#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ২৮
রুবিনা দাদুর ছোট ছেলে রুমে ঢুকে। ওর বয়স বেশি না ৪-৫ বছর হবে। ছেলেটাকে দেখেই দাদির ছোট বোনরে চোখ টিপ দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- দাদু, ছেলেটা নাকি তোমার দেবরের।
আমার কথা শুনে দাদি কিছুটা লজ্জা পেলো আর বলল,
- হুম, ভুবাই কইছে তোরে?
আমি বললাম,
- হুম, অনেক মজা লুটছো দেখা যা জীবনে।
আমার কথা শুনে দাদির বোন বলে,
- হুম, সব রস চেকে নিছি।
আমি মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করলাম,
- দাদা কই?
রুবিনা দাদু তখন বলে,
- তার বন্ধুরে নিয়ে ডাক্তার দেখাতে গেছে ঢাকায়।
আমি আবার বললাম,
- বাসায় কে কে আছে?
দাদির বোন বলল,
- তোরা দাদি নাতি আর আমরা মা ছেলে।
আমি তখন জিজ্ঞেস করলাম,
- তোমার মেয়ের শশুর বাড়ির কি খবর?
রুবিনা দাদু বলল,
- ভালোই, অনেক সুখে আছে।
তারপর আরও টুকটাক কথা বলার পরে আমার দাদি, আমার ডার্লিং, আমার বাঁধা মা গী বাথরুম থেকে বের হয়ে আসলো। তখন দাদির বোন একটা লুঙ্গি এনে দিল। আমিও প্যান্ট শার্ট খুলে লুঙ্গি পরে বাথরুমে চলে গেলাম ফ্রেশ হতে।
বিকালে একটা রুমে শুয়ে ছিলাম। তখন হঠাৎ করেই দাদি রুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিল। দাদি আমার পাশে বিছানায় শুয়ে জড়িয়ে ধরে বলল,
- রাকিব, আমার বোন রুবিনারে তোর কেমন লাগে?
আমি কিছুটা আশ্চর্য হয়ে বললাম,
- ভালোই লাগে, শহরের মানুষ ভালো না লেগে উপায় আছে।
তখন দাদি আমার গালে একটা চু মু দিয়ে বলল,
- রুবিনা রাতে তোর সাথে থাকতো বলতাছে।
আমি কিছুই না বুঝার ভাব নিয়ে বললাম,
- আমার সাথে থাকতো কেরে? আমার সাথে তুমি থাকবা?
দাদি তখন লুঙ্গির উপর দিয়ে আমার ধ ন ধরে বলল,
- বুঝছনা, রাতে তোর ধ নে র জোর দেখবো।
আমি দাদিকে জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞেস করলাম,
- আমার সাথে করবো নাকি?
দাদি আমার কোমড় থেকে লুঙ্গি খুলতে খুলতে বলল,
- হুম, গুতা খাওয়ার জন্যই তো যাইবো তোর কাছে।
আমি হাতে চাঁদ পাওয়ার মতো খুশি হয়ে বললাম,
- আচ্ছা ঠিক আছে। তা রাতে তুমি কি করবা?
দাদি বলল,
- রাতে কাম এখন করে নিব
বলেই দাদি আমার ধ ন মুখে নিয়ে চু ষে দিতে শুরু করলো। মিনিট তিনেক দাদি ধ ন চু ষে দিতেই আমার ধ ন লোহার মতো হয়ে গেল। আমি এবার দাদিকে বিছানায় শুয়ে দিলাম। দাদি তার কাপড় সায়া উপরে তুলে পা ফাঁক করে দিল।
আমিও দাদির উপরে ঝুকে ধ ন দাদির সো না য় ঢু কি য়ে দিলাম। দাদি উ ম্ম করে আমাকে জড়িয়ে ধরলো। আমি দাদির উপরে শুয়ে আসতে আসতে দাদিকে চো দ তে লাগলাম। দাদি পা ফাঁক করে রেখে আমাকে জড়িয়ে ধরে উ ম্ম উ ম্ম ও উ ম্ম ও করে চো দা র মজা নিতে ছিল।
দাদিকে টানা বিশ পঁচিশ মিনিট চো দে দাদির সো না বড়ে মা ল আউট করে ফেললাম। দাদিও আমার মা লে র ছোঁয়া পেয়ে দ্বিতীয় বারের মতো রস খসিয়ে দিল। আমি দাদির সো না থেকে ধ ন বের করে শুয়ে রেস্ট নিতে ছিলাম। তখন দাদি আমার রসে আর মা লে মাখামাখি হয়ে থাকা ধ ন টা চু ষে পরিষ্কার করে দিতে দিতে বলল,
- এলা একটু ঘুমা, রাতে রুবিনারে ঘুমানোর সুযোগ দেইস না। অনেক সখ করে আসবো তোর কাছে, সারারাত আদর করে দিস।
বলেই দাদি আমার ধ ন আরও কিছুক্ষণ চু ষে দিয়ে চলে গেল। আমিও আমার লুঙ্গি পরে বিছানায় শুয়ে একটা ঘুম দিলাম।
ঘুম ভাঙে দাদির ডাকে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সন্ধ্যা ৭ টা বাজে। আমাকে চোখ খুলে তাকাতে দেখে দাদি বলল,
- তোর এখনো ঘুম ভাঙে না, আর হেই দিকে রুবিনা পাগল হয়ে যায়তাছে তোর জন্য।
দাদির কথা শুনে মুচকি হেসে দাদিকে জড়িয়ে ধরে বললাম,
- কি হয়ছে তোমার বোনের?
বলেই দাদির দু ধ টিপতে শুরু করলাম ব্লাউজের উপর দিয়ে। তখন দাদি বলল,
- বুঝছস না! আগে ভাগে তোরে নিয়ে দরজা বন্ধ করতে চাইতাছে।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- গুতা খাইতে পাগল হয়ে গেছে দেখি।
দাদি আমাকে দু ধ টিপতে বাঁধা দিয়ে বলল,
- আজকে সারারাত গুতাইবে ঘুমানোর কোন সুযোগ দেইস না। ওর সব রস নিগরে বের করে নিবে।
বলেই দাদি আমাকে টেনে তুলে বাথরুমে ঢুকিয়ে দিল ফ্রেশ হতে। ফ্রেশ হয়ে এসে ডিনার করতে চলে গেলাম দাদির সাথে। খাবার টেবিলে রুবিনা দাদু আমার দিকে লজ্জায় তাকাতেই পারছিল না। বার বার আমাকে দেখে মিটিমিটি হাসছিল তাই দেখে দাদি বলল,
- রাকিব যাতো তোর দাদুরে নিয়ে, বাথরুম থেকে ওর লজ্জাটা একটু ভেঙে নিয়ে আই। আমি এই ফাঁকে সবার ভাত বেরে দেই।
দাদির কথা শুনে আমিও কিছুটা লজ্জা পেয়ে চেয়ার থেকে উঠে বাথরুমে দিকে যেতে লাগলাম। আমার দেখা দেখি দাদির বোনও চেয়ার থেকে উঠে বাথরুমের দিকে আসছিল তখনি রুবিনা দাদুর ছোট ছেলে বলে উঠে,
- আম্মু কোথায় যাচ্ছো? ভাত খাবে না?
চলবে