#গল্পঃ সুখ নাকি ধর্ম
#পর্বঃ ৩
আমি মাকে লজ্জা থেকে মুক্তি দিতে বাসার বাহিরে চলে গেলাম। টং দোকানে বসে একটা সিগারেট খেয়ে বাসায় আসলাম। মায়ের রুম থেকে মায়ের কন্ঠ বেসে আসলো। মাকে বলতে শুনলাম,
- এতো জোরে কেউ টিপে! এখনো ব্যাথা করতেছে।
কবির মির্জাকে বলতে শুনলাম,
- ই শ এতো নরম তুলতুলে হবে ভাবতেই পারি নাই।
বুঝতে পারলাম তারা মার দু ধ টিপা নিয়ে কথা বলতেছে। আমি চুপিচুপি মার রুমের জানালার কাছে গিয়ে উকি দিলাম। মা আর কবির মির্জাকে দেখলাম পাশাপাশি মুখোমুখি বসে আছে। মাকে বলতে দেখলাম,
- তাই বলে এতো জোরে টিপে দিবে?
কবির মির্জা বলল,
- তুমিও তো আমার ঐটা চেপে ধরছিলে তখন কি আমি ব্যাথা পায় নাই?
মাকে দেখলাম লজ্জা মাখা মুখে বলতে,
- বাপের যে বড় আর মোটা ঐটা ভাবী নেই কেমনে ভিতরে?
কবির মির্জা মুচকি হেসে বলল,
- দাদার টা তুমি যেমনে নিতা এই ভাবেই নে।
মা বলল,
- আপনার দাদার টা তো ছোট আর চিকন আছিন। কিন্তু আপনার টা তো বড় আর মোটা।
কবির মির্জা তখন মার হাত ধরে বলল,
- বড় আর মোটা কোন বিষয় না। নারীরা সব সাইজের টাই নিতে পারে। অর্পিতা হেই সময় না বলছো চু ষে দিবা?
মা বলল,
- বলছি কিন্তু এখন না, অজিত চলে আসবে।
কবির মির্জা মাকে রিকোয়েস্ট করে বলল,
- প্লিজ একটু দাও না, অজিত আসবে না। ও ওর বন্ধুদের সাথে ঘুরতে গেছে।
মা তখন মুচকি হেসে বলল,
- তোমাকে কি বলে গেছে?
কবির মির্জা বলল,
- হুম
মা তখন কবির মির্জা হাত থেকে নিজের হাত ছাড়িয়ে বলল,
- আচ্ছা ঠিক আছে, আমি বারান্দার দরজা বন্ধ করে আসি।
বলেই মা উঠে আসতে লাগলো। আমি দ্রুত গিয়ে আমার রুমে দরজার পিছনে লুকিয়ে গেলাম। মা এসে বারান্দার দরজার সব কিল লাগিয়ে দিল, যাতে বাহির থেকে কেউ আসলে দরজা খুললে শব্দ হয়। মা তার রুমে চলে গেলে আমি আবার চুপিচুপি জানালার কাছে গিয়ে উকি দিলাম।
কবির মির্জা লুঙ্গি উপরে তুলে বিছানায় পা নামিয়ে বসে আছে আর মাকে দেখলাম তার দুই পায়ের ফাঁকে বসে কালো একটা বা ড়া মুখে নিয়ে চু ষে দিচ্ছে। কবির মির্জা বা ড়া র সাইজ দেখে আমার চোখ বড় বড় হয়ে গেল, মুসলমানদের বা ড়া এত বড় হয় জানা ছিল না।
কবির মির্জা বা ড়া কম করে হলেও ৮ ইঞ্চি লম্বা হবে আর মোটা ছিল অনেক। কবির মির্জার বা ড়া মোটা হওয়াই মার চু ষ তে অনেক অসুবিধা হচ্ছিল। মা শুধু বা ড়া র মাথা টুকুই মুখে নিয়ে চু ষে যাচ্ছিল। মিনিট দুই এক পরে কবির মির্জা মাকে উঠিয়ে বিছানায় শুয়ে দিল, মার কাপড় সায়া উপরে তুলতে যাবে তখনি মা বাঁধা দিল। তখন কবির মির্জা বলল,
- অর্পিতা তুমি আমার টা খাইছো, আমাকেও তোমার টা খাইতে দিতে হবে।
বলেই কবির মির্জা মায়ের কাপড় সায়া আবার উপরে তুলতে লাগলো, এবার আর মা কোন বাঁধা দিল না। কাপড় সায়া উপরে উঠে যেতেই মা পা একটু ফাঁক করে দিয়ে, লজ্জায় হাতে চোখ ঢেকে নিল। মার ফর্সা লাল টুকটুকে ভো দা দেখে আমার আর কবির মির্জা চোখ কপালে উঠে গেল। কবির মির্জা মার ভো দা দেখেই বলে উঠল,
- হায় আল্লাহ এতো সুন্দর ভো দা কোন মানুষের হতে পারে জানা ছিল না।
বলেই মার ভো দা ই মুখ ডুবিয়ে দিল। কুকুর যেভাবে চাটাচাটি করে, কবির মির্জাও মার ভো দা এমন ভাবে চাটাচাটি করতেছে। কবির মির্জার এমন চাটাচাটিতে মাকে দেখলাম ই শ মা হ গো আ হ উ ম্ম করে চটপট করতে লাগলো।
কবির মির্জা মার ভো দা র ভিতরে জিভ ঢু কি য়ে দিয়ে চো দা র মতো শুরু করতেই মা দেখলাম কবির মির্জা মাথার চুল টেনে ধরলো। তাও কবির মির্জা মার ভো দা থেকে মুখ সরাতে নারাজ। মার এমন টানা টানিতে বিরক্ত হয়ে কবির মির্জাকে দেখলাম 69 প জি শ নে চলে গেল।
মার উপরে কবির মির্জা হাটুতে ভর দিয়ে মার ভো দা আবার চু ষ তে শুরু করলো। মাও দেখলাম কবির মির্জার বা ড়া মুখে নিয়ে চু ষা শুরু করলো। কবির মির্জা মার ভো দা যেমন পাগলের মতো চু ষ তে তেমনি মাও কবির মির্জার বা ড়া চু ষে দিচ্ছে। মিনিট পাঁচেক পরেই মা উ ম্ম উ ম্ম উ উ হু উ ম্ম করতে করতে কোমর তুলা দিয়ে জল খসিয়ে দিল।
কবির মির্জাকে দেখলাম মার সব র স চেটেপুটে খেয়ে পেলতে। মা তখন পাগলের মতো কবির মির্জার বা ড়া চু ষে যাচ্ছিল মা ল আউট করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু কবির মির্জা মা ল বের হওয়ার কোন নাম গন্ধই নাই। বাধ্য হয়ে মা বা ড়া চু ষা বন্ধ করে বলল,
- এখনো হয় না কেরে?
- আমার এমনে হয়তো না
বলেই কবির মির্জা মায়ের উপর থেকে সরে গেল। ঝটপট বিছানা থেকে নেমে মায়ের পা ধরে টেনে বিছানার কিনারায় এনে যখনি বা ড়া ঢু কা তে যাবে তখনি মা বাঁধা দিয়ে বলল,
- কবির ভগবানের দোহাই লাগে ঢু কা ই ও না।
মার কথা শুনে কবির মির্জার মন খারাপ হয়ে গেল। মন খারাপ নিয়েই বলল,
- অর্পিতা আমার উপরে বিশ্বাস রাখতে পারো, তুমি না বললে আমি ঢু কা বো না।
বলেই কবির মির্জা তার বা ড়া দিয়ে মার ভো দা র উপরে ভারি মারলো৷ মা সাথে সাথেই আ হ করে শব্দ করে উঠলো তবে কবির মির্জাকে কিছু বললো না। এবার কবির মির্জা দেখলাম তার বা ড়া দিয়ে মার ভো দা র মুখে উপর নিচ করে ঘসতে শুরু করলো। এতে মা আরও উ ত্তে জি ত হয়ে আ হ ও ই শ আ হ করতে লাগলো।
কবির মির্জা তার বা ড়া র মু ন্ডি টা এমন ভাবে মার ভো দা য় ঘসা ঘসি করছিল দেখে মনে হচ্ছিল এখনি মু ন্ডি টা মার ভো দা য় ঢু কে যাবে কিন্তু বার বার এই মু ন্ডি টা বের করে নিচ্ছিল কবির মির্জা। এই ভাবে মিনিট দুই এক করতে মা আবারো তার জল খসিয়ে দিল।
মার জল ছিটকে ছিটকে কবির মির্জার লুঙ্গি আর ফতোয়া ভিজিয়ে দিল। কবির মির্জা আরও কিছুক্ষণ মার ভো দা র মুখে নাড়াচাড়া করে হঠাৎ চিরিক চিরিক করে ঘন থ ক থ কে মা ল মার ভো দা র চুলের উপরে আর তলপেটে পড়তে শুরু করলো। মা কবির মির্জার মা লে র স্পর্শ পেয়েই মাথা তুলে দেখতে লাগলো কেমনে মা ল বের হয়। কবির মির্জা মা ল আউট হওয়া শেষ হতেই মা বলল,
- ই শ কতখানি বেরইছে।
#চলবে

