#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ১৮
এরমধ্যে আন্টি আমাকে অবাক করে দিয়ে তার নরম তুলতুলে হাত দিয়ে ধরে আমার বা ড়া মুখে পুড়ে নিল। আমার শরীরে মনে হল যেন একটা বিষ্ফোরণ হল। সারা শরীর কাপা শুরু করল। আমি দুই পা দুই পাশে ছেড়ে দিয়ে সব ভাড় ছেড়ে দিলাম আমার বা ড়া র উপর। ফলাফল, আন্টির ঠোট আর জিহবার আদরে থাকা বা ড়া টা এবার ৬০% উনার মুখে চলে গেল।
আমি পাগলের মত চু ষ তে থাকলাম আন্টির গু দ, ভগা ঙ্কু র। আন্টির শিৎকার এবার গোঙানিতে পরিণত হল আমার বা ড়া র কারনে। আমি শরীরের সকল শক্তি দিয়ে আন্টির গু দ ভক্ষণ করতে করতে ডান হাতের তর্জনী আঙুল ঢুকিয়ে দিলাম উনার পা ছা র ফুটোয়। এরপর আন্টি এবং আমাকে আর কে দেখে।
একদিকে উনি উনার পা জোড়া দিয়ে আমার মাথা উনার গু দ এ চেপে ধরে উঠানামা শুরু করেছেন প্রবল বেগে, আর ওদিকে আমিও আন্টির মুখের ভিতরে আমার বা ড়া কে শক্তভাবে চেপে ধরে যতভাবে পাড়া যায় এপাশ ওপাশ করতে থাকলাম।
আন্টির জীভ এর নরম ছোয়া সুখের আগুনে ঘী ঢালতে লাগল যেন। এভাবে কতক্ষণ চলল জানিনা। খালি ইচ্ছে করছিল শরীরের ভিতর যা কিছু আছে সব ঢেলে দিই আন্টির মুখে। আন্টিরও কি এরকম কিছু মনে হচ্ছে? অতঃপর বিষ্ফোরণ হল, প্রথমে আন্টির।
দুই পায়ে যতটা সম্ভব আমার মাথা গু দে র সাথে চেপে ধরে দুই হাতে আমার পিঠ খামচে ধরে ই ই ই আ আ হ হ ও ও ও শব্দ করতে করতে তলপেটে এত কাপুনি শুরু করলেন যে বিছানা সেই সাথে মনে হল যেন পুরো বিল্ডিং এ ভূমিকম্প শুরু হল। আর সেই সাথে গু দে র বাঁধ ভেঙে আমার মুখের উপর ঝরণার মত পড়তে থাকল আন্টির যৌ ব ন অমৃত।
সাথে সাথে আমারও বিষ্ফোরণ। বা ড়া টা আন্টির মুখে শক্ত করে চেপে ধরে সারা শরীর মুচড়িয়ে মুচড়িয়ে পিচকারির মত একটা বুইচ শব্দ করে আমার মা ল গুলো সব আন্টির মুখ এ জমা হতে লাগল। আন্টিও তখন রাগ মোচনের সুখে আমার বা ড়া চু ষে চু ষে সব মা ল আ কন্ঠ পান করতে লাগলেন৷ আর আমিও বন্ধুর মায়ের মুখে মা ল ফেলার আনন্দে তার রাগ মোচন এর সময় বের হওয়া সব রস চো চো করে চু ষে চু ষে খেতে লাগলাম।
বা ড়া টা আন্টির মুখ থেকে বের করে এনে আন্টির দিকে তাকালাম। আমার মা ল উনার মুখ থেকে চুইয়ে চুইয়ে পড়ছে। উনি ম্যাক্সি দিয়ে উনার মুখ মুছে নিলেন। আমিও আমার বা ড়া মুছে নিলাম। আন্টির মুখে তৃপ্তির হাসি। আমার অসম্ভব হালকা লাগছে নিজেকে। জীবনের সবচেয়ে সুখের অভিজ্ঞতা মনে হয় আজকে হল। আন্টি চোখ বন্ধ করে আছেন। আমি আন্টির পাশে শুয়ে পড়লাম। তখন আন্টি বলল,
- তোমার নু নু টা অনেক বড়।
আমি তখন বললাম,
- অপেক্ষা কর আন্টি। এটা তোমার গু দে দেব।
আন্টি তখন আবারো বলল,
- আসলেই অনেক বড়। এত অল্প বয়সে এত সে ক্স!
আমি তখন বললাম,
- তোমাকে দেখলে যেকোন বয়সের মানুষের সে ক্স বেড়ে যাবে।
আন্টি একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল,
- সেরকম যদি কিছু হতো আরকি!
এমন সময় আবার সেই বেরসিক টিং টং। তবে আমাদের মাঝে এখন কোন বিকার হলনা। আমি আন্টিকে আবার কিস করলাম আন্টিও পাল্টা কিস করল। তারপর বলল,
- ওদের কারো কাছেই এখন চাবি নেই। এটা তোমার আংকেল সম্ভবত। তুমি আবার রান্নাঘর এ লুকিয়ে পড়।
আমি তখন বললাম,
- আসল কাজটা তো হলনা আন্টি?
আন্টি তখন মুচকি হেসে বলল,
- আমার যো নী তে যখন মুখ দিয়েই ফেলেছ তখন নু নু ঢোকানোর উপায়ও নিশ্চয়ই তুমি বের করে ফেলবে।
আমি তখন বললাম,
- হ্যা আন্টি, আমি তোমাকে চু দ ব ই। কেউ রুখতে পারবে না।
আন্টি বলল,
- হ্যা জানি, এখন তাড়াতাড়ি লুকাও।
আমি উঠে গেলাম। প্যান্ট পরতে পরতে রান্নাঘর এ গেলাম। আন্টির ছেড়া প্যান্টিটা নিয়ে পকেটে ঢুকালাম। এরপর লুকালাম। আন্টি এরমধ্যে দ্রুত বেডশিট ঠিক করে নিজের কাপড় ঠিক করতে করতে গিয়ে দরজা খুলল। আংকেল বাসায় আসলেন। কিছু কথাবার্তা বলতে বলতে রুম এ চলে গেলেন।
আমি অপেক্ষা করতে থাকলাম। একটু পর আন্টি আসলেন। বললেন তাড়াতাড়ি বের হতে। জিজ্ঞেস করলাম আংকেল কোথায়। বলল গোসল করতে গিয়েছে। আমি ড্রইং রুম এ গিয়ে সু স্ট্যান্ড এর নীচে লুকিয়ে রাখা আমার স্যান্ডেল বের করে যেই দরজা খুলতে গেলাম তখনই আন্টি আমার হাত ধরে ফেলল। আমি তার দিকে তাকালাম। এবার তিনি নিজে থেকে আমাকে তার কাছে টানলেন। আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আর সোজা উনার ঠোট আর আমার ঠোঁট এক করলেন। আমরা দুজন দুজনের ঠোঁট চু ষ তে লাগলাম আবার। এরমধ্যে আন্টি একবার থেমে বললেন,
- এত সুখ তুমি আমাকে আজকে দিলে।
বলে আবার কিস করলেন। আমিও পাল্টা কিস করলাম। তারপর বললাম,
- এখনো তো চো দা র সুখই দেইনি আন্টি।
আন্টি তখন বলল,
- না দিয়ে কোথায় যাবে? রেডি থাক আমার ফোনের জন্য। যখন বলব তখনই আসতে হবে।
আমরা দুজনে আবারো কিস করলাম। এরপর আমি বেরিয়ে গেলাম। এত প্রশান্তি। এত নির্ভার। এতটা পূর্ণতা আর কখনো পাইনি জীবনে। রাস্তায় কয়েকটা পথশিশু দেখলাম। তাদের প্রত্যেককে ১০০ টাকা করে দিলাম। ফুরফুরা মন মেজাজে বাইক চালিয়ে বাসায় ফিরে গেলাম।
সেদিন আন্টিকে নিয়ে ভাবতে ভাবতেই সারাদিন আর রাত পেড়িয়ে গেল। পরেরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে রুমে আসতেই। ফোনে মেসেজের শব্দ আসলো। মোবাইল হাতে নিয়ে দেখি আন্টি মেসেজ দিয়েছে,
- রাফি, আজ দুপুরে একটা কাজে ক্লিনিকের কাছে যাব। তুমি কি আসতে পারবে?
আমি সাথে সাথেই উত্তর দিলাম,
- হুম, অবশ্যই আসতে পারবো। দুপুর কয়টা?
কিছুক্ষণ পরেই আন্টি রিপ্লাই দিল,
- ঠিক দুপুর ১ টা।
আমি,
- আচ্ছা ঠিক আছে। দুপুরে দেখা হবে।
বলেই ফোন রেখে দিলাম। এমন সময় নিচ থেকে আব্বুর ডাক আসলো। তাই আমি রুম থেকে বের হয়ে নিচে গেলাম। তারপরে আব্বু আম্মুর সাথে বসে ঈদের প্লেনিং করলাম। আর কিছু টুকটাক কাজ করতে করতে দেখলাম ১২ টা ৩০ বেজে গেছে।
তাই আমি দ্রুত আবার ফ্রেশ হয়ে, রেডি হয়ে নিলাম। দামী একটা বড়ি স্পে দিলাম। তারপরে বাইক নিয়ে বের হলাম আন্টির ক্লিনিকের উদ্দেশ্যে। সেখানে গিয়ে মিনিট পাঁচেক অপেক্ষা করতেই দেখলাম, আন্টি কিছু কাগজ পত্র নিয়ে আমার দিকে এগিয়ে আসছে। আমার কাছে এসেই বাইকে উঠে পড়লো আর বলল,
- যাও, কোথাও গিয়ে একটু বসি।
চলবে...