#গল্পঃ কাকিমার গুপ্তধন
#পর্বঃ ৪
বাড়িতে কেনই বা পড়বে? তাও এই গরমে! আমি খাটে বসে ছিলাম। কাকিমা আমাকে এক গ্লাস জল দিলো। আ হ হ ঠান্ডা জল। জলটা হাত বাড়িয়ে দিতেই আমি কাকিমার বগল দেখতে পেলাম। কাকিমার বগলের চুল আছে। কাটেনি অনেকদিন। তবে চুল আমার ভালই লাগে। চুল একটা প্রাকৃতিক জিনিস সবার শরীরেই থাকে। সেটাকে ঘেন্না আমি করিনা।
আমি যে কাকিমার বগলের দিকে দেখছি, সেটা কাকিমা বুঝলো। কাকিমা আমাকে জলটা দিয়ে বলল,
- কিছুক্ষণ বস একটু ঠান্ডা হয়ে নে তারপর যাস।
আমি অল্প অল্প করে জলটা খাচ্ছিলাম। কাকিমা তখন তেমন কোনো কাজ করছিলো না। ঘরে কিছু জামাকাপড় গোছাচ্ছিল। তাই আমি জিজ্ঞাসা করলাম,
- কাকিমা আপনার স্নান হয়ে গেছে?
কাকিমা বলল,
- হ্যাঁরে সকাল সকাল করে নিই।
আমি আড়চোখে কাকিমাকে দেখছিলাম। আজকে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে কাকিমাকে। তবে মা*ই গুলো আজ একটু নেতিয়ে আছে মনে হলো। কাকিমা শাড়ীতেও ঢেকে রেখেছে। আমার দেখার জন্য কোন ফাঁক রাখেনি কাকিমা। কাকিমা জিজ্ঞাসা করলো,
- তোর পড়াশোনা কেমন চলছে?
আমি বললাম,
- আর পড়াশোনা! পড়াশোনা তো করতেই পারছি না। মনই বসে না।
কাকিমা জিজ্ঞাসা করলো,
- সেকি কেনো রে?
আমি মনে মনে ভাবলাম এই সুযোগ আগের দিনের কথাটা বলি। কন্টিনিউ করি। আমি বললাম,
- সারাক্ষণই শুধু তোমার কথা ভাবি।
কাকিমা ভুরু কুঁচকে আমার দিকে তাকালো। মুখ বেকিয়ে বলল,
- তোর শরীরে খুব রস জমেছে নাকি?
আমি চুপ করে রইলাম। কাকিমা আমার প্যান্টের দিকে ইশারা করে বলল,
- তুই খেঁ*চিস না?
আমি বললাম,
- মাঝে মাঝে”
কাকিমা বলল,
- এই বয়সে এত রস হলে পড়াশোনা হবে কি করে! কতবার খেঁ*ছিস দিনে?
আমি মাথা নিচু করে বললাম,
- একবার।
কাকিমা বলল,
- তাহলে ঠিকই আছে। তোর এই রোগা পেটকা শরীরে একবারই ঠিক আছে, না হলে শুকিয়ে যাবি।
আমি আবার বললাম,
- কিন্তু কাকিমা কিছুতেই পড়াশোনায় মন বসছে না!
কাকিমা বলল,
- দুষ্টু বুদ্ধি মাথায় থাকলে তো মন বসবে না।
আমি মনে মনে ভাবলাম এবার বলি যে কাকিমা একবার লাগাতে দাও। অনেক ভেবে আমি বললাম,
- কাকিমা দেখো না যদি কিছু করা যায়?
কাকিমা চোখ ঘুরিয়ে আমার দিকে তাকালো বলল,
- কিছু করা যায় মানে?
আমি বললাম,
- সেদিন যে তোমার সাথে কথা হচ্ছিলো।
কাকিমা বলল,
- “হ্যাঁ তো?”
আমি বললাম,
- আমি কিন্তু তোমাকে খুব ভালোবাসি।
কাকিমা বলল,
- এই আমি কিন্তু তোর মায়ের বয়সী!
আমি বললাম,
- ভালোবাসা কি বয়স মেনে হয়?
এবার কাকিমা হেসে ফেলল বলল,
- বাবা ছেলে তো ভালোই কথা বলে। তা ভালবাসিস সেটা না হয় বুঝলাম, কিন্তু আমার থেকে তুই কি চাস? শুতে চাস আমার সাথে?
আমি মনে মনে ভাবলাম তুমি আমার কামদেবী আমি তোমার সাথে শুতেই চাই কিন্তু সে কথা সোজাসুজি তো বলতে পারবো না। তাই আমি বললাম,
- না কাকিমা তোমাকে আদর করতে চাই।
কাকিমা আবার হেসে ফেললো একটু বেশি হাসতে হাসতে আমার দিকে তাকিয়ে বেশ কিছুক্ষণ কিছু একটা ভাবলো। তারপর বলল,
- আদর যে করবি তার জন্য তো বন্দুক লাগে! বন্দুক বড় হয়েছে?
কথাটা আমার কাছে প্রশ্নের মত শোনাল। আমি বললাম,
- বন্দুক কি বলছো? বড় কামান হয়ে বসে আছে।
কাকিমা জিজ্ঞাসা করলো,
- আচ্ছা তোর কামান গুলি চালাতে পারে?
আমি বললাম,
- পারে কিনা সেটা নিজেই পরীক্ষা করে নাও”
কাকিমা একটু কা মুক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আমার দিকে এগিয়ে এলো। হঠাত পিছন ফিরে দরজার দিকে একবার দেখলো। দরজাটা কিছুটা খোলা। কাকিমা দরজার দিকে এগিয়ে গেলো। দরজাটা বন্ধ করে দিলো। তারপর আবার আমার দিকে এগিয়ে এলো। আমি মনে মনে ভাবছিলাম এবার নিশ্চয়ই কিছু একটা হতে চলেছে। এই মুহূর্তটার জন্যই আমি এতদিন অপেক্ষা করছিলাম। কাকিমা আমাকে বলল,
- তোর প্যান্ট খোল”
আমি একটু অবাক হলাম। তারপর ভাবলাম না ঠিকই আছে। এটাই তো চাই। আমার হাত থেকে জলের গ্লাসটা কাকিমা নিয়ে নিলো। গ্লাসটা পাশের টেবিলে রাখলো। আমি প্যান্টের বেল্ট খুললাম। তারপর প্যান্টের হুক খুললাম। খুলে কাকিমার দিকে তাকালাম। কাকিমা চোখ আমার প্যান্টের চেনের দিকে। আমি এরপর কিছু না করেই বসে রইলাম।
এবার কাকিমা এক হাত দিয়ে আমার প্যান্টের একটা দিক ধরল। আর অন্য হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেনটা ধরে নিচে নামাতে থাকলো। আমি কাকিমার চোখের দিকেই তাকিয়ে ছিলাম। আর কাকিমার চোখ ছিল আমার প্যান্টের চেনের দিকে। কাকিমা খুব দ্রুতই চেনটা ফট করে নামিয়ে দিল। তারপর ডান হাত দিয়ে আমার পড়ে থাকা খয়েরি রংয়ের জাঙ্গিয়াটা কিছুটা নিচে নামাল। কিছুটা নিচে নামাতে আমার বা*ড়ার ওপরের চুলগুলো বেরিয়ে পড়লো। আমি তখনো কাকিমার চোখের দিকে তাকিয়ে।
কাকিমার চোখে একটা কৌতুক দৃষ্টি আমি দেখতে পাচ্ছিলাম। কাকিমা এবার বাঁ হাত টা জাঙ্গিয়ার ভেতর ঢুকলো ও বা*ড়া টাকে ধরলো। এতক্ষণের সব কাণ্ড কারখানায় আমার বা*ড়াটা ঠাটিয়ে ছিলো। কাকিমা যেই বা*ড়া টাকে টেনে বার করলো। আমার বা*ড়াটা অমনি টং হয়ে কাকিমার দিকে খাড়া হয়ে গেলো।
কাকিমা তখনও বা*ড়া টাকে ধরে ছিলো। আর কাকিমার চোখে মুখে এক বিস্ময়। কাকিমা যেন ভাবতেই পারেনি এই রোগা শরীরে এইরকম একটা মোটা গাব্দা বাঁ*ড়া থাকতে পারে। কাকিমা বিস্ময়ের আমেজে জিজ্ঞাসা করলো,
- ও মাগো, “বাব্বা কি মোটা আর বড়ো রে। এই দীপু এটা কি বানিয়েছিস রে? এতো সত্যিই কামান মনে হচ্ছে।
কাকিমা আমার বা*ড়া টা ধরে বেশ অবাক হয়ে গেল। কাকিমা ভাবতেই পারেনি আমার বাঁ*ড়া এরকম হবে। এই বয়সে আমার বা*ড়ার সাইজ ৭ ইঞ্চি লম্বা, তিন ইঞ্চি চওড়া। বা*ড়াটা ধরে কাকিমা বেশ ভালো করে পর্যবেক্ষণ করছিলেন। নেড়ে চেড়ে দেখার সময় কাকিমার ঠোটের কোনায় একটা দুষ্টু মেয়ে হাসি লেগেছিলো।
আমি কাকিমার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম বোঝার চেষ্টা করছিলাম যে কাকিমা কি সন্তুষ্ট? আমাকে কি সুযোগ দেবে? হঠাৎ কাকিমা আমার চোখের দিকে তাকালো আর বললো,
- সত্যি করে বলতো আজ অব্দি কাউকেই লাগাস নি?
চলবে...