#গল্পঃ ৩৩ বছরের ব্যবধানে ভালোবাসা
#পর্বঃ ২৯
দাদির কথা শুনে আমিও কিছুটা লজ্জা পেয়ে চেয়ার থেকে উঠে বাথরুমে দিকে যেতে লাগলাম। আমার দেখা দেখি দাদির বোনও চেয়ার থেকে উঠে বাথরুমের দিকে আসছিল তখনি রুবিনা দাদুর ছোট ছেলে বলে উঠে,
- আম্মু কোথায় যাচ্ছো? ভাত খাবে না?
এই কথা শুনে আমার দাদি বলে,
- তোর আম্মা কলা খাইতে যায়তাছে। এই রাকিব রুবিনারে একটু কলা খাওয়াইয়া আনিস, ও নাকি অনেকদিন ধরে কলা খা না।
দাদির কথা শুনে আমি হাসতে হাসতে বাথরুমে ঢুকে গেলাম। আমার পিছনে পিছনে দাদির ছোট বোন রুবিনা দাদুও বাথরুমে এসে দরজা বন্ধ করে দিল। রুবিনা দাদু এবারও লজ্জায় মাথা নিচু করে আমার সামনে দাঁড়িয়ে ছিল।
তা দেখে আমি রুবিনা দাদুর হাত ধরে একটা টান দিলাম, যার ফলে রুবিনা দাদু আমার বুকে এসে পড়লো। দাদুও এবার লজ্জা ভেঙে আমাকে জড়িয়ে ধরলো। আমি দাদুর গালে কপালে চু মু দিয়ে অবশেষে দাদির ঠোঁটে আমার ঠোঁট চেপে ধরলাম।
রুবিনা দাদু দেখলাম অনেক সুন্দর করে লিপ কি স করছিল আমার সাথে তাল মিলিয়ে। বুঝায় যাচ্ছে দাদু এইসব ব্যাপারে অনেক এক্সপার্ট। আমি দাদুকে কি স করতে করতে তার পা ছা য় চটকাতে চটকাতে সো না র উপরে ধ ন দিয়ে গুতা দিতেছিলাম।
মিনিট দুই এক পরে দাদুকে আমার পায়ের কাছে বসিয়ে দিলাম আর আমি লুঙ্গি উপরে তুলে নিলাম। দাদু অভিজ্ঞ মা গী র মতো আমার ধ ন টা খেঁচে দিতে দিতে বলল,
- সত্যিই তো মোটা দেখা যা
বলেই দাদু আমার ধ ন মুখে নিয়ে চু ষা শুরু করলো। উ ফ সে কি চু ষা পুরা অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ বাজারের মা গী দে র মতো ধ ন চু ষে দিচ্ছিলো আর অন্য হাতে বিছিতে আদর করছিল। আমিও সুখের ছোটে দাদুর মুখে ধ ন চেপে ধরে ছোট ছোট ঠা প দিচ্ছিলাম।
যার ফলে দাদুর মুখ থেকে অ ক অ ক শব্দ বের হচ্ছিল। মিনিট পাঁচেক পরেই খাবার টেবিল থেকে দাদি ডাক দিল তারাতাড়ি বের হতে। দাদির ডাক শুনেই দাদু উঠে দাঁড়িয়ে পড়লো। তারপরে দুজনে কাপড় ঠিকঠাক করে বাথরুম থেকে বের হয়ে গেলাম। খাবার টেবিলে বসতেই দাদি তার বোনকে বলল,
- কিরে কলা খাইছস?
দাদির বোন মুচকি হেসে আমার দিকে তাকিয়ে বলল,
- হুম
তখন দাদি আবার জিজ্ঞেস করলো,
- কলা পছন্দ হয়ছে?
তখন মুচকি হেসে দাদির বোন বলে,
- হুম, মজবুত আছে।
দাদি তখন আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে,
- রাকিব রাতে ওর তিন পুটই ঘন দই দিয়ে বড়িয়ে দেইস।
দাদির কথা শুনে আমি মুচকি হেসে বললাম,
- তোমার বোন কি মুখে নিব?
তখন দাদি তার বোনের উদ্দেশ্যে বলল,
- কিরে বলছস না কেরে, মুখে নিবে কি না?
দাদির কথা শুনে তার বোন বলল,
- হুম, মুখে নিব।
তারপরে আরও টুকটাক নানান কথা বলে সবাই ডিনার শেষ করলাম। রাত ৮ টার দিকে আমি একটা রুমে শুতে চলে গেলাম। ইন টি মেট ১০ টেবলেট খেয়ে শুয়ে শুয়ে দাদির ছোট বোনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম আর মোবাইল ঘাটাঘাটি করছিলাম। ঘন্টা খানেক পরে দাদির বোন একটা দু ধে র গ্লাস হাতে করে রুমে ঢুকলো।
রুমে ঢুকেই দরজা বন্ধ করে দিল। আর আমার দিকে এগিয়ে এসে দু ধে র গ্লাস টা আমার হাতে দিয়ে বলল, ছেলেকে ঘুম পাড়িয়ে রেখে আসতে একটু দেড়ি হয়ছে। আমি কোন কথা না বলে লক্ষী ছেলের মতো গ্লাস থেকে অর্ধেক দু ধ খেয়ে নিলাম।
বাকি দু ধ টুকু দাদির বোনকে আমার কোলে বসিয়ে নিজ হাতে খাইয়ে দিলাম। দু ধ খাওয়া শেষ হলে গ্লাসটা টেবিলে রেখে দিলাম। আর দাদির ছোট বোন রুবিনা দাদুকে জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুয়ে পড়লাম তখন রুবিনা দাদু বলে,
- ছাড় লাইট বন্ধ করে আসি
আমি দাদুকে দুই হাতে জড়িয়ে ধরে বললাম,
- লাইট বন্ধ করতে হবে না, যা হবে এমনেই হবে।
বলেই দাদুকে কি স করতে শুরু করলাম। তখন দাদু আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলল,
- প্রথম বার লাইট বন্ধ করে একবার দে, পরে নাহয় লাইট জ্বালিয়ে দিবে নে। আর লাইট বন্ধ না করলে কিন্তু আমার থেকে কোন সারা পাবি না, তেমন মজাও পাবিনা। ছাড় লাইট বন্ধ করি আর দুজনে মজা করি।
রুবিনা দাদুর কথা শুনে আমি থাকে ছেড়ে দিলাম। আর দাদু চুপচাপ গিয়ে রুমের লাইট বন্ধ করে দিয়ে আমার কাছে চলে আসলো। বিছানায় এসেই আমাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়লো। আমিও দাদুকে জড়িয়ে ধরে তাকে কি স করতে শুরু করলাম আর কাপড়ের আঁচল সড়িয়ে দিয়ে ব্লাউজের উপর দিয়ে দু ধ টিপতে শুরু করলাম।
দাদুও আমার সাথে তাল মিলিয়ে কি স করতে করতে নিজের ব্লাউজের বোতাম খুলে দিতে লাগলো যাতে আমি সহজে দু ধ টিপতে পারি। রুবিনা দাদু ব্লাউজের বোতাম খুলে ব্রা উপরে তুলে নিয়ে দু ধ উন্মুক্ত করে দিল আমার জন্য যাতে দু ধ টিপে মজা পাই।
আমি এবার দাদুর ঠোঁট ছেড়ে দাদুর একটা দু ধ চু ষ তে শুরু করলাম আর অন্য একটা টিপতে লাগলাম। রুবিনা দাদুর দু ধ মাঝারি সাইজের থাকায় টিপতেও আরাম লাগছিল। আমি মিনিট তিনেক দাদুর দু ধ চু ষা র পরে একটা কামড় দিলাম দু ধে র বোটায়। সাথে সাথেই দাদু ই শ কিতা করে বলেই আমার মুথ থেকে দুধ সরিয়ে নিয়ে বলল,
- খাইলে কামড় দেওয়া লাগে?
আমি দাদুর কথার জবাবে কিছু না বলে, দাদুর কাপড় সায়া কোমড় থেকে খুলতে শুরু করলাম। তখন দাদু বলল,
- খালি আমি নেং টা হয়বাম! তুই হয়তে না? কারা তরেও নেং টা করতাছি।
বলেই দাদু অন্ধকারে ভিতরেই উঠে বসে আভসা আলোই আমার শার্টের বোতাম খুলে দিতে লাগলো। কিছুক্ষণের ভিতরেই দুজন দুজনকে একেবারে নেং টো করে দিলাম। আমাদের দুজনের শরীরে একটা সুতা পর্যন্ত নাই। আমি এবার রুবিনা দাদুকে মিশনারী পজিশনে বিছানায় শুয়ে দিয়ে অন্ধকারে অনুমান নির্ভরশীল হয়ে তার সো না য় ধ ন ঢু কা তে গেলাম।
তখন দাদু নিজ হাতে আমার ধ ন ধরে তার সো না য় সেট করে দিল, সাথে সাথেই আমি একটা ঠা প দিলাম। দাদুর সো না রসে ভিজে পিছলা হয়ে ছিল তাই এক ঠা পে ই অর্ধেক ঢু কে গেছিল। ধ ন সো না য় ঢু কা র সাথে সাথেই রুবিনা দাদু ই শ মা আ হ গো আসতে বলে ককিয়ে উঠলো আর পা দুটো আরও ছড়িয়ে দিল। তখন আমি রুবিনা দাদুকে বললাম,
- আসতে করার কি আছে? তুমি তো কচি খুকী নও
#চলবে