে দাঁড় করিয়ে তার সব কাপড় খুলে দিল।
অতঃপর মহিলাকে ছেলেটা বিভিন্ন পজিশনে ১০ মিনিট চু দে ধ ন বাহির করে খে চ তে লাগলো আর মহিলাটা দ্রুত উঠে ছেলের পায়ের কাছে জিব বের করে বসে পড়লো। কিছুক্ষণ পরেই ছেলেটার ঘনঘন মা ল বের হয়ে মহিলার জিবে পড়তে লাগলো। মহিলা টা ছেলেটার সব মা ল গিলে খেয়ে ফেললো তারপরে ছেলেটার ধ ন চু ষে পরিষ্কার করে দিল। ভিডিও টা শেষ হতেই দাদি বলল,
- বিদেশি বেডিরার ঘিন্না নাই! সব কিছুই খাইয়া লা..
দাদির কথা শুনে দাদিকে জড়িয়ে ধরে দাদির উপরে উঠে মি শ না রী প জি শ নে শুয়ে পড়লাম। আর দাদির ব্লাউজ এর বোতাম খুলতে খুলতে বললাম,
- ঘিন্না নাই দেখেই বিদেশি বেডিরা বুড়ী হয় না। বেডি যে ঘন দই ডা খাইছে, এই দই খাইলে অনেক উপকারিতা আছে।
বলে দাদির ব্লাউজ থেকে দুই ফুটবল সাইজ দু ধ বের করে টি প তে আর চু ষ তে লাগলাম। দাদি আমার মাথার চুলে হাত বুলাতে বুলাতে বলল,
- এইতা খাইলে কি বাচ্চা হয়বো?
আমি দাদির দু ধ চু ষা বন্ধ করে বললাম,
- না বাচ্চা হয়তো না। দই খাইলে মহিলাদের চেহারার উজ্জ্বলতা বাড়ে আর দই যদি ভিতরে নেই তাহলে মহিলাদের যৌ ব ন বেশি দিন ধরে রাখতে পারে।
বলেই আমি আবার দাদির একটা দু ধ মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করলাম। তখন দাদি আবার বলল,
- এই জন্যই তো বিদেশি বেডিরার চুল পাকলেও দেখতে এতো সুন্দর হয়।
আমি দাদি দু ধ চু ষা বন্ধ করে বললাম,
- বুচ্ছো তাহলে?
- হুম।
দাদি কথা শেষ করতেই আমি দাদির উপর থেকে নেমে পড়লাম। দাদির ডান হাত নিয়ে আমার ধ ন ধরিয়ে দিয়ে বললাম,
- এইডারে একটু চু ষে দাও?
আমার কথা শুনা মাত্রই দাদি উঠে বসে পড়লো। তারপরে আমার লুঙ্গি পেটের কাছে তুলে দিয়ে ধ ন টা ধরে কয়েক বার খেঁ চে দিল। আমার দুই পায়ের ফাঁকে দাদি কিছুটা জায়গা করে নিয়ে উপর হয়ে শুয়ে পড়লো। দাদি আমার ধ ন টা মুখে নিয়ে ৩-৪ টা চু ষা দিয়েই বলল,
- আজকে খাইতে কেমন জানি নুনতা নুনতা লাগতাছে?
#চলবে