Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ৮ )

 

#গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ৮

আমি মার সায়া খুলে টান দিয়ে নিচে নামিয়ে দিয়েছি। মা কোনো মতে পা মুড়তে যাচ্ছে যেন সেটা আটকে যায়। আমি সেটা বুঝে বিদ্যুত গতিতে মায়ের পা দুটো হাত দিয়ে সোজা করে তার পা দিয়ে গলিয়ে সায়াটা দূরে ছুঁড়ে ফেলে দিলাম।

আমার সামনে এখন মার চর্বি ঠাসা বয়স্কা দেহটা পুরোপুরি উ ল ঙ্গ, যেটা এখন থেকে আমি আমার ইচ্ছা মতো খাবলে খাবলে ভোগ করতে পারবো। মায়ের ডাসা ন গ্ন শরীর দেখা মাত্রই যেন ১০০০ ভোল্টের কারেন্ট লাগলো আমার ধো নে।

আমার পূর্ণ আকার প্রাপ্ত সাড়ে ৭ ইঞ্চি কালো মুশকো ধো ন টা উপরের দিকে তরাং তরাং করে লাফিয়ে উঠে ফোঁস ফোঁস করতে শুরু করেছে। আর দেরি না, এখনি উপযুক্ত সময়। ঘরের মা ল এখন আমার আওতায় চলে এসেছে, মার শরীরটা এবার থেকে ইচ্ছেমত যখন পারি ভোগ করতেই পারবো। কিন্তু আজ রাতে মাকে এখনি এক-কাট ভালো করে চু দে নেই।

একটা হাত দিলাম মায়ের দুই থাই এর মাঝে। গু দে হাত দিয়ে দেখি ঘন বা লে র জঙ্গলের মাঝে মার বয়স্কা গু দ টা য় বেশ ভালোই জল কাটছে। আমার মা মা গী গরম খেয়েছে রে। আমি এবার মাকে দেখতে দেখতে হাতে এক দলা থু তু নিলাম। ধো নে ভালো করে মাখাচ্ছি। মা বয়স্কা হলে কি হবে, এতদিনের বিধবা জীবন পার করে তার গু দে র ফুটো আঁটো সাটো থাকার কথা। ভালো করে থু তু দিয়ে বা ড়া খানা পিচ্ছিল করে ঢো কা নো র জন্য রেডি করলাম।

অন্ধকারে বুঝতে পারছি মা আমার দিকে তাকিয়ে। লজ্জা মেশানো উৎসুক নয়নে দেখছে ছেলে কি করছে। অন্ধকারের মধ্যেই আঙ্গুল চালিয়ে গু দে র ফুটো বরাবর থু তু মাখা ধো ন টা মার গু দে র উপর রাখলাম। মা বুঝতে পারছে এবার আমার ধো ন টা মার ভেজা, বয়স্কা গর্তটায় ঢুকতে যাচ্ছে। তখনই মা শেষ বারের মতো চেষ্টা করে বলল,

- বাবু উ উ, শোন বাবা, একটা কথা বলি শোন, এতক্ষন যা করেছিস করেছিস, আর কিছু করিস না, কেমন? সো না মানিক আমার, আর বেশি কিছু করিস না খোকা, ওখানে আর ঢো কা স না। আমি মা হই না তোর? মায়ের সাথে সন্তানের এমন করতে নেই, তাই না? আর করিস নারে লক্ষ্মী ছেলে, কেমন?

আমি তখন মাকে দমকে বললাম,

- উ ফ ফ আহারে, লক্ষ্মী মা আমার! ছি না লি করো না আমার রুবিনা রানী। এখন তো তুমি শুধু আমার মা নও, আমার রানী তুমি, বুঝেছো তো? নাও এখন থেকে রোজ ছেলের কাছে ভালো করে চো দা খাবে, বুঝেছো আমার সো না কা ম দেবী মা? ওসব ঢং করো না আর প্লিজ।

মার সাথে কোমল সুরে চরম লালসায় কথা বলছি আর মার কপালে, মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করে দিচ্ছি। এরই ফাঁকে আমার ধো নে র ডগাটা মার গু দে পুচ করে সামান্য ঠেলা দিয়ে বিঁধিয়ে দিলাম। সাথে সাথেই মা বলল,

- আ হ উ ম্ম উ ম ও হ আ হ হ হ উ ফ ফ বদমাশ ছেলে, জানি তো এসব নোং রা কথাই এখন বলবি নিজের মাকে। দস্যু একটা যেন! আ হ উ ম মাগো।

ধো নে র মু ন্ডি টা শুধু মার গু দে ঢো কা নো র পরে আমি এবার কোমরটা তুললাম। এক চরম জান্তব ঠা পে মার বয়স্কা গু দ টা য় আমার কালো অশ্ব লি ঙ্গ টা চেপে দিয়ে সেটা গু দ স্থ করলাম। সাথে সাথেই মা আ আ আ হ হ হ উ ফ মা গো ও ও ও আ আ এই বলে মা চাপা চিৎকার দিল। এই বয়সে মার গু দ অবশ্য তেমন টাইট নেই, কিন্তু আমার কালো মুষল ধো ন টা র জন্য মার একটু ঢিলে বয়স্কা গু দ টা ই একদম পারফেক্ট!

গু দে র ভেতরটা একদম নরম মাখন, যার মখমলি স্পর্শ আমার এই ২৮ উর্ধ যৌ ন দ ন্ড টাকে যেন পরম সুখের স্বাদ দিচ্ছে। যার সাথে এই দুনিয়ার কোনো সুখের কোনো তুলনা হয় না। আমার এত বড় লম্বা ল্যা ও ড়া এক ঠা পে ঢু ক তে ই মা দেহ দুলিয়ে কঁ কি য়ে উঠলো। যতই হোক, গু দ হয়তো বয়সের কারণে একটু ঢিলে হয়েছে, কিন্তু এত বিশাল পু রু ষা ঙ্গ একবারে যো নি স্থি ত হলে যে কোনো রমণীর মুখ থেকে চিৎকার তো বেরোবেই।

- আ আ আ হ হ হ হ খোকা আ আ আ ও হ হ হ কি করলি রে সো না আ আ হ উ ফ ফ। এত জোরে পুরোটা দিয়ে দিলি? একবারে এত বড়টা ঢো কা লি ই স ই শ উ ম্ম ম্ম ম্ম ও ম ম ম করে মা চেঁচাচ্ছিল।

আমিও " মাগো ও আমার সো না মা আ আ কি জিনিস রেখেছো গো তোমার দু পায়ের মাঝে আ আ হ হ কি সুখ পাচ্ছি গো রানী তোমাকে চু দে আ হ আ আ হ হ হ" করে মাকে কোমর তুলে তুলে ভকাত ভকাত করে ঠা প দিচ্ছি মায়ের ৫০ বছরের গু দে।

এদিকে বিছানায় মা তার দুটো কলাগাছের মতো মোটা থাই হাঁটু ছড়িয়ে তার গু দ খানা ভালো করে কেলিয়ে ধরে আমার ঠা পে র পথ প্রশস্ত করে দিচ্ছে। আর সাথে সাথে সুখের আবেশে শীৎকার দিচ্ছে। ঠা পে র দুলুনিতে অনিয়ন্ত্রিত ভঙ্গিতে মায়ের ভরাট দেহটা কাঁপছে আর চাপা চিৎকার করার সাথে সাথে বলছে,

- আ হ আ হ ই শ সো না বাবা আমার নে বাবা নে। এবার সুখ পাচ্ছিস তো সো না উ ম ম ও ও হ হ উ ফ আ হ ই শ ও উ ম্ম।

আমিও মাকে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,

- আ হ আ হ কি যে সুখ পাচ্ছি মা কি করে বোঝাবো তোমাকে ও হ আমার গু দে র রানী, আমার মা গো ও হ হ নাও আরো ঠা প খাও কত ঠা প খাবে খাও উ উ হু উ।

দুজনেই দৈহিক মি ল নে র পরিশ্রমে ঘামে ভিজে চপচপ করছি। মাথার উপরে পুরোনো ফ্যানের বাতাসে আমাদের দেহের উত্তাপ মোটেই কমছে না। আমার পুরুষালি শরীরটার নিচে মার লদকা গতরটা পিষে দিচ্ছি আর অন্ধকারেই মার মুখের দিকে তাকিয়ে শীৎকার দিতে দিতে ঠা প দিচ্ছি।

দুজনেই দর দর করে ঘামছি। দুজনের সেই ঘেমো শরীরে ঘষা লেগে ঘামের একটা সুন্দর প চ প চ প চ র প চ র আওয়াজ উঠছে। কোমর তুলে আমার ল্যা ও ড়া টা মার গু দ থেকে প্রায় বাইরে বের করে আনছি, পরক্ষনেই আবার এক ঠা পে গু দে র গভীরে পুড়ে দিচ্ছি। সম্ভবত আমার ধো নে র মু ন্ডি টা মায়ের জরায়ুতে গিয়ে ধাক্কা খাচ্ছে। ফলে প্রতি ঠা পে র সাথে সাথে মার চিৎকার করে বলছিল,

- আ আ হ আ আ হ হ সো না বাবা আমার। ও হ ই শ মা গো আ হ আ হ হ বদমাশ ছেলে মাকে নিয়ে আ আ হ আ উ ম ম ম ই শ কি নোং রামি করছিস বাবু উ উ উ ম্ম।

আমি মাকে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,

- হ্যাঁ গো মা, আমার চো দ ন রানী, সো না মা আমার আ হ আ হ ও হ উ হু হ তোমাকে চু দে যা আরাম উ উ ফ ফ ফ নিজের খা ন কি বৌকে চু দে ও কোনোদিন এতসুখ পাইনি গো মা আ হ হ।

বলতে বলতে ঘামে ভেজা মার ম্যা না দুটো দুহাতে ময়দামাখা করছি। মা তার দুই পা দিয়ে আমার কোমর জড়িয়ে গু দ টা ভালো করে মেলে দিয়ে আমাকে প্রাণ ভরে গা দ ন দিয়ে সুখ নিতে দিচ্ছে। আর চাপা স্বরে চিৎকার দিয়ে বলছে,

- ই স স, কি যে বদমাশ, শয়তান ছেলের জন্ম দিয়েছি গো ও ও ও আ হ পেটের ছেলে আজ আমাকে চু দ ছে উ ম্ম উ হু উ ফ ফ কে কোথায় আছো দ্যাখো উ হ আ হ আমার পেটের ছেলে মায়ের সাথে কি করছে দেখো আ হ মা আ হ গো।

আমি মাঝে মাঝে নিজের হাত দুটো বাড়িয়ে মায়ের উপর নিজের উর্ধাঙ্গের পুরো ভরটা দিয়ে মার গতরটা পিষ্ট করতে করতে নিচে মার কলসীর মতো পা ছা আর দা ব না দুটো চ ট কাচ্ছি আর ভ ক ভ ক করে গায়ের জোরে ঠা প দিচ্ছি। আমার বিচি দুটো মার দা ব নাতে গিয়ে লাগছে। থ প থ প থ পা স থ পা স আওয়াজ উঠছে।

মার গু দে ফেনা কাটতে শুরু করেছে আমার এই প্রাণঘাতী ঠা পে। এতক্ষণে প্রায় ৪০ মিনিট হলো আমি মাকে চ ট কানো শুরু করেছি, আর বিগত প্রায় ২০ মিনিট ধরে আমি মাকে একটানা ঠা প দিয়ে যাচ্ছি। মার গু দে র চপ চপে ফেনা, আর আমার মদন জল মিশে, প্রতিবার আমার ঠা পে র সাথে সাথে একটানা ফ চাৎ ফ চাৎ ফ চাৎ ফ চাৎ শব্দ উঠছে।

সারা ঘরে আমাদের মা ছেলের চো দ ন সংগীত। আজ এই নিম্নমধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারে কি অ শ্লী ল আর নোং রা সেই দৃশ্য! তখন রাত প্রায় ১টা। মায়ের শোবার ঘরের বিছানায় চরম অ জা চা র চলছে যেখানে আমি সজিব, আমার মা রুবিনা বেগমকে বিছানায় ফেলে চরম লালসায় ভো গ করে চলেছি। মার বয়স্কা ঢিলে গু দ টা মন্থন করে চরম সুখ পাচ্ছি।

হঠাৎ এমন সময় মার গু দে র মধ্যে আমার ধো ন টা মোচড় দিয়ে উঠলো। বুঝলাম, আর বেশিক্ষন ধরে রাখা যাবে না। মার গু দে র ভেতরেই মা ল ঢেলে আজ শুভ উদ্বোধন করবো আমার এই অ শ্লী ল আর নোং রা অ জা চা র। ওদিকে মাও বোধহয় আর পেরে উঠছে না। বয়স তো হয়েছে। আমার মতো জোয়ান ছেলের সাথে মা আর কত পাল্লা দিতে পারবে! শীৎকার দিতে দিতে আমাকে আরো বেশি চেপে ধরছে আর বলছে,

- আ হ আ আ হ আ হ বাবাগো বাবা সো না র মানিক আমার ই শ ই স ওরে বদমাশ ছেলে রে এ এ কি করলি ই ই রে তুই বাবু আ হ হ  ই শ ই শ উ ম্ম উ গেলো, গেলো রে আ মা আ আ আ র আ হ আ আ হ হ হ আর পারি না রে এ এ ছাড়লাম আমি ই ই ই উ ম ম ম ই শ শ আ হ।

বলতে বলতে মা কেঁপে কেঁপে উঠছে। বুঝলাম মা গু দে র রস ছাড়ছে। তবুও মা ওই ঢিলে গু দ দিয়েও আমার ল্যা ও ড়া টা কামড়ে কামড়ে ধরছে। আমি আর থাকতে পারছি না। ভীম বেগে ঠা প দেওয়া শুরু করলাম। মায়ের কমদামি পুরোনো খাট ক্যাঁ চ ক্যাঁ চ ফ্যাঁ চ ফ্যাঁ চ শব্দ করছে, ভেঙে যাবার দশা। পুরোনো দিনের ভালো কাঠের খাট বলে রক্ষে।

এদিকে আমি মার জল খসে যাবার পর উত্তাল ঠা প দিয়ে যাচ্ছি। আরো প্রায় ৫ মিনিট ঠা পা লা ম। নাহ আর পারছি না আ আ। ধো ন আর ধো নে র মু ন্ডি ফুলে ফুলে উঠছে। আর মার গু দে র ভেতর ভ ল কে ভ ল কে মা ল ঢা ল ছি আমার গরমাগরম সুজির পায়েস।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area