Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ৮ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ৮

আমার দুই পায়ের ফাঁকে দাদি কিছুটা জায়গা করে নিয়ে উপর হয়ে শুয়ে পড়লো। দাদি আমার ধ ন টা মুখে নিয়ে ৩-৪ টা চু ষা দিয়েই বলল,

- আজকে খাইতে কেমন জানি নুনতা নুনতা লাগতাছে?

দাদির কথা শুনে আমি ঘাবড়ে গেলাম। তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে আজকে ধ নে মধু মালিশ করে আনতে মনে নাই। আমি মুচকি হেসে দাদিকে শান্তনা দেওয়ার জন্য বললাম, 

- ছেলেদের ধ নে র মিষ্টি মিষ্টি ভাব ২-৩ বার খাওয়া যা। তুমি তো এর আগে ২ বার খাইয়া লাইছো তাই হয়তো এখন মিষ্টি মিষ্টি ভাব টা আর নাই।

আমার কথা শুনে দাদি কিছুটা মন খারাপ করে বলল,

- হুম! হেই দুইদিন খাইতে খুব মজা লাগছিন।

বলেই দাদি আবার আমার ধ ন মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করলো। দাদির চু ষ নে পাগল হয়ে যাওয়ার উপক্রম হলো। আমি দাদির মাথা চেপে ধরে তার মুখে আমার সম্পূর্ণ ধ ন ঢু কি য়ে আসতে করে ঠা পা তে লাগলাম। দাদি হাঁপাতে হাঁপাতে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে বলল,

- হয়ছে আর খাইতাম না, বমি আইবো পরে।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- কি খাইতা না?

দাদি মুখ ভেংচি দিয়ে বলল,

- তুই বুঝস না কি খাইতাম না?

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- বুঝি তবে তোমার মুখে শুনতে চাইছি।

দাদি কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলল,

- তোর সাগর কলা আর খাইতাম না।

- এইতো এইবার হয়ছে।

কথাটা শেষ করেই আমি উঠে বসলাম। লুঙ্গি খুলে চকিতে রেখে দিয়ে দাদিকে ডগি প জি শ নে উপর করে তার কাপড় সায়া পিঠে তুলে দিলাম। রাতের অন্ধকারের আবছা আলোয় দাদির ফর্সা বড় পা ছা র সাইজ আমি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলাম।

দাদির পা ছা র মাংস দুই হাতে চটকাতে চটকাতে দাদির পিছনে হাঁটু ভেঙে জায়গা করে নিলাম। ধ নে ক ন ড ম পড়ে দাদির পা ছা য় আমার ধ নে র ছোঁয়া লাগতেই দাদি আমার ধ ন ধরে তার সো না য় কিছুটা ঢু কি য়ে দিল। আমিও দাদির কোমড় দুই হাতে শক্ত করে ধরে একটা রাম ঠা প দিয়ে সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম। সাথে সাথেই দাদি চাপা চিৎকার দিয়ে উঠলো,

- উ ফ মা আ হ আস্তে...

বলেই জুড়ে জুড়ে শ্বাস ছেড়ে রাম ঠা প হজম করতে লাগলো। দাদিকে কিছুক্ষণ দম নেওয়ার সুযোগ দিয়ে দাদির কোমড়ের দুই পাশে ধরে দাদিকে কুত্তা চো দা দিতে লাগলাম। দাদিকে চো দা র সময় দাদির পা ছা র সাথে আমার কোমড়ের ধাক্কা লেগে লেগে থ প থ প শব্দ হচ্ছিল আর দাদি উপর হয়ে থেকে আ হ হু ম ও হ উ ম ম আ হ স্তে ও হ মা হু ম করতে করতে সব ঠা প হজম করতে লাগলো। দাদিকে কিছুক্ষণ কুত্তা চো দা দেওয়ার পরে দাদি বলল,

- আ হ রাকিব ও হ হুম এবার শুয়া কর? আমার হাটুতে দুঃখ পাইতাছি।

দাদির কথা শুনা মাত্রই দাদিকে ঠা পা নো বন্ধ করে দিলাম। সাথে সাথেই দাদি হাঁপাতে হাঁপাতে চকিতে চিত হয়ে শুয়ে পড়লো। আমি দাদির উপর শোয়ার জন্য যেতেই দাদি তার দুই পা ফাঁক করে দিল। আমি দাদির উপর শুয়ে দাদির একটা দু ধ মুখে নিয়ে চু ষ তে লাগলাম আর দাদি তার হাত দিয়ে আমার ধ ন তার সো না য় ঢু কি য়ে দিল আর বলল,

- তাড়াতাড়ি শেষ কর তোর দাদা আইয়া পড়বো।

দাদির কথা শুনে মুচকি হেসে বললাম,

- কি শেষ করতাম?

দাদি আমার দুই গাল টি পে দিয়ে বলল,

- তুই অনেক অসভ্য হয়ে গেছস।

আমি দাদির একটা দু ধ দুই হাতে টি প তে টি প তে বললাম,

- বলো না জান, কি শেষ করতাম?

অবশেষে দাদি বাধ্য হয়ে বলল,

- চু দা শেষ কর। কেউ দেখলে সর্বনাশ হয়ে যাইবো।

আমি দাদির ঠোঁটে একটা চু মা দিয়ে চো দা শুরু করলাম। দাদির দুই বগলের পাশ দিয়ে আমার দুই হাত নিয়ে দাদিকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে সমান তালে করতে লাগলাম। দাদি আমার গলা পেচিয়ে ধরে আ হ উ ম্ম ও হ ই স উ ম্ম উ ম রা আ হ কি ও হ ব আ হ আ স্তে হু ম ও হ হু ম শব্দ করতে লাগলো আমার কানের কাছে। এক টানা দাদিকে ৪-৫ মিনিট করে চো দা বন্ধ করে দিলাম আর দাদিকে জিজ্ঞেস করলাম,

- বুবু তোমারে না চো দা র সময় বউ ডাকতে ইচ্ছে করে।

দাদি আমার কথা শুনে আমার গালে একটা চু মা দিয়ে বলল,

- সন্ধ্যার সময় হাতে চুড়ি পড়িয়ে দিছস, জামাইয়ের অধিকার তো এখন তোরে দিতেই হয়বো। আচ্ছা বউ কয়া ডাকিস আজকে থেকে আমি তোর বউ।

- সত্যি?

বলেই দাদির সো না থেকে সম্পূর্ণ ধ ন বাহির করে একটা রাম ঠা প দিলাম। সাথে সাথেই দাদি আ ও উ করে একটা শব্দ করে আমার গলা জড়িয়ে ধরলো। আমি তখন আস্তে আস্তে দাদিকে করতে করতে বললাম,

- আমি তোমার কি লাগি?

দাদি আমার গলা ছেড়ে দিয়ে বলল,

- লাং

আমি অবাক হয়ে বললাম,

- লাং কি?

দাদি আমার ঠোঁটে একটা চু মু দিয়ে বলল,

- লাং মানে জামাই।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- তোমার জামাই এখন তোমারে কি করতাছে?

- চো দ তা ছে...

বলেই দাদি আমার বুকে লজ্জায় মুখ লুকিয়ে নিল। আমি আস্তে আস্তে ঠা পে র গতি বাড়িয়ে দিলাম তখন দাদি তার মুখ বের করে আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো। আমার প্রতিটা ঠা পে ঠা পে দাদি সুখের চিৎকার দিচ্ছিল আর আমাকে তার বুকে আষ্টে পৃষ্টে জড়িয়ে ধরছিল। কিছুক্ষণ পরে দাদি কাঁপতে কাঁপতে তার র স খসিয়ে দিল আমিও আর কয়েকটা ঠা প দিয়ে মা ল আউট করে দিলাম। মা ল আউট করে দাদির বুকের উপরে শুয়ে ছিলাম। দাদি আমার চুলে হাত বুলাতে বুলাতে বলল,

- এই বুড়িটা তোরে সুখ দিতে পারছে?

দাদির কথা শুনে কিছুটা অভিমান নিয়ে বললাম,

- আমার বউ কোনো সময় বুড়ী হতে পারে না। আমার বউ পুরো এলাকায় ১ পিছ।

দাদি বলল,

- কিহ? ১ পিছ কি?

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- বলছি তোমার দু ধে র কথা। তোমার দু ধ সারা এলাকায় সবচেয়ে বড়। ভাবতেই আমার ভালো লাগে সবচেয়ে বড় বড় সাইজের দু ধে র মালিক আমি। তুমি কি জানো বুবু তোমার এই দু ধে র জন্য সারা এলাকার পুলা বুড়া সবাই পাগল।

বলেই আমি দাদির দুই ফুটবল সাইজের দু ধ টি প তে লাগলাম। দাদি আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলল,

- আস্তে টি প। তুই যেমনে আমার দু ধ টিপস এতে কয়েক দিন গেলেই আমার দু ধে র সাইজ আরও বেড়ে যাবে।

আমি দাদির কথা শুনে বললাম,

- সাইজ এই যদি না বাড়াইতে পাড়ি তাহলে কের জামাইডা হয়লাম আমি।

বলেই দাদির উপর থেকে নেমে পড়লাম। চকিতে বসে দাদির দুই দু ধ ইচ্ছে মতো কতক্ষণ চটকালাম। কিছুক্ষণ পরে দাদি বলল,

- হয়ছে এবার ছাড়।

বলেই দাদি উঠে বসলো। সায়া দিয়ে দাদি তার সো না ভালো ভাবে মুছে কাপড় ঠিকঠাক করে ব্লাউজ এর বোতাম লাগাতে লাগাতে বলল,

- আমি যায় গা, তোর দাদা আইয়া পড়বো সময় হয়ে গেছে।

বলেই দাদি চলে গেল। আমিও আমার ধ ন থেকে মা ল বড়তি ক ন ড ম টা খুলে নিলাম। তারপরে ক ন ড মে র কুসা খুঁজে নিয়ে সব পুকুরে ফেলে দিলাম। অতঃপর হাত মুখ ধুয়ে ঘরে গিয়ে কিছুক্ষণ পড়তে বসলাম কারণ দুই দিন পরেই পরীক্ষা শুরু হবে। মাঝরাত পর্যন্ত বই পড়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে একটু বেলা করেই ঘুম থেকে উঠলাম। ব্রাঁশ করতে করতে পুকুরে গেলাম গোসল করতে। পুকুরে গিয়ে দেখি দাদি বসে বসে কাপড় ধুচ্ছে। আমাকে দেখে দাদি বলল,

- রাইতে ফুটকা কই পালছস?


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area