Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ১০ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ১০

পরীক্ষার হলে বসেও মাঝে মাঝে দাদির কথা ভাবছিলাম "এমন বয়স্ক দাদি কেউ চো দ তে চো দ তে কান্দায়ালছি। পরীক্ষা ব্যাস ভালোই দিলাম। একটানা ৯ দিন কলেজে পরীক্ষা হবে তাই দাদির চিন্তা মাথা থেকে বাদ দিতে হবে। যেই ভাবা সেই কাজ দাদির চিন্তা মাথা থেকে নামিয়ে বাড়িতে এসে সারাক্ষণ এই পড়তে লাগলাম।

দেখতে দেখতে সব পরীক্ষায় ভালো ভাবে দিতে লাগলাম। বাড়িতে থাকলে সারাক্ষণ এই পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম যার ফলে পরীক্ষা চলাকালীন দাদির সাথে ঐ ভাবে আর তেমন কথা হয়নি। দেখা হয়তো কিন্তু কথা হয়তো না। পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগের দিন রাতে পড়া শেষ করে ঘুমানোর জন্য মশারী টানিয়ে যখনি মশারীর ভিতরে ঢুকতে যাব তখনি ঘরের টিনের দরজায় টুকার আওয়াজ হলো। আমি কিছুটা ভয় পেয়ে বললাম,

- কে ওখানে?

নিচু স্বরে উত্তর এলো,

- আমি

আমি কণ্ঠ চিনতে পারলাম। ফোন হাতে নিয়ে দেখি রাত ১১ টা বাজে যা গ্রামের মানুষের কাছে মাঝ রাতের সমান। কিন্তু এতো রাতে দাদি কেনো এলো? প্রশ্ন মনে নিয়ে দরজা খুলে দাদিকে বললাম,

- বুবু এতো রাতে তুমি?

দাদি আমাকে ঢেলে ঘরের ভিতরে ঢুকে পড়লো। সাথে সাথেই আমি ঘরের দরজা বন্ধ করে দিলাম। দরজা বন্ধ করে দাদির কাছে যেতেই দাদি বলল,

- তোর দাদা বউলা গান শুনতে গেছে গা, আজকে রাতে আর আইতো না। একা একা ঘরে ডর লাগতাছিন তাই তোর কাছে ঘুমাইতে আইছি।

দাদির কথা শুনে বেশ বুঝতে পারলাম দাদি চু দা খাওয়ার জন্য আইছে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে দাদির সাথে কোনো শারীরিক মি ল ন হয়নি তাই দাদি উ ত্তে জি ত হয়ে গেছে। আমি মুচকি হেসে না বুঝার ভাব নিয়ে  দাদিকে বললাম,

- ঠিক আছে, মশারীর ভিতরে ঢুকে শুয়ে পড়ো।

দাদি মশারীর ভিতরে ঢুকে শুয়ে পড়লো। আমি মশারীর ভিতরে ঢুকে যখনি ঘরে বাতি নিভাতে যাব তখনি আমাকে অবাক করে দিয়ে বিদ্যুৎ চলে গেল তাই আর বাতির সুইচ বন্ধ করলাম না। চুপচাপ দাদির পাশে শুয়ে পড়লাম। দাদি আমার দিকে কাত হয়ে শুয়ে জিজ্ঞেস করলো,

- তোর পরীক্ষা কেমন হয়তাছে?

আমি একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললাম,

- ভালো।

তখন দাদি আবার বলল,

- পরীক্ষা আর কয়টা রইছে?

আমি বললাম,

- আর একটা, কালকে দিলেই শেষ।

দাদি কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলল,

- হুম তাহলে তো ভালোই।

তারপরে দুজনেই চুপচাপ। অন্ধকার ঘরে কারো কোনো কথা নাই। মিনিট পাঁচেক পরে নিরবতা ভেঙে দাদি বলল,

- তোর কি মন খারাপ?

বলেই দাদি আমাকে জড়িয়ে ধরলো। দাদির ফুটবল সাইজের দু ধে র ছোঁয়া পেয়েও আমি শান্ত গলায় বললাম,

- না মন খারাপ থাকবে কেনো?

তখন দাদি বলল,

- তোর কি শরীর খারাপ?

বলেই দাদি লুঙ্গির উপর দিয়ে আমার ধ নে স্পর্শ করলো। আস্তে আস্তে উপর নিচে করতে করতে বললো,

- সকাল থেকে কলা খাইতে মন চাইতাছে। তোর কলা মুখে নিয়ে খাইতাম?

দাদি এমন কথা শুনে মুচকি মুচকি হেসে বললাম,

- মন যখন চাইছে তাহলে খাও।

ব্যাস দাদিকে আর পায় কে? দাদি সাথে সাথেই উঠে বসে পড়লো। আমার লুঙ্গির গিট খুলে হাটুতে নামিয়ে দিল অন্ধকারে। অন্ধকারের মাঝেই হাত দিয়ে ধরে আমার ধ ন দাদি মুখে ঢুকিয়ে নিল। ধ নে র মু ন্ডি টা ললিপপের মতো করে চু ষে সম্পূর্ণ ধ ন মুখে নিতে লাগলো।

ঘুমন্ত ধ ন আমার দাদি মুখে নিয়ে চু ষ তে ছিল আর রাবারের মতো একটু একটু করে চু ষা র সাথে সাথে বড় হচ্ছিল। ১-২ মিনিট চু ষা র পরে ধ ন আমার সম্পূর্ণ ৬ ইঞ্চি দাঁড়িয়ে বাঁশ হয়ে গেল। দাদি শেষ একটা চু ষা দিয়ে বলল,

- আজকে নিজে থেকে মারা খাইতে আইছি দেখে আমার সাথে এমন করতাছস?

বলেই দাদি অভিমান করে আমার পাশে শুয়ে পড়লো। আমিও দাদির অভিমান ভাংতে লুঙ্গি কোমড় থেকে আলাদা করে দাদিকে জড়িয়ে ধরে বললাম,

- কি হয়ছে আমার সুন্দরী সে ক্সি বউয়ের? মন খারাপ কেনো এতো?

বলেই দাদির উপরে উঠে শুয়ে পড়লাম। দাদি আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো,

- সকাল থেকে তোরে দিয়ে চু দা ই তে ইচ্ছে করছিল। তাই রাগ উঠতেছে বার বার।

বলেই দাদি লজ্জা পেয়ে আমার বুকে মুখ লুকিয়ে হাসতে লাগলো। আমি দাদির উপর থেকে নেমে খাটে বসে পড়লাম অন্ধকারের মধ্যে আবছা আলোয় দাদিকে টেনে তুলে বসালাম। তারপরে আমি গেঞ্জি খুলতে খুলতে বললাম,

- বুবু সব কিছু খুলে নেং টা হও?

দাদি কিছুটা অবাক হয়ে বলল,

- না আমি সব খুলতে পারতাম না। কাপড় উপরে তুলে কর?

দাদির কথা শুনে আমি দাদিকে জড়িয়ে ধরে তার ঠোঁটে একটা লি প কি স দিয়ে বললাম,

- তুমি আমার বউ না? প্লিজ এমন কইরো না, অন্ধকারের মাঝে নেং টা হয়লে কি হয়বো?

দাদি আমার কথা শুনে আমাকে ভালো করে দেখলো কারণ আমি আগে থেকেই নেং টা হয়ে বসে আছি। দাদি আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার বুকে ৪-৫ টা কি স দিয়ে বলল,

- আচ্ছা খুলতাছি সব।

বলেই দাদি তার বুক থেকে কাপড়ের আচল পেলে দিয়ে ব্লাউজের বোতাম খুলতে লাগলো। ব্লাউজের বোতাম খুলতেই ফুটবল সাইজের দু ধ ঝুলে গেলো দাদির বুকে। অন্ধকারের আবছা আলোয় দাদির ফর্সা দু ধে র সাইজ বেশ ভালোই বুঝা যাচ্ছিল।

আমি দাদিকে টেনে আমার কোলে এনে বসালাম তারপরে পিছন থেকে দুই হাতে দাদির দুই ফুটবল সাইজের দু ধ টিপতে লাগলাম আর দাদির কাঁধে পিঠে কি স করতে লাগলাম। দাদি উ ম্ম হু ম ম ও হ হ উ ম্ম করতে করতে ব্লাউজ খুলে খাটের কিনারায় রেখে দিল।

কিছুক্ষণ দাদিকে টিপে উ ত্তে জি ত করে বিছানায় শুয়ে দিলাম। দাদির উপরে ঝুকে দাদির একটা দু ধ ভালো করে চু ষে দিতে লাগলাম আর অন্যটা ময়দার মতো টিপতে লাগলাম। এক পর্যায়ে দাদি দু ধ টিপতে আর চু ষ তে বাঁধা দিয়ে আমার মুখ নাভিতে নামিয়ে দিল।

দাদির পেটে চর্বি থাকায় নাভিটা একটা কোয়ার মতো লাগতে ছিল। আমি দাদির পেটে ৮-১০ টা চু মু দিয়ে দাদির কাপড় সায়া খুলতে শুরু করলাম। কাপড় সায়া খুলতে দাদি অনেক সাহায্য করলো আমাকে, দাদির কোমড় থেকে কাপড় সায়া খুলে পায়ের কাছে নামিয়ে দিতেই আমি অবাক।

দাদির হাটু থেকে কোমর পর্যন্ত পূর্ণিমার আলোর মতো চকচক করছিল। দাদির সো না র ছোট ছোট বা ল আমাকে আকৃষ্ট করলো। আমি দাদির দুই পা ফাঁক করে হাঁটু ভেঙে যখনি আমার ৬ ইঞ্চি ধ ন দাদির সো না য় ঢুকাতে যাব তখনি দাদি বাঁধা দিয়ে বলল,

- এই হারামি কি করতাছস? ফুটকা লাগায়া লো?

দাদির কথা শুনে যখনি ক ন ড ম আনতে বিছানা থেকে নামতে যাব তখনি মনে পড়লো ক ন ড ম তো নাই। পরীক্ষা শুরুর দিন রাতেই ক ন ড ম শেষ হয়ে গেছিল। আমি দাদির দুই পায়ের ফাঁকে বসতে বসতে বললাম,

- ফুটকা তো নাই?

দাদি আমার কথা শুনে অবাক হয়ে বলল,

- কি?

আমি তখন বললাম,

- হেই দিন শেষ হয়ে গেছে। পরীক্ষার টেনশনে আর কিনতে মনে নাই।

বলেই দাদির সো না য় ধ ন ঢুকাতে যাব তখনি দাদি বাঁধা দিয়ে বলে,

- নাহ, ফুটকা ছাড়া করা লাগতো না। আরেকদিন..

দাদির কথা শেষ হওয়ার আগেই আমি দাদির বুকের উপরে মি শ না রী পজিশনে শুয়ে পড়লাম। দাদির একটা দু ধ টিপতে টিপতে দাদিকে একটা লি প কি স দিলাম। আমি দাদির ঠোঁট চু ষ লা ম আর দাদি আমার ঠোঁট চু ষ লো। কি স করা শেষ হলে দাদির কপালে একটা চু মু দিয়ে বললাম,

- বুবু ফুটকা ছাড়া একটু করি? কোনো সমস্যা হয়তো না।

দাদি আমাকে তার বুকের উপর থেকে টেলে উঠিয়ে দিতে দিতে বলল,

- নাহ, আজকে করা লাগতো না।

দাদির কথা শেষ হতেই দাদিকে জড়িয়ে ধরে কি স করতে লাগলাম। মি শ না রী পজিশন শুয়ে দাদিকে কি স করতে করতে হঠাৎ করেই দাদির সো না য় ক ন ড ম ছাড়াই আমার ৬ ইন্জি ধ ন ঢু কি য়ে দিলাম এক ঠা পে। সাথে সাথেই দাদি কমড় বেঁকিয়ে মুখ সড়িয়ে ই শ মা গো বলে চিৎকার করলো। দাদি আমাকে ঢেলে সরানোর চেষ্টা করতে করতে বললো,

- রাকিব বাহির কর, এমনে করলে পে ট হয়া যায়বো!

আমি দাদির কপালে একটা চুমু দিয়ে বললাম,

- কিছু হয়তো না,

বলেই দাদিকে জড়িয়ে ধরে মি শ না রী পজিশন আসতে আসতে করতে লাগলাম। দাদির সো না র ভিতরে র সে মাখামাখি হয়ে ছিল তাই আমার ধ নে র যাতায়াতের কোনো অসুবিধা হচ্ছিল না। এইদিকে দাদি চো দ ন খেতে খেতে আমাকে বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করতে করতে বলতে লাগলো, 

- ই শ আ হ ও হ উ ম্ম আর না, হয়ছে।

আমি দাদিকে চো দ তে চো দ তে বললাম,

- আর একটু

দাদি বলল,

- হু ম আ হ ও হ ই শ ভিতরে যেন ও হ মা ল না আ হ পরে।

- আচ্ছা

বলেই দাদিকে জড়িয়ে ধরে ঠা পা নো শুরু করলাম পুরো দমে। আমার চো দা র তালে তালে খাটের মাঝে ক্যাচ ক্যাচ শব্দ হতে লাগলো। দাদি আমার গলা জড়িয়ে ধরে আ হ জান হয়ছে তো আর না উ ম্ম আ হ করতে লাগলো।

২-৩ মিনিট চো দা র পরে কমড় ধরে গেলো তাই দাদিকে চো দা বন্ধ করে উঠে বসলাম। দাদির দুই পা কেঁচি মেরে ধরে ধ ন সো না র কাছে নিতেই দাদি বা হাতে জায়গা মতো ঢু কি য়ে দিল। আমি দাদির দিকে ঝুঁকে ৭-৮ টা ঠা প দিতেই বিদ্যুৎ এসে পড়লো সাথে সাথেই রুমে বাতি জ্বালে উঠলো।

বাতি জ্বালতেই দাদি লজ্জা পেয়ে আমাকে ঢেলে সরিয়ে দিতে চাইলো, আমিও দাদির হাত চেপে ধরে একটা রা ম ঠা প দিয়ে দাদির সো না র গভীরে আমার ধ ন চেপে ধরে বললাম,

- এতো লজ্জার কি আছে? আজকে তো আর নতুন করতাছি না?

দাদি হাত ছাড়ানোর চেষ্টা করতে করতে বললো,

- বাতি নিবা লজ্জা করতাছে?

আমি বাতির আলোয় দাদির সম্পূর্ণ উ ল ঙ্গ শরীর দেখে পাগল হয়ে গেলাম। দাদির ফর্সা ত্বক, দাদির ফুটবল সাইজের দু ধ উ ফ পাগল করার মতো সৌন্দর্য। দাদির সো না আর আমার ধ নে র মিলন স্তরে চোখ পড়তেই আমি অবাক।

কারণ আমার ধ ন দাদির ফুলে ফেঁপে থাকা সো না র বুক চেদ করে ঢু কে ছিল। আমার ধ ন আর দাদির সো না র চারপাশে দুজনের মি ল নে র র সে মাখামাখি হয়ে ভাতের ফেনের সতো সাদা সাদা হয়ে ছিল। আমার তাকানো দেখে দাদিও তার সো না র দিকে নজর দিল, ছোট ছোট বালের মাঝে গেঁথে আছে আমার ৬ ইন্ছি ধ ন। কিছুক্ষণ পরে দাদি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বলল,

- হয়ছে, এবার তোর ধ ন বাহির কর।

- আর একটু

বলেই দাদির উপরে শুয়ে পড়লাম আর ধিরে ধিরে কিছুক্ষণ ঠা পি য়ে ঠা পে র গতি বাড়িয়ে দিলাম। দাদিও ঠা প সামলাতে আমাকে জড়িয়ে ধরে সুখের চাপা চিৎকার দিতে লাগলো ও ফ মা ই শ আ হ ও হ উ ম্ম বলে। ৩-৪ মিনিট পরে কয়েকটি রাম ঠা প দিয়ে দাদির সো না র গভীরে আমার ধ ন চেপে ধরে মা ল আউট করতে লাগলাম।

দাদি আমার গরম মা লে র স্পর্শ পেয়েই আমাকে ঢেলে সরিয়ে দিতে চাইলো কিন্তু পাড়লো না। আমার গরম মা লে র স্পর্শে দাদিও কাঁপতে কাঁপতে র স খ সি য়ে দিল আর আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো। দাদির সো না র ভিতরে সব মা ল ঢেলে দাদির কপালে একটা চুমু দিতেই দাদি বলল,

- তুই ভিতরে না দিলেও পারতে? এখন যদি বাচ্চা হয়, আমি মানুষকে মুখ দেখাবো কি করে?


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area