#গল্পঃ মা ছেলের সংসার
#পর্বঃ ১৫
আমি বুঝলাম গত রাত থেকে টানা চো দ নে র উপর থাকায় মাঝবয়েসী মায়ের গু দে পর্যাপ্ত পরিমাণ পিচ্ছিলকারী জল বেরোতে সময় লাগছে। কমবয়সীদের মত মার গু দে এত র স হবে না সেটাই স্বাভাবিক। এজন্য মায়ের মত বয়স্কা মহিলার গু দে র পাশাপাশি পোঁ দ চো দা টাও খুবই প্রয়োজনীয়। তাই আবারো মার বিশাল পোঁ দ টা চো দা র সংকল্প করলাম।
মার গু দ থেকে আমার ৭.৫ ইঞ্চি ধো ন খানা বের করে বিলের ধারে মাকে উল্টো করে দাঁড় করালাম। মা আমার দিকে পা ছা কেলিয়ে টেবিলে দুই হাত বিছিয়ে সামনের দিকে ঝুকে পড়লো। মা বুঝতে পারলো ছেলে এখন তার পোঁ দ মারবে। তাই কোমল সুরে ছেলেকে রুমে বলা কথাটা স্মরণ করিয়ে দিল,
- লক্ষ্মী মানিক আমার, পোঁ দে ভরার আগে তোর ওটাতে কিছু মাখিয়ে নে বাবা। নাহলে পুরোটা ভেতরে নিতে বেজায় কষ্ট হবে খোকা।
আমি তখন বললাম,
- আচ্ছা মা, তোর যাতে কষ্ট না হয় সে ব্যবস্থাই করছি।
খাবার টেবিলের উপর ভাতে খাওয়া দেশি খাঁটি গাওয়া ঘি এর কৌটো রাখা ছিল। সেটা কাছে নিয়ে ঘি এর কৌটো থেকে অনেকটা ঘি ঢেলে বা ড়া তে মাখিয়ে নিলাম। মায়ের পা ছা র ফুটোর ভেতর আঙুল ঢুকিয়ে বেশ খানিকটা ঘি পুরে দিলাম যেন পা ছা র গর্তটা পিচ্ছিল হয়। মা তার দেহটা টেবিলে ঠেকিয়ে শুয়ে দুহাত পেছনে এনে তার তরমুজের মত বড় পা ছা র দাবনা দুদিকে টেনে ফাঁক করে ধরলো যেন আমার বাঁ ড়া সেঁধোতে কষ্ট না পায়।
এবার ঘি চপচপে মার পা ছা র ফুটোয় ধো ন ঠেকিয়ে আস্তে করে চাপ দিলাম। প চ প চ ফ চ করে মু ন্ডি টা পোঁ দের ভেতর ঢুকে গেলো। উ হ হ আ হ হ করে মা হালকা শীৎকার দিয়ে উঠলো। এরপর উপর্যুপরি আরো কিছু চাপে ধীরে ধীরে পুরো বা ড়া টা মার পোঁ দে গুঁজে দিলাম। একটু কষ্ট হলেও মার লালচে পা ছা র ফুটোয় তার ছেলের লম্বাচওড়া ধো ন প্রবল কর্তৃত্ব নিয়ে জায়গা করে নিলো।
এবার ধো ন খানা ভেতর বাহির করে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মার পা ছা চো দা স্টার্ট করলাম। ভ চা ৎ ভ চা ৎ ফ চা ৎ ফ চা ৎ করে ঘি চপচপে বা ড়া র চো দ নে মার পোঁ দ দোলানো রতিসুখ উপভোগ করতে থাকলাম। নিজের একহাতে মার কোমড় শক্ত করে ধরে রেখেছি, অন্য হাতে মার গু দে র ফুটোয় আঙলি করে মাকে দ্বিগুণ তৃপ্তি দিচ্ছি। কখনো দুহাতে কষিয়ে কষিয়ে মায়ের ঢেউ খেলানো পা ছা য় চাপড় দিতে থাকলাম। কা মে র আতিশয্যে থাকতে না পেরে মা তীক্ষ্ণ কন্ঠে চিৎকার দিয়ে উঠলো।
- আ হ আ হ সো না বাবা আমার.. নে বাবা নে। তোর মায়ের আ চো দা পোঁ দ মেরে মন ভরে সুখ পাচ্ছিস তো সো না উম ম ও হ হ উ ফ"
আমি তখন মাকে পো দ মারতে মারতে বললাম,
- ও হ মাগোও আমার সো না মা আ রে এ কি গুপ্তধন লুকিয়ে রেখেছিস গো মা তোর পোঁ দে র ভেতর আ আ হ হ। কি ভীষণ সুখ পাচ্ছি গো তোর পা ছা চু দে মা গী রে মা গী ই ই উ ফ আ আ আ হ
আমার চড় থাপড়ে মায়েন পা ছা র দাবনা দুটো টকটকে লাল হয়ে গিয়েছে, একে তো পা ছা র ফুটোতে এতো বড় আখাম্বা বা ড়া র ঠা প সাথে পা ছা র দাবনায় চাপড় খেয়ে মা সুখে দিশেহারা হয়ে গেলো। টেবিলের কিনার ধরে পা ছা পেছনে ঠেলে তার শরীরের পুরো নিম্নাঙ্গ ক্রমাগত মোচড় দিতে লাগলো। আমার পেঁয়াজের মত বী চি গুলো অনিয়ন্ত্রিত ভঙ্গিতে মার পোঁ দে র দাবনায় ঠা স ঠা স করে বাড়ি খাচ্ছিল।
ওভাবে মিনিট পনেরো চু দে ঠা পি য়ে মাকে টেবিল থেকে সড়িয়ে ধাক্কা দিয়ে ঘরের সিমেন্টের মেঝেতে ফেললাম। কুকুর চো দা করার জন্যে চার হাতে-পায়ে মাকে বসালাম। মার পেছনে নিজে মেঝেতে দুই হাঁটু মুড়ে বসলাম। এরপর বা ড়া টাকে পুনরায় এক ঠা পে সরসর স রাৎ স রাৎ শব্দে পোঁ দে র গর্তে স্থাপন করে ঠা প কষাতে থাকলাম।
মায়ের দীঘলকালো খোলা চুলের গোছা ডান হাতে পেঁচিয়ে টেনে ধরে ঠা প চালাতে ব্যস্ত হলাম। মাঝে মাঝে বাম হাত সামনে নিয়ে মার দোদুল্যমান মা ই জোড়া কষাকষিয়ে ম র্দ ন করে দিলাম। আমার মুখ সামনে ঝুঁকিয়ে মার খোলা পিঠ, ঘাড় কামড়ে দিতে থাকলাম। মার গলা ও কাঁধের সংযোগস্থলে যেখানে পুরুষ্ট মাংস বেশি সেখানকার মাংস দাঁত বসিয়ে সজোরে কামড়ে ধরে প্রাণপনে ঠা পি য়ে চলেছি আমি।
- উ ম ম উ ফ ও হ কি পাগল করা সুখ দিচ্ছিস রে সো না আ উ হ আ হ আমার পেটের ছেলে হয়ে কেমন রসিয়ে রসিয়ে আমার পোঁ দ মারছিস রে বাবুউ উ আ আ হ হ।
মার হস্তিনী পোঁ দ মারার পরিশ্রমে আমার তখন চেঁচানোর মত শক্তিও আর অবশিষ্ট নেই। পুরো গা ঘেমে চান করার মত ভিজে আছে। আমার শরীর দিয়ে অনবরত টপটপ করে ঘামের জল ঝড়ছে। এদিকে মায়ের শরীরও একইরকম ঘেমে চপচপ করছে। গত ঘন্টাখানেকের স ঙ্গ মে দুজনেরই একই অবস্থা, দুজনেরই চূড়ান্ত পরিশ্রম হচ্ছে এমন পাশবিক যৌ ন ক্রী ড়ায়।
এবার চুলের গোছা ছেড়ে মায়ের দুহাত তার কনুইয়ের কাছে নিজের শক্তিশালী দুহাতে পিছনে টেনে ধরে রা ম ঠা প দিতে থাকলাম। মা ল খসানোর সময় সমাগত। অবশেষে রেলগাড়ির গতিতে ঝমাঝম মায়ের পোঁ দ চো দ নের পর বী র্য স্খলিত হলাম আমি। মাও তার গু দে র রস ছেড়ে দিল তখন। মাকে মেঝেতে উপুর করে চেপে তার কাঁধে মুখ গুঁজে মার শরীরের উপর নিস্তেজ হয়ে অনেকক্ষণ পড়ে রইলাম।
সন্ধ্যা গড়িয়ে তখন রাত হচ্ছে। মাথার উপর বড় দেয়াল ঘড়িতে রাত ৮টা বাজার সংকেত দিল। এবার একটু পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে রাতের খাওয়া দাওয়া করা দরকার। এমন চো দ ন পরিশ্রমের পর ভালো মতো পেট ভরে না খেলে শরীর ভেঙে যাবে দু'জনেরই। তাই মার পিঠ ছেড়ে উঠে নেং টো হয়ে বাথরুমে পরিস্কার হয়ে নিজের ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লাম।
মা নিজেও ন গ্ন দেহে উঠে কাপড় চোপড় নিয়ে বাথরুমে পরিস্কার হতে গেলো। ঘর্মাক্ত ধুলোমাখা দেহে দুজনেই এতটা নোং রা হয়ে ছিলাম যে, আবার দুজনকে ভালোমতো সাবান ডলে গোসল দিতে হলো। দুজনেই নতুন ধোয়া জামাকাপড় পরলাম, আগের জামাগুলো ময়লা হয়ে বিশ্রী কদাকার অবস্থা বলে মা সেগুলো বাথরুমের বালতিতে ভিজিয়ে রাখলো, আগামীকাল কাজের মাসিকে দিয়ে ধুইয়ে নিতে হবে।
যে যার ঘরে দুই ঘন্টা বিশ্রাম নিয়ে খাবার টেবিলে বসে রাতের খাবার খেলাম। এতটাই ক্ষুধার্ত ছিলাম দুজনে যে খাবার টেবিলে আমরা মা ছেলে কেও কারো সাথে কথা বললাম না। চুপচাপ খেয়ে হাত ধুয়ে আমি এবার মার ঘরের বিছানায় শুয়ে পড়লাম। মা রান্নাঘরে এঁটো বাসনগুলো মাজতে গেল।
মার ঘরে ঢুকে প্রথমে নিজের গায়ের গেঞ্জি খুলে আলনায় রেখে খালি গায়ে কেবল লুঙ্গি পড়লাম এবং মার ঘরের উজ্জ্বল টিউব লাইট নিভিয়ে মৃদু নীলচে আরোর রাতের ডিম লাইট জ্বালিয়ে নিলাম। এরপর মার ঘরের ডাবল বেডের বড় বিছানার চাদরের উপর একটা প্লাস্টিকের বড় টেবিল ক্লথ বিছিয়ে নিলাম, যেন কা ম র সে ভিজে বিছানার চাদর নোং রা নাহয়।
প্লাস্টিকের উপর বালিশগুলো রেখে শুয়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম রাতের কাজ সেরে মা কখন ঘরে আসে। মাকে নিয়ে বাসর ঘরের মত আয়েশ করে আজ সারারাত মাকে চো দা যাবে। আগামীকাল এম্নিতেই শনিবার, আমাদের অফিস ছুটি, তাই পরদিন দেরীতে ঘুম ভাঙলেও সমস্যা নেই।
এখন শুধু মায়ের ঘরে আসার প্রতীক্ষা। মায়ের ঘরে বিছানায় শুয়ে তার জন্য অপেক্ষা করতে করতে হয়তো সামান্য তন্দ্রাঘোরে চলে গিয়েছিলাম। হঠাৎ ঘরের মধ্যে কোন নারীর হাতের চুড়ি ও পায়ের নুপুরের মৃদু রিনঝিন রিনঝিন শব্দে তন্দ্রা ছুটে গেল। মা ঘরে এসেছে বোধহয়।
রুমের হাল্কা আলোয় দেখতে পেলাম, বিছানা থেকে সামান্য দূরে মা দাঁড়িয়ে আছে। অবাক নয়নে দেখছি, মায়ের পরনে শুধু লাল রঙা ডুরে করে জড়ানো পাতলা শাড়ি। শাড়ির নিচে ব্লাউজ বা সায়া কিছুই পরেনি মা, পাতলা শাড়ির নিচে তার দেহটা একেবারে নেং টো। শাড়ির তল দিয়ে মেঘে ঢাকা চাঁদের মতন ফর্সা স্ত নে র পাশের দিকের মাংসল অংশটা উঁকি মারছে।
আমাকে তার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখে আমার চোখে চোখ রেখে কামুক একটা হাসি দিয়ে, নরম পায়ে গুটিগুটি হেঁটে বিছানায় উঠে আমার সামনে বসলো মা। আমিও তখন শোয়া অবস্থা থেকে বিছানায় উঠে বসেছি। বিছানায় আমার সামনে বসা মা আচমকাই আমার ঠোঁটে নিজের নরম ভিজে ঠোঁটখানা চেপে ধরলো।
মা তার পেলব শরীরখানা চেপে ধরেছে আমার পেটানো শরীরের সাথে। আমার লোমশ বুকের সাথে মায়ের ভারী স্ত ন দুখানা চেপে আছে। মায়ের আঙুরের মত উঁচু বোঁ টা গুলো আমার কঠিন বুকে পিষ্ট হচ্ছিলো। মা তার দুহাতে আমার গলা জড়িয়ে মাথার চুলে হাত বুলিয়ে আদর করতে থাকলো।
আমি বুঝলাম, আজ রাতে মা তার মনের সমস্ত দ্বিধাদ্বন্দ্ব ঝেড়ে নিজের নারীত্ব পরিপূর্ণভাবে আমার হাতে সঁপে দিয়েছে। তাই, আমি নিজের দুহাত মায়ের বগলের তলে দিয়ে মার পিঠ আঁকড়ে ধরে মায়ের দেহটা আরো নিবিড়ভাবে নিজের দেহের সাথে জড়িয়ে ধরলাম।
এসময় আমি কিছু বলার জন্য মুখ খুলতে নেয়া মাত্রই মা তার ডান হাতের কোমল তর্জনী আমার ঠোঁটে ঠেকিয়ে আমার মুখ বন্ধ করে দিল। ঠোঁটের কোণে এক চিলতে কামুকী নারীর মত হাসি দিয়ে মা না-বোধক অর্থে তার মাথা দুপাশে সামান্য দোলালো। কামার্ত চোখের ইশারায় মা যেন আমাকে নীরবে বলছে -- মা ও ছেলের মধ্যে এই একান্ত ভালোবাসার দৈহিক মিলনের মধুময় রাতে কোন কথাবার্তার দরকার নেই। এখন সময় শুধুই উপভোগের, এখন সময় রতিলীলায় পরস্পরের কাম তৃষ্ণা নিবারণের।
আমার ঠোঁটের ফাঁক গলে মায়ের দেয়া লালাসিক্ত, রসে ভেজা মধুর চুমুতে আমি সাড়া দিতে থাকি। কাম উত্তেজনায় মায়ের ঠোঁটের ভেতরে নিজের জিভখানাকে ঠেলে দিয়ে জিভে জিভ পেঁচিয়ে একে অপরকে চু ষে, শু ষে দিতে থাকলাম।
পাঠক বন্ধুরা কেউ গ্রামের দিকে নাগ-নাগিনীর শঙ্খলাগা দেখেছেন? ঠিক সেইরকম যেন আমাদের মা-ছেলের জিভ দুটো আদিম ক্রীড়ায় মেতেছে। জিভের মতো করেই মুখোমুখি বিছানায় বসা আমাদের দু'জনের শরীর দু'টো পরস্পরকে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরে আছে।
এভাবেই মাকে ধামসাতে থাকা অবস্থায় মার চওড়া কোমরটাকে জড়িয়ে ধরে, পাগলের মতন চুমু খেতে খেতে দুজনেই খাটের উপর শুয়ে পড়ি। দুজনে বিছানায় জাপ্টাজাপ্টি করে চুমুতে চুমুতে বিছানার এপাশ থেকে ওপাশ, ওপাশ থেকে এপাশে গড়াতে থাকি। একসময় বিছানার মাঝে এসে থামি, এসময় চিত হয়ে শোয়া ছেলে, তার উপরে মা। জাপ্টাজাপ্টির ফাঁকে কখন যেন মায়ের পুরনে থাকা লাল ডুরে শাড়ি ও আমার লুঙ্গি খুলে দু'জনেই তখন সম্পূর্ণ উ ল ঙ্গ।
#চলবে
বাকি পর্ব কই?
উত্তরমুছুনবাকি পব কোই
উত্তরমুছুনভাই বাকি পব তারাতাড়ি দিলে ভালো হয় 🥺
উত্তরমুছুনআর ভাই এই গল্পটা ভালো কিন্তু মা কথা গুলো যদি আরো একটু দেয়া যাই ভালো হবে 😊 আমি আপনার সব গুলো গল্প পড়েছি ভাই বাকি পব তারাতাড়ি দিয়েন
কি ভাই বাকি পর্ব কবে দিবেন
উত্তরমুছুন