#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ১৬
দাদি বুঝতে পারলো আমি কি চাচ্ছি তাই সে আমার পাশে শুয়ে পড়লো জড়িয়ে ধরে। দাদি শুয়ে শুয়ে তার কাপড় দিয়ে আমার ধ ন মুছে দিল। ধ ন পরিষ্কার করে দাদি ধ ন নাড়িয়ে নাড়িয়ে বলল,
- আরেক বার কি করবেই?
আমি দাদির দু ধ টি প তে টি প তে বললাম,
- হুম, তুমি এই তো কইলা আরেকবার দিবা।
দাদিকে আর কিছু বলে দিতে হলো না। দাদি উঠে আমার ধ নে র কাছে উপর হয়ে গেল। আর সুন্দর করে জিব দিয়ে চে টে চে টে আমার ধ ন মুখে ঢু কি য়ে নিল। দাদি আমার ধ ন চু ষে দাঁড় করিয়ে দিতে লাগলো। সেদিন দাদিকে পাট খেতে আরও একবার চো দে বাড়িতে ফিরে আসলাম। বিকালে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চলে গেলাম।
সন্ধ্যার পরে বাড়িতে ফিরে এসে, ঘরে শুয়ে শুয়ে দাদির কথা ভাবছি আর অপেক্ষা করছি কখন দাদি সিগনাল দিবে। এশারের আজানের পরে হঠাৎ মোবাইলে দাদির মিস কল আসলো। আমিও আর দেরি না করে চুপচাপ গোয়াল ঘরে চলে গেলাম। গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখি দাদি আমার জন্য অপেক্ষা করছে। আমাকে দেখেই দাদি ফিসফিসিয়ে বলল,
- আইতে এত দেরি লাগে?
আমি দাদিকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- চো দা খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছো নাকি?
দাদি লুঙ্গির গিট খুলতে খুলতে বলল,
- পেঢো বুক লাগছে গে ভাত খাইয়াম।
লুঙ্গির গিট কুলা হয়ে গেলে। আমি লুঙ্গি বিছানায় রেখে দাদিকে আমার পায়ের কাছে হাটু ভেঙে বসিয়ে বললাম,
- পেঢো যখন বুক লাগছে তাহলে এখন কলা খাও একটু পরে ঘন দই খাওয়াবো নে।
দাদি আমার ধ ন নাড়াচাড়া করতে করতে বলল,
- মা ল কি মুহো দিবে?
আমি দাদির মুখে ধ ন ঢু কি য়ে দিয়ে বললাম,
- হুম, কালকে থেকে তো মুখেই নেওয়া লাগবো তাহলে আজকে খাইয়া দেহো কেমন লাগে।
দাদি ধ ন চু ষ তে চু ষ তে হুম বলল। আমি বুঝতে পারলাম দাদির মা ল মুখে নিয়ে কোন আপত্তি নাই। আমি দাদির মাথার চুল ধরে ধরে মুখে ঠা প দিতে লাগলাম। দাদি অ ক অ ক উ ম্ম অ ক উ হু অ ক করে ধ ন চু ষা চালিয়ে গেল।
আমার ধ ন দাঁড়িয়ে সম্পূর্ণ রূপ ধারণ করতেই দাদিকে চকিতে শুয়ে দিলাম। দাদি চকিতে শুয়ে তার কাপড় সায়া উপরে তুলে পা ফাঁক করে দিল। আমি দাদির দু পায়ের ফাঁকে ky জেলি লাগিয়ে বসে রইলাম। ধ ন ঢু কা চ্ছি না দেখে দাদি বলল,
- ঢু হা স না কেরে?
আমি আমার ধ ন খেঁ চে দিয়ে বললাম,
- সুন্দর করে ঢু কা তে বলো?
দাদি আমার মনের কথা বুঝতে পারলাম। তাই সুন্দর করে বলল,
- ওগো এলা তোমার বউরে চো দে ধন্য করো।
আমি মুচকি হেসে দাদির বুকে শুয়ে পড়লাম। দাদি তার বাম হাত দিয়ে ধ ন ধরে সো না র মুখে লাগিয়ে দিতেই আমি এক ঠা পে সম্পূর্ণ ধ ন ঢু কি য়ে দিলাম। সাথে সাথেই দাদি উ ফ ফু ও হু শব্দ করে বলল,
- ওগো এতো পাগল হইয়ো না, আসতে আসতে তোমার রেজিয়া রে চো দো।
আমি আসতে আসতে চো দ তে চো দ তে দাদিকে জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞেস করলাম,
- জান চলো আমরা কক্সবাজার থেকে ঘুরে আসি।
দাদি চো দা খেয়ে উ ম্ম আ হ উ হু ও আ হ ও উ করতে করতে বলল,
- হেইনো কেরে? ঘুরাঘুরি করার দরহার নাই।
আমি দাদিকে ঠা পা তে ঠা পা তে ই বললাম,
- জামাইয়ের সব অধিকার দিছো, জামাই হিসাবে তো এখনো বাসর ঘর করছি না। কক্সবাজার গেলে আরামে চো দা চু দি করা যাবে।
দাদি তল ঠা প দিতে দিতে বলল,
- এত দূরা কেমনে যায়বো, গেলে তো দুই তিন দিন সময় লাগবো।
আমি দাদিকে চো দা বন্ধ করে বললাম,
- তুমি তোমার বইনের বাড়িতে বেড়ানো জন্য যাবে, পরে সেখান থেকে বাড়ি আসার কথা বলে আমার সাথে কক্সবাজার চলে যাবে।
দাদি বলল,
- গেলে টেহা লাগতো না? টেহা আছে তোর কাছে?
আমি আবার দাদিকে চো দ তে চো দ তে বললাম,
- টেহার চিন্তা তোমার করতে হবে না, তুমি চিন্তা করে দেখো হোটেল রুমে তুমি আর আমি লেং টা হয়ে দিন রাত চো দা চু দি করছি।
দাদি আমাকে জড়িয়ে ধরে তল ঠা প দিতে দিতে বলল,
- হুম, তাহলে তো চো দা চু দি করে মজা বেশি পাওয়া যায়বো।
আমি এবার দুই হাতে ভর দিয়ে দাদিকে রা ম ঠা প দিতে দিতে বললাম,
- হুম অনেক মজা হবে।
বলেই দাদিকে চো দা র গতি বাড়িয়ে দিলাম। দাদি কমড় তুলে তুলে তল ঠা প দিতে দিতে আ হ ও হ ই শ মা গো আ কত সুখ আ হ গেল উ হু আ হ ও হ করতে করতে জল খ সি য়ে দিল। আমি আরও কুড়ি বিশেক রাম ঠা প দেওয়ার পরে মা ল আউট হওয়ার লক্ষণ দেখা দিল।
সাথে সাথেই আমি দাদির উপর থেকে উঠে ধ ন দাদির মুখের কাছে নিয়ে গেলাম। দাদি হা করে আমার ধ ন মুখে নিতেই আমি আসতে আসতে মুখে চো দা শুরু করলাম। সাত আটটা ঠা প দিতেই মা ল বের হতে শুরু করলো, আমিও শেষ ঠা পে ধ ন দাদির গলার ভিতরে ঢু কি য়ে মা ল আউট করতে লাগলাম।
দাদির নাম ঠোঁট আমার বা লে র সাথে একদম মিশে গেল। দাদির গলার ভিতরে সম্পূর্ণ ধ ন ঢু কে যাওয়াতে দাদি চটপট করতে করতে নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে চাইলো কিন্তু আমি মাথা শক্ত ভাবে চেপে ধরে রাখায় দাদি ছুটতে পারলো না।
অবশেষে সম্পূর্ণ মা ল আউট করে দাদির পাশে আবার শুয়ে পড়লাম। দাদি বড় বড় করে শ্বাস নিতে নিতে হাঁপাতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরে দাদি শান্ত হলে আমি বললাম,
- কি কেমন লাগলো দই খাইতে?
#চলবে