#গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন
#পর্বঃ ৩
কাকিমা আমাকে ধরে ফেললেন। আমি কাকিমার পায়ের ফাঁক দিয়ে গু*দ দেখছি। আমারও কিছু বলার সুযোগ নেই কারণ আমিও জানি আমি ধরা পড়ে গেছি। আমি মাথা নীচু করে রইলাম। কাকিমা আমার দিকে তাকিয়ে। কাকিমার চোখের দিকে তাকানোর সাহস আমার নেই।
আবার জিজ্ঞেস করলেন,
- কি করছিলিস তুই ওরকম ভাবে?
আমি চুপ করে রইলাম। আমায় কাকিমা আবার বললেন,
- এই আমার দিকে তাকা?
আমি কাকিমার দিকে তাকালাম। কাকিমা বলল,
- তোর তো দেখছি খুব রস। এই বয়সেই এতো?
আমি বললাম,
- সরি কাকিমা ভুল হয়ে গেছে।
কাকিমা পাল্টা জিজ্ঞাসা করলো,
- বান্ধবী আছে নাকি তোর?
আমি মাথা নেড়ে বললাম, না। কাকিমা বলল,
- কি দেখছিলি উঁকি মেরে?
আমি বললাম,
- কিছুনা,
কাকিমা বলল,
- সব বুঝি আমি মেয়েদের দুপায়ের ফাঁকে কি থাকে… কি দেখছিলিস রে তুই?
আমি বললাম,
- আমি জানি না কাকিমা কিছু না।
কাকিমা বলল,
- সত্যি কথা বল তাহলে কিছু বলবো না মেয়েদের দুপায়ের ফাঁকে কি থাকে।
আমি বললাম,
-পেচ্ছাপের জায়গা।
কাকিমা হাসতে হাসতে বলল,
- সেটাকে কী বলে?
আমি বললাম,
- জানিনা।
এবার কাকিমা একটু চাপ দিয়ে বলল,
- সত্যি করে বল মেয়েদের দুপায়ের ফাঁকে কি থাকে? কি বলে ওটা কে?
কোন উপায় না দেখে আমি বললাম,
- “গু*দ”
কাকিমা বলল,
- এইতো ছেলে সব জানে। এবার বল ছেলেদের দুপায়ের ফাঁকে কি থাকে?
আমি বললাম,
- "বাঁ*ড়া”
কাকিমা আমাকে একটা চোখ মারলো। কাকিমার মুখে একটা মৃদু হাসি। তারপর আমাকে আবার জিজ্ঞাসা করল,
- এই দুটো দিয়ে কি হয় জানিস তো?
আমি বললাম হ্যা। কাকিমা বলল, “কি বলতো”?
আমি বললাম,
- ছেলেদের বা*ড়াটা মেয়েদের গু*দে ঢোকে।“
কাকিমা এক হাত দিয়ে মুখ চাপা দিয়ে হাসলো। জিজ্ঞাসা করল,
- এটাকে কি বলে?
আমি বললাম,
- চো দা চু দি!
কাকিমা আমার মাথায় হাত দিলো। আমার চুলগুলোকে একবার বিলি কেটে দিয়ে হালকা করে বলল,
- তুই চো দা চু দি করেছিস কখনো?
আমি বললাম,
- না।
কাকিমা বলল,
- কেন?”
আমি বললাম,
- চো*দার তো ইচ্ছা হয় কিন্তু “মেয়ে কই যে চু*দ বো?
কাকিমা খিলখিলিয়ে হেসে উঠলো আবার মাথায় হাত বুলালো আর বলল,
- ঠিকই বলেছিস এই বয়সে কি করে মেয়ে জুটবে”
কাকিমাকে হাসতে দেখে আমিও মনে মনে ভরসা পেলাম। ভাবলাম ঠিকই আছে ওর মা কাউকে বলবে না। আর আমার সাথে এই ধরনের কথাবার্তা বলছে যখন তখন আমিও কিছুটা এগোতে পারি রেগে যাবে না। আমি উত্তেজনায় হঠাৎ করে বলে দিলাম,
- কাকিমা তোমাকে আমি খুব ভালোবাসি।
কাকিমা আবার খিলখিলিয়ে হেসে উঠলো এক হাত মুখে দিয়ে হাসতে থাকলো। অন্য হাতটা টেনে ধরে আমি বললাম,
- কাকিমা সত্যি বলছি তোমাকে আমি খুব ভালোবাসি। তুমি যা চাইবে আমি তাই করবো।
কাকিমা বড় বড় চোখ করে আমার দিকে তাকালো তারপর বলল,
- আমি যা করতে বলবো তাই করবি? তার বদলে আমার থেকে কি নিবি?
আমি বললাম,
- আমার কিছু চাইনা। আমি শুধু তোমাকে আদর করতে চাই।
কাকিমা একটু অনুসন্ধিৎসু নজরে আমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করল,
- কিভাবে আদর করতে চাস আমায়?
আমি এবার লজ্জা পেয়ে গেলাম কি বলবো? বলবো যে আমি আপনাকে চু*দ তে চাই? না কি বলবো আমি আপনার দুটো মা*ই খেতে চাই? আমি বললাম,
- কিছু না কাকিমা থাক!
কাকিমা হেঁসে উঠলো। হঠাৎ দরজার বাইরে থেকে ভোলা ডাকলো মা ও মা তুমি কোথায়? কাকিমা বললো তোর স্যার যাচ্ছে তুই ওঘরে গিয়ে বস। তারপর আমায় বলল, “যা ওই ঘরে গিয়ে ভোলাকে পড়াতে যা এবার। এই নিয়ে তোর সাথে পরে কথা হবে। আমি ভোলাকে পড়িয়ে বাড়ি চলে এলাম।
সেই দিনের পর থেকে মনে হতে থাকলো হয়তো কাকিমার সাথে আমার চো*দার একটা সুযোগ আছে। ভোলাকে যেদিনই পড়াতে যেতাম কাকিমার সাথে কথা বলার সুযোগ খুজতাম কিন্তু ওরকম একা কাকিমার সাথে কথা বলার সুযোগ হয়ে উঠছিলো না।
আমি একটা বুদ্ধি বের করলাম ভোলার বাড়িতে যখন ভোলা খেলতে যায় তখন কাকিমা একা থাকে আর দিনের বেলা কাকিমার বর থাকবে না। একটু তাড়াতাড়ি আমি গেলেই কাকিমাকে বাড়িতে একা পাওয়া যাবে।
কিছুটা ভয় করছিল কিন্তু ভাবলাম যা হবে দেখা যাবে। একদিন দুপুরে চলে গেলাম ওদের বাড়ি। ঘর থেকে কাকিমা বেরিয়ে এলো। কাকিমা কে বললাম,
- কাকিমা আজ আমি একটু তাড়াতাড়ি চলে এলাম তোমার সঙ্গে গল্প করবো বলে।
কাকিমা আমার দিকে তির্যক দৃষ্টিতে তাকালো। তাই দেখে আমি বললাম,
- ঠিক আছে তাহলে আমি বাড়ি যাই, পরে আসবো।
কাকিমা আমার হাতটা ধরলো আর বলল,
- এত রোদে এলি, এক্ষুনি যাস না একটু বিশ্রাম করে যা। আয় এই ঘরে এসে বস।
আমার প্ল্যান টা কাজ করছিলো। ঠিক যেটা চেয়েছিলাম সেটাই হলো। কাকিমাকে একা পাচ্ছিলাম না, যে কথা বলবো। আজ পেলাম, আবার আজ আমি আর কাকিমা একই ঘরে দুজনে একা, আজকের দিনেও খুব রোদ উঠেছে বেশ গরম। কাকিমা একটা স্লিভলেস ব্লাউজ আর একটা ফিনফিনে শাড়ি পড়েছেন। স্লিভলেস ব্লাউজের সাইটটা অনেকটাই কাটা। কাকিমার ব্রাটা দেখা যায় কিনা সেই দিকে লক্ষ্য করছিলাম।
দেখে মনে হলো কাকিমা ব্রা পরেনি। বাড়িতে কেনই বা পড়বে? তাও এই গরমে! আমি খাটে বসে ছিলাম। কাকিমা আমাকে এক গ্লাস জল দিলো। আ হ হ ঠান্ডা জল। জলটা হাত বাড়িয়ে দিতেই আমি কাকিমার বগল দেখতে পেলাম। কাকিমার বগলের চুল আছে। কাটেনি অনেকদিন। তবে চুল আমার ভালই লাগে। চুল একটা প্রাকৃতিক জিনিস সবার শরীরেই থাকে। সেটাকে ঘেন্না আমি করিনা।
আমি যে কাকিমার বগলের দিকে দেখছি, সেটা কাকিমা বুঝলো। কাকিমা আমাকে জলটা দিয়ে বলল,
- কিছুক্ষণ বস একটু ঠান্ডা হয়ে নে তারপর যাস।
চলবে...