Type Here to Get Search Results !

মা থেকে বউ ( পর্ব ৩ )


 #গল্পঃ মা থেকে বউ

#পর্বঃ ৩

বাজারে গিয়ে চাল ডাল লবন লঙ্কা আর একটু মাছ কিনে নিয়ে এলাম এসে দেখি বাচ্ছাকে কোলের উপর শুয়ে দু*ধ দিচ্ছে এবার দুটোই বের করা, বুকের উপর লাউয়ের মতন রয়েছে। খুব বড় বড় আর ফোলা ফোলা, দু*ধে ভর্তি বোঝা যায়। বাচ্চা খেয়ে পারেনা। মা তখন আমাকে ফিডার দেখিয়ে বলল,

- এটা আনার দরকার ছিল না যা বুকে হয় তাই ও খেয়ে পারেনা এই কদিনের অভাবে খাওয়া হয়না ঠিক মতন, তাই দু*ধ কম হচ্ছে।

আমি তখন বললাম,

- আচ্ছা এবার যাও আমি গিয়ে রান্না করে তারপর খাবো।

মা তখন হেঁসে বলল,

- আমার ওখানে যাবি।

আমি তখন রেগে বললাম,

- না কোনদিন না, ওই লোকটা মরে গেলেও আমি যাবনা, যে আমার মাকে আমার কাছে থেকে কেড়ে নিয়েছে তার বাড়ি যাবো কোনদিন না। এরপর যদি বল আজ যা দিলাম আর কোনদিন দেব না। আমি গেলাম বোটে তুমি যাও।

মা আচ্ছা বলে মেয়ে কোলে নিয়ে সোজা হাটা শুরু করল। আমি বোটে গিয়ে রান্নার জোগার করলাম। রান্না শেষ করে খেয়ে নিলাম, বাকিটা কালকের জন্য রেখে দিলাম। এবার আর কি করব ঘুমাতে যাবো তার আগে বোটে দূরে নিয়ে নোঙ্গর করে নিলাম। ভেতরে গেলাম, মালিক বোটটা ভালই বানিয়েছে।

ভেতরে একটা বড় ঘরের মতন করেছে, একদিনে একজন ঘুমাতে পারে আর অন্যদিকে দুইজন ঘুমাতে পারে, গদি আছে বালিশ আছে। সোলার লাগানো ভেতরে লাইট জলে আবার ফ্যান চলে একটা, যদিও রাতে ফ্যান লাগেনা জানলা খুলে ঘুমালে নদীর এত হাওয়া, দূরে নোঙর করলে মশা থাকেনা তাই রাতে ফ্যান আমি চালাইনা বললে চলে যদি কোনদিন পারের কাছে থাকি সেদিন জানলা বন্ধ করে ঘুমাই।

মশার কয়েল ও কেনা থাকে সব সময়। সামনে অনেক খোলা পাটাতন দেওয়া দু ধারে বসে মানুষ যায় এছারা পেছনে ট্রিপল টাঙ্গানো থাকে রোদের সময় পেছনে বসেও যায়। ভেতরে রাতে আমি একা থাকি, রান্নার জায়গাও পেছনে। একটা লেন্ট্রিন আছে, শুধু জল কনে খেতে হয় না হয় পার থেকে কলের জল নিয়ে আসি। সারাদিন খাটা খাটনি যায় তাই আমি প্রায়ই তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পরি ৯ টার মধ্যে, আবার উঠি অনেক সকালে।

আমার মতন আরো দুজন বোট চালায়, সারাদিনে এই তিনটে বোট চলে। আমার বোট টা সবার চাইতে বড়, আর বাকী দুজন নোঙ্গর করে রাতে বাড়ি চলে যায় আমি একাই বোটে থাকি। আবার কোনদিন চরেও থাকি বোট নোঙ্গর করে।

যা হোক বিছানা ঝেরে পরিস্কার করে আমি চিত হয়ে শুয়ে পড়লাম। সাথে সাথে আমার মায়ের দু*ধের কথা মনে পড়ল, কি বড় বড় দু*ধ মায়ের, আমার মা আগে এত মোটা ছিল না এখন একদম ধুমসা মোটা হয়েছে, যেমন বড় বড় দু*ধ তেমন পা*ছা যখন মেয়ে কোলে নিয়ে হেটে যাচ্ছিল আমি পেছন থেকে দেখছিলাম, এক কোলে মেয়ে অন্য হাতে আমার বাজার করে দেওয়া ব্যাগ। যখন হাটছিল তখন পা*ছা দুটো থপ থপ করে দুলছিল।

লোকটা কি খাইয়েছে কে জানে এমন মোটা হয়ে গেছে, আগে বেশ স্লিম ছিল। মনে পড়ে বাবা মাকে খুব ভালবাসত আর তখন মাও ভালো ছিল এরকম ছিল না। নিজের মাকে নিয়ে এমন ভাবছি, কিন্তু মায়ের এই আট বছরের চরিত্র ভাবার মতন, কারন শুনেছি মা ও বাড়িতেও ভাল ছিল না, দুজনের বনী বনা হত না, আমি ছেলে বলে আমাকে কেউ তেমন বলত না আর আমিও শোনার চেষ্টা করতাম না।

আজ আমার মনের মধ্যে অনেক রাগ ঘৃণা জমে আছে। তাই এতসব ভাবছি। আমার নৌকায় যখন কোন সুন্দর মহিলা উঠত আমি তাদের দু*ধ দেখার চেষ্টা করতাম, বড় দু*ধের মহিলা হলে আমার মনের মধ্যে কেমন করত, মাঝে মাঝে ওদের ভেবে রাতে আমি হ*স্ত মৈ*থুন করতাম, আমার বয়স্ক মহিলা দেখতে ভালো লাগে।

চরের থেকে আমার বোটে উঠতে গেলে শাড়ি অনেকখানি তুলে উঠতে হত তখন আমি ওদের ওই মোটা থাই দেখে যে কি সুখ পেতাম আমার রাতের সঙ্গী হত ওরা। বিশেষ করে এই বোট নেওয়ার পড়ে আমার নজরে বেশী পড়ে আগের থেকে অনেক বেশী। ২২ বছরের পর থেকে আমার এই নেশা লেগেছে বড় বড় মহিলাদের ভেবে মা*ল ফেলা।

খিঁ*চতে খিঁ*চতে আমার বাঁ*ড়ার সাইজ এখন প্রায় ৮ ইঞ্চির একটু ছোট হবে স্কেল দিয়ে মেপে দেখেছি। তেমন মোটা হয়েছে, হাতের মুঠোয় ধরতে কষ্ট হয়। এইসব ভাবতে ভাবতে আমার বাঁ*ড়া খাঁড়া হয়ে গেল, লুঙ্গি খুলে হাত দিয়ে ধরে দেখলাম, বেশ শক্ত আর দাঁড়ানো, হাতে নিয়ে খি*চতেও লাগলাম।

গত কাল এক মহিলাকে দেখেছি উ ফ কি মোটা মোটা থাই, আর দু*ধ দুটোও বেশ বড় বড় তাকে ভাবতে লাগলাম ই স যদি পেতাম একবার সুখ নিতে পারতাম। যদিও বয়সে অনেক বড় প্রায় ৪৫/৫০ বয়স হবে কিন্তু আমার মনে লেগেছিল, উনি আমার মায়ের থেকেও বয়স্ক তবুও আমি ওই থাই দু*ধ ভুলতে পারছিনা।

যখন বোট থেকে নামছিল কি বড় বড় পা*ছা ওনার দুটো থল থল করে কাপছিল, নামার পড়ে জতদুর দেখা যায় আমি চোখ দিয়ে দেখেছি, আর এখন মনের মধ্যে গেথে রয়েছে। এইসব ভাবতে ভাবতে মায়ের দু*ধের কথা মনে পড়ল এতবর দু*ধ তো ওই মহিলার হবেনা, আর পা*ছা খানাও তেমন তাগরাই আমার মায়ের, মনে পড়ে ঠাকুমা বলত কচি মেয়ে কাজের কিছুই বোঝেনা এখনো, মানে মায়ের বিয়ে হয়েছিল কম বয়সে।

মায়ের যখন ১৭ আমার জন্ম হয়েছে। তারমানে মায়ের বয়স এখন ৪২ হবে। কি যে হচ্ছে ভাবছি ওই মহিলাকে কিন্তু মায়ের শরীর আমার চোখে ভেসে আসছে বার বার। যতই মায়ের দু*ধের কথা ভাবছি ততই আমার বাঁ*ড়া আরো শক্ত হচ্ছে, পা*ছার দুলনী বার বার ভাবছি, কেমন থল থল করছে, কয়দিন ঠিক মতন খেতে পারছেনা তারমানে আগে আর ভালো ছিল।

মা যখন বসে ছিল ব্লাউজ ভিজে শারিও ভিজে গেছিল এবার মনে পড়ল। মানে দু*ধ টপ টপ করে পরছিল। আর মাও বলেছে অনেক দু*ধ হয় অন্য কিছু লাগেনা মেয়ের। আমি তো ছেলে আমিও খেতে পারি তাইনা। ভাবতেই কেমন বাঁ*ড়ার মধ্যে ঝটকা মারল।

ভাবতে লাগলাম মা ছেলে কি চো*দা চু*দি করা যায়, না সে হয় না কিন্তু আমার এমন কেন হচ্ছে মাকে ভাবতেই বাঁ*ড়ায় ঝটকা লাগছে, মাকে ভাবতে ভাবতে বাঁ*ড়া কিচে চলছি উ ফ কি সুখ লাগছে আমার, আমি তাই ভাবলাম মা আমি তোমাকে চু*দব, ওটা তো মরার পথে এবার কে চু*দবে তোমাকে আমিই চু*দব, আ হ আ হ মা তোমাকে আমি চু*দে সুখ দেব আ হ মা সোনা মা এস মা ভাবতে ভাবতে হঠাত আমার মা*ল বেড়িয়ে গেল। উ ফ কি সুখ পেলাম মাকে ভেবে।


চলবে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Ads Area