Type Here to Get Search Results !

নানির কাছে যৌন শিক্ষা ( পর্ব ২ )


 #গল্পঃ নানীর কাছে যৌন শিক্ষা

#পর্বঃ ২

আমার নু*নুটা মুখে নিয়ে চো চো করে চু*ষতে লাগল, আমার নু*নু টা আবার শক্ত হয়ে গেলো। এবার নানী আমার সম্পূর্ণ নু*নু মুখে নিয়ে নিয়ে চুষে দিচ্ছিলো। আমি আবার আরামে মাথা নাড়া দিতে লাগলাম, খানিক বাদে শরীর টা ঝিনিক মেরে মেরে এলিয়ে পরল।

নানী বললো,

- কী রে আরাম হল?

আমি বললাম,

- হ্যা,

তখন নানী বললো,

- কাউকে বলবি না কিন্তু, কাল কে তোকে আরো আরাম দেবো, হ্যা? এখন আয় ঘুমা।

আমি নানীর বুকে মুখ গুজে শুলাম, আস্তে আস্তে হাতটা নানীর বগলের দিকে নিয়ে গেলাম, ওখান থেকে একটা ঝা ঝা লো গন্ধ বরোচ্ছিল, হাত দিয়ে বুঝতে পারলাম ওখানেও চুল রয়েছে, নানীকে আবার জিজ্ঞাসা করলাম,

- নানী এখানেও চুল থাকে?

নানী আমার নু*নুটা কে হাতে করে নেড়ে দিয়ে বললো,

- হ্যা রে বাবা ওখানেও চুল হয়।

আমি তখন বললাম,

- তাহলে আমার নেই কেনো?

নানি তখন বলে,

- দাড়া না বয়স হোক সব হবে, চুল হবে মোটা হবে, লাল মূ ন্ডী ঘষা খেয়ে কালচে হবে, সব হবে। সবুর কর, কাল থেকেই আমি তোর ওটার যত্ন শুরু কোরবো। তারপর দেখবি কী থেকে কী হয়।

পরদিন ছিল ছুটি, আব্বা আর আম্মা দুপুরে খাবার খেয়ে কোথায় যেন গেল, আমি নানীর সাথে বাসায় রইলাম, ওরা বেরিয়ে যাওয়ার পর আমি নানীকে বললাম,

- নানী শুতে যাবে না?

নানী হেসে বলল,

-  কী বাবুর শখ হয়েছে বুঝি? চল, আজ তোকে সব শেখাই,

এই বলে নানী সদর বন্ধ করে আমায় নিয়ে ঘরে গিয়ে দোর দিল, এরপর আমায় খাটের উপর দাড় করিয়ে আমার লুঙ্গি খুলে দিলো, ওমা আমাকে অবাক করে আমার নু*নু টা দেখি শক্ত হয়ে গেছে, নানী তো তা দেখে হেসে খুন, হাসতে হাসতে আমার নু*নু টা ধরে আদর করে বলল,

- ওমা তোর তো খুব শখ, গড়াতেই দাড়িয়ে আছে, এখনতো কিছুই শুরু হয়নি।

এই বলে আমার নু*নু টাকে হাতে ধরে খুব আদর করতে লাগল, চকাত চকাত করে চু*মু খেতে লাগল, আমার গা শিরশির করতে শুরু করল, আমি দাড়িয়ে দাড়িয়ে কাপতে লাগলাম, আমার কাপুনির বহর দেখে নানী আমাকে বিছানায় শুইয়ে দিলো, তারপর শুরু হল চো*ষা, আ আ কী যে আরাম সে চো*ষাতে কী বলব, আজ এতো দিন বাদেও আমার ভাবলে আরামে গা শিরশির করে ওঠে।

তারপর শুরু হল আলতো আলতো কামড়, আর জিভ বলানো, খানিক বাদে নানীর গরম চেপে গেল, গা থেকে কাপড় চোপড় খুলে ফেললো, একবারে ধুম করে ল্যা*ঙটো হয়ে আমার সারা গায়ে হাত বলাতে লাগলো, এবার আমার দেখার পালা, নানীর গোল গোল ঝোলা ঝোলা দুটো মা*ই।

তার খানিক নীচে বেশ গোল নাভী তারো নীচে ঘণ কালো চুলে ভরা তিন কোনা পে*চ্ছাপ করার জায়গা। তার নীচে দুটো মোটা মোটা দূ পা। আজ এই বয়েসে যখন লিখতে বসেছি এখন বুঝতে পারছি নানী সাধারন একজন সাধারন চেহারার মহিলাই ছিলেন।

কিন্তু তখন এক অদ্ভুত অবস্থা, মুখ হা হয়ে গেছে, ভাবছি আরো না জানি কী কী নানী দেখাবে, যাই হোক নানী কাছে টেনা নিলো, মা*ইটা মুখে লাগিয়ে দিয়ে বলল নে ভালো করে চোষতো। আমি চুষতে লাগলাম এক মনে নানীর ঊ আ হ বেড়ে গেল। আমি আস্তে আস্তে কামড় দিতে লাগলাম, নানী তো খুব খুশী, আমার মাথার পিছনে হাত দিয়ে মাথাটা আরো মা*ইয়ে চেপে চেপে ধরতে লাগল।

আরো জোরে কামড়া, আরো জোরে কামড়া, বোলতে লাগল, মা*ই চুষতে চুষতে আস্তে আস্তে হাতটে নানীর বগলে নিয়ে গেলাম, সেখানে ভর্তি চুল, আমি সেই চুলে হাত বোলাতে লাগলাম নানীর আরাম আরো বেড়ে গেল, নানীর গলা দিয়ে হিস হিসে আওয়াজ বেরতে লাগল, হ্যা সোনা এই ভাবে চোষ, এ ভাবেই হাত বোলা আমার বগলের বা*লে, আমি বললাম বা-ল কী নানী? নানী বলল,

- ঊ আর পারি না তোকে নিয়ে, বগল আর ভো*দার কাছে যে চুল থাকে তাকে বা*ল বলে হয়েছে।

যাই হোক আমি তো চোষা দিয়ে চলছি, খানিক বাদে নানী আমাকে থামালো, বললো নে এখানে শুয়ে পর তো, আমি আবার খাটে শুলাম, নানী এবার আমার বী*চির থলি মুখে নিয়ে চুষতে লাগল, আর আমার পো*দের খাজে আঙুল ঘষতে লাগলো, আবার আমার আরাম পাওয়া শুরু হয়ে গেলো, কিছুক্ষণ বাদে শরীরটা ঝিনিক মেরে থরথর কোরে উঠল, নানী আমাকে ছেড়ে দিল। পাশে শুয়ে হাফাতে লাগল,

- তোমার কষ্ট কমেছে নানী?

- হ্যা সোনা।

- নানী একটা কথা জিজ্ঞাসা কোরবো?

- কী?

- কাল রাতে তুমি আম্মার ঘরে ঊকি দিয়ে কী দেখছিলে?

- নানী চমকে উঠল, তুই জানলি কী করে? তুই দেখেছিলি?

- হ্যা,,

- ওরে শয়তান, তোর পেটে পেটে এতো!

- কী দেখছিলে বলো না।

- আমরা যা করছিলাম, তোর আব্বা আম্মা সেটিই করছিল কিনা তা দেখছিলাম, এই শোন এ কথা কাউকে কিন্তু বলবি না, বলে দিলাম, তাহলে কিন্তু সর্বনাশ।

- না না কাউকে বলব না, কিন্তু আব্বা আম্মা কি ওটা করছিল?

- হ্যা,

- আম্মার ও কী তোমার মত কষ্ট হয়?

- তোর আম্মার হাল আমার মত হতে যাবে কেন? ওর তো জামাই আছে না কী? যত্তসব বাজে কথা, চুপ কর।

- আর তোমার হি*সির জায়গাটা আমার মত নয় কেন?

- মেয়েদের ওরকম ই হয়। আয় আজ তোকে আমার মু*তার জায়গাটা ভাল করে দেখাই।

এই বলে নানী আমাকে তার দু পায়ের ফাকে টেনে নিল, আমি আমার মুখটা নানীর মু*তার জায়গার কাছে নিয়ে গেলাম, একটা আশটে গন্ধ নাকে এলো।

নানী দু পা ভালো করে ফাক করল, দু হাত দিয়ে চুলগুলো সরাল, এইবার দেখলাম কালো চুলের ফাক দিয়ে হালকা গোলাপি রঙের আভা, নানী এবার মু*তার জায়গাটা আরো ফাক করে ধরল, গন্ধটা আরো বাড়ল, আমি বললাম,

- কালকের মত হাত দেব?

- দে না, কে তোকে মানা করেছে।

আমি আস্তে আস্তে হাতটা ওখানে দিলাম, নরম ভেজা ভেজা, আর বেশ গরম ভিতরটা, আমি এবার নিজের হাতে ওখানটা আরো ফাক করলাম, বেশ ভালই লাগছিল, যত ফাক করছিলাম ততই গোলাপি রঙটা স্পষ্ট হচ্ছিল, গন্ধটাও বেড়ে গেল, নানী আমার হাতটা নিয়ে ধরে আরো ভিতর দিকে ঢুকিয়ে দিল আর বলল,

- হাতটা এই গর্তটার ভিতরে ঢোকা দেখ বেশ ভাল লাগবে। জোরে জোরে ঢোকাবি কিন্তু।

আমি হাতের এক আঙুল, দু আঙুল করতে করতে পাঁচ আঙুল ঢুকালাম, নানীর মুখের দিকে তাকালাম, চোখ বুজে গেছে, জীভটা বেরিয়ে এসছে, কুকুরের মত হাফাচ্ছে, হ্যা হ্যা কর কর, দে ভাল করে, আরো ঢুকা আরো, ঢুকিয়ে দে, ঢুকিয়ে দে, মার মার ভাল করে মার, ফাটিয়ে দে চু*দে ফাক করে দে আমার ভো*দা, ওরে আমার নাঙ মারনি রে আমাকে চো*দ চো*দ, মেরে ফ্যাল, এই সব বলতে বলতে চোখ বন্ধ করে পিছন দিকে এলিয়ে গেল।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area