Type Here to Get Search Results !

৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা ( পর্ব ১৪ )


 #গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা

#পর্বঃ ১৪

দাদি আবার আমার ধ ন চু ষা শুরু করে দিল। ধ ন দাঁড়িয়ে কলাগাছ হয়তেই দাদি চু ষা বন্ধ করে জেলি টা আমার হাতে দিয়ে বলল,

- তাড়াতাড়ি করবে? কেউ আইবো পরে।

দাদির কথা শুনে আমি দ্রুত জেলি টা ধ নে লাগিয়ে নিলাম। পাট খেতে দাদিকে করতে আমারও মনে মনে ভয় হচ্ছিল। ধ নে জেলি লাগানো শেষ হতেই দাদি শুতে শুতে বলল,

- শেষ মেষ পাট খেতেও চো দা খাইতে যায়তাছি!

আমি দাদির উপরে শুয়ে ধ ন ঢু কা তে ঢু ক তে বললাম,

- আরও কত জায়গায় যে আমার চো দ ন খাইবা কে জানে?

বলেই দাদির সো না র উপরে বড় একটা ঠা প দিয়ে সম্পূর্ণ ধ ন দাদির সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম। দাদি আ হ হ হ হ ও করে একটা শব্দ করে বলল,

- সবডা একবারে ঢু কা ই য়া দেওন লাগে?

আমি দাদিকে আসতে আসতে ঠা পা তে ঠা পা তে বলতে শুরু করলাম,

- ঢু কা ই ছি তো কি হয়ছে?

দাদি আ হ উ ম্ম ও হ আ হ করতে করতে পা আরও ফাঁক করে বলল,

- তোর এইনো ঢু কা ই লে তুই বুঝলে হয়লে কেমন ব্যাথা যে লাগে।

দাদির কপালে একটা চু মু দিয়ে কইলাম,

- জান, কালকে থেকে তোমাকে কেমনে করবো বুঝতাছি না৷ অনেক চিন্তার মধ্যে আছি কেমনে চো দ বো তোমাকে এই বিষয়টা নিয়ে।

দাদি আমার কথা শুনে অবাক হয়ে বলল,

- কেনো? কি হয়ছে?

আমি মন খারাপ করে বললাম,

- কালকে থেকে তোমার সেইভ পি রি য় ড শেষ হয়ে যাবে। কালকে থেকে ভিতরে মা ল পরলে তো তুমি গা ভি ন হয়ে যায়বা।

বলেই দাদিকে কয়েকটা জোরে ঠা প দিলাম৷ দাদিও ই শ আ হ ও হ উ ম্ম আ হ করে বলল,

- কালকে থেকে ফুটকা লাগিয়ে করবে?

আমি তখন বললাম,

- প্রতিদিন করে করে যদি জঙ্গলে ফুটকা পালাই মানুষ জন তো সন্দেহ করবো। তাছাড়া তোমাকে এই বয়সে গর্ভ নি রো ধ বড়িও খাওয়ানো যাবে না। বড়ি খাইলে শরীর এর সমস্যা হবে। তাছাড়া প্রতিদিন বড়ি খাইলে কেউ যদি তোমাকে দেখে তাহলে অনেক ঝামেলা হয়বো।

আমার কথা শুনে দাদি অনেক চিন্তিত হয়ে বলল,

- তাইলে এখন কি করা?

আমি মুখে চিন্তিত ভাব এনে বললাম,

- তুমি যদি বিদেশি বেডিগো মতো হয়তে পারো তাহলে একটা পথ খুলা আছে।

দাদি জিজ্ঞেস করলো,

- কি পথ?

আমি তখন বললাম,

- বিদেশি বেডিরা চো দা চু দি র পরে ছেলেদের মা ল সো না তে বেশি নেয় না। তারা চো দা চু দি র পরে ছেলেদের মা ল মুখে নেয়। তাদের মধ্যে বেশির ভাগ নারীই ছেলেদের মা ল খেয়ে পেলে। বিদেশি বেডিরার মতো যখন বাচ্চা হওয়ার সময় হয়বো তখন তুমি মা ল মুখে নিয়ে নিবা।

আমার কথা শুনে দাদি কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে পরে বলল,

- মা ল খাইলে কোনো অসুখ হয়তো না তো?

আমি দাদিকে শান্তনা দিয়ে বললাম,

- আরে না, মা ল খাইলে মহিলাদের চেহারার উজ্জ্বলতা বাড়ে আর মা ল যদি সো না র ভিতরে নেই তাহলে মহিলাদের যৌ ব ন বেশি দিন ঠিকে থাকে সহজে বুড়ি হয়না।

দাদি বলল,

- হুম বুঝচ্ছি। কালকের টা কালকে দেখা যাবে এখন একটু জোরে কর আমার বাইরোইবো।

দাদির কথা শুনে তার বুকের উপর থেকে উঠলাম। দাদির তুই দু ধে র পাশে হাতে ভর দিয়ে উপর হয়ে থেকেই ঠা শ ঠা শ শব্দ করে দাদিকে রাম ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। দাদি তার পা আরও ফাঁক করে দিয়ে ই শ আ হ ও হ উ ম্ম ও হ আ হ ই শ মা আ আ হ ও হ উ ম্ম উ ম্ম উ ম্ম আ হ আরও জোরে দে আ হ ও হ আরো জোরে দে ও হ আ হ জোরে আ হ আ হ আ হ আরও জোরে বলতে বলতে দাদি র স খসিয়ে দিল।

আমি আরও মিনিট তিনেক ঠা পি য়ে দাদির সো না র ভিতরে মা ল আউট করে দাদির উপরে শুয়ে পড়লাম। ৫-৭ মিনিট পরে দাদি দুষ্টামি করে বলল,

- ওগো! এলা তো ধ ন ডা বাহির করো?

আমি দাদির ঠোঁটে একটা লি প কি স দিয়ে বললাম,

- আমার বউয়ের মাং থেকে বের হয়তে চাইতাছে না। আরেক বার মাং গে র ভিতরে বমি করে পরে বাইর হয়বো।

দাদি আমাকে টেলে উঠিয়ে দিতে দিতে বলল,

- এখন আর না, আরেক বার দুপুরে। যে কোনো সময় মানুষ আইতো পারে ঘাস তুলতো।

দাদির কথা শুনে আমি উঠে পড়লাম। দাদির সো না থেকে ধ ন বাহির করতেই  দাদির হা করে থাকা সো না র ভিতর থেকে মা ল বের হতো লাগলো। দাদি দ্রুত তার সায়া দিয়ে তার সো না মুছতে মুছতে বলল,

- দেখ এলা কতখানি ঢালছে! তোর মা ল যে ঘন ঘন আমার অনেক ভয় করতাছে পো য়া তি নি হয়ে যায়।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- আরে কিছুই হয়তো না।

দাদি আর কথা বাড়ালো না। সে তার কাপড় এর আচল দিয়ে আমার ধ নে লেগে থাকা সো না র রস মুছে দিয়ে চলে গেল। আমি লুঙ্গি পরে আরও দুই তিন মিনিট পরে চুপি চুপি বের হয়ে গেলাম। বাড়িতে গিয়ে গোসল করে দুইলা ভাত খেয়ে একটা ঘুম দিলাম। দুপুরে ঘুম ভাংলো দাদির মিস কলের শব্দে। শুয়া থেকে উঠে হাত মুখ ধুয়ে বন্দে গেলাম।

দাদিকে দূর থেকে দেখলাম পাট খেতের কাছে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখা মাত্রই দাদি আশেপাশে দেখে পাট খেতের ভিতরে ঢুকে পড়লো। আমিও কিছুক্ষণ পরে চারপাশে দেখে পাট খেতের ভিতরে সকালের জায়গায় চলে গেলাম। গিয়ে দেখি দাদি আমার জন্য অপেক্ষা করতাছে। দাদির সামনে গিয়ে মজা করে বললাম,

- কি জান? দিন দুপুরে পাট খেতে কি জন্য আইসো?

দাদি মুচকি হেসে বলল,

- তোর কাছে পা ডা দেওয়াইতাম আইছি।

বলেই দাদি আমার পায়ের কাছে বসে পড়লো। তারপরে আমার লুঙ্গি টা খুলে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে আমার ধ ন চু ষ তে শুরু করলো। আমিও দাদির কান্ড দেখে মুচকি হেসে তার চুল ধরে মুখে ছোট ছোট ঠা প দিতে লাগলাম।

ঠা পে র কারণে দাদির মুখ থেকে অ ক অ ক ক ক অ ক ক শব্দ বের হচ্ছিল। হঠাৎ করে দাদির মাথা ধরে আমার ধ নে র উপর চেপে ধরলাম যার ফলে আমার সম্পূর্ণ ধ ন দাদির মুখের ভিতরে চলে গেছিল। দাদি বমি করার বাহানা এনে আমাকে দুই হাতে কিল দিতে লাগলো।

যার ফলে বাধ্য হয়ে দাদির মুখ থেকে ধ ন বাহির করে নিলাম। আমার কাছ থেকে ছাড়া পাওয়া মাত্রই দাদি দাঁড়িয়ে গেলো। হাঁপাতে হাঁপাতে দাদি বলল,

- আর একটু হলেই বমি করে দিতাম।

আমি দাদিকে জড়িয়ে ধরে তার পা ছা র নরম তুলতুলে মাংস দুই হাতে টিপতে টিপতে বললাম,

- শুয়ে পড়ো?

দাদি আমার হাতে ky জেলি টা দিয়ে বলল,

- তোর লুঙ্গি টা বিছিয়ে দে, নয়তো মাটি বরবো।

আমি ধ নে জেলি লাগাতে লাগাতে বললাম,

- লুঙ্গি বিছানো যায়তো না, আমি গোসল করে ফেলছি।

দাদি বলল,

- তাইলে কি এখন কারোইয়া চো দা খাইয়াম?

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- লুঙ্গি বিছাইতে পারি এক শর্তে?

দাদি আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলো,

- কি শর্ত?

আমি বললাম,

- দুই বার করতে দিতে হয়বো?

দাদি কিছুক্ষণ ভেবে বলল,

- আইচ্ছে দুই বার এই করবে নে।

বলেই দাদি আমার লুঙ্গি খুলে ভাঙা পাট গাছের উপরে বিছিয়ে দিল। আমি জেলি লাগিয়ে পেকেটটা দাদির হাতে দিতেই দাদি সেটা নিয়ে লুঙ্গির উপরে শুয়ে পড়লো। আমি দাদির কাছে যেতেই দাদি কাপড় সায়া গুটিয়ে পা ফাঁক করে দিল। দেখলাম দাদির সো না র মুখ কিছুটা হা করে রইছে চো দা খাওয়ার জন্য। আমি দাদির সো না য় ধ ন কিছুটা ঢু কি য়ে তার উপরে শুয়ে পড়লাম।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area