#গল্পঃ মা ছেলের সংসার
#পর্বঃ ৯
আমি মার জল খসে যাবার পর উত্তাল ঠা প দিয়ে যাচ্ছি। আরো প্রায় ৫ মিনিট ঠা পা লা ম। নাহ আর পারছি না আ আ। ধো ন আর ধো নে র মু ন্ডি ফুলে ফুলে উঠছে। আর মার গু দে র ভেতর ভ ল কে ভ ল কে মা ল ঢা ল ছি আমার গরমাগরম সুজির পায়েস।
- আ হ নাও মা আ আ উ হ মা আ আ তোমাকে সারা জীবন আমার বউ বানিয়ে রাখবো গো ও মা আ আ ও ও ও হ নাও মা আ গো ও ছেলের ফ্যা দা গু দে ধরো ও ও।
মা বুঝছে, আমি মা ল ঢালছি। তাই একদম শক্ত করে চার হাত-পা দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে গু দ টা আরো চিতিয়ে দিচ্ছে। প্রায় ১ মিনিট ধরে আমার গরম তাজা বী র্য মার গু দে র ভেতর ঢাললাম। প্রায় এক কাপের মতো ঘন থক থকে বী র্য। আ হ কি যে শান্তি!
আমরা দুজনেই তখন ভীষণ পরিশ্ৰান্ত। দুজনেরই পুরো উ ল ঙ্গ শরীর ঘামে ভিজে চপচপে। বিছানার চাদরটাও ভিজে গেছে। মায়ের উপর শুয়ে দুজনে দুজনকে জড়িয়ে ধরে ওই অবস্থায় খুবই হাঁফাচ্ছি। শোঁ শোঁ করে জোরে শ্বাস টানছি। এভাবে প্রায় ১০ মিনিট কাটলো। মা নিজেকে সামলে বলে উঠল,
- যা সর এবার বদমাশ ছেলে! আমাকে উঠতে দে। বিছানার চাদর না বদলালে আর শুতে পারবো না। হয়েছে তো এবার তোর? এবার তো খুশি? শখ মিটেছে তো? যা যা নোং রামি করার সব করলি মার সাথে। সারা শরীর ব্যাথা হয়ে গেছে।
মার মুখে একটা কপট আর প্রশ্রয় মাখানো রাগ। কা মে র আনন্দে মার পুরো মুখমন্ডল জুড়ে উজ্জ্বল প্রশান্তি। আঁধার ঘরে বড্ড মায়াবী লাগছিল মাকে। কতদিন পর দেহ উজার করা সুখ পেল মা রুবিনা বেগম। মার কথা শুনে আমি তখন বললাম,
- হে নোং রামির এই তো শুরু মা। এখনো কত কিছু বাকি। আস্তে ধীরে সব তুমি টের পাবে।
মা তখন বলে,
- অসভ্য শয়তান ছেলে! সর এবার উঠি।
বলে মা আমাকে ঠেলে পাশে সরিয়ে উঠে পড়লো। আর মেঝে থেকে সায়াটা কুড়িয়ে গায়ে গলিয়ে বুক অব্দি বেঁধে নিলো। ঘরের বড় লাইটটা জ্বালালো। লাইটের আলোয় বিছানার উপর আমার ন গ্ন দেহে চোখ গেল মায়ের। ৬ ফুট লম্বা লোমশ শরীর নিয়ে মরদ ছেলে মিটমিটে হাসি দিয়ে মার ন্যাং টো ডবকা গতরটা যেন গিলছে। তাই দেখে মা বলল,
- ই শ মাগো লুঙ্গিটা পড় এবার অসভ্য ছেলে। আমি বাথরুম থেকে ধুয়ে আসি সব। আর তুইও উঠে বিছানার নোং রা চাদরটা একটু পাল্টে দে সো না বাবা আমার।
বলে মা লাগোয়া বাথরুমের দিকে পা বাড়ালো। পেছন থেকে আমি দেখছি, মার পুরো পশ্চাৎ দেশ ও দুই দাবনা আর থাই বেয়ে আমার ঢালা টাটকা বী র্যে র ধারা নামছে।
যাই হোক, আমি উঠে চাদরটা চেঞ্জ করে দিলাম। আর লুঙ্গিটা পরে মার খাটেই শুয়ে পড়লাম। আ হ শেষ অব্দি যেমন চাইছিলাম, মাকে তেমনি পেয়ে গেলাম। সারাদিন অফিসে কাজের পর এখন মাকে এতক্ষন চু দে বেশ ক্লান্ত লাগছে।
মা ঘরে এলো। সায়া খানা ওভাবেই বুকের উপর বাঁধা আছে। শুধু নিচে সব ধুয়ে নিয়েছে। মা আমাকে তার খাটে শুয়ে থাকতে দেখে কিছুটা অবাক হয়ে বলল,
- কী রে খোকা, এখানেই শুবি নাকি তুই?
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- হ্যাঁ মা। এখন আর উঠতে ইচ্ছা করছে না। এখন থেকে প্রতি রাতে আমার বউয়ের সাথে ঘুমাবো। অনেক ঘুম পাচ্ছে। তুমিও আর কথা না বাড়িয়ে আমার পাশে শুয়ে পড়ো। দুজনে এক খাটেই ঘুমাই জামাই বউয়ের মতো, এসো।
মা কোন কথা বাড়ালো না। লাইটটা বন্ধ করে আমার পাশে এসে শুয়ে পড়লো। দুজনে একে অন্যকে দু'হাতের বাঁধনে জড়িয়ে ধরলাম। কিছুক্ষনের মধ্যেই আমরা মা ছেলে মিলে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়লাম।
গভীর রাত পর্যন্ত মাকে চু দে পরম শান্তিতে মার বিছানাতেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। মাও নিজের জোয়ান ছেলের নোং রা কা ম না র আগুনকে শান্ত করে আমার পাশেই শুয়ে ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়েছিল। ৫০ বছর বয়স হয়েছে, এই বয়সে আর কতই বা পারে মা।
পরদিন ভোরে আমার ঘুম ভাঙলো। চোখ খুলে দেখি দিনের আলো এসে পড়ছে ঘরে। সামনের দেয়ালের ঘড়িতে এখন ভোর ৬ টা বেজে ২০ মিনিট। পাশে তাকিয়ে মার দিকে দেখছি। গতরাত থেকেই বুক পর্যন্ত বাঁধা সায়াটা, যেটা মার মোটা মোটা হাতির মতো থাই দুটোর অর্ধেকও ঢাকতে পারেনি। ঘুমের মধ্যে এপাশ ওপাশ হওয়ায় সায়ার কাপড় আরো উপরে উঠে মার তানপুরার মতো বিশাল পোঁদ দুটোকে পুরোই ন গ্ন করে দিয়েছে।
মা আমার দিকে পেছন ফিরে শুয়ে, একটা পা নিচের দিকে আর উপরের পা হাঁটু মুড়ে সামনের দিকে থাকায় পেছন থেকে মার দাবনা দুটোর মাঝে চুলে ভরা গু দ আর পোঁ দে র ফুটোটাও দেখা যাচ্ছে। ভীষণ কামনামদির, লোভনীয় লাগছে মাকে। তার উপর পেছন থেকে মার মাংসল শ্যামবর্ণ পিঠ, ঘাড় দেখে মনে হল সব মিলিয়ে আমার মতো অ শা লী ন, অভদ্র মা চো দা ছেলের জন্য এমন পৃথুলা মা খুবই উপভোগ্য। তার উপর সবেমাত্র সকালবেলা ঘুম ভাঙলো আমার। ভোরবেলায় শরীরটা চনমনে লাগছে আমার। পরিপূর্ণ যৌ ব নে র মরদ হিসেবে এমনিতেই ভোর বেলায় আমার ধো ন বীচি ঠাটিয়ে ওঠে।
লুঙ্গিটা কাল রাতে মাকে চোদার পর শুধু কোমরে চাপা দিয়ে ধো ন ঢেকে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। লুঙ্গির নিচে এখন আমার ধো ন টা বেশ বড় আকার নিয়ে নিয়েছে। আমার মতো জোয়ান ছেলের 'মর্নিং উ ড হবে এটাই তো স্বাভাবিক। তার উপর মার নধর বয়স্কা দেহটা আমার পাশেই, যেটা এখন আমার সম্পত্তি। না, এখুনি সকাল সকাল মাকে এক-কাট না চু দ লে ধো নে র শান্তি হবে না। ধো ন বাবাজিকে ঠান্ডা করা দরকার।
পেছন থেকে মাকে জড়িয়ে পোঁ দে ধো ন ঠেসে ধরে সামনের দিকে মার বগলের নিচে দিয়ে মার একটু ঝোলা কিন্তু বেশ মনোরম ম্যা না দুটো মুলতে শুরু করেছি আর মুখটা মার ঘাড়ে গুঁজে মাংসল ঘাড়টা চাটছি। অল্প অল্প কামড়াচ্ছি।
গত রাতের চো দ ন খাওয়া ঘাম রস জমা মায়ের গতরে অপূর্ব একটা ঘ্রান। প্রাণভরে গন্ধটা নিলাম। উ ফ, কি সুখ গো। দিনের শুরুতেই মার মত দা ম ড়া মা গী কে আবার একবার নেবো এখন। আমার কামড়া কামড়িতে মাযের ঘুম ভেঙে গেল আর বলল,
- উ ম উ হ কি রে বাবু। কি হলো? ভোর বেলা কি শুরু করেছিস? ঘুমো বাবা।
আমি তখন বললাম,
- আর কত ঘুমোবে গো মা? ওঠো, সকাল হয়ে গেছে। এখন আর একবার করবো। দেখো, ধো ন দাঁড়িয়ে গেছে তোমার জামাইয়ের।
মা সাথে সাথেই বলল,
- উ ফ বদমাশ ছেলে! কাল অতো রাত অব্দি তো করলি বাবা, এখন সকাল হচ্ছে, একটু ঘুমোতে তো দে? ঘরের কত কাজ করতে হবে সারাদিন।
আমি তখন মুচকি হেসে বললাম,
- আরে জান, সকাল হচ্ছে না, বরং হয়ে গেছে। চোখ খুলে দেখো প্রায় সাড়ে ৬টা বাজে।
মা তড়াক করে চোখ খুলে দেওয়ালে ঘড়িটা দেখলো। সাধারণত এর আগেই ঘুম থেকে উঠে নাস্তা বানানোর কাজে নামে মা। আজ বহুদিন বাদে তার উঠতে দেরি হলো। ঘড়ি দেখেই মা বলল,
- সে কি রে বাবু! এত বেলা হয়ে গেছে! কাজের ঝি আসবে তো ৭ টায়। ওঠ ওঠ, যা তাড়াতাড়ি নিজের ঘরে গিয়ে শো। আমি উঠি।
আমি সাথে সাথেই বললাম,
- উঠবে মানে? আমার কাছে এক কাট চো দ ন না খেয়ে কোথাও উঠবে না তুমি, বুঝেছো মা?
মা তখন লজ্জা পেয়ে বলল,
- ই শ মাথা খারাপ হয়েছে তোর। এত সকালে এসব কেও করে?
আমি তখন বললাম,
- কেও না করলেও আমি করি। আর কথা বাড়িও না মা।
মাকে টেনে বিছানায় শুইয়ে বিছানায় ঠেসে ধরে মার শরীরের উপরে উঠছি। নিজের লুঙ্গি ফেলে দিয়েছি। আমার কালো ল্যা ও ড়া টা লকলক করছে আর বিচি দুটো নিচে পেঁয়াজের মত ঝুলছে। তাই দেখে মা বলল,
- বাবু! পাগল হয়েছিস নাকি? আর একটু বাদেই কাজের দিদি আসবে। এখন নোং রামি করিস না আমার সাথে। সর, ছাড় আমাকে, উঠতে দে।
আমি মাকে ঠেসে ধরেই বললাম,
- ধুর বা ল। মাসির কাজে আসার এখনো অনেক দেরি। আধ ঘন্টা প্রায় সময় আছে। ঝট করে একবার লাগাতে দাও। দেখছো না, কেমন ধো ন ঠা টি য়ে গেছে মা?
মার উপর শুয়ে মাকে বিছানায় এক হাতে ঠেসে ধরে মার ম্যা না টিপছি আর এক হাতে। আর ফুঁসতে থাকা ল্যা ও ড়া টা মার থাইতে, তলপেটে ঘষছি। আমার গায়ের জোরে মাকে বিছানায় চেপে রেখেছি। আমার শক্তির সাথে পেরে না উঠে অনুনয় বিনয় করে মা বলে,
- বাবু, সো না বাবা আমার, ছাড় এখন আমাকে, উঠতে দে। কাল অতক্ষণ অব্দি তো করলি। এখন দিদি কাজে আসবে, উঠে বিছানাটা একটু ঠিক তো করতে হবে, পরনের কাপড় ধুতে হবে। শেষে জানাজানি হয়ে কি কেলেঙ্কারি হবে বল তো!
#চলবে