Type Here to Get Search Results !

সুখ নাকি ধর্ম ( পর্ব ৫ )


 #গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম 

#পর্বঃ ৫

মা সজোরে চিৎকার দিয়ে উঠলো, আ হ ভগবান মরে গেলাম। কবির মির্জা এবার মাকে একটু দম নিতে দিয়ে আবারও চো দ ন শুরু করলো। তখন মা বলতে শুরু করলো,

- না আ হ প্লিজ আ হ আ উ ও আ হ ব্যাথা পাচ্ছি আ হ

কবির মির্জা বলল,

- ব্যাথা দিব না

মা আবার বলল,

- ব্যাথা পাচ্ছি তো আ হ উ আ হ উ হু জ্বলে জ্বলে 

কবির মির্জা মার কথা বুঝতে না পেরে বলল,

- হ্যা

মা তখন আবার বলল,

- জ্বলে ব্যাথা পাই আ হ ও জ্বলে জ্বলে আ হ ও হু

বলে মা কান্নার মতো আওয়াজ করতে লাগলো। আ হ জ্বলে জ্বলে আ হ ও ই শ জ্বলে আ হ মা ও জ্বলে আ হ আ হ আ ব্যাথা পাই আ হ ও ই শ আ হ ও ছাড়ো ছাড়ো আ হ আর না হ ছাড়া বলে মা কান্না করতে লাগলো। কবির মির্জা মার কথায় কোন কান না দিয়ে মাকে চো দে ই যাচ্ছে।

আ হ প্লিজ ছাড়ো ছাড়ো আ হ ও হ ই শ জ্বলে ছাড়ো বলে মা আরও মিনিট পাঁচেক চো দা খাওয়ার পরে হঠাৎ দেখলাম মা ব্যাথা পাই ছাড়ো এই সব বলা বন্ধ করে দিচ্ছে তারমানে মা এখন মজা পাচ্ছে। এবার শুরু হলো আসল চো দো ন। গদাম গদাম করে ঠা পে র খেলা।

কবির মির্জার প্রতিটা ঠা পে মায়ের মা ই দুটো বাউন্স করতে লাগলো, পেটের চর্বি কাঁপতে লাগলো, পা ছা কাঁপতে লাগলো। দু চার বার ঠা পে র পরেই মা আবার জ ল ছেড়ে দিলো। কিন্তু কবির মির্জা তখনো ঠা পি য়ে ঠা পি য়ে খেলতে লাগলেন সমান তালে। মা এবার বলতে লাগলো,

- কবির, প্লিজ, আর না, এবার বের করো।

কিন্তু কে শুনে কার কথা! কবির মির্জা মাকে চো দ তে চো দ তে  বললেন,

- সবে তো দুবার রস বেরুলো, আরও বেরুবে। তোমার সব রস নিংড়ে বের করে নেবো আজ।

এভাবে প্রায় মিনিট পনেরো চো দা র পরে উনি মাকে উল্টে দিলেন আর ঢেঁকির মত মায়ের পো দ টাকে সেট করে নিলেন। এবারে পিছন থেকে ঢো কা লে ন মায়ের গু দে। মায়ের চুলের মুঠি চেপে ধরে ঘোড়া চড়ার মত চালাতে লাগলেন মাকে। এক একটা ঠা পে মায়ের আ আ আ উ ফ উ ফ ফ উ ফ ফ চিৎকার বেরুতে লাগলো। উনি মাঝে মাঝে ঝুঁকে মায়ের একটা মা ই কে শক্ত করে চটকাতে লাগলেন।

এবারে উনি একই তালে চু দ ছে ন আর ওনার হাতের বুড়ো আংগুল টাকে মায়ের পো দে র ফুটোর উপরে রেখে চাপ দিয়ে ঢু কি য়ে দিলেন মায়ের পো দে র মধ্যে। মা ককিয়ে উঠলো। তখন কবির মির্জা বলল,

- তোমার পো দ টাকে তৈরি করছি আমার বা ড়া র জন্য গো সো না।

কবির মির্জা প্রায় মিনিট চল্লিশ বিভিন্ন ভাবে মাকে চো দা র পর মায়ের গু দে র মধ্যেই উনি নিজের বী র্য আউট করলেন। তারপরে ধপাস করে মায়ের পাশে শুয়ে পড়লেন মাকে জড়িয়ে ধরে। মায়ের অবস্থা পুরো কেলিয়ে গেছে। মা হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,

- কাল ওষুধ এনে দিও নয়লে কিন্তু পেট হয়ে যায়বো।

কবির মির্জা বলল,

- আচ্ছা ঠিক আছে।

মা কবির মির্জার বুকে মাথা রেখে বলল,

- অনেক ক্লান্ত লাগতেছে এবার ঘুমাই।

কবির মির্জা সাথে সাথেই বলল,

- কিসের ঘুম, আজকে আরও দু বার করবো।

মা করুণ কন্ঠে বলল,

- প্লিজ সো না আজকে আর না। কালকে আবার হবে।

কবির মির্জা দেখলাম মার কথা মেনে নিয়ে বলল,

- আচ্ছা ঠিক আছে।

বলেই পুরো উ ল ঙ্গ অবস্থায় দুজনে একই কম্বল গায়ে দিয়ে শুয়ে রইলো। আমিও আর দাঁড়িয়ে না থেকে রুমে ঘুমাতে চলে গেলাম। পরের দিন সকালে অদ্ভুত ভাবে মায়ের জ্বর সত্যি চলে গেলো। নাস্তা করার সময় কবির মির্জা খাবার খেতে খেতে আমাকে বলল,

- অজিত তোমার বিধবা মাকে যদি আমি বিয়ে করতে চাই, তাহলে কি বিয়ে দিবে?

কবির মির্জার হঠাৎ এমন কথা শুনে আমি আর মা দুজনেই অবাক হয়ে গেলাম। মা দেখলাম লজ্জায় মাথা নিচু করে নিছে। তখন আমি মাকে লজ্জা থেকে বাঁচাতে বললাম,

- মা যদি বিয়ে করতে চাই, তাহলে আমার কোন আপত্তি নাই।

আমার কথা শুনে কবির মির্জা মাকে বললেন,

- অর্পিতা তোমার বিধবা জীবনটা আমি নতুন করে সাজিয়ে দিতে চাই, দেবে কি আমাকে সেই অধিকার।

কবির মির্জার কথা শুনে মা মাথা নাড়িয়ে হ্যা বুঝালো। তাই দেখে আমি বললাম,

- তাহলে তো হয়েই গেলো, মিয়া বিবি রাজি তো কেয়া করেগা কাজি।

বলেই আমি হাসতে লাগলাম। আমার হাসি দেখে মাও মাথা তুলে হাসতে লাগলো। কবির মির্জা নাস্তা শেষ করে আর এক মুহূর্ত দেড়ি না করে, আমাদের এলাকার মসজিদের ইমাম মানে কবির মির্জা এলাকার ভাইকে ডেকে আনলেন।

কবির মির্জার সব কথা শুনে, ইমাম সাহেব মাকে কালিমা পড়িয়ে হিন্দু থেকে মুসলমান বানিয়ে দিল। ইমাম সাহেব কবির মির্জা কে বলল, সন্ধ্যার দিয়ে কিছু মেহমান আর কাজী নিয়ে আসবো বিয়ে পড়ানোর জন্য তুমি এই দিকে ব্যবস্তা করে রেখো।

বলেই ইমাম সাহেব চলে গেল। কবির মির্জা আমাকে ছাদে ঢেকে নিয়ে একটা ব্যাংকের চেক দড়িয়ে দিল, টাকা তুলে আনতে। আমি বাধ্য ছেলের মতো ব্যাংক থেকে ২ লক্ষ টাকা তুলে এনে কবির মির্জার হাতে দিলাম। দুপুরে কবির মির্জা আমাকে আর মাকে নিয়ে শপিং মলে চলে গেল, বিয়ের কিনাকাটা করতে।

আমি মা আর কবির মির্জা কিনাকাটা শেষ করতে করতে তিন টা বেজে গেল। তখন কবির মির্জা আমাকে মার সাথে একটা পার্লারে রেখে বাসায় চলে গেল। পার্লারে মাকে বউ সাজানোর জন্য কবির মির্জা রেখে গেছে। আমি আর মা পাশাপাশি বসে অপেক্ষা করছিলাম বিউটিসিয়ান আসার জন্য। তখন মা আমার হাত ধরে জিজ্ঞেস করলো,

- অজিত সো না মানিক আমার, আমার বিয়েতে তুমি খুশি তো?


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area