Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ৯ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ৯

মাঝরাত পর্যন্ত বই পড়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে একটু বেলা করেই ঘুম থেকে উঠলাম। ব্রাঁশ করতে করতে পুকুরে গেলাম গোসল করতে। পুকুরে গিয়ে দেখি দাদি বসে বসে কাপড় ধুচ্ছে। আমাকে দেখে দাদি বলল,

- রাইতে ফুটকা কই পালছস?

আমি দাদির হঠাৎ এমন কথায় অবাক হয়ে বললাম,

- কি?

দাদি পুকুরের পানিতে ভাসতে থাকা একটা ক ন ড ম দেখিয়ে বলল,

- এই ফুটকা কি তুই পালছস?

আমি বললাম,

- হুম

দাদি কিছুটা রেগে গিয়ে বলল,

- তোরে না আমি কইছি জঙ্গলে পালতে! পুকুরে পালছস মানুষ জন দেখলে কি ভাববো?

আমি দাদির এমন রাগ দেখে কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে বললাম,

- আরে আমি কি এতকিছু চিন্তা করে পেলছি নাকি?

দাদি তখন কিছুটা শান্ত হয়ে বলল,

- হুম, আর কোনদিন পালাইছস না।

- আচ্ছা

বলেই আমি পুকুরে নেমে একটা ডুব দিলাম। সাবান মাখতে ঘাটে আসতেই দাদি বলল,

- আজকে কলেজ বা প্রাইবেট নাই?

আমি বললাম,

- না, কাল দিন পরে ফাইনাল পরীক্ষা।

দাদি তখন বলল,

- ওহ! তাহলে গোসল করে ভাত খায়া পড়তে বস গিয়ে।

- আচ্ছা।

বলেই দাদিকে দেখিয়ে দেখিয়ে ধ নে ভালো ভাবে সাবান মেখে পানিতে নেমে পড়লাম। গোসল করে বাড়িতে এসে খাওয়া দাওয়া করে ঘরে গিয়ে পড়তে বসলাম। ১-২ ঘন্টা পড়ে একটু ঘুমিয়ে নিলাম। বিকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুক্ষণ হাটাহাটি করে আবার পড়তে বসে গেলাম। দাদির সাথে বিকালে দেখা হয়ছিল কিন্তু কোনো কথা হয়নি। সন্ধ্যা থেকে একটানা কিছুক্ষণ পড়ে ঘুমিয়ে গেলাম।

পরদিন ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে আবার কিছুক্ষণ পড়ে নাস্তা খাইলাম। দুপুরে পুকুরে গোসল করতে গেলাম দাদিকে দেখে। পুকুরে গিয়ে দেখি দাদি সাবান মেখে তোয়ালে দিয়ে সারা শরীর ডলে ডলে পরিষ্কার করছিল। দাদির সাথে কোনো কথা না বলে সোজা পানিতে নেমে গেলাম।

একটা ডুব দিয়ে ঘাটে এসে আমিও সাবান মাখতে লাগলাম। আমি গামছায় ভালো ভাবে সাবানের ফেনা তুলে লুঙ্গির ভিতরে হাত দিয়ে ধ ন খেঁ চে পরিষ্কার করছিলাম। তখন দাদিও আমার দেখা দেখি দাড়িয়ে তোয়ালে দিয়ে তার সো না পরিষ্কার করতে লাগলো তখন বললাম,

- দাদি তোমার তোয়ালে টা দাও তো?

দাদি সায়ার ভিতর থেকে তোয়ালে বের করে পানিতে ধুইতে যাচ্ছিল তখন বাঁধা দিয়ে বললাম,

- ধুইতে হবে না এমনেই দাও?

দাদি আমার কথা মতো তোয়ালে দিল। আমি দাদির তোয়ালে টা নিয়ে দাদিকে আমার গামছা টা দিয়ে বললাম,

- এবার ভালো ভাবে দুজনের ছোয়া লাগবো।

বলেই আমি দাদির তোয়ালে নিয়ে আমার ধ নে ডলতে লাগলাম। দাদিও আমার দেখা দেখি গামছা নিয়ে সো না ডলে নিল। অতঃপর গামছা ধুইতে ধুইতে দাদি বলল,

- আমার মোবাইলে টেহা নাই, কয়ডা টেহা বইড়া দিছ আর রাতে ফোন দিলে গোয়াল করে আইছ?

বলেই দাদি পানিতে নেমে গেল। আমিও দাদির সাথে সাথে পানিতে নেমে গলা সমান পানিতে গেলাম। দাদি আর আমার মাঝে এক হাতের ব্যবধান তখন দাদির উদ্দেশ্যে বললাম,

- গোয়াল ঘরে কেনো?

আমার কথা শুনে দাদি পানির নিচে আচমকা টান দিয়ে আমার লুঙ্গি খুলে ফেলল। তারপরে আমার দাড়িয়ে থাকা ধ ন খেঁ চে দিতে দিতে বলল,

- এইডারে খাইতে হয়বো।

বলেই দাদি মুচকি মুচকি হাসতে লাগলো। আমি তখন দাদিকে বললাম,

- চাইলে কিন্তু এখনি পানির নিচ দিয়ে খাইতে পারো।

আমার কথা শুনে দাদি কিছু একটা ভেবে পানিতে ডুব দিল। পানির নিচ দিয়ে দাদি আমার কোমড় জড়িয়ে ধরে আমার ধ ন মুখে নিয়ে চু ষ তে লাগলো। এ এক অন্য রকম অনুভূতি। দাদি আমার ধ ন পানির নিচে কিছুক্ষণ চু ষে তারপর ভেসে উঠল। হাঁপাতে হাঁপাতে কিছুক্ষণ শ্বাস নিয়ে দাদি আবার পানিতে ডুব দিল। পানির নিচে দাদি আবারো কিছুক্ষণ আমার ধ ন চু ষে দিল, ধ ন চু ষ নে র আরামে আমার চোখ বুজে যাচ্ছিল। কিছুক্ষণ পরে দাদি পানিতে ভেসে ওঠে বলল,

- এবার তো খুশি? খুশি না হয়লেও রাইতে খুশি কইরা দেম।

বলেই দাদি দুইটা ডুব দিয়ে পানি থেকে উঠে গেল। আমিও উঠে লুঙ্গি পরিবর্তন করে বাড়িতে চলে গেলাম। খাওয়া দাওয়া করে একটু পড়তে বসলাম।  বিকালে পড়া থেকে উঠে গ্রামের বাজারে গেলাম দাদির মোবাইলে টাকা রিচার্জ করে দিতে। বাড়িতে এসে আবারো পড়তে বসলাম। সন্ধার পরে আম্মা এসে রাতের খাবার খাওয়ার জন্য ডেকে গেল।

আমিও রাতের খাবার খেয়ে এসে দাদির ফোনের অপেক্ষা করছিলাম কোন সময় কল দিবে। অপেক্ষা করতে করতে ব্যাগ থেকে ক ন ড ম এর পেকেট টা বাহির করলাম, এ মা পেকেটে দেখি একটা মাত্র ক ন ড ম আছে। যাক, আজকে দিন করতে পারলেই হবে। অপেক্ষা করতে করতে আবার পড়তে বসে গেলাম। অবশেষে রাত ৯ টার দিকে দাদির নাম্বার থেকে মিস কল আসলো। আমিও ক ন ড ম টা নিয়ে গোয়াল ঘরে চলে গেলাম। গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখি দাদি চকির উপরে উঠে বসে আছে। আমি দাদির কাছে যেতেই দাদি বলল, 

- তোর দাদা আজকে বাজারে গেছে না তাই আইতে দেড়ি হয়ছে।

আমি চকিতে দাদির পাশে বসতে বসতে বললাম,

- দাদা কি ঘুমাইছে?

দাদি বলল,

- না এখনো সজাগ। আমি তোর মার কথা কয়া আইছি। যা করার আজকে তাড়াতাড়ি কর।

আমি তখন দাদির কথা শুনে বললাম,

- আচ্ছা ক ন ড ম টা লাগিয়ে দাও।

বলেই দাদির হাতে ক ন ড ম টা দিয়ে আমি দাড়িয়ে গেলাম। দাদি আমার লুঙ্গি খুলে নিচে নামিয়ে দিয়ে আমার ঘুমন্ত ধ ন মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করলো। ১-২ মিনিট চু ষা দিতেই আমার ধ ন দাড়িয়ে গেল তখন দাদি ক ন ড ম এর পেকেট চিড়ে ক ন ড ম টা আমার ধ নে লাগিয়ে দিল।

আমার ধনে ক ন ড ম লাগিয়ে দিয়েই দাদি চকিতে শুয়ে পড়লো। চকিতে শুয়েই দাদি তার কাপড় সায়া সব টেনে পেটের কাছে তুলে দিল। আমি দাদির পায়ের কাছে বসতেই দাদি দুই পা ফাঁক করে দিয়ে আমাকে চো দা র জন্য স্বাগতম জানালো। আমি দাদির দিকে ঝুঁকতে দাদি আমার ধ ন তার সো না র মুখে সেট করে দিয়ে বলল,

- কালকে তোর পরীক্ষা, পরীক্ষায় যদি ভালো রেজাল্ট করতে পারছ তাহলে আমি তোরে একটা উপহার দেম।

আমি আগ্রহ নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,

- কি উপহার দিবা?

বলেই দাদিকে ছোট একটা ঠা প দিয়ে আমার ধ নে দাদির সো না গেঁথে নিলাম। দাদি উ ম্ম আ হ শব্দ করে আমাকে জড়িয়ে ধরে তার বুকে টেনে নিয়ে বলল,

- যা তুই চাইবে তাই দেম?

আমি দাদিকে আসতে আসতে করতে করতে বললাম,

- সত্যি দিবা তো? আমি যা চাইবো?

দাদি আমার গালে একটা চু মা দিয়ে বলল,

- হুম দেম।

আমি তখন বললাম,

- আমাদের ভালোবাসার কসম কাটো।

দাদি আমার গালে একটা চু মা দিয়ে বলল,

- কসম তোর আর আমার ভালোবাসার।

- হুম, মনে থাকে যেনো।

বলেই দাদিকে ঠা পা নো র গতি বাড়িয়ে দিলাম। দাদি আমার কানের কাছে সুখের চাপা চিৎকার করতে করতে দুই পা দুদিকে ছড়িয়ে রাখলো যাতে আমি আরামে করতে পাড়ি। দাদিকে ৩-৪ মিনিট এমন ভাবে করার পরে দাদির উপর থেকে নেমে মাটিতে দাড়িয়ে গেলাম। দাদির পা ধরে টেনে দাদিকে চকির কিনারাই এনে দাদির দুই পা আমার কাঁধে তুলে নিলাম। দাদির সো না য় আবছা আলোয় ধ ন সেট করলাম। দাদির দিকে ঝুঁকে একটা রা ম ঠা প দিয়ে সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম।

ই স মা বলে দাদি চাপা চিৎকার দিল। আমি দাদির ব্লাউজে উপরে দিয়েই দাদির দু ধ টিপতে টিপতে দাদিকে চো দা শুরু করলাম সমান তালে। প্রতিটা ঠা পে ই আমার সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না য় গুঁড়া পর্যন্ত ঢুকছিল। দাদি তার দুই ঠোঁট এক্ষত্রে চেপে রেখে আমার প্রতিটা ঠা প হজম করতে লাগলো। মাঝে মাঝে আমার ঠা প সয্য করতে না পেরে আ হ মা ই স ও হ ও হ হুম আ হ স্তে আ হ আ হ করতে করতে আমার কোমড়ে ধরে ঠা পা নো থামানোর চেষ্টা করতে থাকে।

দাদির এমন কান্ড দেখে ব্যাস বুঝতে পারছিলাম এই ভাবে দাদি এর আগে কোনদিন চো দ ন খাইছে না। আমার মা ল আউট হওয়ার সময় হয়ে গেছে তাই ঠা পে র গতি দ্বিগুণ করে দিলাম। আমার তীব্র চো দ ন সয্য করতে না পেরে এবার দাদি কান্না করে দিল। আ হ আ হ আ হ করতে করতে দুই হাতে দাদি মুখ চেপে রেখে র স খসিয়ে দিল আমিও আর কয়েকটা রাম ঠা প দিয়ে মা ল আউট করে দিলাম।

দাদির দুই পা কাঁধ থেকে নামিয়ে দাদির পাশে শুয়ে পড়লাম।  দাদি আর আমি দুজনেই চুপচাপ হাঁপাছিলাম। নিরবতা ভেঙে দাদি বলল,

- এমন জুড়ে মানষে করে? ভিতরে জ্বলতাছে!

দাদিকে জড়িয়ে ধরে আমি বললাম,

- তাই বলে কাইন্দে দিবা?

তখন দাদি বলল,

- যেমনে করছস আর একটু হয়লে মইরে যায়তাম।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- চো দা খাইলে কেউ মরে না।

দাদি আমার গায়ে একটা চড় দিয়ে বলল,

- তোর দাদা প্রথম যেদিন করছিল হেইদিন ও এতো দুঃখু পাইছসলাম না আজকে তুই আমারে যে দুঃখু দিছস।

বলেই দাদি তার বা হাতে সো না হাতাতে থাকলো আর বলল,

- ভিতরে জ্বলতাছে। চিললে গেছে মনে হয়।

বলেই দাদি উঠে বসলো। তারপরে তার কাপড় ঠিকঠাক করে বলল,

- আমি যায়গা তোর দাদা নাহলে খুঁজতে বাইর হয়বো।

বলেই দাদি চলে গেল। আমি আরও কিছুক্ষণ শুয়ে থেকে ক ন ড ম টা খুলে নিয়ে জঙ্গলে পেলে দিয়ে ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লাম। অনেক ক্লান্ত ছিলাম তাই একটু ঘুমিয়ে নিলাম। মাঝ রাতে উঠে আবার পড়তে বসলাম। ঘন্টা দুই এক পড়ে আবার ঘুমিয়ে গেলাম।

সকালে ঘুম থেকে উঠে গোসল করে রেডি হয়ে সবার থেকে দোয়া নিয়ে পরীক্ষা দিতে গেলাম। দাদির কাছে দোয়া আনার সময় খেয়াল করছিলাম দাদি কোমরে ধরে পা ফাঁক করে করে হাটছিল। দাদির এমন অবস্থা দেখে গর্বে বুকটা ভরে গেল। পরীক্ষার হলে বসেও মাঝে মাঝে দাদির কথা ভাবছিলাম "এমন বয়স্ক দাদি কেউ চো দ তে চো দ তে কান্দায়ালছি।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area