#গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম
#পর্বঃ ৬
পার্লারে মাকে বউ সাজানোর জন্য কবির মির্জা রেখে গেছে। আমি আর মা পাশাপাশি বসে অপেক্ষা করছিলাম বিউটিসিয়ান আসার জন্য। তখন মা আমার হাত ধরে জিজ্ঞেস করলো,
- অজিত সো না মানিক আমার, আমার বিয়েতে তুমি খুশি তো?
আমিও মার হাতে হাত রেখে বললাম,
- তোমার খুশিই আমার খুশি, তা উনি রাতে সুখ দিতে পারছে তো নাকি?
আমার কথা শুনে মা অনেক অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,
- মানে?
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- মাঝ রাত পর্যন্ত আমি জানালায় দাঁড়িয়ে সব কিছুই দেখছি।
মা এবার আমাকে হালকা চড় দিয়ে বলল,
- মাকে ঐভাবে দেখতে লজ্জা করে না তোর?
আমি মায়ের হাত ধরে বললাম,
- লজ্জা করবে কেনো? দেখতে তো ভালোই লাগে। তাছাড়া তোমাকে সুখ পেতে দেখলে আমার অনেক ভালো লাগে।
মা তখন আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলল,
- মাকে অনেক ভালোবাসিস বুঝি।
আমিও মাকে জড়িয়ে ধরে বললাম,
- হুম, পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি।
মা এবার আমাকে তার বুক থেকে ছাড়িয়ে কপালে একটা চু মু দিল। আমিও মার কপালে পালটা চু মু দিয়ে বলল,
- তা মা রাতে কি আরও হয়ছে নাকি?
মা লজ্জা পেয়ে মুচকি হেসে বলল,
- হুম, শেষ রাতে আরেকবার হয়ছে।
মাকে ইয়ার্কি করে তার গায়ে আমার গা দিয়ে ঢেলে দিয়ে বললাম,
- তা কতক্ষণ দিল?
মা মুচকি হেসে বলল,
- জানি না, তবে ২০ মিনিট এর কম হবে না।
আমি তখন মাকে আবারো জিজ্ঞেস করলাম,
- মা এত বড়টা নিতে তোমার কষ্ট হয়না?
মা এবার কোন লজ্জা পেল না। সরাসরি উত্তর দিল,
- কষ্ট যেমন হয় সুখও তেমন পাই। কয়েকদিন গেলেই অভ্যাস হয়ে যাবে।
তারপরে মায়ের সাথে আর কিছুক্ষণ কথা বলার পরে, একটা মেয়ে এসে মাকে নিয়ে ভিতরে চলে গেল। আমি মায়ের জন্য বাহিরে বসে অপেক্ষা করছিলাম। প্রায় ২ ঘন্টা পরে মা ভিতর থেকে বেরিয়ে এলো। আমাকে দেখে তো আমি অবাক। বলে বুঝানো যাবে না মাকে কেমন সুন্দর লাগছে।
মায়ের পরনে ছিল লাল রঙের শাড়ি ব্লাউজ পেটিকোট। সাথে লাল রঙের লেস ওয়ালা ব্রা প্যান্টি। মার চোখে কাজল, ঠোঁটে লাল লিপস্টিক। মার কোঁকড়া চুল খুব সুন্দর করে বাঁধা। হাতে পায়ে মেহেদিও দিছে দেখলাম। এক কথাই মাকে সিনেমার নায়কার মতো লাগছে।
মা দেখলাম আমাকে দেখে মুচকি মুচকি হাসছিল লজ্জায়। আমিও মুচকি হেসে মাকে নিয়ে সিএনজি করে বাসায় চলে আসলাম। মাকে দেখে তো কবির মির্জা চোখ আসমানে উঠে গেল। মাকে কবির মির্জা বলল, তোমাকে অসম্ভব সুন্দরী লাগছে।
অবশেষে সন্ধ্যার পরে ইমাম সাহেব কিছু লোকজন আর কাজী নিয়ে এসে মার সাথে কবির মির্জার নিকাহ পড়িয়ে দেন। তারপরে সকল মেহমান আমাদের বাসায় কবির মির্জার অর্ডার করে আনা খাবার খেতে বসলো। সেদিন সন্ধ্যা বেলা ৭.৩০ এর মধ্যে মেহমান দের আর আমাদের খাওয়া দাওয়া শেষ হলো। তারপরে মা বললো যে আমি একটু ঘর টা গুছিয়ে নি।
বাসর রাত হবে মায়ের ঘরেই। আমি আর কবির মির্জা দুজনে ছাদে গেলাম সিগারেট খেতে। দুজনে সিগারেট ধরিয়ে পাশাপাশি বসে আছি। কবির মির্জা ওনার বিয়ের জন্য কেনা দামী পাঞ্জাবি কুর্তা ছেড়ে একটি লুঙ্গি আর গেঞ্জি পরে আছেন। আমি নিস্তব্ধতা ভাঙার জন্য জিজ্ঞাসা করলাম,
- আপনি খুশি তো?
কবির মির্জা বললেন,
- দারুন দারুন খুশি গো বন্ধু।
আমি মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করলাম,
- আপনার প্রথম স্ত্রী আপত্তি করবে না?
কবির মির্জা সিগারেটে একটা টান দিয়ে বললেন,
- তার মতামত আগেই নিয়ে নিয়েছি। তাছাড়া ও আমাকে সন্তুষ্ট করতে পারে না, তাই তো তোমার মাকে বিয়ে করলাম।
তখন আমি বললাম,
- হ্যা, সে তো আমার মায়ের সৌন্দর্য দেখেই।
কবির মির্জা মুচকি হেসে বললেন,
- বন্ধু, তোমার মা যে কি জিনিস সেটা তুমি জানো না, আমার মত মুসলমান পুরুষই জানে শুধু। একজন শুদ্ধ পবিত্র হিন্দু মহিলার শরীরের কদর শুধু একজন মুসলমানই করতে পরে।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম,
- কি রকম?
কবির মির্জা বললেন,
- হিন্দুদের বা ড়া চিকন আর ছোট হয়, তাই ওরা যো নি র মাঝখানেও পৌঁছাতে পারে না। তাই তোমার মায়ের গু দ ভালো করে ব্যাবহার পর্যন্ত করতে পারে নি তোমার বাবা। আর আমার বা ড়া হলো ৮ ইঞ্চি লম্বা আর মোটা। আমি তোমার মায়ের শুধু যো নি না, জরায়ু পর্যন্ত ঢু কি য়ে মজা নিতে পারবো। আর তোমার মায়ের যা গায়ের রং, সুন্দর সুডৌল মা ই পা ছা, কি আর বলবো। কালকে রাতে তোমার মায়ের গলার আওয়াজ পাচ্ছিলে?
আমি বললাম,
- হ্যা, মা তো খুব জোরে জোরে আ আ করে চেছাচ্ছিল।
কবির মির্জা মুচকি হেসে বলল,
- আজকে রাতে তোমার মায়ের আরো জোরে চেচিয়ে কান্না করা শুনতে পাবে।
আমি অবাক হয়ে বললাম,
- কেনো?
কবির মির্জা তখন আমার কাঁধে হাত রেখে বলল,
- কারণ আজকে রাতে তোমার মায়ের পো দ মেরে মেরে চু দে ফাটিয়ে ফেলবো।
#চলবে
পরের পর্ব কখন দিবেন
উত্তরমুছুনআজ ১২ দিন হয়ে গেলো সুখ নাকি ধর্ম পরের পর্ব দিচ্ছেন না কেনো?
মুছুন