Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ৭ )


 #গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ৭

মায়ের দেহের সেসব জায়গা থেকে একটা উগ্র ঘেমো আর মেয়েলি গন্ধ আসছে নাকে। যেটা আমার ভেতরের কা মু ক রাক্ষসটাকে আরো পাগল করে দিচ্ছে। আমার সেই আবাল্য লালিত উদগ্র ই ন্সে স্ট কামনা বাসনাজাত ফ্যা ন্টা সি আজ পূরণ হতে যাচ্ছে! এটা যেন আমার যৌ ন লালসা আরো বহুগুনে বাড়িয়ে দিচ্ছে!

নিজেকে আর সামলাতে পারলাম না। অন্ধকারেই বিছনায় থাকা মার দেহের উপর হামলে পড়লাম। মায়ের উপর দেহ বিছিয়ে সোজা মা এর পুরু ঠোঁট দুটোকে মুখে নিয়ে চু ষ তে শুরু করেছি। মা আমার আক্রমণে কোনো মতে উ ম ম আ ম ম করে কিছু বলতে চাইছে।

মা ঠোঁটও খোলেনি। জোর করে মার গাল হাত দিয়ে টি পে ধরে মুখ হাঁ করিয়ে মার মুখে জিভ পুড়ে চু ষ তে শুরু করেছি। মায়ের জিহ্বাতে জিভ লাগিয়ে ঘষা দিচ্ছি। আর আমার ২৮ বছরের তাগড়া, কালো, লোমশ শরীরটা দিয়ে মার গতরটাকে পিষে দিচ্ছি।

 মার ওই তাল তাল ম্যানা দুটো আমার লোমশ বুকের নিচে নিষ্পেষিত হচ্ছে। মার অক্ষম আর অর্ধেক সম্মতি-মূলক দূর্বল বাধাদান উপেক্ষা করে মার জিভটা মুখে নিয়ে চপাস চপাস করে চু ষ ছি। দুটো হাত মার ব্লাউজের উপর দিয়েই পকা পক টি প তে শুরু করেছি মার অর্ধেক ঝোলা দুটো পাহাড় প্রমান দু ধ। এই সেই দু ধ, যেটা আমি ক্লাস 7/8-এ পড়ার সময় রাতে শুয়ে যেই ম্যা না তে হাত ছুঁইয়ে চরম উন্মাদনা লাভ করতাম। আজ সেই দু ধ আমার হাতের মুঠোয়!

মার জিভ আমার মুখেই, একটা অব্যক্ত গো ঙা নি র মতো শব্দ আসছে মার মুখ থেকে। সেটা মায়ের কোন অনুভূতি থেকে আসছে, সেটা ভাবার সময় বা বাহ্যিক জ্ঞান এখন কোনভাবেই আমার মধ্যে নেই। থাকার দরকারও নেই।

মায়ের পুরু ঠোঁট, জিভ চু ষ তে চু ষ তে একটু উঠলাম। মুখ সরিয়ে এবার মার ব্লাউজের হুকে হাত দিয়েছি। অনেক হলো, এবার ব্লাউজ খুলে মায়ের মোটাসোটা মা ই টি প বো, চু ষ বো এবং ক চ লা বো। মার মুখ থেকে নিজের মুখ সরাতেই মা আবেশে হাঁস ফাঁস করে উঠলো আর বলল,

- ও হ উ ফ মা গো বদমাশ ছেলে, জ্যান্ত রাক্ষস একটা! ই শ আমার ঠোঁট জিভ একদম গিলে ফেলবি নাকি? ই শ এখন আবার আমার ব্লাউজ খোলা হচ্ছে? বদমাশ বাছা, সাবধানে খোল, ছিঁড়ে ফেলিস না যেন হুঁকগুলো, কেমন? উ ফ ফ ও হ হ আ

মা একবার যখন ছেলের হাতে নিজেকে ছেড়েই দিয়েছে, এখন আর বলে কি হবে। ছেলের যা ইচ্ছা তাই করবে এখন। মায়ের ঘরে তার খাটের উপর উঠে তার উপর চড়াও হয়ে হামলা করছি আমি। আর বলছি,

- ও হ হ মা, আমার রাতের রানী তুমি মা, তোমার শুধু ঠোঁট জিভ কেন? এবার থেকে তো তোমাকে পুরোটাই খাবো আমি!

বলতে বলতে ব্লাউজ প্রায় খুলে ফেলেছি আমি। মায়ের বুকের পুরো জায়গাটা ফুলো ফুলো হওয়ায় পুরোনো ব্লাউজটা খুব আঁটোসাটো হয়ে মায়ের চামড়ার সাথে লেপ্টে ছিল। তার উপর মা প্রচন্ড ঘেমে থাকায় ব্লাউজের কাপড় প্রায় সম্পূর্ণ ভেজা। মার ব্লাউজ থেকে আসা সেই বেজায় সুন্দর, ঝাঁঝালো ঘামের গন্ধে আমি তখন মাতোয়ারা হয়ে বলি,

- মা, নাও একটু ওঠো তো, ব্লাউজটা খুলতে দাও। টাইট হয়ে বসে গেছে কাপড়টা।

মা বলল,

- ই শ কেমন শয়তান ছেলেরে বাবা! কি সব নোং রা নোং রা কথা বলেই চলেছে মাকে!

কথা বলতে বলতেই মা বিছানায় উঠে বসে দুই হাত সামান্য পেছনে নিয়ে তার শরীর থেকে ব্লাউজের কাপড় দুই দিকে ছাড়িয়ে আমাকে ব্লাউজ খুলতে হেল্প করছে। মার সাহায্যে আমিও ব্লাউজ খুলে খাটের নিচে ছুঁড়ে ফেলে দিলাম। আবার মাকে বিছানায় শুইয়ে হামলে পড়লাম মার ওই উন্মুক্ত মদালসা আধা ঝোলা বিশাল ম্যা না দুটোর উপর।

নিজের সবল, শক্তিশালী হাতের পাঞ্জায় নিয়ে চ ট কা চ্ছি দু ধ দুটোকে। আর মার দু ধে র গভীর খাঁজে মুখ ডুবিয়ে ঘেমো বুকটার গন্ধ নিচ্ছি। মা ই দুটো সমানে ময়দা-আটামাখা করছি। স্ত ন টে পা র আরামে আ আ মা গো ও হ উ ফ শব্দে মৃদু গর্জন করছি আমি। নিজের বয়স্কা, ঢি লে ম্যা না য় এত জোরে জোয়ান ছেলের টে প ন খেয়ে মায়ের মুখ দিয়েও জোরে গো ঙা নি বেরিয়ে এলো।

- আ উ হ হ উ ম ম আস্তে বাবু  ই শ ওরকম জোরে জোরে চ ট কা স না আ হ আ ব্যথা পাচ্ছি রে সোনা। আ আ একটু আস্তে টে প খোকা উ ম ম উ হ।

আমি মুচকি হেসে মাকে বললাম,

- চুপ করো মা গী! উ ফ যা ম্যা না বানিয়ে রেখেছো মা! এখন ভালো করে একটু ধা ম সা তে দাও তো। ও হ আ হ মা গো ও ও মা, এই বয়সেও তোমার গতরে তো মধুর চাক আছে গো মা!

মা লজ্জা পেয়ে বলল,

- ই শ শ শয়তান ছেলে একটা! আ উ ম্ম  যা মুখে আসছে তাই বলছিস মাকে! মুখে লাগাম নেই তোর আ উ হ ও ম উ ফ ফ

আমি তখন বললাম,

- ধুরর বা ল, নাচতে নেমে ঘোমটা টানবো কেন আমি! মুখে বা ড়া র লাগাম টেনে কি করবো! দেখো গো মামনি, আমি তোমার সাথে আরো কি করি।

এবার আমি মার একটা বোঁ টা মুখে পুড়ে নিলাম আর একটা দু ধ চ ট কা তে চ ট কা তে ওই বোঁটাটাও নিজের দুই আঙ্গুলে পেঁচিয়ে টানছি, চূড়মুড়ি দিচ্ছি। প্রায় হাফ ইঞ্চি লম্বা কালো বোঁটা। দেখতে লেখা মোছার রবারের মতো। চু ষ ছি আর দাঁতে নিয়ে হালকা কামড়াচ্ছি। মা এবার তারস্বরে চেঁচিয়ে শীৎকার দিয়ে বলে উঠলো,

- আ আ ও হ উ হ হ বাবু উ উ উ ই শ শ মাগো ও ও অমন করে না সো না আ আ হ হ হ

বলতে বলতে মা আমার চুলে হাত বুলাচ্ছে আর ঠোঁট মাঝে মাঝে কামড়ে মুখটা একটু উপরে তুলে শীৎকার দিচ্ছে। আসলে মায়ের শরীরেও তো আজ এতদিন বাদে পুরুষের হাত পড়লো। বাবা তো অনেকদিন আগেই মারা গেছেন। আর আমার সংসার অন্তঃপ্রাণ বিধবা জননী, আমার সরল সোজা মমতাময়ী মা আমার জীবনের সাথে সাথে নিজের জীবনকে বেঁধে আমার জীবন দুর্ভোগের ঘটনাক্রমে এতদিন অনেক চাপে ছিল।

আজ সেই চাপ সরিয়ে মায়ের শরীরে এখন আমার লা ল সা র ছাপ রাখছি। তাই হয়তো এই চরম অ জা চা রে র মধ্যে মা আ স্তে আ স্তে নিজেকে সমর্পন করছে। মা নিজেও দৈহিক সুখলাভ করছে। আমি পালা করে মার বোঁ টা দুটো চু ষ ছি, জিভ দিয়ে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে র গ ড়া চ্ছি, কখনো ঠোঁট দিয়ে বা দাঁত দিয়ে সামনের দিকে টেনে বড় করছি।

এদিকে লুঙ্গির নিচে আমার ধো ন টা এখন ল্যা ও ড়া য় পরিণত হয়েছে। পাক্কা সাড়ে ৭ ইঞ্চি ল্যা ও ড়া বীরদর্পে ফোঁস ফোঁস করছে। মার মোটা সোটা দুই পায়ের মাঝে শুয়ে আছি বলে ধো ন টা মার সায়ার উপর দিয়ে তার থাই এর মাঝে কুঁচকিতে বা কখনো সোজা তার গু দে র উপর ঘষা দিচ্ছি। ছোট ছোট ঘষা দিচ্ছি কোমর নাড়িয়ে নাড়িয়ে, সে ক্সু য়া ল ফোর প্লে র সময় যেভাবে একজন পুরুষ যেভাবে নারী শরীরে তার পু রু ষা ঙ্গ ঘষে, ঠিক সেরকম করে।

এবার আমি একটা হাত নামিয়ে আমার লুঙ্গির গিঁট খুলে দিলাম। পেছনে হাত দিয়ে লুঙ্গিটা নিজের পাছা হয়ে থাই এর উপর দিয়ে নামিয়ে দিলাম।। আর পা দিয়ে ঘষে লুঙ্গি খুলে পুরো ল্যাং টো করে নিলাম নিজেকে। মাও বুঝলো আমি ল্যাং টো হয়ে গেছি। এমনটাই হবে জানলেও তার ছেলে সজিবের সাথে মা হিসেবে তার সম্পর্কটা নিষিদ্ধ পরিণতির দিকে এগোনোর এই মুহুর্তটা কেমন যেন লজ্জায় ফেলে দিলো মা রুবিনা বেগম। আমার ন্যাং টো দেহ নিয়ে মার অস্বস্তি আমিও টের পাচ্ছিলাম, তবে সেটাকে পাত্তা না দিয়ে নিজের কাজ চালিয়ে গেলাম।

এদিকে মায়ের দু ধ টেপা, চো ষা, চ ট কা নো র কোনো বিরাম নেই। মাও সুখে উ হ হ আ হ হ হ সো না বাবা করছে। না আমি নিজে ল্যাং টো হয়েছি, এবার মাকেও ল্যাং টো করা দরকার। উঠে পড়লাম মার দু ধ ছেড়ে। সায়ার দড়িটা গিঁট খুলে টান দিয়ে নিচে নামিয়ে খুলতে শুরু করলাম। তখন মা হালকা বাঁধা দিয়ে বলল,

- ই শ শ শ, না বাবু উ উ উ, আর খুলিস না সো না। অন্তত নিচের কাপড়টা খুলিস না, বাবা।

নারীদের স্বভাবজাত লজ্জা যে পুরুষের সামনে ন গ্ন হতে নেই। সে নিজের স্বামীই হোক আর এরকম অ জা চা রে রত নিজের গর্ভজাত সন্তানের সামনেই হোক, ন গ্ন হবার অনুভূতিটা মাকে লজ্জা দিচ্ছে। আমি তখন বলি,

- উ ম ম সে ক্সি  মা আমার, লক্ষ্মী মামনি, এখন না বললে তো হবে না? তোমার ছেলেকে নিজের লদকা বয়স্কা গতরটা ভালো করে ভোগ করতে দাও, মা।

মা তখন আরও লজ্জা পেয়ে বলল,

- পাজি, শয়তান ছেলে! ই শ, কি সব নোং রা কথা বলছিস নিজের মাকে! লাজ শরমের বা লা ই নেই তোর!

এদিকে আমি মার সায়া খুলে টান দিয়ে নিচে নামিয়ে দিয়েছি। মা কোনো মতে পা মুড়তে যাচ্ছে যেন সেটা আটকে যায়। আমি সেটা বুঝে বিদ্যুত গতিতে মায়ের পা দুটো হাত দিয়ে সোজা করে তার পা দিয়ে গলিয়ে সায়াটা দূরে ছুঁড়ে ফেলে দিলাম।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area