Type Here to Get Search Results !

কাকিমার গুপ্তধন ( পর্ব ২ )


 #গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন

#পর্বঃ ২

দিনরাত ওর মায়ের কথাই চিন্তা করতাম, যদি একবার ওই বাতাবি লেবুর মতন মা*ই গুলো চু*ষতে দিতো বা বলতো মা*ই গুলো একটু মালিশ করে দে তাহলে আমি সারাজীবন ওর মায়ের দাস হয়ে থেকে যেতাম। দিনে ১>২ বার করে হ্যা*ন্ডেল মারছিলাম ওর মাকে ভেবে। ভোলাকে পড়াতে গিয়ে আমি শুধু ওর মাকেই খুঁজতাম।

তবে সেইদিনের দরজার সামনে ওর মায়ের সেই ঘটনার পর থেকে ওর মা আর আমার দিকে সোজাসুজি তাকাতো না। আমাকে চা দিতে আসলে মাথা নিচু করে আসতো চুপচাপ চা দিয়ে চলে যেতো।

একদিন আমি একটু আগে ভোলাকে পড়াতে গেছি। ঘরে ঢুকে দেখলাম কেও নেই। আমায় ঢুকতে দেখে ভোলার মা এলো। এসে বলল ভোলা খেলতে গেছে আজ একটু দেরী করে আসবে।

আমায় বলল খাটে উঠে বসতে। বলে উনি চলে গেলেন। আমি ওর মা কে দেখেই দারুন উত্তেজিত হয়ে পরলাম। মনে মনে ভাবলাম এই সুযোগ বাড়িতে কেও নেই ভোলার মাকে দেখেছি এবার হ্যা*ন্ডেল মারি মেরে বী*র্যটা ওর মায়ের শাড়িতে মুছবো বা ওর মায়ের গায়ে লাগাবো।

একা ঘরে বসে জিন্সের প্যান্টটা খুললাম। জাঙ্গিয়া থেকে বাঁ*ড়াটা বের করে খেঁ*চতে লাগলাম। খুব সতর্ক ছিলাম যাতে কেও না দেখতে পায়। খেঁ*চতে খেঁ*চতে হয়ে এলো আমার বাঁ হাতের তালুতে বী*র্যটা ফেললাম।

পান্টটা ঠিক করতে যাবো ওমনি কাকিমা ঘরে ঢুকলো। কাকিমাকে দেখে আমি একটু চমকে উঠে পাশে রাখা ব্যাগটা দিয়ে বাঁ*ড়াটা ঢাকার চেষ্টা করলাম। আমায় চমকাতে দেখে কাকিমা একটু অপ্রস্তুতে পরে গেলো। কাকিমা আজ মিষ্টি নিয়ে এসেছিলো আমায় দেবে বলে। আমার দিকে মিষ্টির প্লেটটা বাড়িয়ে দিলো। আমার কাকিমার মুখের দিকে তাকানোর সাহস হচ্ছিলো না।

আমি ডান হাত দিয়ে প্লেটটা নিলাম। বাঁ হাতের মুঠোয় তো বী*র্য! কাকিমা চলে গেলো আর জল নিয়ে এলেন। আমি বাথরুমে গিয়ে হাত ধুলাম।

কাকিমা একটা গামছা দিলেন হাত মোছার জন্য। আমি ভাবলাম এই সুযোগ। বাঁ হাতের বী*র্যটাও মুছে দিলাম ওই গামছায়। কাকিমা ওটা নিয়ে চলে গেলেন। আমি মনে মনে একটা আনন্দ পেলাম। সেদিন ভোলাকে পড়িয়ে বাড়ি ফিরে এলাম।

এরপর একদিন তাড়াতাড়ি আমি পড়াতে গেছি গিয়ে দেখি কাকীমা একা আছে। কাকিমা পাশের ঘরে ছিলেন উনি বললেন ভোলা খেলতে গেছে তুই এই ঘরে আয়, বস।

আমি গেলাম, ঘরটাতে প্রথমবার ঢুকেছিলাম একটা বড়ো খাট। কাকিমা আমায় খাটের উপর বসতে বললেন। আমি খাটে বসলাম। কাকিমা দরজাটা বন্ধ করে দিলেন। ঘরের কোনায় একটা ড্রেসিংটেবিল ছিলো।

কাকিমা আয়নাতে একবার নিজেকে দেখে নিলেন চুলের খোপা খুলে চুলটা একবার আঁচড়ালেন তারপর আমার পাশে এসে খাটে শুয়ে পড়লেন। সেদিন বেশ গরম ছিলো মাথার উপর পাখা ঘুরছিলো। ঘরের মধ্যে শুধু আমি আর কাকিমা দরজাটা ভেতর থেকে বন্ধ। কাকিমা আমার পাশে খাটে শুয়ে রয়েছেন। কাকিমা আমার দিকে কাকিমার পাটা রেখে শুয়েছেন।

গরমকাল তাই কাকিমা একটা পাতলা শাড়ি পড়ে আছেন। আমার মাথার মধ্যে অনেক কুবুদ্ধি ঘুরপাক খাচ্ছিলো। আমার কামদেবী আমারই পাশে শুয়ে। কামদেবীর পা দুটো আমার পাশে। আমার ইচ্ছে করছিলো পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করি। পাটাও খুব সুন্দর প্রত্যেকটা নখে নেলপালিশ পরা। ইচ্ছে করছিল চুমু খাই কিন্তু সাহস হচ্ছিলো না।

ওদিকে প্যান্টের ভেতর বা*ড়াটা ঠাটিয়ে উঠছিল মনে মনে ভাবলাম কাকিমাকে বলে দিই কাকিমা আপনাকে ভালোবাসি, একটা চুমু খেতে চাই কিন্তু মনের ভিতরে একটা ভয়ও কাজ করছিলো। যদি কাকিমা রেগে যায় সবাইকে বলে দেয় কি হবে তখন? হঠাৎ করে কাকিমা আমায় জিজ্ঞাসা করলেন কিছু খাবো কিনা আমি বললাম না না কাকিমা ঠিক আছে কিছু লাগবে না।

কাকিমা আবার শুয়ে পড়লো। খুবই গরম পাখাটাও যেন ঘুরতে চাইছে না। কাকিমা হঠাৎ নিজের হাত দিয়ে পায়ের দিক থেকে শাড়িটা টেনে তুললেন কিছুটা। পা দুটোকে ফাঁক করে শুয়ে রইলেন। শাড়ীটা হাটুর উপরে তুলে দিলেন। গরম লাগছিলো বলেই এমনটা করলেন বুঝতে পারলাম কিন্তু সত্যিই কি তাই?

গরম লাগছে বলেই কি শাড়িটা তুললেন, নাকি আমায় দেখানোর জন্য? মনে মনে একটা ইচ্ছা হতে লাগলো যে শাড়ির ভেতর দিয়ে দেখি কাকিমার গু*দটা।

আমি একবার কাকিমার দিকে মুখ ফিরিয়ে তাকালাম দেখলাম কাকিমা চোখ বন্ধ একটা হাত মাথার উপরে দিয়ে। হয়তো ঘুমোচ্ছেন হয়তো বা জেগে আছেন দেখতে চাইছেন আমি কি করি! আমিও সাহসের অভাবে বেশি কিছু করতে পারছিলাম না। কিন্তু আমি এইভাবেও থাকতে পারছিলাম না। আমি আস্তে আস্তে কাকিমার দু পায়ের মাঝখানে ঝুকে গেলাম। দেখার চেষ্টা করছিলাম ভেতরে কি পড়েছেন।

কাকিমা শাড়ির নিচে একটা নস্যি কালারের সায়া পরেছেন। কাকিমার হাটু দুটো খুব সুন্দর একটাও লোম নেই। হাঁটুর উপরের থাইগুলো কিছুটা করে দেখা যাচ্ছে থাই গুলো বেশ মোটা চওড়া। মনে মনে ভাবলাম কাকিমার বর মানে ভোলার বাবা ভালোই মজা নেয়।

এখনে বলে রাখি ভোলার বাবার সাথে আমার খুব একটা দেখা হয় না কারণ দিনের বেলা অফিসে থাকেন রাত্রে আসেন বাড়িতে। কাকু কাকিমা কে হয়তো চো*দেন মাঝে মাঝে কিন্তু আমি যদি কাকিমার বর হতাম তাহলে কাকিমাকে রোজ চু*দতাম।

অন্যমনস্ক হয়ে পড়েছিলাম হঠাৎ মনে হল এ আমি কি করছি কাকিমার দুটো পায়ের মাঝে আমি কি মারাতে এসেছি? তারপর মনে হলো হ্যাঁ কাকিমা আমার কামদেবী উনার শরীর দেখার জন্য আমি সবকিছু করতে পারি।

আরেকটু উঁকি মারতেই দেখতে পেলাম এক গোছা চুল। গু*দের চুল। কাকিমার লোম কাটে না হয়তো বা অনেকদিন পরিষ্কার করেন নি। বেশ ঘন জ*ঙ্গল দেখে মনে হল।

দেখে এটাও বুঝলাম যে কাকিমা সায়ার নিচে কোন প্যান্টি পড়েন নি। এটাও কি গরমের জন্যই নাকি আমাকে দেখানোর জন্য মনের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব চলতে থাকলো। ইচ্ছা করছিলো পায়ের ফাঁক দিয়ে গু*দে হাত দিই কিন্তু কাকিমা যদি জেগে যায় কি ভাববেন। হঠাৎ যেনো গলা পেলাম,

- এই দীপু কি করছিস তুই?

এই বলেই কাকিমা উঠে পরলেন। কাকিমা আমাকে ধরে ফেললেন। আমি কাকিমার পায়ের ফাঁক দিয়ে গু*দ দেখছি। আমারও কিছু বলার সুযোগ নেই কারণ আমিও জানি আমি ধরা পড়ে গেছি। আমি মাথা নীচু করে রইলাম। কাকিমা আমার দিকে তাকিয়ে। কাকিমার চোখের দিকে তাকানোর সাহস আমার নেই।

আবার জিজ্ঞেস করলেন,

- কি করছিলিস তুই ওরকম ভাবে?


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area