Type Here to Get Search Results !

মা ছেলের সংসার ( পর্ব ১৩ )


 #গল্পঃ মা ছেলের সংসার

#পর্বঃ ১৩

ছেলে তার পেছনের ফুটো মারবেই। প্রতিবাদ করে কোন লাভ নেই। মা তাই মুখে কাপড় দিয়ে দুহাতে পা ছা র ফুঁটো দুদিকে যতটা সম্ভব টেনে ছড়িয়ে দিল, যেন ঢো কা নো র সময় ব্যথা কম পায়। ওদিকে আমি মার পা ছা র ফুটোতে ভালো করে থু তু লা লা ঘামের মিশ্রণ ঢু কি য়ে পোঁ দে র ফুটো পিছলা করে নিলাম। এরপর মার গু দ থেকে যো নি র স নিয়ে আমার ৭.৫ ইঞ্চি বা ড়া ও পোঁ দে ভালোমত মাখালাম। ব্যস, মেশিন এবার নতুন ফুটো জয় করতে রেডি।

খাটিয়াতে হাঁটু গেড়ে বসে, মার পা ছা র ফুটোতে ধো ন খানা ঠেসে ধরে কোমড় দুলিয়ে জীবনের সর্বোচ্চ শক্তির একটা মহা ঠা প দিয়ে বা ড়া র কিছুটা পোঁ দে র গর্তে চালান করে দিলাম। মুখে কাপড় গোঁজা থাকলে কি হবে, মা তারপরেও মাথা সামনে নিয়ে পাগলের মত ঝাঁকিয়ে পা ছা র ব্যথায় আ আ আ হ হ হ হ ও ও ও ও হ হ হ উ উ উ ম ম ম জাতীয় শব্দে আর্তনাদ করে উঁঠে। মার ছটফটানিতে ভ্রুক্ষেপ না করে আবার এক ঠা প দিয়ে আরো কিছুটা পা ছা য় ঢু কা লা ম। এভাবে ৬/৭ ঠা পে পুরো বা ড়া টা মার পোঁ দে র ছিদ্রে অদৃশ্য হয়ে গেল।

- আ হ হ হ ও ম ম ম কি যে ভয়ঙ্কর টাইট তোর পোঁ দে র ফুটো রে মা! মাগোওও আ হ হ হ দারুণ সুখ হচ্ছে রে মা এমন টাইট গর্তে ঢুকে।

বলে এবার আস্তে ধীরে বা ড়া টা বের করে ঢু কি য়ে মার পোঁ দ টা চু দ তে আরম্ভ করলাম। জীবনে প্রথম বারের মত পোঁ দে বাঁ ড়া নেবার কষ্ট, ব্যথা, যন্ত্রণা কাটিয়ে মা তখনো পুরোপুরি ধাতস্থ হয়নি। মাথা সামনে ঝুঁকিয়ে দিয়ে খাটিয়ার উপর মাথা রেখে অবসন্নের মত চোখ বুঁজে যন্ত্রণা প্রশমনের চেষ্টা করছে মা।

এদিকে, মার পোঁ দে ঠা পে র পর ঠা প দিয়ে পোঁ দে র গর্ত ঢিলা করে মাকে সুখ দেবার চেষ্টা করছি আমি। এভাবে ১০ মিনিট পোঁ দ চো দা র পরই ব্যথা কমে সহনশীল পর্যায়ে এসে মাকে পোঁ দ চো দা নো র আনন্দ উপভোগ করতে দিলাম। দু'দিকে মাথা দুলিয়ে দুলিয়ে, পা ছা সামনে পেছনে করে পোঁ দে বা ড়া গিলছিল মা। পোঁ দে বা ড়া গিলে চো দ ন রত মাকে তখন দেখতে পুরোপুরি সো না গাছির খা ন কি বে শ্যা দে র মত লাগছিল।

মার পা ছা র দাবনা দুটো অনেক বড় আর মাংসে ঠা সা থাকায় পোঁ দে ঠা প কষানোর সময় যতবার আমার কোমড়সহ নিচের অংশ মার পা ছা য় বাড়ি খাচ্ছে, ততবার প্রবল সুখানুভূতি হচ্ছে আমার। মার পা ছা র দাবনায় আমার শক্তিশালী কোমরের ধাক্কায় ধ পা স ধ প ধ পা সস ধ প প করে শব্দ হচ্ছিল।

মার এতটা টাইট আ ন কো রা পোঁ দে বেশিক্ষণ ধো নে মা ল আটকাতে পারলাম না। মার পিঠের উপর ঝুঁকে মার পিঠে, ঘাড়ে মুখ গুঁজে কামড়াতে কামড়াতে চাপা আর্তনাদ করে মার পোঁ দে গলগল করে বী র্য ঢেলে দিলাম।

- আ আ হ আ হ নাও মা আ আ ওরে মা গী রে এ এ উ হ মা আ মা গো ও মা আ আ ও ও হ হ ও হ হ নাও মা আ আ গো ও ও ছেলের ফ্যা দা জীবনে প্রথম পোঁ দে নাওও মা আ আ আ ও ও হ হ হ হ"

ক্লান্তিতে, কষ্টে, পাছার যন্ত্রণায় কাহিল হয়ে আমার ৫০ বছরের মা তখন খাটিয়াতে উপুর হয়ে শুয়ে হাঁপাচ্ছে। মার পিঠে বুক লাগিয়ে তার ওপর উপুর হয়ে শুয়ে আমিও পাগলের মত শ্বাস প্রশ্বাস টানছি। আ হ হ মার পোঁ দ মেরে জগতের সেরা সুখ পেয়েছি আমি। মার মত পরিণত মহিলার পা ছা চো দা র আনন্দই অন্যরকম স্বর্গীয় সুখ।

উ ফ ফ মায়ের পোঁ দ মারলাম নাকি হিমালয় পর্বত জয় করলাম বুঝতে পারছিলাম না। আমার সারা শরীরে আর বিন্দুমাত্র শক্তি অবশিষ্ট নেই। আমার পুরো দেহের সব শক্তি যেন মা তার পোঁ দে র ফুটোয় শুষে নিয়েছে। মার পিঠ, গলা, ঘাড়ে জমে থাকা ঘাম রস চেটে খেয়ে নিজেকে সুস্থ করছিলাম আমি।

খাটিয়াতে উপুর হওয়া থেকে মা এবার চিত হয়ে শুলো। মার বুকে বুক মিশিয়ে মার উপর শুয়ে তার পুরুষ্টু ঠোঁটের ভেতর ঠোঁট লাগিয়ে জিভে জিভ পেঁচিয়ে মাকে ভালোবাসার চু ম্ব নে সিক্ত করছি আমি। উ ম্ম ম্ম উ ম্ম ম্ম করে ছেলের লা লা রস চু ষে খেয়ে মার জ্ঞান ফিরলো যেন। মার সারা শরীরে তখন ব্যথা মিশ্রিত অভূতপূর্ব এক আরাম, সুখানুভূতি খেলা করছে। মুখে তৃপ্তির হাসি দিয়ে মা বলে উঠে,

- ই শ শ বাবারে বাবা, কিভাবেই না মা কে চু দ লি রে খোকা! জীবনে প্রথম পোঁ দ মারানোর এত সুখ জানা ছিল না আমার।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- হুম আ হ মাগো আমার জীবনেও এই প্রথম পোঁ দ মারলাম আমি। এই আনন্দের তুলনা নেই মা। তোমার পোঁ দে র আদরে আমার পুরুষ জীবন সার্থক হলো মা।

মা তখন বলে,

- উ ফ ফ মাকে নিয়ে সবরকম নোং রামি করে ফেললি তুই। মাকে একদম নিজের দা সী করে নিলি রে বাবু।

আমি তখন মাকে জড়িয়ে ধরে বলি,

- দা সী হবে কেন মা, তুমি আমার জীবনের রানী। আমার একমাত্র ভালোবাসা। তোমার দেহ ভো গ করে আমি আজ পরিতৃপ্ত। এখন থেকে রোজ তোমার গু দে র পাশাপাশি তোমার পোঁ দ মারবো মা।

মাও আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,

- তোর যেভাবে খুশি করিস। তবে পোঁ দ মারার সময় তেল বা গ্লিসারিন হাতের কাছে রাখিস রে সো না। নাহলে বড্ড খড়খড়ে লাগে ওখানটা। তেল দিলে তোর জন্য, আমার জন্য, দুজনেরই সুখ বেশি হবে।

আমি মুচকি হেসে বললাম,

- ঠিক বলেছো মা, এখন থেকে ঘরে বিছানার পাশে গ্লিসারিন ও ভ্যাসলিনের বড় কৌটো রাখবো আমি।

মা তখন আমাকে জিজ্ঞেস করে,

- আচ্ছা সত্যিই কি এটা তোর জীবনে প্রথম কোন নারীর পোঁ দ মারা?

আমি তখন বললাম,

- হ্যাঁ মা, তুমিই প্রথম নারী যার পোঁ দ মারলাম আমি। এর আগে বে শ্যা বাড়িতে গেলেও সেখানে কখনো কোন খা ন কি মা গী র পোঁ দ মারার রুচি হয়নি আমার। আরো বড় কথা, তাদের কারো পোঁ দ তোমার মত এত সুন্দর, মখমলে ছিল না। আসলেই তুমি খানদানি মা গী গো, আমার লক্ষ্মী মামনি।

ছেলের কাছে নিজের প্রশংসা শুনে সস্নেহে ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরে চু মু খেল মা। মায়ের গু দে আবার জল কাটা শুরু হয়েছিল। আমারো ধো ন আবার চনমন করে উঠলো। তাই মাকে ওভাবে মি শ না রী পজিশনে রেখে মার শরীরে শরীর মিশিয়ে আমার ঠা টা নো ধো ন টা এক ঠা পে মার গু দে পুড়ে দিয়ে মাকে আবার চু দ তে শুরু করলাম।

তবে এবার আর পাগলের মত তাড়াহুড়ো না করে রসিয়ে রসিয়ে মাকে চু দ তে লাগলাম। মার গু দে র সুখানুভূতি উপভোগ করতে করতে, মার দু ধে র বোঁ টা মুখে নিয়ে চু ষে মাকে বিবাহিত স্ত্রীর মতো ধীরলয়ে চু দ তে থাকলাম। মা আমার পিঠ, কাঁধ, বুকে হাতের পরশ বুলিয়ে আমার মুখে অজস্র চু মু খেয়ে বুভুক্ষু প্রেমিকার মত নিজেকে উজার করে আমার জন্য আদর-ভালোবাসা জানাতে থাকলো। আমিও মাকে চু দে চু দে তার দেয়া সব আদরযত্ন ভোগ করতে থাকলাম।

মা আর আমি দুজনেই ঘেমে পুরো চুপেচুপে। মায়ের আ হ ও হ শীৎকারে আমার উ ত্তে জ না আরো বেড়ে যায়। ঠা পে র তালে তালে মায়ের দাবনা দুটো দুলছিলো ৷ ষাঁড়ের মতো ৩০ থেকে ৪০ মিনিট গ দ ন দিয়ে বুঝলাম এবার কাজ শেষ করতে হবে, সন্ধ্যা হয়ে যাবে একটু পরেই।

এদিকে চো দা খেয়ে মায়ের ফোলা গু দ আরো ফুলে লাল হয়ে ছিলো।  মা যে কি মজা পাচ্ছে সেটা তার চোখে মুখের এক্সপ্রেশনই বলে দিচ্ছে ৷ চিত হয়ে থাকাতে এবার প্রতি ঠা পে উর্ধমুখি হয়ে থাকা তার উজ্জ্বল শ্যামলা মা ই জোড়া নড়তে লাগলো ৷ আমি বুনোভাবে মা ই য়ের বোঁ টা চু ষ তে লাগলাম। বোঁ টা গুলোতে হালকা কামড় দিতেই মা ও হ হ হ ই শ শ শ করে উঠলো।

মায়ের গু দ রস ছেড়ে আরো হড়হড়ে হয়ে গেল। যার কারনে গু দ ও বা ড়া র প্যাঁ চ প্যাঁ চ আওয়াজটা বেড়ে যেতে থাকলো। ঘরে গু দ আর বা ড়া র সং ঙ্গ ম সংগীত, গু দে র মুখে বীচি বাড়ি লাগার থ পা স থ পা স আর সাথে মায়ের কা মু ক শব্দ সব মিলে অসাধারণ এক পরিবেশ তৈরী করেছে। যার কারনে মায়ের সাথে র ম নের মজাটা দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে।

- ও হ হ হ আ আ হ হ হ উ ম ম ম ম উ ফ ফ ফ উ হ সজিবরে এবার ঢাল সজিব। যে কোন সময় তোর কাকি আসবে। রাতে আবার করিস নাহয়, এখন ঢাল প্লিজজজজ ই শ শ শ মাগো ও ও ও ও ম ম"

আমার বোধহয় এবার হবে, দ্রুতলয়ে ঠা পা তে লাগলাম আমি, সজোরে গায়ের সব শক্তি দিয়ে ঠা প দিতে দিতে মাকে চেপে ধরে পাগলের মত চ পা শ চ পা শ করে ফ্রেঞ্চ কি সে মজে উঠি, এবং বা ড়া টা কে একেবারে জরায়ুর কাছে নিয়ে গিয়ে কাপ খানেকের মতো ঘি মায়ের যো নি কোটরে ঢে লে দিই।


#চলবে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area