Type Here to Get Search Results !

এক ফোঁটা পানি ( পর্ব ১ )


 আমার নাম সাকিব, আমি ছোটবেলা থেকেই গ্রামে বড় হয়েছি। আমি যখন ক্লাস ফাইভে পড়ি তখন আমার কিছু বন্ধু ছিল যারা আমার চেয়ে বয়সে বেশ বড়, আমি তাদের কাছ থেকে হ স্ত মৈ থু ন শিখি। আমি টেলিভিশনে এইচবিও, পিএইচ টিভি বিভিন্ন চ্যানেল দেখে হ স্ত মৈ থু ন করতাম। হ স্ত মৈ থু ন করতে করতে একসময় আর হ স্ত মৈ থু ন করতে ভালো লাগেনা।

ও আর বলে রাখা ভালো আমার বাবারা ২ ভাই আর এক বোন। আমার বাবা সবার বড় আর ফুফু ও কাকা ছোট। আমার চাচি বেশ ফর্সা দেখতে সুন্দরী ২৫-২৮ বছর বয়স হবে। আমি যখন ক্লাস সেভেনে উঠলাম তখন থেকে আমার মধ্যে একটা চাহিদা কাজ করা শুরু করল, মনে মনে ভাবলাম সবার মুখে তে শুধু চো দা র কথাই শুনি কিন্তু কিভাবে চু দ বো!

আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়ি তখন আমার ছোট চাচা সিংগাপুর চলে যায় জীবিকার উদ্দেশ্য। বাড়িতে শুধু থাকি আমার পরিবার, চাচীর পরিবার, দাদা-দাদি। আমি ছোটবেলা থেকেই সবার সাথে খুবই ফ্রি ছিলাম তাই আমার সাথে সবাই অনেক ভাল ভাবে মিশতো।

আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়ি তখন থেকেই আমি বাংলা চ টি পড়তাম, বাংলা চ টি পড়ে আমি আরো বেশি হ র্নি হয়ে থাকতাম। অনেক উ ত্তে জি ত থাকতাম ভাবতাম কিভাবে চু দ বো, মনে মনে প্লান করতাম প্রতিবেশী কোন মেয়ের সাথে অথবা চাচির সাথে খালার সাথে। চ টি গল্প গুলো তে তো শুধু এ রকমই গল্প ভাবি, চাচী,খালা, প্রতিবেশী, প র কী য়া।

আস্তে আস্তে কেন যেন আমার নজর পড়তে লাগল আমার চাচী’র দিকে, চাচী’র দিকে আরও নজর পড়ার কারণ হলো চাচা বিদেশ থাকে, চাচির তো জৈ বি ক চাহিদা আছে।

শুধু এগুলা ভাবতে ভাবতেই কেটে গেল আরো কয়েকটি বছর কিন্তু আমি কিছুই করতে পারলাম না। আমি এখন এসএসসি পাস করে ফেলেছি তবুও আমি কাউকে চু দ তে ই পারলাম না। এর মধ্যে শুধু পাশের বাড়ির দুইটা মেয়ের দু ধ ধরেছে টি পে ছি।

কিন্তু কাউকে এখনো চু দে উঠতে পারলাম না আমার ধ ন সব সময় দাঁড়াইয়া থাকতো আমি শুধু খে চ তা ম আর মা ল ফেলতাম। আমার চাচা বিদেশ থাকতো সেজন্য মনে মনে ভাবতাম চাচা চাচি কি গল্প করে? চাচির ফোনটা নিয়ে অটো কল রেকর্ড চালু করে রাখতাম ইচ্ছা ছিল শুনার যে তারা কি কথা বলে।

রেকর্ড গুলো মাঝে মাঝে শুনতাম ভালই লাগত কিন্তু একদিন যে আমি শুনলাম তার শুনে আমি আকাশ থেকে পড়লাম। একদিন পাশের গ্রামের এক চাচার সাথে চাচির কথা শুনলাম এমন এমন কথা শুনে আমি আঁতকে উঠলাম চাচি তার সাথে মেলামেশা করে তার সাথে চাচির প র কী য়া সম্পর্ক আছে। 

আস্তে আস্তে আমার মা/চাচীদের কাছে কথাগুলো শুনতাম, কিন্তু যেই আমি যাইতাম কথা গুলো বন্ধ হয়ে যেত। আস্তে আস্তে আমিও সন্দেহ করতাম আমি ও আমার সন্দেহ ঠিক সেরকমই মিল পেতাম। আমি এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিব, এরমধ্যে আমার এক বন্ধু একটা ফোন কিনবে সেজন্যে একদিন শহরে গেলাম সাথে আমি চাচি আর চাচাতো ভাই সাথে চাচির ছোট্ট মেয়ে।

চাচির সাথে আমি ছোটবেলা থেকেই অনেক ফেলে মিশতাম, গায়ে হাত দিতাম, হাত ধরে ইয়ার্কি,ঠাট্টা করতাম কেউ কিছু মনে করতো না,মাঝে মাঝে অনেক ফ্রি কথা বলতাম।

আমি লক্ষ্য করছিলাম এ কয়েক বছরে চাচির দু ধ কোমর সবকিছুই যেন অনেক পরিবর্তন চলে এসেছে, চাচির দু ধ গুলা আগে অনেক ঝোলা ঝোলা মনে হলেও ইদানিং অনেক টাইট মনে হয় এখন ব্রা পরে আগে সাইজ ৩৪ থাকলেও এখন 38 হয়ে গেছে, কোমরের সাইজ হয়ে গেছে 40।

যাই হোক সেদিন কেনাকাটা করতে করতে আমাদের বেশ সময় চলে গেল বাসায় ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে গেল। কোনো এক কারণে সেদিন আমরা আর বাস পেলাম না তারপরে ছিল শীতের রাত। আমরা বাস কাউন্টারে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর একটা প্রাইভেট সিএনজি পেলাম প্রাইভেট সিএনজি তে আবার পাঁচজন করে নিতে হয়।

আমরা ছিলাম চারজন আর একজন বাইরের লোক মোট পাঁচজন নিয়ে আমরা রওনা হলাম। চাচি আমার পাশে বসলো আমি মাঝে ডানে আমার বন্ধু। গাড়ি চলছিল আমি মাঝে মাঝে চাচির দু ধে স্পর্শ করছিলাম এমন একটা ভাব নিচ্ছিলাম যেন আমি ঘুমিয়ে পড়েছি ঘুমের ঘরে আমি চাচির দু ধে মাঝে মাঝে হাত দিচ্ছি হাল্কা করে চাপ দিচ্ছি

চাচি মাঝেমাঝে আমার হাতটা সরিয়ে নিচ্ছিল আমি আবার দিচ্ছিলাম। এভাবে আমি জানান দিলাম যে আমি তার দেহের প্রতি অনেক আকর্ষণ অনুভব করি। চাচি আমার মুখে একটা আস্তে করে চর মেরেছিল।

এভাবে আমরা বাড়িতে এসে পৌছালাম। চাচির সাথে আমার কথা বার্তা একটু কম কম হতো আগের তুলনায়। এর মাঝে আমি শহরে ভর্তি হয়ে গেছি আমি এখন শহরে থাকি।

একদিন চাচীর সাথে মোবাইলে গল্প করতে করতে আস্তে আস্তে সব কিছু বলে ফেললাম তার প র কী য়া প্রেমের রেকর্ডের কথা, আমি তাকে ফোনে চু দ তে চাইলাম। চাচি আমার কথা শুনে যেন মনে হলো তার মাথায় বাজ ভেঙে পড়ল।

আমি আমার প্ল্যান অনুযায়ী কিছুদিনের মধ্যেই বাড়িতে গেলাম,বাড়িতে যাওয়ার পরে আমি প্ল্যান করছিলাম কিভাবে কোথায় চাচিকে চু দা যায়। আমি আমার প্লান অনুযায়ী জায়গা খুজছিলাম,কোনভাবেই আমি জায়গা ঠিক করতে পারছিলাম না আর কিভাবে কি করব সেটাও ভেবে পাচ্ছিলাম না।

এর মাঝে আমি যখন শহরে আছি তখন একটা কোচিং সেন্টারে ভর্তি হয়েই একটা মেসে থাকতাম। সেখানে দুষ্টু বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে বাসার মালিকের কাজের মেয়েকে পটিয়ে চু দে ছি লা ম তিন দিন। সেখান থেকে আমার কিছু অভিজ্ঞতা আছে কিভাবে চু দ তে হয়।

বাড়িতে এসেছি ১ দিন, পরদিন দুপুরে….যাইহোক দুপুর বেলা 12 টার পরে বাড়িতে কেউ নেই আর এই সময় গ্রামের বাড়িতে কেউ থাকেনা ছোটরা সবাই স্কুলে। আমি দেখলাম চাচী গোসল করার জন্য কাপড়-চোপড় নিয়ে রুম থেকে বের হচ্ছে, চাচি ওয়াশ রুমে ঢুকলো আমি দেখলাম আমি একটা বাহানা করে দরজায় গিয়ে নক করলাম চাচি বললো,

- কে?

আমি বললাম,

- আমি চাচ্ছি

আমার গলার শব্দ শুনে চিনতে পারল দরজাটা খুলল আমি সাথে সাথে ভিতরে চলে গেলাম। চাচী আমাকে বলল,

- ভিতরে কি?

আমি সরাসরি আজকে বললাম,

- আমি আজকে তোমাকে চু দ তে চাই,

চাচী অনেক জোরাজুরি করছিল বলল যে,

- এটা সম্ভব না।

আমি বলছিলাম,

- তোমাকে পাশের এলাকার অনেকেই চু দে ছে কিন্তু আমাকে দিয়ে চো দা তে তোমার কি সমস্যা?


#চলবে


#গল্পঃ এক ফোঁটা পানি

#পর্বঃ ১

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area