#গল্পঃ বন্ধুর মা যখন বউ
#পর্বঃ ২৪
আন্টির দেহের ফর্সা রঙে বনেদিয়ানার ছাপ স্পষ্ট। আঙ্কেল আর শান্ত তো কালো। তাহলে মনে হয় আন্টির বাপের বাড়ীর সকলেই ফর্সা ছিলেন। সেই বাড়ীর মেয়ে আজ এই বয়সে এসেও এক ছেলের বয়সী কাটা বা ড়া র চো দ ন খেতে উন্মুখ হয়ে আছে। আন্টিকে ঝুঁকে আবার চুমু খেলাম। স্রেফ কামের তাড়নায় চু দে দিলে আন্টির যে মন ভরবে না তা বুঝছি। আন্টি সাড়া দিতে দিতেই বালিশটা তার কোমরের তলায় দিলাম। একিকে আমার হাত চলে গেলো দু ধে। এত তুলতুলে কেন। তাই বললাম,
- প্রথমদিন বলা হয়নি, দু ধ দুইটা তোমার খাসা আন্টি!
আন্টি মুখ সরিয়ে বলল,
- তাই বুঝি।
আমি বললাম,
- আঙ্কেল আর শান্ত কত সৌভাগ্যবান, তা আন্টি শান্ত কত বছর দু ধ খেয়েছে।
আন্টি বলল,
- তিন।
আমি আবার বললাম,
- আর আঙ্কেল?
আন্টির লাল গাল আরো লাল হয়ে গেলো। কিন্তু কিছু বললেন না। আমি দু আঙুলে ডান দু ধে র বোঁটাটা একটু মুচড়ে দিলাম। আন্টি উ ফ করে উঠল! তখন আবার বললাম,
- বল আন্টি, আঙ্কেল দু ধ চু ষে?
আন্টি তখন মন খারাপ করে বলল,
- আরে নাহ্ ও এগুলো বুঝলে তো। কোন বন্ধুরা শিখিয়ে দিয়েছিল ফুলশয্যার রাতে কী করতে হয়, মাঝে মাঝে সে ক্স উঠলে কী করতে হয় বৌর সাথে, ওর এসবই।
আমি অবাক হয়ে বললাম,
- তুমি শিখিয়ে দাওনি কেন?
আন্টি বললাম,
- আমি চেষ্টা করেছিলাম।
আন্টির গলায় বিষণ্ণতা এলো একটু। কিন্তু তারপর আমার কাঁধ জড়িয়ে ধরে বললেন,
- কিন্তু ও বলে আমার ব্রে ষ্ট চু ষ লে যদি দুধ খেয়ে ফেলে তাহলে নাকি আমি ওর মা হয়ে যাব। তাই সে ক্সে র সময় ব্লাউজটাও খুলে না।
আমি মুখ নামিয়ে দু ধে র বোঁ টা র বাইরের নরমে হাল্কা কামড় দিয়ে বললাম,
- এজন্যেই তো এখনো দু ধ গুলো এত সুন্দর। আমার চুমু আদর পাওয়ার জন্য!
আন্টি তখন মুচকি হেসে বলল,
- টেপো, চু ষো যা ইচ্ছে করো, আমি এখন থেকে তোমার।
আন্টির কথা শুনে আর পায় কে, এদিকে গলা ভিজিয়ে দিচ্ছি লালায়। আন্টির নিঃশ্বাস ঘন হতে হতে মা ই দুটো ডান হাতে টিপতে টিপতে বাম হাত আন্টির ফর্সা সামান্য মেদের পেটে ঘষতে শুরু করলাম। ঘষতে ঘষতে একটু খামচা খামচি শুরু করলাম।
আন্টির নিজের থেকেই পা দুটো ফাঁক হয়ে যাচ্ছে তার। রসসিক্ত হয়ে উঠছে তার ঝিনুকের মত গু দে র গহ্বর। আন্টির নড়াচড়ার ফলে হাল্কা মেদের পেটে টলমল নাভিতে আঙুল ঢুকালাম আবার৷ এই নাভির মোহতেই তো সব কিছু।
আন্টির দিকে তাকালাম। তার ফর্সা কোমল ঘরোয়া সুন্দরী মুখে স্পষ্ট অসহ্য কামনার ছাপ। নাকের পাটা ফুলছে। আন্টি একইসাথে ফোঁস ফোঁস আর উ ম ম উ ম করে চাপা শীৎকার ছাড়ছে। এই সৌন্দর্য যে কি তা বলে বোঝানো যাবে না। তবে যা বুঝছি আন্টির সবচেয়ে সে ন্সি টি ভ অঙ্গ হলো এই দু ধ দুটো।
বোঁটা গুলো যদিও শক্ত খাড়া থাকার পরও একটু থেবড়ে গেছে। কিন্তু জীবনে প্রথম সরাসরি দেখা এমন খোলা স্ত ন, তাও আন্টির মত এমন রূপসী এক বিবাহিত নারীর। এতকিছু ধরলে চলে না। এমনিতেই ফর্সা আন্টি। আর সারাক্ষণ ব্লাউজ কিংবা মেক্সিতে ঢেকে থাকায় এই জায়গাটা আরো বেশি ফর্সা। এরোলার কাছে একটা উজ্জ্বল কালো তিলও আছে দেখলাম আন্টির বুকে। আমি আন্টির বুকে ওই তিলের ওপর মুখ চেপে ধরলাম। আন্টি হিসিয়ে উঠে বললেন,
- ওহ রাফিই! আমি স্নান করার সময় কতবার ভেবেছি যে এই তিল অন্য কোন পুরুষ দেখলে পাগল হয়ে যেতো। আর আমার স্বামী তো ব্লাউজই খুলে না। কতোদিনের একটা শখ পূর্ণ হলো।
আন্টির কানের লতি আরেকবার চু ষে বললাম,
- তোমার সব শখ আমি পূর্ণ করব সো না। আজকেই তো শেষ নয়। তুমি চাইলে আমরা বিয়েও করতে পারি। আমাদের বাসার বউ বানাতে পারি।
আন্টি হেসে বললো,
- আচ্ছা ঠিক আছে ঠিক আছে। সেসব পরে...
আমি তখন বললাম,
- কেন তুমি আমাকে পরে আর চু দ তে দিবে না?
আন্টি বলল,
- দিবোতো...
- না ঠিক করে বলো।
বলেই আন্টির বাম স্ত নে র বোঁটা মুখে পুরে শক্ত চোয়ালে চেপে ধরলাম। আন্টির সব অঙ্গ কেঁপে কেঁপে উঠলো যেন। আর বলল,
- হ্যাঁ দেবো, রাফি, দেবো।
আন্টির আবেশে চোখ বুজে আসছে। তখন আমি আন্টির মা ই কামড়াতে কামড়াতে আবার জিজ্ঞেস করলাম,
- কখন?
আন্টি তখন বলল,
- আ হ আ হ যখন ওরা কেউ বাসায় থাকবে না উ ম ম, তখন আমি তোমাকে ফোন দিব।
আন্টির জবান ঠিক কিনা দেখতে আবার বললাম,
- তোমার হাসপাতালেও যাব। নাইট শিফটে। প্রতিদিন তোমাকে চু দ বো।
আন্টি আবারও চুপ। এবার ডান মা ই য়ের বোঁটা চু ষ তে ও কামড়াতে শুরু করলাম আর বাম বোঁটাটাকে সমানে চিপা। আন্টি তখন বাধ্য হয়ে বলল,
- ও হ আ হ আচ্ছা হ্যাঁ আসবে।
আমি তখন বললাম,
- এসে? বলো, এসে কী করবো?
আন্টি তখন সাথে সাথেই বলল,
- আমাকে সুখ দিবে। আমাকে চু দ বে!
আ হা আন্টির মুখে এসব কথা পুরোই মধু। আন্টির কোমরে মুখ নামিয়ে আনলাম। তার এই অনুপম দেহের এক বিন্দুও ছাড় দিতে আমি রাজি নই। আন্টিকে একটু উল্টে দিলাম। সেদিন পা ছা র দাবনা দুটোকে আলাদা করে রেখেছিল পেন্টির কাপড়। আজ আর কোন সুতাও নেই। একটু কামড় দিয়ে সারা পিঠে চুমু খেলাম। আবার আন্টিকে ঘোরালাম। আন্টি আমার বা ড়া য় হাত দিয়ে বুঝলো এবার সেই চরম মুহুর্ত। চোখে যেন একটু বিব্রতভাব৷ তাই হাসাতে হাসতে বললাম,
- অনুমতি দিন মহারাণী।
চলবে...
বন্ধুর মা এটার পরের পর্ব গুলা দিচ্ছেন না কেনো?
উত্তরমুছুন