#গল্পঃ পল্লীবধূর কামবাসনা
#পর্বঃ ৬
তুমি খারাপ-ভালো যাই হওনা কেনো, তুমি আমার মনের মতো। আমি তোমাকে খুব পছন্দ করি। শরীর নিয়ে তোমার যতো রকম ইচ্ছা আছে আমি তোমার সব ইচ্ছা পূরণ করবো। আমি আর তুমি দুজনে খুব ভালো বন্ধু হবো, খুবই ভালো বন্ধু।
‘আমিও।’ সে শুধু এটুকুই বলতে পারলো। কারণ মালতি ভাবী ইতিমধ্যে আমার বুকে মাথা রেখে গভীর ঘুমে তলিয়ে গেছে।
পরদিন রাতের ঘটনা…
শরীরের সমস্থ শক্তি দিয়ে আমি মালতি ভাবীকে চু*দছি। তার পা*ছার নিচে একটা কাঁথা ভাঁজ করে দিয়েছি। আমার গলা জড়িয়ে ধরে সে পাগলের মতো চুমাখাচ্ছে আর আমি চু*দছি। আমার চু*দার সক্ষমতা দেখে নিজেও অবাক হচ্ছি। বাচ্চা হবার পরেও যে ভাবীর গু*দ এতো টাইট হবে সেটা ভাবতে পারিনি।
অবশ্য আমার ধো*নটাও যথেষ্ট মোটা আর লম্বা। ভাবীর টাইট গু*দের গভীরে একের পর এক ঘুঁতা দিয়ে চলেছি। গু*দের এমন গভীরতায় আমার ভাইয়ার ছোট ধো*ন কখনো পৌঁছেনি। ধো*নের ঘুঁতায় ব্যাথা পেলেও ভাবী কিছু বলছে না। শুধু চুমা খাওয়ায় মূহুর্ত মাত্র বিরতী দিয়ে পরক্ষণেই দুই মাংসল পায়ের সবল বাঁধনে আমার কোমর পেঁচিয়ে ধরছে।
একনাগাড়ে কিছুক্ষণ চু*দার পরে চু*দার গতি একটু কমিয়ে দিলাম। ভাবী চু*দা চু*দির অ*শ্লীল, কাম উত্তে*জক শব্দগুলি ভালোই জানে আর পছন্দও করে। তাই চু*দা চু*দির মূহুর্তগুলি অ*শ্লীল শব্দ-ঝংকারে ভরিয়ে দিলাম।
‘তুই একটা খা*নকি মা*গী।’ আমি গু*দে ঘুঁতা দিলাম।
‘হুঁ।’ ভাবীও গু*দ উঁচিয়ে জবাব দিলো।
‘তুই একটা বে*শ্যা মা*গী।’ এবার আরো জোরে ঘুঁতা দিলাম।
‘হুঁ.. বে*শ্যা মা*গী.. আমি তোমার বে*শ্যা মা*গী।’
‘তুই একটা চু*দানি মা*গী.. চু*দানি মা*গী.. চু*দানি মা*গী।’
‘হুঁ.. উঁ উঁউঁ।’ এবার ধো*নের ঘুঁতা খেয়ে মালতিবিবি একটু আর্তনাদ করলো।
‘চু*দে চু*দে তোর গু*দ ‘সুতির হাট’ বানিয়ে দিবো।’
‘ভাসুরগো আমাকে চু*দতে থাকো, চু*দতে থাকো। চু*দে চু*দে আমার গু*দকে ‘সুতি হাটর’ বানিয়ে দাও।’
আমাদের গ্রাম থেকে প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার দূরে ‘সুতির হাট’ বলে একটা গ্রাম আছে যে গ্রামে বৃটিশ আমলে বে*শ্যা লয় ছিলো। দিন পল্টালেও গ্রামের সুখ্যাতি এখনও আছে।
আমার শরীরের নিচে মালতি ভাবীর কচি শরীরটা মোচড়খাচ্ছে। এতো চু*দছি তবুও দুজনের সুখ মিটছেনা। গু*দের ভিতর ধো*নের একেকটা ঘুঁতায় মালতি ভাবীর লজ্জার চাদর বাতাসে মিলিয়ে গেছে। সেও অবলীলায় অশ্লী*ল শব্দ উচ্চারণ করছে। নিচ থেকে উপর দিকে গু*দের ঝাঁকি দিচ্ছে।
আমার ধো*নে ভাবীর গু*দের তাপ অনুভব করছি। যেনতেন গু*দ নয়- এটা হলো আগুন মুখা গু*দ। আমার ভাইএর দুর্বল ধো*ন বউএর আগুন মুখা গু*দের তল পায়নি। গু*দের আগুন নিভাতে পারেনি। শরীরের সুখও দিতে পারেনি। মালতি ভাবী এখন আমার লম্বা-মোটা ধো*নে যৌ*ন সুখের আসল ঠিকানা খুঁজে পেয়েছে। গু*দতো নয় যেন আগ্নেয়গিরী। ডাগর ডাগর চোখ মেলে মালতি ভাবী আব্দার কররো,
‘আমি উপরে উঠবো।’
‘কেনো? আমার চো*দনে মন ভরছে না?’
‘তোমাকে চু*দবো তাই।’ ভাবীর মুখে নির্লজ্জ হাসি।
‘সো*নাতে খুব গরম তাইনা?’
‘সো*নার আগুনতো নিভেই গিয়েছিলো কিন্তু তুমি আবার তাতিয়ে দিয়েছো।’
ভাবী আমাকে সহ উল্টেগিয়ে উপরে উঠে গেলো। উল্টাউল্টি করতে গিয়ে গু*দের ভিতর থেকে ধো*ন বেরিয়ে গেলো। ভাবী অভিজ্ঞ খেলোয়ারের মতো আমার কোমরের দুপাশে দুই পায়ে ভর দিয়ে পা*ছা উঁচু করে বসলো। তারপর ধো*নের মাথা পাঁচ আঙ্গুলে গু*দের মুখে নিয়ে একচাপে ভিতরে ঢুকিয়ে নিলো। আমার মোটা-লম্বা ধো*ন ভাবীর টাইট পিচ্ছিল গু*দের ভিতর হারিয়ে গেলো।
দুপায়ে ভর রেখে মালতি ভাবী গু*দের ভিতর ধো*ন ঢুকাচ্ছে আর বাহির করছে। গু*দ থেকে প চ প চ, ফ চ ফ চ আওয়াজ বাহির হচ্ছে। ওভাবে চু*দার পরে ভাবী আমার শরীরে দুহাতের ভর রেখে ধো*ন গু*দের ভিতর বাহির করলো। তারপর পিঠ সোজা করে বসে দুহাতে দু*ধ টিপতে টিপতে গু*দের ভিতর ধো*ন নিয়ে খুঁচা খুঁচি করলো। ওর আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে দু*ধ বেরিয়ে আসছে। ইচ্ছেমতো চু*দতে পেরে তার মুখে-চোখে খুশীর ঝিলিক।
‘এই হারামি দু*ধ খাবি?’
আমি মুখ হা করে বললাম, ‘দাও, খাবো।’
‘দু*ধ খেয়ে দামড়া বিড়ালের লোভ ধরে গেছে। আয় খা, আয় খা..।’
ভাবী দুহাতে দু*ধ টিপে ধরলো। কালো বোঁ টা ভেদ করে ফিনকী দিয়ে দু*ধ বাহির হচ্ছে। কোমর ভেঙ্গে উঠে বসতেই আমার গালে-মুখে দু*ধ আছড়ে পড়লো। আমি মুখ হা করে থাকলাম। গরম দু*ধ মুখের ভিতর পড়ছে। মালতিবিবি দু*ধের বোঁটা আমার মুখের দিকে তাক করে বার বার চিপছে আর হাসছে। আমার নাকে মুখে দু*ধ ছিটকে পড়ছে। আমি ঝট করে দু*ধের বোঁটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম। মালতি আমার মাথা বুকের সাথে চেপে ধরলো।
দু*ধ খাওয়ানোর পরে আবার আমার ধো*নের উপর উঠ বস করতে করতে মালতি ভাবী জানতে চাইলো সে ‘কালী মা*গীটার’ মতো চু*দতে পারছে কি না? নি গ্রো মেয়ে একটা ছেলের উপরে উঠে বিভিন্ন ভঙ্গীতে চু*দছে এরকম একটা ভিডিও ভাবীকে দেখিয়েছিলাম।
মনোযোগ দিয়ে বারবার সে মেয়েটার চু*দা চু*দি দেখেছিলো। মালতি ভাবী এখন আমার উপর সেটাই প্রাকটিস করছে। এতোক্ষণ সোজা হয়ে বসে চু*দছিলো। এখন তার চু*দার গতি বিপদজনক ভাবে বাড়ছে। চু*দতে চু*দতে আস্তে আস্তে আমার দিকে ঝুঁকে পড়লো।
দুহাতে জাপটে ধরে এবার আমি তাকে নিচে ফেলে তার উপর চড়াও হলাম। মতিবিবি আমাকে ছাড়ছে না। জড়িয়ে ধরে আছে। তার খেটে খাওয়া শরীরে অসম্ভব শক্তি। আমার পিঠে তার আঙ্গুল বসে যাচ্ছে। আমার ধো*নেও উন্মত্ত ষাঁড়ের শক্তি ভর করেছে। এক ধাক্কায় গু*দের ভিতর পড়পড়িয়ে ধো*ন ঢুকিয়ে চু*দতে লাগলাম।
বিদ্যুৎ বেগে গু*দের ভিতর ধো*ন ঢুকছে বাহির হচ্ছে, ঢুকছে বাহির হচ্ছে। আমার চো*দনে মালতি ভাবী গোঁঙ্গাতে লাগলো.. ও ফ.. ও ফ.. ও ফ.. আ হ.. আ হ.. আ হ..। তার মুখে মুখ রেখে গোঁঙ্গানোর আওয়াজ চাপা দিলাম কিন্তু চো*দন চালিয়ে গেলাম।
আমি চু*দছি, চু*দছি আর চু*দছি..। একসময় আমার শরীরের নিচে তার নরম শরীরে বার বার খিঁচুনী উঠলো। আমি মালতি ভাবীর গু*দের ভিতর ধো*ন ঠেঁসে ধরে রাখলাম। ভাবীর কচি শরীর তড়পাতে তড়পাতে ধীরে ধীরে স্থীর হলো। হাতের বাঁধনে একটু ঢিলা পড়লো। আমি আবার চো*দন শুরু করলাম। দয়া-মায়া বিহীন চো*দন। আমার চো*দনে মতিবিবির শরীর সাথে সাথে সাড়া দিলো। সেও রাক্ষসী হয়ে উঠলো। আমার গাল, ঠোঁট কামড়ে দিলো।
একটানা উ উ উ উ শব্দ করতে করতে মালতি ভাবীর শরীর ধনুকের মতো বাঁকা হলো। ফলে ধো*নের মাথা গু*দের আরো গভীরে ঢুকে গেলো। গু*দের ঠোঁট আমার ধো*নের চারপাশে আরো চেপে বসলো। ধো*নের উপর গু*দের ধারাবাহিক কম্পন অনুভব করলাম। গু*দের গভীরে প্রচন্ড চাপে আমার ধো*ন ফুঁসে উঠলো। আ হ.. তীব্র গতিতে মা*ল বেরিয়ে গেলো, তার পর ঝলক দিয়ে দিয়ে বাহির হতেই থাকলো। ওহ কি দারুন প্রশান্তি।
‘তুমি একটা জানোয়ার..।’ আমার শরীরের নিচে মালতি নেতিয়ে পড়ে আছে। গু*দের ভিতর মোটা ধো*ন নিস্তেজ হয়ে আসছে। আমার ঠোঁট দু*ধের বোঁটা ছুঁয়ে আছে। ভাবীর সুন্দর মুখের মিষ্টি হাসি বলছে সে খুবই তৃপ্ত।
‘তুমিও একটা রাক্ষসী। এতোই তেজ তোমার গু*দে! আমার ধো*নটা ঝলসে গেছে।’
‘আমার গু*দে তুষের আগুন তাই এতো তেজ, বুঝেছো মশায়।’ ভাবী হি হি করে হাসতে লাগলো। চার হাতপায়ে জড়িয়ে ধরে মালতি বিবি আমাকে চুমায় চুমা খেয়ে বললো, ‘তোমার চামড়ার বন্দুকে অনেক শক্তি।’
‘তোমার ভালো লেগেছে?’
‘আরেকবার করলে বুঝা যাবে। তুমি আমাকে আরেকবার চু*দবা?’
‘গু*দের আগুন নিভেনি এখনো?’
‘দুষ্টু নাগর, তুমি বুঝোনা? এতোদিনের জমানো আগুন কি সহজে নিভে?’
‘মধু মালতি তোমার সবটাই সুন্দর। মেঘের মতো চুল, হরিণের মতো কাজল কালো চোখ। তোমার ঠোঁট দুইটা সারাক্ষণ চু*ষতে ইচ্ছা করে। মা*ই দুইটা দু*ধের নহর আর দু*ধের বোঁটা রসালো পাকা জাম। তোমার গু*দের কথা মনে হলেই আমার রক্ত টগবগ করে ফুটে, ধো*ন খাড়া হয় আর জিভায় পানি আসে।’
‘ভাসুর তোমার কথা শুনলে আমার প্রাণ জুড়ায়। বুকের ভিতর উথাল পাথাল করে।’
‘তুমি কোমর দুলিয়ে হাঁটলে পা*ছায় ঢেউ উঠে। পা*ছা দুইটা ভরা গাঙ্গের পানির মতো ছলাৎ ছলাৎ করে। সেই গাঙ্গে ডুব দিতে মন চায়।’ গু*দের উপর আঙ্গুল বুলিয়ে বললাম, ‘তোমার গু*দের জমিনে হাজার চাঁদের আলো খেলা করে।’
‘তুমি যখন থাকবো না তখন আমি কি করবো?’
‘এই উতলা যৌ*বন, অঙ্গে ঢুকাইবা বেগুন’ – আমার গান শুনে মালতি ভাবী হাসিতে ভেঙ্গে পড়লো। হাসতে হাসতে আরো জানালে সে আমাকে কোনো দিনও ছাড়বে না। সারাজীবন সে আমাকে চু*দতে দিবে। যখন চাইবো তখনই সে আমাকে চু*দতে দিবে। ঘুমানোর আগে আমরা আবার চু*দাচু*দি করলাম। একটানা অনেক্ষণ চু*দাচু*দি করে ক্লান্তি ও সিমাহীন তৃপ্তি নিয়ে মালতি ভাবীর দু*ধ চুষতে চুষতে ঘুমিয়ে পড়লাম। (সমাপ্ত)