Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ১৫ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ১৫

দাদির সো না র মুখ কিছুটা হা করে রইছে চো দা খাওয়ার জন্য। আমি দাদির সো না য় ধ ন কিছুটা ঢু কি য়ে তার উপরে শুয়ে পড়লাম। আর বললাম,

- তোমার সো না র মুখ দেখি হা করে রইছে চো দ ন খাওয়ার জন্য।

বলেই কোমড় টা একটু তুলা দিয়ে দিলাম একটা রাম ঠা প। সাথে সাথেই সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না র ভিতরে ঢু কে গেল। দাদি "উ ফ আসতে" বলে একটা চাপা চিৎকার দিয়ে বড় একটা দম নিয়ে বলল,

- তুই কেরে আমার জামাই হয়লে না? তুই আমার জামাই হয়লে বেপারী বেডার বউয়ের মতো ১২ ডা পুলাপান জন্ম দিলাম হয়লে।

আমি দাদিকে আসতে আসতে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,

- ১২ ডা জন্ম দিতে গেলে তো সারা বছর এই তোমার গা ভি ন থাকতে হয়বো?

আমার কথা শুনে দাদি মুচকি হেসে বলল,

- গা ভি ন থাকলে থাকতাম, গা ভি ন থাকতে তো সারা বছর তুইও দু ধ খাইতে পারতে।

আমি ঠা পা তে ঠা পা তে মুচকি হেসে বললাম,

- হুম, আচ্ছা বুবু, দাদা কি তোমার দু ধ খাইয়া শেষ করতে পারতো?

দাদি কিছুটা মন খারাপ করে উত্তর দিল,

- আরে না, তোর দাদা কোন সময় দু ধ খাইছে না। অনেক দু ধ হয়তো আমার বু নি ত, সারাক্ষণ এই ব্লাউজ বিজে থাকতো দু ধ পরে।

আমি দাদিকে চো দা বন্ধ করে তার পাশে শুয়ে পড়লাম। একটানা ৫ মিনিট করে কোমড় ধরে গেছে তাই শুয়ে পড়লাম একটু বিশ্রাম নেওয়ার জন্য। আমি শুয়ে পড়তেই দাদি উঠে কা উ গা র্ল পজিশন নিল। দাদি বাম হাতে আমার ধ ন ধরে তার সো না য় ঢু কি য়ে দিল। উ ম্ম ও হ আ হ উ ম্ম ও হ আ হ করে দশ বারোটা জোরে ঠা প দিয়ে দাদি থামলো। ব্লাউজের বোতাম খুলতে খুলতে দাদি বলল,

- নে দু ধ খা,

বলেই দাদি আমার দিকে একটু ঝুঁকে এলো। যার ফলে দাদির ফুটবল সাইজের দু ধ দুইটা আমার মুখের সামনে চলে এলো। আমি দাদির একটা দু ধ দুই হাতে টি প তে টি প তে বললাম,

- দাদা অনেক বেক্কল! নয়লে এমন দু ধ কেউ না খাইয়া থাকে।

আমার কথা শুনে দাদি আসতে আসতে কোমড় দোলাতে দোলাতে বলতে শুরু করলো,

- বেক্কল এই! বেক্কল দেইখাই বাড়ির অর্ধেক জাগা আমি লেইখা লয়ালছি। বন্দের সব জাগা তো ম দ আর মা গী বাজি করে শেষ করছেই। ধ নে তো জোর আছিন এই না, রাতে ম দ খাইয়া আইসা ১ মিনিট করেই আউট করে দিতো আর ম দে র নেশায় শুয়ে শুয়ে আমার দুই দু ধ টিপতো।

দাদির মুখে এইসব কথা শুনে অনেক অবাক হলাম। দাদা যে ম দ খাইতো এইটা কখনোই কারো কাছে আমি শুনি নাই আজকেই দাদির মুখে শুনলাম। আর দাদি যে বাড়ির অর্ধেক মানে ১৬ শতাংশ জায়গা দাদার থেকে লেখে নিয়ে নিছে এইটাও আমি মাত্র জানলাম। আমি দাদির দুই দু ধ টি প তে টি প তে বললাম,

- বুবু, দাদা কি এখন করে না?

দাদি কোমড় ধুলাতে ধুলাতে বলল,

- করবো কেমনে! ধ নে জোর থাহা লাগতো না? ৪-৫ বছর ধরে তো ধন এই কারো না।

আমি তখন বললাম,

- হঠাৎ করে যদি কোনদিন করতো চায়?

দাদি জোরে জোরে কয়েকটা ঠা প দিয়ে বলল,

- করতে চাইলে করবো। তুই চো দ্দে তো আমার সো না রে খাল বানিয়ে দিছস, তোর দাদার পিচ্চি ধ ন এই খালে ঢু ক লে তো কোন কোল কিনারায় খুঁজে পাইতো না।

বলেই দাদি উ ম্ম উ ম্ম  উ ম্ম ও হ উ ম্ম উ ম্ম করতে করতে আমার উপরে শুয়ে পড়লো। দাদির র স আমার ধ ন বেয়ে বেয়ে তার সো না থেকে বের হতে লাগলো। আমি দাদির পা ছা দুই হাতে চ ট কা তে শুরু করলাম ঠা শ ঠা শ শব্দ করে। দাদি আ হ আ হ করতে করতে বলল,

- রাকিব, তোর কাছে চো দা ই লে না অনেক মজা লাগে।

আমিও মুচকি হেসে বললাম,

- আমারও মজা লাগে তোমারে চো দ লে।

বলেই দাদিকে আমার উপর থেকে তুলে ড গি পজিশন উপুড় করে দিলাম। আমি দাদির পিছনে গিয়ে হাটু ভেঙে বসে বললাম,

- বুবু, পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করলে যে গিফট দিবা বলছো মনে আছে নি তোমার?

দাদি বলল,

- হুম, কি গিফট লাগবো তোর?

আমি আমার ধ ন টা দাদির পু ট কি র কা না ত লাগিয়ে বললাম,

- পু ট কি মা র তে দিবা।

দাদি আমার ধ নে র ছুয়া পু ট কি র কা না ত পাইতেই ভয়ে বসে পড়লো লুঙ্গি উপরে। দাদি আমার দিকে তাকিয়ে করুণ কন্ঠে বলল,

- না, এইডা ছাড়া অন্য কিছু ছা?

আমি তখন বলি,

- নাহ, আমার এইডাই লাগবো।

দাদি কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বলল,

- আইচ্ছে পরের টা পরে দেখা যায়বো। এখন তাড়াতাড়ি চো দে মা ল পাল।

বলেই দাদি আবার ড গি পজিশন উপুড় হয়ে গেলো। আমি দাদির পা ছা একটু মেলে ধরে, দাদির পু ট কি র কানা টা দেখে নিলাম। দাদির পু ট কি র কানাটা খয়েরী রঙের দেখেই বুঝা যায় দাদি কখনো পু ট কি মারা খাইছে না। আমি আর দেরি না করে, ধ ন দাদির সো না র কানায় ঢু কি য়ে দিলাম।

দাদি উ ফ করে একটা শব্দ করে পা দুটো আরও ফাঁক করে দিল। আমি দাদির কমড় ধরে দাদিকে ঠা পা নো শুরু করলাম। দাদি উ ম্ম উ ম্ম আ হ ও উ ম্ম ও রাকিব আ হ ও ই শ করে চাপা চিৎকার করছিল। আমি আরও মিনিট পাঁচেক চো দে দাদির সো না র ভিতরে রাম ঠা প দিয়ে মা ল আউট করে দিলাম।

দাদির সো না থেকে ধ ন বাহির করে আমি লুঙ্গির উপরে শুয়ে পড়লাম। দাদি তার সো না র মুখে বা হাত চেপে ধরে উঠে একটা দূরে গিয়ে পেসাব করতে বসলো। দাদি পেসাব করে চুপচাপ এসে আমার পাশে বসে পড়লো। আমি দাদির হাত ধরে একটু টান দিতেই দাদি আমার গায়ের উপরে এসে পড়লো।

দাদি বুঝতে পারলো আমি কি চাচ্ছি তাই সে আমার পাশে শুয়ে পড়লো জড়িয়ে ধরে। দাদি শুয়ে শুয়ে তার কাপড় দিয়ে আমার ধ ন মুছে দিল। ধ ন পরিষ্কার করে দাদি ধ ন নাড়িয়ে নাড়িয়ে বলল,

- আরেক বার কি করবেই?


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area