এই ঘটনাটা যে সময়ের তখন আমার বয়স ১৪, সেই সময় আমরা বাংলাদেশের পাবনা জ়েলায় থাকতাম, আব্বা একটা স্কুলে পড়াতেন, তখন আমরা থাকতাম আমার নানীর বাসায়। সপ্তাহ শেষে আব্বা আসতেন তখন আব্বা মা এক ঘরে আর আমি নানীর সাথে ঘুমাতাম।
আমি আনোয়ার হোসেন। আব্বার নাম আসাদ হোসেন, আম্মা ফরিদা, নানী জরিনা বেগম। আমাদের বয়স যথাক্রমে ১৪, ৩৬, ৩০, ও ৫০। যখন আব্বা নানীর বাসায় আসত তখন আমাদের বেশ মজায় সময় কাটত। রাতে খাওয়া দাওয়ার পর খানিক আব্বার সাথে আদর খাওয়া, কি কি ঘটেছে তার বিবরন খানিক বাদে নানীর ঘরে ঘুমাতে যাওয়া।
নানী আনেক রাত করে শুতে আসত, আমি ঘুমিয়ে পরতাম, এই রকম এক শীতের রাত, আমি বিছানায় লেপ মুড়ি দিয়ে ঘুমাচ্ছি, রাত কত তা বলতে পারব না। হঠাত মনে হলো কে আমার গায়ে হাত বোলাচ্ছে, ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া সত্তেও চোখ বুজে শুয়ে রইলাম, আস্তে আস্তে হাতটা আমার লুঙ্গি এর ভিতর ঢুকে আমার নু নু টা ধরে টিপতে লাগল।
আমার একই সাথে ভয় ও করছিল আরাম ও লাগছিল। কী করব ভেবে পাছিলাম না। অন্ধকার ঘরে বুঝতে পারছিলাম না কে। কিন্তু লাগছিল অপূর্ব। আমার নু*নুটা ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে গেল, হাতটা তার নিজের মত কাজ করে যাচ্ছিল, কিছু সময় পরে আস্তে আস্তে হাতটা তার কাজ শেষ করে হাত বাইরে বার করলো। আমি ও কিছুক্ষন পরে ঘুমিয়ে পরলাম।
যে বয়সে এই ঘটনাটা ঘটছিল সে সময় আমার যৌ*ণতা সম্পর্কে কোনো ধারনা হওয়া সম্ভব নয়, কিন্তু ভালো লাগাটা আমি ভুলতে পারছিলাম না। পরপর বেশ কয়েকটি রাত এই ঘটনাটি ঘটতে লাগল, আমি বুঝতে পারলাম আর কেউ নয় নানীই এ কাজ করছে।
নানী দিনের বেলায় একদম ঠিকঠাক থাকে, কিছুই বোঝা যায় না, আর রাতের পর রাত এই আরাম পেতে পেতে আমার ও নেশার মতো হয়ে গেলো। এই রকম এক সপ্তাহ শেষে আব্বা নানীর বাসায় এলেন, রাত হলো, আমি না ঘুমিয়ে মটকা মেরে পরে রইলাম, অন্ধকার ঘরে কেউ আর আসেনা, শেষে অধৈর্য হয়ে আস্তে আস্তে ঘর থেকে পা টিপে টিপে বেরিয়ে গেলাম, সারা বাড়ী চুপচাপ, কোথাও কোনো শব্দ নেই।
আমি ভাবলাম নানী গেলো কই? তারপর ঘরগুলার বন্ধ দরজা গুলাতে আস্তে আস্তে ঠেলতে লাগলাম, খুলে গেলো, ভিতরে অন্ধকার কিছু দেখা যাচ্ছে না, কিন্তু একটা ফোস ফোস কোরে আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। কী রে বাবা সাপ না কী? কে জানে, অন্ধকার টা চোখ সওয়া হয়ে যেতে দেখি ভাড়ার ঘরের জানলার কাছে কে যেন দাড়িযে আছে, আর কী যেন দেখছে পাশের ঘরে, ও ঘরে আব্বা আম্মা শুযে আছে, কী দেখছে বুঝতে পারলাম না, তারপর দেখি একটা হাত দিয়ে জানলার পাল্লা একটু ঠেললো।
ও ঘরের আলো জানলার ফাক দিয়ে এলো, ঐ অল্প আলোতে বুঝতে পারলাম নানী ঐ ঘরে উকি দিচ্ছেন, একমনে কী এতো দেখছে বুঝতে পারলাম না। যাই হোক আমি দেখতে লাগলাম, খানিক বাদে বুঝতে পারলাম নানী এক হাতে কাপড়টা তুলে ভিতরে হাত ঢুকিয়ে দিলো, আর হাতটা নারতে লাগলো।
ক্রমে ফোস ফোসানির আওয়াজ বেড়ে গেলো, আমি বুঝতে পারছিলাম না নানী ঠিক কী করছে, কিন্তু লুকিয়ে কিছু করছে সেটা বুঝতে কোনো অসুবিধা হলো না, খানিক বাদে আমি ওখান থেকে ঘরে চলে এসে শুয়ে পরলাম, কিন্তু ঘুমালাম না।
একটু বাদে বুঝতে পারলাম বিছনায় নানী এলো, যথারীতি কিছু সময় বাদে হাত তার কাজ শুরু করলো আজ যেন ছটফটানি একটু বেশী, কিছুক্ষন বাদে বুঝলাম আস্তে আস্তে লুঙ্গিকে নিচের দিকে নামানো হলো।
এবার অন্ধকারে হাত আরো সাহসী, শুধু আমার নু*নু নয় তার নিচেও আঙুল দিয়ে শুরশুরি দেওয়া শুরু হলো আমার বি*চি থেকে পো*দের ফু টো অবধি আঙুল দিয়ে বোলাতে লাগলো, আমি আর থাকতে পারলাম না ঊ আ হ করতে শুরু করলাম।
নু*নুটা শক্ত হয়ে গেলো, তারপর যেটি হলো তা আমার চিন্তার বাইরে, আমি বুঝতে পারলাম নানী আমার নু*নুতে মুখ দিয়েছে আর আলতো করে চু*ষতে শুরু করেছে, আমার সারা শরীরটা কেমন যেন করতে লাগল, আমি কী করবো বুঝতে পারছিলাম না।
মাথাটা দুই দিকে ঝাকাতে লাগলাম, নানীর নরম জীভটা আমার নু*নু টাকে নানা দিক থেকে আরাম দিতে লাগল, খানিক বাদে আলতো করে দাতের কামড় দিতে থাকল নানী, কী যে আরাম তা বলে বোঝাতে পারবো না। শেষে আর থাকতে না পেরে বেশ জোরে উ হু করে ঊঠলাম, তখন নানী ফিসফিস করে জিঙ্গাসা করলো,
- কিরে জ়েগে আছিস নাকী?
আমি বললাম,
- হ্যাঁ নানী, ঘুমাতে পারছি না শরীরের ভিতরে কেমন যেন করছে।
নানী বলল,
- কষ্ট হচ্ছে কি?
আমি বললাম,
- না, কী রকম যেন আনচান আনচান করছে, ঠিক বুঝতে পারছি না।
- আয় আমার কাছে আয়,
বলে নানী আমাকে বুকের কাছে টেনে নিলো, আমি বুঝতে পারলাম নানীর গায়ে কোন জামা কাপড় নেই। পুরো ন্যাং*টা, নানী আমার মাথাটা তার বুকে জড়িয়ে ধরে হাফাতে হাফাতে জিঙ্গাসা করল,
- কী রে আরাম হছছে?
আমি বললাম হ্যাঁ, এই শুনে নানী আমার নু*নু টাকে আরো জোরে জোর নাড়াতে লাগলো, আর ফোস ফোস করে হাফাতে লাগলো। আমি বললাম,
- নানী তোমার কী কোন কষ্ট হচ্ছে?
নানী বললো,
- হ্যা বুকের এখানটা কেমন করছে একটু টিপে দে তো।
এই বলে আমার হাতটি নিয়ে তার বুকের ওপর রাখলো, বললো একটু জোরে জোরে করে টেপ তো এই দুটোকে, আমার দু হাতে দুটো নরম নরম মাংসের তাল এলো, আমি ও আমার সব শক্তি দিয়ে টিপতে লাগলাম, কী নরম আর তার মাঝখানে দুটো বড় কিসমিস এর মত। ঐ দুটো কে দুই আঙ্গুল দিয়ে টিপতে লাগলাম। দ
নানী বললো ও গুলোকে মুখে নিয়ে ভালো করে চোষ তো? আমি একটাকে মুখে নিয়ে চুষতে শুরু কোরলাম।
নানী বোললো আস্তে আস্তে কামড়া, মজা পাবি। আমিও বাধ্য ভাবে কাজটা করে যেতে লাগলাম। নানীর মুখ দিয়ে চাপা গোঙানীর আওয়াজ হতে লাগলো, আমার মনে হল নানীর খুব কষ্ট হচ্ছে। তাই আমি বললাম,
- নানী তোমার কি কষ্ট হচ্ছে?
নানী বলল,
- পেটের নীচের দিকে কষ্ট হচ্ছে, একটু হাত বুলিয়ে দিবি।
এই বোলে আমার হাত ধরে নানী পেটের নিচের দিকে টেনে নিলো, হাতটায় চুলের মতো কী যেন লাগলো। আমি নানীকে বললাম,
- নানী তোমার হি*সুর জায়গায় চুল?
নানী হেসে বলল,
- হ্যা ওখানটা বেশ জোরে জোরে টেপ।
আমি আর কী করি ঐ নরম নরম চুল ভরা জায়গাটা প্রানপনে টিপতে লাগলাম, নানীর মুখে আওয়াজ বেড়ে গেলো, আমার হাতটা একটু ভেজা ভেজা লাগলো, আমি বললাম,
- নানী তুমি কী হি*সু করে ফেলাছো?
এবার নানীর হাসি বেড়ে গেলো। তখন নানী বললো,
- হ্যা সো না, ব্যাথাটা একটু কম লাগছে।
নানী আমাকে জোড়িয়ে ধরে আমার মুখটা বুকের মাঝে চেপে ধরল, আর আমি মা*ই এর বো টা মুখে নিয়ে চুষতে থাকলাম, বুঝতে পারলাম নানীর শরীর ঘেমে উটছে। তখন নানী বললো,
- চুপ করে শো তোকে আরো আরাম দিচ্ছি।
বলে লেপ সরিয়ে আমার নু*নুটা মুখে নিয়ে চো চো করে চু*ষতে লাগল, আমার নু*নু টা আবার শক্ত হয়ে গেলো। এবার নানী আমার সম্পূর্ণ নু*নু মুখে নিয়ে নিয়ে চুষে দিচ্ছিলো। আমি আবার আরামে মাথা নাড়া দিতে লাগলাম, খানিক বাদে শরীর টা ঝিনিক মেরে মেরে এলিয়ে পরল।
চলবে...
#গল্পঃ নানির কাছে যৌন শিক্ষা
#পর্বঃ ১

