Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ৫ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ৫

আমিও ধ নে আর একটু মধু মেখে গোয়াল ঘরে যেতে লাগলাম চুপিচুপি। বাঁশের ফালি আর পাটের পুলা দিয়ে তৈরি গোয়াল ঘরের সামনে যেতেই দেখি দরজা খোলা। আমি চুপিচুপি ঘরে ঢুকে দেখি দাদি দাঁড়িয়ে আছে। আমি দাদির কাছে গিয়েই দাদিকে জড়িয়ে ধরলাম আর দাদির কপালে একটা চু মু দিয়ে বললাম,

- বুবু আমার বিশ্বাস হয়তাছেনা তুমি যে আইছো?

দাদি লজ্জা পেয়ে আমার বুকে মুখ লুকিয়ে বলল,

- না আইসা কি উপায় আছে? আচ্ছা রাকিব তুই কি আমারে সত্যি ভালোবাসছ?

আমি দাদির মাথা সোজা করে দাদির ঠোঁটে একটা চু মা দিলাম তারপরে বললাম,

- হুম সত্যি ভালোবাসি।

দাদি তখন বলল,

- তাহলে আমার মাথা ছোয়া কসম কাট যে "তুই আমাদের এই সম্পর্কে কথা কোনো দিন কাউকে কিছু বলবি না"

আমি দাদির কথা মতো তার মাথা ছোয়া কসম কাটলাম সাথে সাথেই দাদি আমাকে জড়িয়ে ধরলো আরও শক্ত করে। আমি দাদিকে ছাড়িয়ে বললাম,

- জান, এখানে আর কতক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবো চলো ঐদিকে চকিতে বসি।

আমি দাদিকে সাথে করে নিয়ে চকিতে গিয়ে বসলাম। তারপরে দাদিকে বললাম,

- জান এখনি কলা খাইবা নাকি পরে?

তখন দাদি বলল,

- বেশি দেড়ি হয়লে তোর দাদা বাজার থেকে আইসা পড়বো।

আমি বুঝতে পারলাম দাদি এখনি ধ ন চু ষ তে চাইতাছে। আমি চকির উপরে দাড়িয়ে আমার লুঙ্গি টা উপরে তুলে ধরলাম। গোয়াল ঘরে অন্ধকার ছিল তবুও যাপসা আলোতে আমার ৬" দাঁড়িয়ে থাকা ধ ন দাদির মুখের কাছে এগিয়ে দিলাম। দাদি ডান হাত দিয়ে আমার ৬" ধ ন ধরে প্রথমে মু ন্ডি টা মুখে নিয়ে চু ষা দিল। উ ফ কি যে আরাম অনুভব হচ্ছিল বলে বুঝাতে পারবো না। দাদি দুই তিনটা চু ষা দিয়েই ধ ন চু ষা র মজা বুঝতে পারছে। তখন আমি দাদিকে জিজ্ঞেস করলাম,

- খাইতে কেমন লাগতাছে?

দাদি মুখ থেকে ধ ন বের করে বলল,

- মিষ্টি মিষ্টি.!

বলেই দাদি আবার ধ ন চু ষ তে শুরু করে দিছে। এবার দাদি অর্ধেকের বেশি ধ ন মুখে নিয়ে চু ষ তে লাগলো যদিও মাঝে মাঝে ধ নে দাঁত লাগিয়ে দিচ্ছিল। আমি হাঁপাতে হাঁপাতে আমার লুঙ্গি মাথার উপর দিয়ে খুলে পেলাম। তারপরে দাদির চু ল মুস্টি করে ধরে মুখে আসতে আসতে ঠা প দিতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পরে মনে হচ্ছিল আমার মা ল আউট হয়ে যাবে তাই ধ ন দাদির মুখ থেকে বের করে নিলাম।

আমি দাদির পাশে চকিতে শুয়ে হাঁপাচ্ছিলাম আর দাদি বসে বসে হাঁপাচ্ছিল। আমি হাঁপাতে হাঁপাতে আমার লুঙ্গি দিয়ে বালিশ এর মতো তৈরি করে দাদিকে তার উপরে শুয়ে দিলাম। দাদি শুয়া মাত্রই আমাকে জড়িয়ে ধরলো, আমিও তখন দাদির ফুটবল সাইজের দু ধে র সাথে মুখ টেসে জড়িয়ে ধরলাম। দাদি আমার চুলে বিলি কাটতে কাটতে বলল,

- তোর এইটা অনেক বড় আর মোটা।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- কইছে তোমারে! আমার টার চাইতে আরও কত বড় আর মোটা মানুষের আছে।

তখন দাদি বলল,

- থাকতো পারে কিন্তু আমার দেখা সবচেয়ে বড় আর মোটা তোর টা।

আমি দাদিকে সোজা করে শুয়েই দিলাম তারপরে দাদির উপরে উঠে দাদির দুই ফুটবল টিপতে টিপতে বললাম,

- বুবু দাদার টা কতটুকু আছিন?

দাদি দু ধে টেপন খেয়ে উ ম্ম আ হ উ ম্ম করে বলল,

- তোরটার চেয়ে আরও ছোট আর চিকন।

আমি দাদির গালে একটা চু মু দিয়ে বললাম,

- হুম তা আমার কলা খাইতে কেমন লাগছে?

দাদি আমার কথার জবাবে বলল,

- মজা, এই জন্যই ছবির মাঝে বেডি এমনে করে চু ষ তে ছিল।

দাদিকে শুয়ে রেখেই টুকটাক নানান কথা বলতে বলতে দাদির ব্লাউজের বোতাম সব খুলে ফেললাম সাথে সাথেই দাদির ফুটবল সাইজের দুই দু ধ দুদিকে হেলে গেল। আমি দাদির একটা দু ধ মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করলাম আর অন্যটা টিপতে লাগলাম।

মাঝে মাঝে দাদির দু ধে র বো টা য় কামড় দিতেছিলাম যার ফলে দাদির মুখ থেকে উ ফ আ হ শব্দ বের হচ্ছিল। এবার দাদির ডান দিকের দু ধ টা চু ষ তে চু ষ তে আমি আমার ডান হাত দিয়ে দাদির কাপড় সায়া গুটিয়ে পেটের কাছে তুলে দিলাম। আমার ডান হাতের ছোয়া দাদির সো না র উপরে পড়তেই দাদি কেঁপে উঠল।

দাদির সো না র মুখ একদম আটালো রসে মাখামাখি হয়ে ছিল। আমার একটা আঙুল দাদির সো না র ভিতরে ঢু কি য়ে দিলাম সাথে সাথেই দাদি আমার হাত চেপে ধরে আ হ করে উঠল। আমি দাদির দু ধ বদল করে বাম পাশের টা মুখে নিলাম আর দাদির ডান দিকের টা আমার বাম হাত দিয়ে টি প তে লাগলাম।

দাদির দু ধে র সাইজ বড় হওয়ায় এক হাতে টি পা অনেক কষ্ট সাধ্য কাজ। তবুও এক হাতে দাদির দু ধ টি প তে লাগলাম আর অন্য দু ধ মুখে নিয়ে চু ষ তে লাগলাম আর আমার ডান হাত দিয়ে দাদির সো না য় আঙুল চো দা দিতে লাগলাম।

দাদি আমার তৃমুখি আক্রমণে হাঁপাতে হাঁপাতে আ হ উ ম উ ম ও হ উ ফ আ হ ও হ ই স করতেছিল। তিন চার মিনিট এমন করার পরে মনে হচ্ছিল দাদির আউট হয়ে যাবে তাই দাদিকে ছেড়ে দিয়ে দাদির পাশে শুয়ে পড়লাম। আমার কান্ড দেখে দাদি অনেক বিরক্ত হয়ে বলল,

- কি হলো! থামলি কেনো?

আমি তখন বললাম,

- অনেকক্ষণ তো তোমারে আদর করছি এবার আমার ধ ন টা আর একটু চু ষে দাও?

দাদি বিরক্তি কন্ঠে বলল,

- কিমুনডা লাগে!

বলেই দাদি উঠে বসে আমার ধ ন টা মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করলো। ছয় সাতটা চু ষা দিয়েই দাদি বলল,

- আমারে আবার আগের মতো একটু আদর কর তারপর তুই ততক্ষণ বলবি ততক্ষণ তোর ধ ন চু ষে দেম?

দাদির কথার মাঝে অনেক অনয় বিনয় ভাব ছিল যেন আমি আদর না করলে দাদি এখনি মারা যাবে। আমি আর দেড়ি না করে সাথে সাথেই দাদিকে আগের মতো আদর করতে শুরু করলাম। দাদি আবার আগের মতো গরম হয়ে গেছে তখনি আমি দাদির সো না থেকে হাত সরিয়ে নিলাম আর দাদির দু পায়ের ফাঁকে মি শ না রী পজিশন নিলাম।

আমার লুঙ্গি আগে থেকেই খুলা থাকায় আমার ধ ন সোজা দাদির সো না র কাছে চলে গেল। দাদি কিছু বুঝে উঠার আগেই আমার ধ ন দাদির সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম। সাথে সাথেই দাদি উ ফ মাগো বলে চাপা চিৎকার দিয়ে আমার কমড়ে ধরে টেলে ধ ন বাহির করার চেষ্টা করতে লাগলো।

তখন আমি দাদির দুই হাত তার মাথার কাছে চেপে ধরে আর একটা ঠা প দিয়ে সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম। সাথে সাথেই দাদি ই স মাগো বলে তার মাথা একদিকে কাত করে হাঁপাতে লাগলো।

আমি দাদির হাত ছেড়ে দিয়ে দাদির উপরে শুয়ে পড়লাম। দাদির বাম পা আমার ডান হাত দিয়ে কেচি মেরে ধরে দাদিকে চো দা শুরু করলাম। প্রতিটা ঠা পে ধ ন সম্পূর্ণ ঢু কে যাচ্ছিল দাদির সো না য়। দাদি আমাকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করতে করতে বলল,

- ই স ও হ আ হ রা হ কি ই ব? আ হ মা হ র কথা আ হ শু ও ন?

আমি দাদির কথা শুনে চো দা বন্ধ করতেই দাদি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,

- তোর ধ ন বাহির কর। এমনে করলে পেট হয়া যায়বো। ফোটকা লাগায়া আর একবার করবে নে?

- আরে কিচ্ছু হয়তো না।

বলেই আমি আবার দাদিকে চো দা শুরু করলাম। আবারও দাদি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করতে লাগলো তাই দাদির দুইটা পা কেই কেচি মেরে ঠেনে ধরে রাম চো দা দিতে লাগলাম। দাদি ও হ আ হ ই হু আ হ ও মা ও গো আ হ আস্তে ও হ আ হ ই স মা দুক্কু পাই আ হ ই স দুক্কু পাই মা গো আ হ চিললে যাইবো আ হ রা আনহ কি ই ব আ হ আস্তে বলতে বলতে দুই তিন মিনিট ঠা প খায়া দাদি তার রস কসিয়ে দিল।

আমারও মা ল পড়ে যাচ্ছিল তাই দ্রুত দাদির সো না থেকে ধ ন বাহির করলাম। বাহির করতেই মা ল চিটকে চিটকে দাদির উপরে পড়তে লাগলো তাই লাফ দিয়ে মাটিতে নামলাম আর বাকি মা ল মাটিতে ফেললাম। আমার কান্ড দেখে দাদি হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,

- আমার সব কাপড় নষ্ট করে দিছস তুই?

বলেই দাদি বসে বসে তার কাপড় ঠিক ঠাক করে ব্লাউজের বোতাম লাগাতে লাগলো। আমিও আমার লুঙ্গি নিয়ে পড়তে শুরু করলাম। দাদি তার কাপড় চুপড় ঠিক করে চলে যেতে লাগলো তখন তার হাত ধরে টান দিয়ে আমার কাছে আনলাম আর জড়িয়ে ধরে বললাম,

- এতো সুন্দর সময় উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

বলেই দাদির কপালে একটা চু মা দিলাম। তখন দাদি বলল,

- অনেকক্ষণ হয়ছে, তোর দাদা মনে হয় বাজারতে আয়া পড়তাছে। এহন আমি যাই গা..

বলেই দাদি চুপিচুপি গোয়াল ঘর থেকে বের হয়ে গেল।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area