#গল্পঃ পল্লীবধূর কামবাসনা
#পর্বঃ ৪
ক্লাশ নাইন পর্যন্ত পড়া এক গ্রাম্য বালিকার জৈবিক চা*হিদার গল্প শুনছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পরে জেনেছি গ্রাম-শহর, শিক্ষিত-অশিক্ষিত কা*মুকী মেয়েদের শরীরের ক্ষি*ধা মিটানোর রাস্তা একই রকম হয়। আমার কিছু বন্ধু প্রতিবেশী ভাবীদের যৌ*ন চাহিদা মেটায়। মালতি ভাবীর গু*দ নেড়ে আদর করতে করতে গালে- মুখে চুমা খেলাম। ভাবী তখন বলে,
‘আমার সো*না নাড়তে তোমার ভালোলাগছে?’
‘খুব ভালো লাগছে। তোমার সো*না ভরা রস।’
‘দুপুরের ওই ছবির মতো আমাকে আদর করবা?’
‘সো*না চাঁটাতে খুব ইচ্ছা করছে?’
‘হুঁ.. খুব ইচ্ছা করছে.. তুমি চাঁটবা?’ উত্তে*জিত মালতি ভাবী আমাকে জড়িয়ে ধরলো।
‘তুমি বললে খুব পারবো।’ সো*না চাঁটার জন্য আমিও অস্থির হয়ে আছি।
‘সো*নায় মুখ দিতে তোমার খারাপ লাগবে না?’
‘খারাপ লাগবে কেনো? আমি জানি তোমার সো*নায় মিষ্টি রস আছে।’
‘তাহলে চাঁটো, এখনি চাঁটো। সারা জীবন তুমি আমার সো*নায় চুমা দিবা, আদর করবা। তোমার যা ইচ্ছা তাই করবা। আমি কখনো বাধা দিবো না।’ একটু দম নিয়ে আমার মতিবিবি লজ্জা মাখা সুরে জানালো, ‘এই জন্যই আমি সো*না সাফ করেছি।’
মালতি ভাবীর অতৃপ্ত বাসনা পূরণের জন্য আমি তাকে চিৎ করে শোয়ালাম। গালে হাত বুলিয়ে দুআঙ্গুলে ঠোঁট নেড়ে হাতটা দু*ধের উপর নিয়ে আসলাম। বু*নি দুইটা একটু নাড়াচাড়া করতেই বোঁটার উপর দু*ধ জমা হলো। সেই দু*ধ আঙ্গুলে মাখিয়ে মুখের ভিতর নিয়ে চুষলাম। মতিমালা চেয়ে চেয়ে দেখছে। কাজল মাখা চোখে কা*মনার আগুন। মুখ থেকে আঙ্গুল বাহির করে তার মুখে ধরলাম। চোখ বুঁজে সেও আঙ্গুল চুষলো।
ভাবীর মুখ থেকে আঙ্গুল বাহির করে আমি লালাসিক্ত আঙ্গুল চুষলাম। তারপর ভেজা আঙ্গুল বুক, পেট, নাভী আর তলপেটের উপর দিয়ে নরম ভো*দার উপর রাখলাম। দুই আঙ্গুলে গু*দের ঠোঁট নাড়াচাড়া করলাম। ভো*দার ঠোঁটের ফাঁকে ঢুকিয়ে আঙ্গুলের মাথা বার বার উপর-নিচ করলাম। ভিতরটা নরম আর মসৃণ। গরম রসে আমার আঙ্গুল মেখে গেলো। মতিবিবি চোখ বুঁজে শুয়ে আছে। ওর নরম ঠোঁটের ফাঁক দিয়ে দাঁত আর টুকটুকে লাল জিভের ডগা উঁকি মারছে।
‘মতিমালা..।’ আমি মিষ্টিসুরে ডাকলাম।
‘উঁ উ উ?’
‘আমার দিকে তাকাও।’
‘আমার লজ্জা করে।’
‘লক্ষী সো না.. একটু তাকাও।’
মালতি ভাবী চোখ মেলে তাকালো। কাজোল কালো চোখ আদিম নেশায় ঢুলু ঢুলু হয়ে আছে। আমি গু*দের ভাঁজে আঙ্গুল ডুবিয়ে দিলাম। এরপর রসে ভেজা আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষলাম। মতিবিবির শরীর ঝাঁকি দিয়ে উঠলো। সে আবার চোখ বুঁজে ফেললো। কা*মুকী নারীর ঠোঁট দিয়ে আদরের গালি বেরিয়ে আসলো, ‘অসভ্য.. পাগোল।’
আমাদের দুজনকে আজ সত্যিই অসভ্যতা আর পাগলামিতে ধরেছে। ভাবীর দুই পা দুদিকে ছড়িয়ে দিলাম। গু*দের ঠোঁট দুপাশ থেকে চেপে আছে। সেই চিপা দিয়ে চুঁয়ে চুঁয়ে রস বেরিয়ে আসছে। এ এক অসাধারণ যৌ*ন উত্তে*জক দৃশ্য। ভাবীর গু*দে আমি স্ব শব্দে চুমা খেলাম। চুমা দিতেই মতিবিবির মুখ থেকে জোরে বেরিয়ে আসলো, ‘আ হ!’।
আমি গু*দের নিচে জিভ রেখে উপর পর্যন্ত টেনে তুললাম। একই কাজ আবার করলাম, বার বার করলাম। এরপর গু*দের দুই ঠোঁটের চিপার ভিতর আমার জিভ ঢুকিয়ে দিলাম। মুখের ভিতর গু*দের রসের বিচিত্র স্বাদ অনুভব করলাম। উত্তে*জনায় আমার শরীর ঝিম ঝিম করতে লাগলো। তাই গু*দ চাঁটায় একটু বিরতি দিলাম।
‘কেমন মজা পেলা বলবানা?’ গু*দ থেকে মুখ তুলে জানতে চাইলাম।
‘জানি না। মেয়ে হলে তুমি বুঝতা।’
‘আমি প্রতিদিন তোমার সো*না মুখী গু*দ চেঁটে দিবো।’
‘তাই দিও.. এখন বুঝলাম মুন্নী কেনো স্বামীকে দিয়ে এইটা চাঁটায়।’
‘তুমি কিন্তু বান্ধবীকে আমাদের কথা বলো না.. তাহলে কিন্তু সব শেষ..।’
‘এসবকি বলা যায়? আমার রসের স্বাদ কেমন তাতো বললানা।’
‘তোমার সো*না রসে চাক ভাঙ্গা মধুর মিষ্টতা.. একটু গরম গরম.. টক-মিষ্টি আর একটু ঝাল ঝাল..।’
মালতি ভাবী জল তরঙ্গের মতো হেসে উঠলো, ‘এইটা আবার কেমন কি?’
‘বুঝলা না। আসো আমি বুঝিয়ে দেই।’ আমি মতিবিবির মুখে মুখ ডুবিয়ে চুমা খেলাম। এরপর চোখে চোখ রেখে বললাম, ‘স্বাদটা কেমন এইবার বুঝলাতো?’ আমি এখন মালতি ভাবীর চাইতেও নির্লজ্য।
দুহাতের মুঠিতে আমার চুল ধরে মুখের কাছে মুখ নিয়ে বললো, ‘বুঝেছি! তুমি আসলেই খুব পাজি.. এক নম্বরের খচ্চর।’ ওর মুখে প্রশ্রয়ের হাসি। এবার সে আমার মুখে মুখ ডুবিয়ে চুমা খেলো।
‘তাহলে আমি আরেকটু মধু খাই?’
‘আমার মধু খেতে ভালো লাগছে?’
‘খুব ভালো লাগছে। সো*না চাঁটতে এতো ভালো লাগবে সেটা আগে বুঝিনি।’
‘তাহলে খাও, যত ইচ্ছা খাজুরের রস খাও। ভো*দায় যতো রস আছে সব তোমার।’
ভাবীর গু*দের রসের ভান্ডারে আবার মুখ ডুবিয়ে দিলাম। ধীরে ধীরে গু*দ চুষলাম, চাঁটলাম। কখনো গু*দ কামড়ে ধরে থাকলাম। গু*দের ঠোঁট আমার ঠোঁটে চেপে ধরে কচলালাম। জিভ দিয়ে ক্লাই*টোরিসে সুড়সুড়ি দিলাম।
গু*দের মুখে জিভ দিয়ে বার বার আঘাত হানলাম। আঘাতে আঘাতে জর্জরিত মতিবিবির অল্প সময়ের মধ্যেই ভয়ঙ্কর রাগ মো*চন হলো। দুই পায়ের বেষ্টনীতে গু*দের উপর আমার মুখ চেপে ধরে থর থর করে কাঁপতে লাগলো। ভাবীর কোমর, পা*ছা বিছানা ছেড়ে উপরে উঠে গেলো। আমার মুখ নরম গু*দের উপর আরো চেপে বসলো। আমি গু*দ কামড়ে ধরলাম।
‘ভাসুর, তুমি কি আর কারো সাথে এসব করেছো?’
চলবে...

