#গল্পঃ পল্লীবধূর কামবাসনা
#পর্বঃ ৫
গু*দের মুখে জিভ দিয়ে বার বার আঘাত হানলাম। আঘাতে আঘাতে জর্জরিত মতিবিবির অল্প সময়ের মধ্যেই ভয়ঙ্কর রাগ মো*চন হলো। দুই পায়ের বেষ্টনীতে গু*দের উপর আমার মুখ চেপে ধরে থর থর করে কাঁপতে লাগলো। ভাবীর কোমর, পা*ছা বিছানা ছেড়ে উপরে উঠে গেলো। আমার মুখ নরম গু*দের উপর আরো চেপে বসলো। আমি গু*দ কামড়ে ধরলাম।
‘ভাসুর, তুমি কি আর কারো সাথে এসব করেছো?’
‘না.. একদম সত্যি বলছি।’
‘বিশ্বাস করলাম। এতো সুন্দর মজা দাও তুমি.. এসব কেমনে শিখলা?’
‘মোবাইলে এসবের সিনেমা দেখেছি আর ওভাবে তোমাকে আদর করছি।’
‘তোমার ভাইয়াও তো এসব দেখে, আমাকেও দেখায়। তাহলে সে আমাকে এভাবে আদর করে না কেনো?’
‘তুমি তাকে এসব করতে বলবা তাহলেই করবে।’
‘দুই-একবার বলেছি। কিন্তু সে পাত্তা দেয়না।’
‘মালতি.. আমার সো না.. আমার জান।’ মনে মনে ভাবি মোবাইলে এসব দেখে গ্রামের মেয়েদেরও চাহিদা বাড়ছে।
‘বলো কি বলবা?’ মালতি ভাবী যৌ*ন আবেগে নিজেকে আরো মেলে ধরে।
‘আমার হেডারে আদর করবা না?’ মালতিকে দিয়ে ধো*ন না চুষানো পর্যন্ত আমিও শান্তি পাচ্ছি না।
‘পাগলা ভাসুর তুমি আমাকে কতো মজা দিলা। এবার তুমি শোও আমি আদর করি।’
আমি সাথে সাথে শুয়ে পড়লাম। খাড়া ধো*ন টন টন করছে। মালতি ভাবী ধো*ন মুঠিতে নিয়ে রসিকতা করলো, ‘তোমার বন্দুকটা অনেক বড়।’
‘ভাইয়ারটা কতো বড়?’
‘ছোট্ট। তোমার অর্ধেক।’
‘কাল রাতে তুমি আনন্দ পেয়েছো?’
‘খুব আনন্দ পেয়েছি আর একটু ব্যাথাও পেয়েছি।’ বলতে গিয়ে সে ফিক করে হেসে দিলো। বললো, ‘এই ব্যাথাও খুব ভালো লেগেছে। তুমি মাঝে মাঝে আমাকে এমন ব্যাথা দিবা।’
মালতি ভাবী আমার ধো*ন নেড়ে চেড়ে দেখলো। দুই আঙ্গুলে ধো*নের মাধা টিপাটিপি করলো তারপর ঠোঁটের মাঝে নিয়ে চুক চুক করে একটু চুষলো। এরপর মুখের ভিতর নিয়ে নিলো। একটু বিরতি দিয়ে ধো*নের মাথায় জিভ বুলিয়ে আরেকটু ভিতরে নিলো।
এভাবে একটু একটু করে ধো*নটাকে মুখের অনেকটা ভিতরে নিলো। তারপর আর নিতে পারলো না। মুখের ভিতরে আর জায়গা নাই। যদিও ধো*নের চার ভাগের তিন ভাগ মুখের ভিতরে ঢুকেছে। এবার ভাবী ধো*ন চুষতে শুরু করলো। কিছুক্ষণ চুষার পরে মুখ থেকে বাহির করে মুঠিতে নিয়ে ধো*নটা পর্যবেক্ষণ করলো।
‘ধো*ন চুষার ইচ্ছা পূরণ হলো তাইনা?’
‘কবলতো চুষা শুরু হলো।’ ভাবী বিচিত্র মুখভঙ্গী করলো।
‘ধো*ন চুষে মজা পাচ্ছো কিনা সেটা বলো?’
‘খুবই মজা, শুধু মজা আর মজা। এখন আর কথা বলো না বাপু.. তোমার ধো*নটা ভালো করে চুষতে দাও।’ ধো*নের গোড়া থেকে উপর পর্যন্ত কয়েকবার জিভ বুলিয়ে আর চেঁটে মূহুর্তের মধ্যে মুন্ডিটা মুখের ভিতর নিয়ে কুটকরে কামড়ে দিলো।
‘উ হ!’ আমি ঝটকরে উঠে বসলাম। মালতি ভাবী খিক খিক করে চাপা হাসিতে ফেটে পড়লো। এরপর লাগাতার ধো*ন চুষা শুরু হলো। আমার পাশে দুই পা মুড়ে বসে মালতিবিবি অনবরত মুখের ভিতর ধো*ন ঢুকাচ্ছে আর বাহির করছে।
চপ চপ শব্দ করে চুষছে। জিভ আর মুখের তালুর মাঝে ধো*ন নিয়ে পিষছে। কখনো পুরা ধো*ন মুখের ভিতরে নিতে গেলে গলার কাছে গিয়ে বাধা পাচ্ছে। খক খক করে কেশে, সামলে নিয়ে আবার চুষছে। মুখের অজস্র লালা ধো*ন বেয়ে নেমে আসছে।
আমার শরীরে যৌ*ন সুখের বাঁধভাঙ্গা স্রোত। তবে আমিও সহ্যের শেষ প্রান্তে পৌঁছে গেছি। ভাবীর মুখের ভিতর যেকোনো মূহুর্তে মা*ল বেরিয়ে যাবে। মুখের ভিতর থেকে ধো*ন বাহির করবো কি করবো না এসব ভাবতে গিয়ে আর শেষ রক্ষা হলো না। ধো*নে মোচড় দিয়ে প্রথম দফায় মা*ল মালতি ভাবীর মুখের ভিতরে আছড়ে পড়লো।
মালতি ভাবী সাথে সাথে মুখের ভিতর থেকে ধো*ন বাহির করে মুঠিতে চেপে ধরলো। আমার ধো*ন আবার বিষ্ফোরিত হলো। এবার মা*ল গিয়ে আঘাত করলো তার দু*ধে। তৃতীয় দফায় একদলা মা*ল গিয়ে আছড়ে পড়লো তার গালে-মুখে। এরপর আমাকে অবাক করে দিয়ে ভাবী আবার ধো*নটা মুখে পুরে নিলো।
ঝলক দিয়ে দিয়ে মা*ল মুখের ভিতর পড়লো আর মালতি ভাবী ধো*ন চুষতেই থাকলো। শেষ বিন্দু পর্যন্ত মা*ল চুষে বাহির করার পরে মালতি ভাবী মুখ থেকে ধো*ন বাহির করলো। মুখে-গালে ধো*ন নিয়ে ঘষাঘষি করলো, তারপর আবার মুখের ভিতর নিয়ে চুষলো। এরপর আবার ধো*ন বাহির করে দুই গালে, ঠোঁটে ঘষলো। আমার মা*ল তার সারা মুখে ছড়িয়ে পড়লো।
আমার বিষ্ময় কাটছেনা। গ্রামের কোনো মেয়ে প্রথম বারেই এটা করতে পারে, ভাবাই যায় না। ভাবীর দু*ধ, গাল, মুখ মা*লে মা*লে সয়লাব। চোখের কাজল, ঠোঁটের লিপিস্টি চতুর্দিকে লেপটে গেছে। ঠোঁট আর চিবুক বেয়ে মা*লের ধারা নামছে। মতিবিবি আমার দিকে তাকিয়ে মিটি মিটি হাসছে।
‘আমাকে দেখতে কেমন লাগছে? চু*দা চু*দির সিনেমার মা*গী দের মতো তাইনা?’
‘ঠিক বলেছো মতিবিবি। তুমি আসলেই একটা খা*নকি মা*গী।’ মনে হলো আমার উত্তর শুনে সে খুব খুশী হয়েছে।
‘তোমার জন্য করলাম। তুমি যেভাবে আমাকে সুখ দিয়েছো আমিও সেভাবে তোমাকে সুখ দিলাম।’
‘তুমি এসব কোথায় শিখলা? তুমি আমাকে ফাষ্ট ক্লাশ আনন্দ দিয়েছো।’
‘তোমার ভাইয়া মোবাইলে আমাকে এসব দেখিয়েছে।’
‘এসব সিনেমা দেখতে তোমার ভালোলাগে?’
‘হুঁ উউ.. তোমাকে তো বলেছি আমার খুব ভালোলাগে।’
‘আমারও ওইসব করতে ইচ্ছা করতো। তুমি মাঝে মাঝে এভাবে আমার মা*ল বাহির করে দিবা।’
‘তুমি বললে দিবো। না বললেও দিবো। শোনো ভাসুর তোমাকে একটা সত্যি কথা বলি- তুমি আমার বুকের দিকে, শরীরের দিকে আড়ে আড়ে তাকাও কেনো সেটা আমি ঠিকই বুঝতাম। আমিও মনে মনে তোমাকে চাই কিন্তু সাহস পাইনা। রাতে তুমি শুরু করলা আর আমিও সুযোগ কাজে লাগালাম। আর তুমি যখন আমাকে এইসব ছবি দেখালা তখনই বুঝলাম তোমার সাথে এইসব করা যাবে।’
‘ভাইয়া কি তোমাকে একটুও সুখ দিতে পারে না?’
‘তোমার ভাইয়া আমাকে ভিডিও দেখায় কিন্তু আসল সুখ দিতে পারে না। দুই মিনিটেই ওর মা*ল বাহির হয়ে যায়। কোনো কোনো দিন সেটাও পারে না। তারপর সে ঘুমায় আর আমি পাশে শুয়ে ছটপট করি। আমার শরীরের সুখ নিয়ে তোমার ভাই ভাবে না। বেশি জোরাজোরি করলে বলে আমি নাকি খুব নির্লজ্জ আর বেহায়া। এসব শুনে উপোষ দিতে দিতে ক্ষিধাটাই মরে যাচ্ছিলো। কিন্তু তুমি আমার ক্ষিধা বাড়িয়ে দিয়েছো।’
মালতি ভাবীর দিকে তাকিয়ে মনে মনে ভাবছি মেয়েদের বিশেষ করে গ্রামের মেয়েদের শারী*রিক চা*হিদা সম্পর্কে আমরা কতোই না কম জানি। মতিবিবি আমার দিকে তাকিয়ে একটু হাসলো তারপর আবার ধো*ন চুষতে লাগলো।
চুষে চুষে ধো*ন পরিষ্কার করলো। মালতি ভাবীকে এখন আমার আগের চাইতেও খুব কাছের মনে হচ্ছে। তাকে টেনে নিয়ে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরলাম। ওর গালে, মুখে লেগে থাকা মা*ল আমার গালে লেপটে গেলো। আমি মতিবিবির কপালে চুমা খেলাম।
‘আমি খুব খারাপ মেয়ে তাই না?’ মালতি ভাবী আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
‘জানি না। তুমি খারাপ হলে আমিও খারাপ।’ ওর ঠোঁটে-গালে আঙ্গুল বুলিয়ে আদার করলাম। গালের উপর লেপ্টে থাকা একগুচ্ছ চুল সরিয়ে দিয়ে বললাম, ‘তুমি খারাপ-ভালো যাই হওনা কেনো, তুমি আমার মনের মতো। আমি তোমাকে খুব পছন্দ করি। শরীর নিয়ে তোমার যতো রকম ইচ্ছা আছে আমি তোমার সব ইচ্ছা পূরণ করবো। আমি আর তুমি দুজনে খুব ভালো বন্ধু হবো, খুবই ভালো বন্ধু।
চলবে...