#গল্পঃ মা ছেলের সংসার
#পর্বঃ ৬
আমার এখন কত বয়স হয়ে গেছে! আর তুই জোয়ান মদ্দা ব্যাটা ছেলে। আমার সাথে কি এমন সুখ পাবি, তুই বল? তোর মত জোয়ানের সাথে আমি ওসব কাজ করে কুলাতে পারবো, বল?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- এই তো লাইনে আসছো, মা! আরে তুমি এখনো বেজায় চামকি আছো। সুখ পাবো না মানে খুব পাবো। একবার শুরু তো করতে দাও মা। তোমাকে লুটে পুটে সুখ নেবো, দেখবে। খুব পারবে তুমি দেখো। তোমার মত মহিলা বেটির জন্য আমার মত মদ্দা ব্যাটা-ই কাজে দিবে। এই তো লুঙ্গির নিচে এখনই ডান্ডা খাড়া করে দিয়েছো গো মা। এই দ্যাখো?
বলেই লুঙ্গির উপর দিয়ে মাকে বাঁ ড়া খানা দেখিয়ে অ শ্লী ল ভঙ্গি করছি ধো ন টা মুঠি করে। জিভ বের করে নিজের ঠোঁট উ ত্তে জ না য় চেটে নিলাম। মা আমার লো লু প দৃষ্টি দেখে আবার শিউরে উঠে বলল,
- ই শ বাবা, শেষকালে পেটের ছেলের সাথে এইসব করতে হবে আমাকে? এ কি ধর্ম সংকটে ফেললে, এখন এই ছেলে ওসব নোং রা বে শ্যা পাড়ায় গিয়ে কি রোগ বাধাবে, কে জানে! নাহলে মা হয়ে আমাকেই এখন সেই দায়িত্ব নিতে হবে দেখছি!
মার মুখে অসহায় দৃষ্টি! আমি তখন মার ঘরে তার সামনে দাঁড়িয়ে লুঙ্গির উপর দিয়ে মাকে দেখিয়ে দেখিয়ে ধো ন খেঁ চে চলেছি। তাই দেখে মা আবার বলল,
- ই শ কি বদমাশ ছেলে! কিসব নোং রামি শুরু করলি রে শেষে?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- আরে মা নোং রামি তো এখনও শুরুই হয়নি। আর দেরি না করে শুরু করতে দাও তবে তো বুঝবে আমার গুতা খাইতে কেমন লাগে?
মা তখন লজ্জা পেয়ে বলল,
- চুপ কর বদমাশ ছেলে! শেষে আমাকে নিয়েই অসভ্যতামি করবি সেটা বেশ বুঝতে পারছি।
আমি মাকে চোখ টিপে বললাম,
- ও হ মা গো আমার, উ হ বুঝতেই যখন পেরেছো, তবে নাও এবার ছেলের কাছে চলে এসো। রাত তো বেড়ে যাচ্ছে, কখন শুতে পারবে কে জানে! তোমাকে তো আবার কাল সকালে উঠতে হবে, বাসার ঝি আসবে বাসন মাজতে।
বলে আমি লুঙ্গি থেকে ধো ন টা বের করে মাকে দেখিয়ে ডলতে ডলতে মায়ের খাটে বসে বালিশে হেলান দিলাম। আমার প্রায় সাড়ে ৭ ইঞ্চির মোটা কালো ধো ন টা আগুন হয়ে উঠেছে। শরীরের সব রক্ত যেন জমাট বেঁধেছে আমার এই অতৃপ্ত পু রু ষা ঙ্গে। মা আমার ধো নে র সাইজ দেখে চোখ বড় বড় করে বলল,
- উ ফ বদমাশ ছেলে! ই শ ঢাক ওটা, ঢাক। ই শ এখন তো যা ইচ্ছা তা-ই বলবি, জানি তো! মা হিসেবে তোর কাছে আর আমার কোনো মান ইজ্জত থাকলো না! ছিঃ ছিঃ ছিঃ কি দিনকাল এলো আমার বিধবা জীবনে!
মা এবার আসলেই আমার কথা মেনে নিয়েছে "যে আমার শরীরের খি দে মাকেই মেটাতে হবে" তাই মা আর বেশি কথা না বাড়িয়ে খাটে বসে তার পরনের সুতি শাড়ির আঁচলটা খুলছে আর হাত বাড়িয়ে রুমের লাইট বন্ধ করতে যাচ্ছে। তখনই আমি বললাম,
- মা, একি করছো? লাইট নেভাচ্ছ কেন গো?
মা দমক দিয়ে বলল,
- এ্যাই বদমাশ ছেলে? রাত হয়েছে, ঘরের লাইট জ্বালিয়ে তোর সাথে ঐসব করবো নাকি?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- হ্যাঁ মা, তাই তো করবে! নাহলে তোমার এই লদকা গতরটা ভালো করে দেখবো কি করে বলো তো?
মা তখন আরও লজ্জা পেয়ে বলল,
- না না বাবু, একদম বদমাইশি করিস ন। শোন তোর সাথে করতে রাজি হয়েছি ঠিকই। কিন্তু দোহাই লাগে তোর, যা করিস অন্ধকারে করিস আমাকে। নাহলে নিজের চোখে নিজেকে এই অ জা চা রে র ভাগীদার হিসেবে নিজেকে কখনো দেখতে পারবো না আমি।
মার কথায় বুঝলাম, একটু রয়ে সয়েই সব করা ভালো। মা তো আর পালিয়ে যাচ্ছে না, এবার থেকে ইচ্ছা মতো যখন খুশি তখন মাকে ভোগ করতে পারবো। তাই মায়ের কথা মেনে নিয়ে বললাম,
- বেশ, ঠিক আছে মা, তবে লাইট অফ করে দাও।
বিছানা থেকে উঠে পাশের সুইচবোর্ডে হাত বাড়িয়ে মা লাইট নিভানো মাত্রই আমি আর দেরি করলাম না। নিজেই উঠে মার কাছে গিয়ে মার আঁচলটা ধরে টেনে শাড়ি খুলে দিলাম। তখন মা বলল,
- ই শ সজিব, দাঁড়া দস্যি ছেলে! আমি নিজেই তো বিছানায় আসছিলামরে বাবা!
আমি তখন বললাম,
- ধুরর বা ড়া, চুপ করো তো। এমনিতেই তুমি এতক্ষণ কি সব বা লে র নাটক চু দি য়ে অনেক দেরি করেছো। এখন এসো, ছেলের আসল চো দ ন খাও।
বলেই অন্ধকার ঘরে মাকে টেনে এনে বিছানায় ধাক্কা দিয়ে শোয়ালাম। মা এখন শুধু সায়া আর হাতকাটা ব্লাউজ পড়ে আছে। মা বিছানায় শুয়ে বলল,
- আ আ বাবু, আস্তে বদমাশ ছেলে! এত ধস্তা ধস্তি করিস না। বয়স হয়েছে তো আমার। আগের মত ছুকড়ি মেয়ে নই আমি।
আমি মার কথা শুনে দমক দিয়ে মাকে বললাম,
- ধ্যাত্তর, বারে বারে নিজের বয়স হয়েছে বলো নাতো বা ল। তোমার শরীর বয়সের সাথে আরো র সি য়ে গেছে। চো দ ন দিলে তো ঠিকই চিৎকার করে এলাকা মাথায় তুলবে।
মা ততক্ষণে বুঝে গেছিল এই ছেলেকে আর বাঁধা দেয়া যাবে না। বাঁধা দিয়ে কোন লাভ হবে না। রুমের অন্ধকারে তখন কিছুটা চোখ সয়ে যায়, তখন অল্প বিস্তর হলেও দেখার জিনিস ঠিকই দেখা যায়। এই অন্ধকার ঘরে তাই সেই লালসাময় অন্তর্দৃষ্টিতে দেখতে পাচ্ছি আমার ৫০ বছরের মা রুবিনা বেগম এই মুহূর্তে আমার সামনে শুধু সায়া আর ব্লাউজ পড়ে আমার লালসা মেটানোর উপকরণ হিসেবে নিজেকে সমর্পন করেছেন।
সন্ধ্যে থেকে খাটাখাটুনি, ঘরে-বাইরে সংসারের যাবতীয় কাজ, রান্নাবান্নার কাজের মধ্যে মায়ের এই বয়স্কা লদলদে গতরটা বেশ ঘেমে গিয়েছিল। তার ব্লাউজটা পিঠের দিকে, বগলের কাছে আর সামনের দিকেও প্রায় পুরো ঘামে ভেজা।
মায়ের দেহের সেসব জায়গা থেকে একটা উগ্র ঘেমো আর মেয়েলি গন্ধ আসছে নাকে। যেটা আমার ভেতরের কা মু ক রাক্ষসটাকে আরো পাগল করে দিচ্ছে। আমার সেই আবাল্য লালিত উদগ্র ই ন্সে স্ট কামনা বাসনাজাত ফ্যা ন্টা সি আজ পূরণ হতে যাচ্ছে! এটা যেন আমার যৌ ন লালসা আরো বহুগুনে বাড়িয়ে দিচ্ছে!
#চলবে