#গল্পঃ পল্লীবধূর কামবাসনা
#পর্বঃ ৩
মালতি ভাবী এবার আরেক স্ত*নের বোঁটা আমার মুখে গুঁজে দিলো। জোরে চোষণ দিতেই ভাবী একটু ফুঁপিয়ে উঠে শ্বাস নিলো। স্ত*ন থেকে চাক ভাঙ্গা মধুর মতো উষ্ণ তরল বেরিয়ে এসে আমার মুখে পড়ছে। আমি পরম তৃপ্তিতে বার বার ঢোঁক গিলছি।
দু*ধ খাওয়াতে খাওয়াতে মালতি ভাবী আমার মাথায় হাত বুলাতে লাগলো। আমার মুখ দু*ধের এক বোঁটা থেকে আরেক বোঁটায় চলে যাচ্ছে। একটা শেষ হতেনা হতেই আরেক স্ত*নে মধু জমা হচ্ছে। আর মতিবিবি আমার মুখে দু*ধের বোঁটা তুলে দিচ্ছে।
ভাবী আমার মুখ বুকের সাথে চেপে ধরে আছে আর আমি চুষছি আর গিলছি। এতো চুষছি তবুও দু*ধের নহর শুকায় না। অনেক্ষণ দু*ধ চুষার পর আমি দু*ধের বোঁটা মুখে নিয়ে চুপচাপ শুয়ে থাকলাম। হাত গু*দের উপর নিয়ে আসলাম। দুর্বাঘাষ উধাও হয়ে গেছে। রসে জবজবে মসৃণ গু*দ নাড়তে খুব ভালো লাগছে। জায়গাটা ফুলে আছে আর খুবই নরম, তবে একটু তেতে আছে।
‘কখন পরিষ্কার করেছো?’
‘দুপুরে গোসলের সময়।’
‘কাটলা কেনো? আমি দেখতাম।’
‘তুমি দেখলে আমার লজ্জা লাগবে তাই..।’
‘আমার দেখার খুব ইচ্ছা ছিলো। দুপুরে নাড়তে খুব ভালো লাগছিলো।’
‘তুমি একটা অসভ্য জংলি। তোমার ঘেন্না-পিত্তি নাই?’
‘ঘেন্না কিসের? তোমার শরীরের সবটাই সন্দেশের মতো। আমি চুমাখাবো, চাঁটবো, চুষবো.. যা ইচ্ছা তাই করবো।’
‘আচ্ছা আচ্ছা মানলাম। এরপরে তুমি না বলা পর্যন্ত আমি আর কাটবো না।’ লাজুক কন্ঠে জানালো মালতি ভাবী।
আমি তাকে জড়িয়ে ধরে কানে কানে বললাম, ‘এখন থেকে আমি তোমার গু*দ কামিয়ে দিবো।’
‘কি বললা? তুমি আমার এইটা কামায়ে দিবা? আচ্ছা তাই দিও’ বলেই মতিবিবি লজ্জায় আমার বুকে মুখ লুকালো।
আমি মালতি ভাবীর এলোমেলো চুলে নাক লাগিয়ে জোরে শ্বাস নিলাম। সেখানে জেসমিন ফুলের ঘ্রাণ। আমি চুলে নাক ঘষে আদর করলাম। ভাবী আমাকে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো। গালে চুমাখেয়ে নরম স্ত*নে হাত বুলিয়ে আদর করতে লাগলাম। মনে মনে বললাম সৃষ্টিকর্তার অপূর্ব সৃষ্টি।
‘তোমার এটা এতো সুন্দর কেনো?’ একটা স্ত*ন আলতো করে মুঠিতে ধরে ধরলাম।
‘জানিনা, তুমি বলো।’ মালতি ভাবী আমার হাত স্ত*নের উপর চেপে ধরলো।
‘তোমার দু*ধ দুইটা এতো সুন্দর যে চোখে পড়লেই টিপতে ইচ্ছা করতো। হয়তো একদিন টিপেই দিতাম।’
‘তুমি হাত দিলে আমিও বাধা দিতাম না।’ মালতি ভাবীর সরল স্বীকারোক্তি।
‘বিয়ের আগে কেউ দু*ধ টিপেনি?’
‘শরীরে হাত দেয়ার সুযোগ পায়নি কেউ। স্বামীর জন্য আগলে রেখেছিলাম। কিন্তু স্বামী এসবের মর্মই বুঝেনা।’
‘তোমার বিয়ের রাতের গল্প বলো..।’ খুব নরম সুরে অনুরোধ করলাম।
‘তোমার ভাই ঘরে ঢুকেই সব লাইট নিভিয়ে দিলো। জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুয়ে চুমাখেলো। কিছুক্ষণ পরে আমার কোমর পর্যন্ত শাড়ী তুলে নু*নু ঢুকানোর চেষ্টা করলো। রাতে তিনবার চেষ্টা করলো। কিন্তু কিছুই হলো না। বার বার গায়ে গরম রস ঢেলে দিলো। পরের রাতে কোনো ভাবে ঢুকাতে পারলেও সাথে সাথে রস বেরিয়ে গেলো। আর এখনো সেভাবেই চলছে।’
‘কখনো ডাক্তার দেখাতে বলোনি?’
‘বলেছি কিন্তু আমার কথা কানেই নেয়না।’
‘আমি তাহলে খুবই ভাগ্যবান। এমনটা না হলে কি তোমাকে পেতাম?’ পরিবেশটা হালকা করার জন্য বললাম।
‘তোমার মতো ভাগ্যবান আরো একজন আছে।’ মালতি ভাবী চাপা সুরে হাসছে।
‘সে কে?’ আমার বুকে কষ্টের দামামা।
‘কি, মন খারাপ হলো?’ একটু খিল খিল হাসি। তারপর ভাবী বললো, ‘আমার বান্ধবী মুন্নী। খুবই পাজি আর ফাজিল। সুযোগ পেলেই আমাকে চুমাখায় আর দু*ধ টিপে। আমার সাথে ওইসব করতে চায়।’
‘বুঝলাম না। কী করতে চায়?’
‘নেটে সিনেমায় দুইজন মেয়ে একসাথে যা করে সেইসব করতে চায়।’
‘বুঝেছি, লে স বিয়ান সে*ক্স। এইসব দেখতে, করতে ইচ্ছা করে তোমাদের?’
‘দেখতে ভালোলাগে আর মাঝে মাঝে করতেও মন চায়।’
মালতি ভাবীর সরল স্বীকারোক্তি শুনে আমি একটুও অবাক হইনা। গ্রামের ছেলে হিসাবে জানি যে, আমাদের মেয়েরাও এখন মোবাইলে এসব দেখে এবং করে। পল্লীগ্রামের ছেলে-মেয়েদের যৌ*ন চাহিদা সম্পর্কে অনেকেরই ভুল ধারণা আছে। চু*দা চু*দির কলা কৌশল আমরা হয়তো শহরের ছেলে-মেয়েদের চাইতে কম জানতাম।
কিন্তু ইন্টারনেটের কারণে সেই পার্থক্য অনেকটাই নেই। এখন বিয়ের আগেই গ্রামের অনেক স্কুল পড়ুয়া ছেলে মেয়ে চু*দা চু*দি করছে। আমার ২/৩ জন বিবাহিত বন্ধুর কাছ থেকে যা জেনেছি তাতে ইন্টারনেটের বদৌলতে তারাও আর পিছিয়ে নাই। এক বন্ধুতো বউ আর শালী- দুজনকে একবিছানায় নিয়ে চু*দা চু দি করছে।
রাত কতো হয়েছে জানিনা। পরষ্পরকে জড়িয়ে ধরে আমরা শরীরের উষ্ণতা আদান প্রদান করছি। ভাবী তার শরীরের ক্ষিধা আর অতৃপ্তির কথা বলছে। দুপুরে আমি তাকে যে ছবিগুলি দেখিয়েছি এসব সে আগেও দেখেছে। বান্ধবী মুন্নীর মোবাইলে অনেক ভিডিও দেখেছে। এছাড়া স্বামীও তাকে কখনো কখনো এসব দেখায়। তখন আমি জানতে চাইলাম,
‘চু*দা চু*দির সিনেমা দেখতে ভালোলাগে?’
‘খুব ভালোলাগে।’
‘ওইসব করতে মন চায়?’
‘হাঁ, মনতো চায়ই। তোমার মন চায় না?’ মালতি ভাবী পাল্টা প্রশ্ন করে।
‘আমার তো এখনই তোমার সাথে ওইসব করতে ইচ্ছা করছে।’ আবার জানতে চাইলাম, ‘ভাইয়া কখনো ছবির মতো ওইসব করতে চায়নি?’
‘ধো*ন চুষতে খুব ইচ্ছা করে আমার। কিন্তু তোমার ভাই কোনোদিন চুষতে বলেনি।’
‘মুন্নী ওর স্বামীর সাথে ওইসব করে?’ আমি জানতে চাই।
‘ওরা সিনামা দেখতে দেখতে এসব করে আবার নিজেদের ছবিও ভিডিও করে। মুন্নী আমাকে তাদের ভিডিও দেখিয়েছে। স্বামীর সাথে আমি যদি ওভাবে করতে পারতাম!’ মালতি ভাবীর কন্ঠ থেকে আক্ষেপ ঝরে পড়ে।
ক্লাশ নাইন পর্যন্ত পড়া এক গ্রাম্য বালিকার জৈবিক চা*হিদার গল্প শুনছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পরে জেনেছি গ্রাম-শহর, শিক্ষিত-অশিক্ষিত কা*মুকী মেয়েদের শরীরের ক্ষি*ধা মিটানোর রাস্তা একই রকম হয়। আমার কিছু বন্ধু প্রতিবেশী ভাবীদের যৌ*ন চাহিদা মেটায়। মালতি ভাবীর গু*দ নেড়ে আদর করতে করতে গালে- মুখে চুমা খেলাম। ভাবী তখন বলে,
‘আমার সো*না নাড়তে তোমার ভালোলাগছে?’
‘খুব ভালো লাগছে। তোমার সো*না ভরা রস।’
‘দুপুরের ওই ছবির মতো আমাকে আদর করবা?’
‘সো*না চাঁটাতে খুব ইচ্ছা করছে?’
‘হুঁ.. খুব ইচ্ছা করছে.. তুমি চাঁটবা?’ উত্তে*জিত মালতি ভাবী আমাকে জড়িয়ে ধরলো।
চলবে