#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ২৩
বহু বছর পর শ্রীমতী তমা সাহার স্বামীর এই খাট আবারো শব্দ করে উঠলো। পাম্পারের মত করে আমি আন্টির দুই দু ধ টিপে যাচ্ছি দুই হাতে। বোঁটাগুলো এত শক্ত হয়ে গেছে যেন নুড়িপাথর। আন্টি একটু মুখ সরালো। আমি ভাবলাম শ্বাস নেবার জন্য, তাই গালে একটা ছোট কামড় দিয়ে কানের লতি চু ষ তে যেতেই আন্টি থামিয়ে বললো,
- রাফি, ক ন ড ম এনেছো?
আমি উৎসাহে বললাম,
- হ্যাঁ, প্যান্টের পকেটে আছে!
বলেই যেন বিপদে পড়লাম। আন্টি আবার চুমু দেওয়া আটকে বললেন,
- প্লিজ ক ন ড ম পড়ে নাও রাফি।
আমার তো বন্ধুর মাকে ক ন ড ম দিয়ে চু দে বীরত্ব আছে? কোথায় ভেবেছি আমার জমিয়ে রাখা মা লে আন্টির গু দ উপচে পড়া দেখবো তা না। তাই বললাম,
- ক ন ড ম দিয়ে তোমাকে চু দ লে তো পুরো মজা পাবো না। আমার সাপটাও তো পুরো মধু খেতে পাবে না সো না!
আন্টি তবুও বলতে লাগলো,
- না লক্ষ্মীটি, প্লিজ। আমি এই বয়সে কোন ঝামেলায় যেতে চাইনা।
- আমি মা ল বাইরে ফেলব।
বলেই আন্টির নাভিতে আঙুল ঢুকিয়ে দিলাম। আন্টির নাকের ছিদ্র আবার বড় হয়ে উঠলো। কিন্তু তিনি হার মানবার নন। আমার কাঁধে চুমু দিয়ে বললেন,
- অমনটা তোমার আঙ্কেলও বলেছিল বাসর রাতে। তারপর তো শান্ত হলো। আমি এত জলদি বাচ্চা চাইনি।
আমি নাভিতে আঙুল ঘোরাতে ঘোরাতে বললাম,
- যদি শান্ত না হতো তাহলে কি আর আমি তোমাকে পেতাম!
বলে আবার চুমু খেলাম সুন্দর সেই ঠোঁটে। আন্টি পালটা চুমু দিলো না শুধু বললো,
- ক ন ড ম পড়ো রাফি, আজই তো শেষ না। যখন সেফ পিরিয়ড চলবে তখন এমনি করো আমাকে।
আন্টির এই কথাটা আমার পুরো বা ড়া র মধ্যে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়ে গেলো। মানে আজকেই শেষ নয়। আন্টি তাহলে আমার হাতের মুঠোয় আসছে তাহলে। ঈদের দিন এর চেয়ে সেরা উপহার আর কী হতে পারে! তাই খুশি মনে জিজ্ঞেস করলাম,
- কী করবো সো না বলো?
আন্টির গাল লাল হয়ে উঠলো। দু ধ দুটো আরো স্ফীত হয়ে গেলো। তাই দেখে আবার বললাম,
- বলো বলো কী করবো?
- চু দ বে!
বলে আন্টি দু হাতে মুখ ঢেকে ফেললো। এত সে ক্সি লাগলো যে আমার মনে হলো এখনই গু দে বা ড়া ঢুকিয়ে দিই। কিন্তু না, মজা নষ্ট করা যাবে না। তাই অনিচ্ছাসত্ত্বেও উঠে প্যান্টের পকেট থেকে শান্তর দেয়া ক ন ড ম টা বের করলাম। আন্টি বিছানা থেকে উঁচু হয়ে বললো,
- কখন কিনলে এটা? বাব্বাহ তোমার সাহস তো আসলেই কম না।
আমি শান্তর কথা স্বাভাবিকভাবে চেপে গেলাম আর বললাম,
- ঐদিন বিকালেই কিনে রাখছি। তুমি তো তারপর ব্লাফ দিলা।
আন্টি বাচ্চা মেয়ের মত হাসি দিয়ে বললো,
- সবুর কা ফল মিঠা হোতা হ্যায়...
আমি ক ন ড ম না পড়ে এগিয়ে গেলাম আন্টির দিকে। তখন আন্টি বলল,
- একী পড়বেনা?
আমি তখন বললাম,
- পড়বো। কিন্তু আগে এই মিঠা ঠোঁট দিয়ে এই বা ড়া একটু চু ষে দাও।
আন্টি বললো,
- আবার এদিকে তো আমার ওখানে বিষপিপড়া কুটকুট করছে।
আমি মুচকি হেসে বললাম,
- সব মিটিয়ে দেবো সো না।
বলে আমি খাটে দাঁড়িয়ে আন্টিকে ধরে তুললাম। আন্টি মুখ উচু করলো। আমি তার চুলগুলো একপাশে সরিয়ে দিলাম। আন্টি চোখ বুজলো। সাধারণত বাঙালী নারীদের ধ ন চো ষা নিয়ে খুব টেবু থাকে। কিন্তু আন্টির দেখছি নেই। আঙ্কেল চো ষা তো নাকি?
যাহোক, আন্টির সুন্দর মুখে বা ড়া ঘষলাম কিছুক্ষণ। আন্টিও বা ড়া টা ধরলো। মহারাজ তো ফুলে ফেঁপে, স্রেফ ওষুধের জন্যই এখনো মা ল বা ড়া র আগায় আসেনি। অ ন্ড কো ষ মনে হচ্ছে কয়েক মণ ভারী। আন্টি এর মধ্যে ছোট একটা চুমু দিলেন মু ণ্ডি তে। তারপর জমে থাকা প্রি কা ম জিভে চেটে নিলেন। তারপর আমার বা ড়া চাটা শুরু করলেন। পুরোটা বা ড়া। কোন অংশ বাদ পড়ছে না।
কিছুক্ষ্ণণ বা ড়া চাটার পরে আমার বিচির দিকে মনোনিবেশ করলেন। একটা বিচি চটকান, আরেকটা চাটেন। কোথেকে শিখলেন কে জানে! পারমুটেশন কম্বিনেশন করে কয়েকবার চাটাচাটি আর চটকাচটকির পর আবার বা ড়া চাটা শুরু করলেন।
দুই তিন বার চাটার পর বা ড়া টা নিজের শঙ্খের মত দুই গালে ঘষলেন। তারপর আমার পুরো বা ড়া র মাথাটা ক্ল ক ওয়াইজ নিজের মুখের চারদিকে ঘুরালেন, কিছুক্ষণ বা ড়া র গন্ধ শুঁকলেন। আমি তো পুরা অবাক এরপর উনি খপ করে বা ড়া টা ওনার মুখে পুড়ে নিলেন। তারপর শুরু করলেন চোষা।
ভাই রে ভাই! কিযে চোষা শুরু করলেন তা উনি জানেন। আর মুখের ভিতরটা তো আগে থেকেই যথেষ্ট আরামদায়ক। আন্টির নরম হাত আর গরম মুখের আমি আরামে জান্নাতে পৌছে গেলাম। ইচ্ছে হলো কালকের মত আবারও আজ আন্টির মুখেই বা ড়া খালি করি। কিন্তু না, আজ তার গর্ভমূলেই আমার মা ল আউট করবো।
তাই আন্টির মুখ থেকে বা ড়া টা সরিয়ে নিলাম। আন্টির উৎসুক চোখ। তাকে হাল্কা ধাক্কা দিয়ে শুইয়ে দিলাম। হাতে ধরা ক ন ড ম টি পড়ে এবার নেমে আসলাম তার উপর। তমা সাহার ফর্সা নরম মায়া মেশানো মুখে ভীতি। কপালে হালকা ঘাম, সিথিতে হাল্কা সিঁদুরের ছাপ। নাকের পাটা ফুলে ফুলে উঠছে উত্তেজনায়।
আন্টির দেহের ফর্সা রঙে বনেদিয়ানার ছাপ স্পষ্ট। আঙ্কেল আর শান্ত তো কালো। তাহলে মনে হয় আন্টির বাপের বাড়ীর সকলেই ফর্সা ছিলেন। সেই বাড়ীর মেয়ে আজ এই বয়সে এসেও এক ছেলের বয়সী কাটা বা ড়া র চো দ ন খেতে উন্মুখ হয়ে আছে। আন্টিকে ঝুঁকে আবার চুমু খেলাম। স্রেফ কামের তাড়নায় চু দে দিলে আন্টির যে মন ভরবে না তা বুঝছি। আন্টি সাড়া দিতে দিতেই বালিশটা তার কোমরের তলায় দিলাম। একিকে আমার হাত চলে গেলো দু ধে। এত তুলতুলে কেন। তাই বললাম,
- প্রথমদিন বলা হয়নি, দু ধ দুইটা তোমার খাসা আন্টি!
চলবে...