Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ১০ )


 #গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ১০

- বাবু, সো না বাবা আমার, ছাড় এখন আমাকে, উঠতে দে। কাল অতক্ষণ অব্দি তো করলি। এখন দিদি কাজে আসবে, উঠে বিছানাটা একটু ঠিক তো করতে হবে, পরনের কাপড় ধুতে হবে। শেষে জানাজানি হয়ে কি কেলেঙ্কারি হবে বল তো!

আমি মাকে শান্তনা দিয়ে বলি,

- আরে মা কিছু হবে না। মাসি আসার আগেই মা ল ঢেলে তোমাকে ছেড়ে দেব। অতো চিন্তা করো না তো।

বলতে বলতে আয়েশ করে ম্যা না টিপছি আর আঙ্গুল দিয়ে চুনুট করে বড় বড় মোটা বোঁ টা টানছি। আর নিচে আমার ধো ন টা মার তলপেটের নিচে গু দে র বা লে র উপর ঘষা দিচ্ছি কোমর নাড়িয়ে নাড়িয়ে। মার বুকে জড়ানো সায়া ঢিলে করে মার কোমড়ে গুটিয়ে রেখেছি। সায়া না খুলেই এভাবে মাকে পুরো ন গ্ন করে ফেললাম। মা তখনো বলছে,

- আ হ ও হ বাবাই, কথাটা শোন খোকা। এখন ছাড়, পরে করে নিস নাহয়।

আমি এবার রেগে গিয়ে বললাম,

- উ ফ রে, সকাল সকাল বেশি ন্যাকামি চু দি ও না তো মা। তাড়াতাড়ি লাগাতে দাও। বলেছি তো ঠিক টাইমে তোমাকে ছেড়ে দেব। আর ঝামেলা কোরো না বা ল!

বলেই মুখ নামিয়ে মার বয়স্কা পুরু ঠোঁটে চু মু দিচ্ছি আর নিচের ঠোঁটটা টেনে মুখে পুড়ে নিলাম। এদিকে মার ঠোঁটটাও খুলে গেল আর আমি জিব্বা বের করে মার মুখে পুড়ে দিলাম। সকাল বেলার বাসি মুখ। তবুও মায়ের মুখে কোন বাজে দুর্গন্ধ নেই। কেমন যেন মিষ্টি একটা স্বাদ মার মুখের লালারসে। আমার আরো ভালো লাগছে, মার মুখের ভিতরের লালা, থু তু চু ষে খাচ্ছি।

তখন মা আর কি করবে, জানে বাঁধা দিয়ে লাভ নেই। তাই চুপচাপ আমাকে যা ইচ্ছা করতে দেওয়াই ভালো, তাতেই বরং তাড়াতাড়ি হবে। আমি মার মুখ চু ষ তে চু ষ তে, ম্যা না টিপতে টিপতে মার থাই দুটো আমার হাঁটু দিয়ে ঠেলে দুই দিকে ছড়িয়ে দিচ্ছি তখনি মা বলে,

- উ ম্ম, বাবু, উ ফ যা করার তাড়াতাড়ি কর। উ ম ম বেশি সময় নাই।

আমার মুখে নিজের জিব্বাটা ঢুকিয়ে রেখেই মা কোনো মতে বলছে। সলাৎ সলাৎ চু মু নোর শব্দে মার কথাগুলো অস্পষ্ট শোনালো। আমি এদিকে মার থাই দুটো ছড়িয়ে দিয়েই মার বয়স্কা ফুলকো গু দে র মুখে ধো নে র মু দো টা সেট করে কোমর নামিয়ে চাপ দিচ্ছি। আ হ মু ন্ডি টা ঢুকে গেল ফচ করে। এবার কোমর তুলে একটা সজোরে ঠা প দিলাম আর আমার পুরো ল্যা ও ড়া টা মার জাঁদরেল গু দে র মধ্যে একেবারে গু দ স্থ করছি। সাথে সাথেই মা তার মুখ সড়িয়ে নিয়ে বলল,

- আ আ হ হ হ হ মা আ আ হ হ হ বাবু রে এ এ এ। ই স স স বদমাশ ছেলে, সাত সকালে শুরু করে দিলো গো, দেখো! ও হ হ হ একবারে ঢু কি য়ে দিয়েছিস রে ও ও ও হ হ হ মা গো।

বলতে বলতে মা আমার কোমর দুই পা দিয়ে জড়িয়ে ধরছে। আমি মায়ের বুকে বুক লাগিয়ে মার গলা পেঁচিয়ে নিয়ে ঠা প কষাতে থাকলাম। ভোরের শক্ত ধো নে রাতের চেয়েও বেশি শক্তি ভর করেছে যেন। আমিও মাকে ঠা পা তে ঠা পা তে বললাম,

- ওহ হ হ মা আমার চো দ ন রানী গোও সকাল বেলায় তোমার গু দ মারতে কি আরাম লাগছে গো আ হ নাও মা নাও, ছেলের ঠা প খাও ভালো করে।

বলছি আর কোমর তুলে নামিয়ে ভচাৎ ভচাৎ করে মার গু দ মন্থন করছি। প্রায় সকাল ৬ টা ৪৫ বাজে। কি অ শ্লী ল দৃশ্য! সকাল বেলার ভরা আলোতে আমি মাকে ফেলে চু দ ছি আর নিজের কা ম জ্বা লা মেটাচ্ছি। মা আমার নিচে শুয়ে গু দ কেলিয়ে আমাকে গু দ মারতে দিচ্ছে। আমার বিচি দুটো ঠা পে র তালে তালে মার দাবনার ভেতরের দিকের বেদীতে বারি খাচ্ছে।

মার ম্যা না চু ষ ছি মাঝে মাঝে আর মুখেও জিভ ঢুকিয়ে জিব্বা নাড়িয়ে মার বাসি মুখের লাল ঝোল চু ষে নিচ্ছি। বয়স্কা গু দ হলে কি হবে, মায়ের রসালো গু দে ধো ন ঢোকাতে সব সময়ই আরাম লাগে। আমার জন্মদাত্রী মার গু দ যে কোন কমবয়সী মেয়ের চেয়ে এখনো বেশি সরেস। ঘপাৎ ঘপাৎ করে দ্রুতগতিতে টানা ঠা প মারছি মাকে আর বলছি,

- আ আ হ হ হ ওরে মা গি রে এ এ তোকে চু দে কি আরাম ও হ হ হ হ সো না মা আমার, নাও গু দ দিয়ে কামড়ে ছেলের ধো নে র রস নিংড়ে সুখ দাও তো দেখি উ উ ফ ফ ফ।

হিস হিসিয়ে মাকে বলছি আর উত্তাল ঠা প দিচ্ছি। ঘড়িতে তখন ৬ টা ৫০। কাজের ঝি আসতে আর মাত্র ১০ মিনিট। মা তখন ঠা প খেতে খেতে বলছে,

- আ আ হ হ হ আ হ হ হ সো না বাবা আমার হ্যাঁ দিচ্ছি রে বাবান। উ হ হ ই শ শ তাড়াতাড়ি ঢা ল সো না আর সময় নেই তো ও ও হ হ।

মা শীৎকার দিয়ে আমাকে জড়িয়ে, আমার মাথায় পিঠে হাত বুলিয়ে গু দ আরো কেলিয়ে ধরে নিচ থেকে কোমর তোলা দিয়ে আমার ধো ন কামড়ে ধরছে গু দ দিয়ে। যত ঘরোয়া মা গী ই হোক না কেন, পুরুষ মানুষের ধো ন থেকে তাড়াতাড়ি মা ল বের করার কায়দা সব মহিলারই জানা থাকে। আর সময়ও তো নেই, যে কোন মুহুর্তে কাজের মাসি এসে পড়বে।

আর আমিও এদিকে জানি যে, চাইলে আমি এখনো অনেকক্ষন ধরে মা ল ধরে রেখে মাকে চু দ তে পারি। কিন্তু এখন তাড়াতাড়ি করতেই হবে। তাই আর নিজেকে না আটকিয়ে মার গু দে কোমর তুলে তুলে বিশাল বিশাল লম্বা ঠা প দিতে শুরু করেছি আর বলছি,

- আ হ হ আ হ নাও মা নাও ছেলের ঠা প খাও ও হ আমার রুবিনা রানী রে, কি গু দ মাইরি তোর রে উ ফ ফ ফ আ হ হ হ নে শা লী আরো জোরে নে।

মা তখন বলছে,

- আ হ হ হ আ হ ই স স স সো না বাবা আমার, জাদু মণি বাবু হ্যাঁ গো ও হ হ্যা এই তো জোরে জোরে করে ঢে লে দে সো না আমার আ হ আ হ হ হ আর মোটেই সময় নাই রে এ এ এ খোকা ও হ উ উ ম।

শীৎকার দিয়ে গু দ দিয়ে জোরে জোরে আমার ধো ন কামড়াচ্ছে মা। এদিকে আমার মু ন্ডি টা মার গু দে র মধ্যে ফুলে ফুলে উঠছে। বুঝতে পারছি মা ল বেরোনোর সময় এসে গেছে। আ হ পাগলের মতো প্রাণঘাতী ঠা প দিচ্ছি, আর আমার মু ন্ডি র চেরাটা দিয়ে ভলকে সকাল বেলার গরম ঘন তাজা বী র্য মার গু দে র ভেতরের নরম মাংসল দেওয়ালে ছিটকে ছিটকে পড়ছে।

বাচ্চা হবার বয়স থাকলে মা নির্ঘাত এই চো দ নে পো য়া তি হয়ে যেত। আ আ হ আমার গরম লাভা আমার বিচি খালি করে মার গু দ ভরিয়ে দিচ্ছে। মা নিজেও গু দ কেলিয়ে আমার কোমরটা দুই পা দিয়ে সজোরে পেঁচিয়ে আমাকে চেপে জড়িয়ে নিজের ম্যা না দুটো আমার বুকের লোমে ভরা ছাতিতে চেপে ধরে পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে গু দে আমার গরম ফ্যা দা নিচ্ছে। এমন সময় ঘড়িতে ডিং ডং শব্দে সকাল ৭টা বাজলো। ঘড়ির ৭টা বাজার ধ্বনির সাথে সাথেই সদর দরজায় বাইরে থেকে নক করার আওয়াজ এলো।

- (ঠক ঠক) দিদি ও দিদি দরজা খোলেন (ঠক ঠক)

মা তখন আমার নিচে ধড় মড় করছে। তার গু দ দিয়ে আমার বা ড়া র শেষ বিন্দু পর্যন্ত র স শুষে নিচ্ছিলো আর বলছিল,

- বাবু উ উ, ও ঠ শিগগিরই, কাজের ঝি এসে গেছে।

আমি তখন মার গু দে র ভেতর ধো ন ঢোকানো অবস্থায় বী র্যে র শেষ ফোঁটা গুলো ঝাড়ছি। সকালের গরম হিট খাওয়া ধো নে র ফোলা বিচি দুটো থেকে পুরো মা ল খালাস করছি। মার কথা শুনেও বেশি তাড়াহুড়ো না করে মাকে উঠতে না দিয়ে মাকে বিছানায় ঠেসে ধরে আরো কয়েক সেকেন্ড ধরে পুরো মা ল খালাস করছি। মা আর কি করবে, ঘরের ভেতর থেকে কোনমতে ওই অবস্থাতেই চেঁচিয়ে বলতে থাকে,

- হ্যাঁ দিদি। একটু দাঁড়াওও আমি আসছিইইইই।

পরক্ষনেই গলা নামিয়ে আমার কানে ফিসফিস করে বলে,

- এই বদমাশ ছেলে, শেষ কর তাড়াতাড়ি। ই স স বললাম এখন করিস না। তারপরেও তোর হুঁশ হল না।

আমার মা ল ঢালা শেষ হয়েছে, একটা শয়তানি হাসি দিয়ে মার গু দ থেকে ধো ন টেনে বের করে উঠে পড়লাম। লুঙ্গিটা হাতে নিয়ে ধো ন মুছতে মুছতে বলি,

- আ হ হ হ শান্তি! যাও এবার মা। দরজা খুলে দাও।

মা তখন বলে,

- কি শয়তান ছেলে রে একটা! সন্তান তো না, যেন নিজের শত্রু জন্ম দিয়েছি! ধ্যাত, হয়েছে অনেক। এবার ছাড়।

বলে মুখ বেঁকিয়ে কপট রাগ দেখিয়ে মা রুবিনা বেগমধড়মড় করে উঠলো বিছানা থেকে। কোনমতে শায়াটা তুলে হাতে নিয়ে আর শাড়িটা কোনমতে শরীরে পেঁচাতে পেঁচাতে দরজা খুলতে চললো। আমি পেছন দিয়ে দেখছি মায়ের দাবনা দিয়ে আমার ফ্যা দা গড়িয়ে পড়ছে। মুখে একটা হাসি নিয়ে আমি আমার ঘরে ঢুকে গেলাম। এখন একটু শুয়ে গড়াগড়ি খাবো। খানিক পরেই অফিসে যেতে হবে।

আমি আমার ঘরে গিয়ে খালি গায়ে লুঙ্গি পরে চুপ করে শুলাম। পরম শান্তিতে শুয়ে শুয়ে ভাবছি মার কথা, মার ওই নধর জাস্তি গতরটার কথা, যেটা এখন থেকে আমি ইচ্ছেমত ভো গ করবো। ও হ কি আরাম রে মাইরি। বৌ নেই তো কি হয়েছে?

এই যে নিজের মাকে নিজের বৌ এর মতো ভোগ করে যে সুখ পাচ্ছি, আ হ ও উ ফ তার কোনো জবাব নেই। নিজের ভাগ্যকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি মনে মনে। মায়ের গতরের কথা ভাবতেই লুঙ্গির নিচে ধো ন টা অর্ধেক খাড়া হয়ে উঠছে।

ওদিকে ঘরের বাইরে মা আর কাজের মাসির গলার আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি। কাজের মাসির বয়স মায়ের কাছাকাছি হবে। মার থেকে ৩/৪ বছরের ছোট হবে, প্রায় ৪৭ বছর বয়সী কাজের মাসি। তারা দুজনে ঘরের কাজ করছে। তখনি কাজের মাসি মাকে জিজ্ঞেস করে,

- দিদিমণি, আজ সকালে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন বুঝি? আমি অনেকক্ষন ধরে ডাকছিলাম।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area